![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা কি আবারও কোন এক অশনি সংকেত পাচ্ছি???
কোন ঝড়ের পূর্বাভাস!!!!!!
আমরাতো শান্তি চাই। সূখৈ শান্তিতে উন্নয়নে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে চাই। রাজনৈতিক সহনশীলতার মাধ্যমে, ধারাবহিক গনতন্ত্র র্চচার মাধ্যমে।
তবে এই সব কিসের ইংগিত?????
Click This Link
তিন বাহিনী প্রধানকে জেলা জজদের নিচে নামাতে বলেছে আদালত!!!
""বর্তমান পদমর্যাদাক্রম তালিকায় তিন বাহিনীর প্রধানরা মন্ত্রিপরিষদ ও মূখ্য সচিবদের সঙ্গে ১২ নম্বর অবস্থানে আছেন। অন্যদিকে জেলা জজসহ এ মর্যাদার কর্মকর্তাদের স্থান ২৪ নম্বরে।""
তাদের পদমর্যাদা ১২ থেকে ২৪ এ নামিয়ে নিতে চাওয়ার পিছে সেনাবাহিনীকে উত্তজিত করার অপচেষ্টা যে নেই হলপ করে কে বলতে পারবে?????
৭৫ ট্রাজিডিতে এইরকম ইস্যুও ছিল এক বিরাট ক্ষতের মতো। রক্ষী বাহিনী কে সেনাবাহিনীর উপরে ক্ষমতা দেওয়া.... সেনাবাহিনীকে কার্যত নিস্ক্রিয় কের রাখা.......তবে কি আবারও শুরু হয়ে গ্যাছে..
বিডিআর ম্যাসাকর এর পর সেনাবাহিনীর উপর এই হঠাৎ খড়গ জাতিকে আবার পিছিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র নয়তো????
আর বরাবরের মতোই এর বাহ্য বলি হন কর্ণধারেরা । আর পরোক্ষ বলি হয় জনসাধারন। জাতিগত ভাবে পিছিয়ে গিয়ে বারবার তারা বানরের তৈলাক্ত বাশ বেয়ে উপরে উঠার মতো একই ঘুর্নাবর্তে পাক খায় ঘুরে ফিরে।
এই সব থেকে জাতিকে বাচাবে কে?? কারা এর ইন্ধন দিচ্ছে? এমন হটকারী সিদ্ধান্তের পিছে কারা ভূমিকা রাখছে???
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫১
কিরিটি রায় বলেছেন: তাইতো ভয় হয়....
প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ক্ষতি দুটোইতো দু:খজনক।
অথচ তথাকথিত সুশীল সমাজ মিডিয়া যে স্পকটি নট!!!!!
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪
ঈবলিশ বলেছেন: উপর নিচে বুঝিনা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং দূর্নীতিমূক্ত বিচার ব্যাবস্থা দেশের জন্য অপরিহার্য।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৮
কিরিটি রায় বলেছেন: উপর নীচ তো বিষয় না। বিষয় হলো এটাকে যখন বিষয় বানানো হয়!
স্বাধীন এবং দূর্নীতিমুক্ত বিচার ব্যবস্থা!!! বুঝি..কেবলই ইউটোপিয়া...
কারণ যেই ক্ষমতায় আসে সেই তাকে ইচ্ছামতো ব্যভহার করতে চায়.. ে্ভং এক সময় আবার তার শিকারও হয়ে পড়ে...
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০২
সুব্রত চক্রবতর্ী বলেছেন: এই কর্ম শুধু সেনাবাহিনীকে বির্তকীত ও সুনাম নষ্ট করার একটা ষড়যন্ত্র।
কিছু স্বার্থ ভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও গুটি কতেক ব্যক্তিদের দেশকে বির্পযস্ত করার প্রয়াস। কারন সেনাবাহিনির মত একটি সুশৃংখল বাহিনীকে ধংস করার প্রয়াস।
একে প্রতিরোধ করার জন্য প্রথম প্রয়োজন দেশের সকল নাগরিক ও সুশীল সমাজের সচেতনতা ও মিডিয়ার সজাগ দৃষ্টি।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
কিরিটি রায় বলেছেন: একে প্রতিরোধ করার জন্য প্রথম প্রয়োজন দেশের সকল নাগরিক সমাজের সচেতনতা ও মিডিয়ার সজাগ দৃষ্টি।
সুশীল বাদ।
কারণ ওরাই হলো সবচে বড় ক্রিমিনাল!!!! সুবিধাবাদী!!!!
