নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু কিছু মানুষকে ঘৃণা করা আমার কাছে খুবই কষ্টের মনে হয়...... আমি তাদের মৃত ভাবতেই পছন্দ করি

বেলাল আহমেদ রাসেল

আমি কাউকে অন্যায় করতে দেখি তখন আমার খুব খারাপ লাগে আমি চেষ্টা করি অন্যায়ের প্রতিবাদ করার

বেলাল আহমেদ রাসেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুপারিশ ছাড়া কিছু করার নেই: মিজানুর রহমান

২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩



মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেছেন বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, খুনের ঘটনা খতিয়ে দেখতে সরকারের কাছে সুপারিশ করা ছাড়া কমিশনের আর কোনো ক্ষমতা নেই।

আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় মিজানুর রহমান প্রথম আলো ডট কমকে এ কথা বলেন।



মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, কমিশনের পক্ষে প্রতিটি অভিযোগ খতিয়ে দেখা সম্ভব নয়। কমিশনের নির্বাহী ক্ষমতা নেই, সেই সক্ষমতা বা সামর্থ্য আছে, তা-ও বলা যাবে না। তিনি দাবি করেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে প্রতিটি অভিযোগ খতিয়ে দেখার অনুরোধ তাঁরা করছেন এবং আগের চেয়ে জবাবদিহিতার হার বেড়েছে।



অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ পরিস্থিতির বিবরণে বিনা বিচারে ৩০ জনকে হত্যা, ১০ জনের গুম ও বেশ কিছু নির্যাতনের ঘটনায় রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীগুলোর বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে। এতে রাজনৈতিক সহিংসতায় মৃত্যু, নারীর ওপর বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন, বাঙালি বসতি স্থাপনকারীদের হামলা থেকে আদিবাসীদের রক্ষায় ব্যর্থতা, কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু, সংখ্যালঘুদের প্রার্থনালয়, ঘরবাড়ি ও ব্যবসাকেন্দ্রে হামলার বিভিন্ন ঘটনার বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে।



মিজানুর রহমান বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায়ই বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের কারণ খতিয়ে দেখে এমন মন্তব্য করছে, আইনের কোনো ধরনের লঙ্ঘন মনে হয়নি, যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি, আত্মরক্ষার জন্য গুলি ছুড়তে হয়েছে। তাঁর মতে, সরকার যদি জবাবদিহিতার জায়গায় ঠিক থাকে, তাহলে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব হবে।



আদিবাসীদের রক্ষায় ব্যর্থতা প্রসঙ্গে মিজানুর রহমান বলেন, সরকারের হাতে খুব বেশি সময় নেই। একটা সময়সীমা বেঁধে দিয়ে শান্তি চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে। বিশেষ করে ভূমি নিয়ে বিরোধ যত দ্রুত সম্ভব সমাধানের উদ্যোগ নেওযার পরামর্শ দিয়েছেন চেয়ারম্যান।



মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের পর সরকার রিঅ্যাকটিভ (সাড়ামূলক) ভূমিকা নেবে বলে আশা করেছিলাম, তাত্ক্ষণিকভাবে তাদের কিছু সহযোগিতা করা হয়েছে, কিন্তু সংখ্যালঘুরা নিজেদের কতটা নিরাপদ মনে করছে—সে প্রশ্ন রয়ে গেছে।’

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

বেলাল আহমেদ রাসেল বলেছেন: আপনারা কি মনে করেন ওনার জনগণের টাকায় আর এই চেয়ারে বসার দরকার আছে?

২| ২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪

বাংলার হাসান বলেছেন: এই আবাল কোন চিপা থেকে বের হইছে?

৩| ২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২০

বেলাল আহমেদ রাসেল বলেছেন: এতো অক্ষমতা নিয়ে এই পদে বসে আছে কেন---???

৪| ২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

জহির উদদীন বলেছেন: সুপারিশ ছাড়া কিছু করার নেই আরে বেটা আছে শাড়ি ও হাতে চূড়ি পইরা তুমার বইসা থাকা.....

৫| ২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩

বাবা তুষার বলেছেন: এই আবাল কোন চিপা থেকে বের হইছে?

৬| ২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

বলশেভিক বলেছেন: মোচযুক্ত হানাদার পান্জাবি সেনার মত লাগে এই পিসটাকে।অবশ্য এটা
বাকশালি ভাদাকুর।

৭| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:১৯

ববিজী বলেছেন: উনি একজন উৎকৃষ্ট মানের বলদ।
যা দুধও দেয়না
বাচ্চাওে ফুটায় না।

৮| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

মোহাম্মদ সোহেল হাসান বলেছেন: লিমনের পায়ের জন্য কানা মিজানের সে কি কান্না :(( :((

৯| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: এই অপদার্থ অকর্মন্য অর্থলোভী পাচাটাটা এখনো চেয়ারেই বসে আছে!!! জানে কিভাবে চেয়ার রাখতে হয়!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.