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
সাপিয়েন্স বলেছেন: একবার ফার্মগেইটের কাছে উচ্চ আদালতের এক বিচারকের পতাকা-শোভিত গাড়িকে এক ট্রাফিক পুলিশ রাস্তার জ্যাম কমাতে কিছুক্ষণের জন্য থামিয়ে রাখে। বিচারক এতে ক্ষেপে যান এবং আদালত অবমাননার মামলা ঠুকে দেন।
আমরা রাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, সেনাতন্ত্র, পরিবারতন্ত্র, স্বৈরতন্ত্রের কথা শুনেছি। এবার তফাজ্জল সাহেবের নেতৃত্বে কি আদালততন্ত্র আসছে পৃথিবীর রাজনৈতিক ইতিহাসে ?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
কিরিটি রায় বলেছেন: ব্যাক্তিতন্ত্রের উপ্রে না উঠলে এভাবে তন্ত্র মনে হয় বাড়তেই থাকবে।
সার্বিক ভাবনার স্তরে পৌছে যখন সার্বজনীনতা অর্জিত হয়.. তখন এসব ঠুনকো বিষয়ে কেউ সর্বোচ্ছ ক্ষমতার অপব্যবহার করে না।
আমাদের উচু পর্যায়ের লোকদের কবে যে এই বোধ আসেব???
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১১
সপ্নীল বলেছেন: বি,ডি,আর কে তো লুলা করা শেষ, এবার সেনাবাহিনী। কোন কিছুই পরিকল্পনার বাইরে হচ্ছে না।
অপেক্ষা করেন, আগামীতে তিন বাহিনী প্রধান করা হবে ওপার বাংলা থেকে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৪
কিরিটি রায় বলেছেন: আমরা কি তবে সেই গল্পের হাবা গেরস্থের মতো শুধূ দেখতেই থাকব????
>> দিকিনা দিকি বেটা কি করে????
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫
অলস ছেলে বলেছেন: কুলিকামিনের আবার প্রটোকল কিসের। মুজিবকন্যার পারলে তো সেনাবাহিনী তুইলা দিতেই মঞ্চায় বলে মনে হয়। তিনবাহিনী প্রধানকে এএসপি এবং মেজরকে কনষ্টেবল এর সমমর্যাদার প্রটোকল দেয়ার আবেদন জানাচ্ছি। খুবই উত্তম হবে। সফররত ভারতীয় আর্মি কমান্ডার এইসব বুদ্ধিই তাইলে দিয়া যাইতাছে। বেশ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
কিরিটি রায় বলেছেন: জায়গা মতো হাত দিছেন ভাইজান!!
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬
ফালতু মিয়া বলেছেন: বটমলেস বাস্কেটের স্থলে ডিজি টাল বাংলাদেশ-বেশ ভালভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে! ক্ষমতাসীন দল সেনাবাহিনীকে রাখবে কিনা সেটাই এখন প্রশ্ন রাখতে পারেন।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫১
কিরিটি রায় বলেছেন: অদ্ভূত ভাবে মীমাংসীত বিষয়গুলৌ ইস্যু হচ্ছে!!!!
এবং সেনাবাহিনীর উপর প্রতিশোধের যে উড়াল কথা বাজারে চলতি.. তিনি কি বাস্তবে কর্ম দিয়েই তা প্রমাণ করতে চলেছেন????
রেন্টু !!! থাকলে এ বিষয়ে ভাল বলতে পারতেন!!!
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৮
মোস্তাক খসরু বলেছেন: ষরযন্ত্রের গন্ধ পাওয়া যায়।তবে বর্তমানে যেটা অাছে সেটাও ঠিক নেই। সমঝতার মাধ্যমে সরকারকে একটি সন্মান জনক সিদ্ধান্তে উপনিত হতে হবে। তা না হলে অাপনার অাসংকা উড়িয়ে দেয়া যায় না। ধন্যবাদ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
কিরিটি রায় বলেছেন: বিষয়টা তো তাই???
আমরা অন্যের হাতের ইস্কাপনের বিবি হতে ভালবাসী !!!
তথাকথিত সেনা শাসনের বছরে তারা ইচ্ছেমতো প্রশোশন নিয়েছে.. সুবিধা বাড়িয়েছে, যা আপত্তিকর।
কিন্তু তার সমাধানে এমন গণ পদাবনতি কি কোন সমাধান???
তাও এক দুই গ্রেড না... ১২/১৩ গ্রেড!!!!!!!!!!!!!!!!
আমরা চাই নিজের সিদ্ধান্তে চলুক বাংলাদেশ।
৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: এই সব কি হচ্ছে???
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
কিরিটি রায় বলেছেন: তাউতো জাতি জানতে চাইছে.....
জানলে জানান...
১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
বাঙ্গাল বলেছেন: নিজের দেশের সেনাবাহিনী চায়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীতেই বেশি আস্থা খুজে পাইলে...বেহুদা সম্মান দিয়া লাভ কি?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০১
কিরিটি রায় বলেছেন: খিকজ...
হ তাগো আবার নামের ন্যজ্ঞা.. বহুত শিং ..শুর ওয়ালা
তার উপ্রে দাদা বলে কথা... মায় নামেই গড়াগড়ি খেতে শান্তি!!!!
তায় দেশী গুলঅর নামে দিশি গন্ধ!!!!
ঠিকই কইছেন....বেহুদা সম্মান দিয়া লাভ কি?( দু:খের ইমো)
১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
হারকিউলিস বলেছেন: ঘটনা জটিল।
কারনটা কি?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৩
কিরিটি রায় বলেছেন: জটিলতো জটিল ... নিউজটা পইড়া তক ভয়ে মাথার লোম্বা খাড়ায় গেছে গা....
কারণটা ইতো খুজতেছি.....@১২তে..সুধাসদনের কথা মিথ্যা হোক..
১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২
সুধাসদন বলেছেন: বাঙ্গালের সাথে একমত। তবে ভারতের সেনাবাহিনীর ওপর নির্ভরতার অর্থ হচ্ছে বাংলাদেশকে সিকিমের কাতারে নিয়ে যাওয়া।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬
কিরিটি রায় বলেছেন: ভাই এইসব জায়গায় দ্বিমত হইতে পারলে কি খূশিই না লাগতো....
আপনি কি দিবেন?
আমিতো দিব না..
তবে আর ভয় কি.... গুনুন.. ১..২... ১৬ কোটি বাঙালী..
দালাল ২ -৪ লাখ বাদ দেন...
একটা ডলা দিলৈ পলানের জায়গা পাইবোনা..
মনে নাই..পাদুয়ার কথা????
ফিরা খাড়াও সবাই...
ভয়ের কোন কারণ নাই....
১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নাভদ বলেছেন:
গনতান্ত্রিক ব্যবস্থায় জনগন দ্বারা নির্বাচিত সরকার ও সিভিল প্রশাসনের মর্যাদা উপরে থাকে।
যেমন, আমেরিকায় চিফ অফ আর্মি স্টাফের মর্যাদা ৫২ নম্বরে। । এছাড়া দেখতে পারেন ইংল্যান্ডের অবস্থা ..
বাংলাদেশ, পাকিস্তানসহ নানা রাস্ট্র দীর্ঘদিন সামরিক বাহিনী দ্বারা চালিত হয়েছে। এইসব দেশে জলপাইরা নিজেদের ইচ্ছামত আইন তৈরী করেছে - তখন বন্দুকের মুখে কারও কিছু করার বলার থাকে না। মাত্র কয়েকদিন আগেই আমাদের দেশে সুপ্রীমকোর্টের যুগান্তকারী রায়ে সামরিক শাসনকে অবৈধ বলে রায় দেয়া হয়েছে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪
কিরিটি রায় বলেছেন: আমেরিকায় আর্মি ষ্টাফের মর্যাদা ৫২..
ঠিকাছে.. তারেতো ১২ থেকে নামাইয়া ৫২ করা হয় নাই। নাকি??
প্রশ্ন এবং বিস্ময়টাতো সেখানেই..
একটা প্রচলিত বিষয়কে হুট করে কোন আদেশ দিয়ে বদলানোর প্রক্রিয়া এবং প্রতিক্রিয়া নিয়েই আলোচনা হচ্ছে।
এবং আপনিতো এইটুকু বোঝার বোধরাখেন আশাকরি.. (যদিও সামরিক শাসনের পক্ষে নই )
সামরিক শাসন আপনার অনুমতি নিয়ে পুতুপুতু করে আসবে না। তাই উল্লসিত হবার বদলে শংকিত হই।
রাজনীতি যখন মূল দারা ছেড়ে প্রতিহিংসা আর জিঘাংসা বাস্তবায়েন ব্যাস্ত হয়.. তখন জাতির ঘাড়েনা আবার দু:শাসনের বোঝা চাপে.. সেই আশংকা...
যার সর্ব উপরে রেয়েছ আন্র্তজাতিক সুবিধাবাদীদের চাপ......এবং ষড়যন্ত্রের ভয়ানক খেল...
১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নীলপদ্দ বলেছেন: গত ১/১১ এর পরে যেই সামরিক সরকার ছিল, যদিও তারা কিছু বিতর্কিত কাজ করে গিয়েছে তবুও আমি চাইছিলাম আমাদের দেশে ভোটের কোন দরকার নাই। ওই সরকার এ ঠিক ছিল। য়ামরা আসলে গনতন্ত্রের যোগ্য না। ভোটের পরে, যখন বিডি আর এর ঘটনা টা হল তখনই বুঝে গিয়েছিলাম আমরা খারাপ কিছুর দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। গত ১ বছরে যা দেখলাম, তাতে ত তাই মনে হচ্ছে। এখন আবার সেনাবাহিনীকে ছোট করার চেষ্টা। কেন জানি মনে হচ্ছে আমরা আবারও সামরিক শাষনে ফিরে যাচ্ছি। যদিও আমাদের কিছুটা কষ্ট হবে তবুও আমি চাই সেনাবাহিনী ক্ষমতা নিক এবং প্রতিটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের ধরে ধরে মেরে ফেলুক। তাহলেই হয়ত আমরা কিছুটা শান্তি পাব।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৪
কিরিটি রায় বলেছেন: সত্যি বলতে কি দেখূন এই ধারাটাও সেই সাম্রাজ্যবাদের চাপিয়ে দেয়া ধারা।
তারা পুলীশকে বন্ধু বানায়.. আর আমাদের জণ্য পরার্মশ দেয় শাসকের হাতের লাঠি বানানোর...
তারা সামরিক বাহিনীর জন্য সর্ব বৃহত বাজেট করে আর আমাদের বলে অন্য কথা...
তারা তাদের দেশের স্বাধীনতা সাবৃভৌমত্বে সেনাবাহিনীকে সবচে শক্তিশঅলী অবস্থানে দেখতে চায়.. আর আমাদের মনে বীজ ঢুকায় শত্রুতার!!!
তাই একই দেশের একই ঘরের হয়েও আমরা ভয় পোষন করি, বিদ্বেষ পোষন করি তা;দের প্রতি!!!! তাদেরকেও আবার সিভীলদের প্রতি বিদ্বেষ ভাবাপন্ন করে ট্রেইনড করা হয়??
আমরা পরস্পর ভাই ভাই শত্রু হয়ে একে অন্যের পিছৈ লাগি!!!!
>>
আপনার মনে হওয়া অমূলক নয়। যদিও ১/১১ এর পর তাদের প্রথম ৬ মাস ভাল ছিল কিন্তু পরে তারা নিজেরাই আকন্ট ডুব যায়.. যে জন্য আমাদের আশা আশাই রয়ে যায়..
রাজনীতির নেতাদের মারলে কি সমস্য ার সমাধান হবে??
বরং চলুন আমরা সচেতন হই.. আমার আমাদের সিদ্ধান্ত নেব। আমাদের দৃঢ় পররাষ্ট্রনীতি করাও তোয়াজ করবে না। দর কষাকষি করবে প্রফেশনালের মতো। কোন বন্ধু বা প্রভূত্বের জুজু বা ভীতি নয়.. পারষ্পারিক স্বার্থ, নীতি এবং সম্মানজনক লেনদেনই হবে ভিত্তি।
কোন অযাচিত উপদেশ বা উপকারই চাই না।
শ্যাভেজের মতো এক ঘন্টার নোটিশে যে কোন রাষ্ট্রদূত (সীমালঙ্ঘন করলে) বহিস্কারের মতো কলজের পাটা চাই..
আত্ম সম্মান আর আত্ম মর্যাদার এই স্তরে জনতার বেশীর ভাগ াঙশ যেদিন দাড়াবে .. মনে হয় না বিশ্বে কোন পরাশক্তিও আমাদের কিছূ করতে পারবে।
১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০
জাতীয়তাবাদী শুভ বলেছেন: ১৯৭১ সাল থেকে আওয়ামী লীগের সাথে ভারতের একটা সুসম্পর্ক স্থাপিত হলেও বঙ্গবন্ধু তাদের চাহিদা মোতাবেক যোগান দিতে পারত না তাই তাকে সরে দেয়া হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা সেটা খুব ভালো বুঝতে পেরেই পিতার মত ভুল উনি করবেন না...ভারত যা চায় উনি দিবেন না হলে যদি 'গর্দান' যায়। অবশ্য এই আশঙ্কা সবার জন্যেই সত্য কিন্তু জিয়া স্বাধীনতা যুদ্ধে থাকার কারনে ভারতের মতলব খুব ভালোই বুঝেছিলেন যেমনটি বুঝেছিলেন সেই সময় বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তারা (মেজর ডালিমের ওয়েবসাইট থেকে মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারতের কুচক্রের প্রামান্য তথ্য মেলে হোক না পরবর্তীতে সে একজন খুনী)। আর তাই জিয়া নিজের দলকে করেছেন ভারতবিরোধী অবস্থান নিয়ে এবং জনগনকেও তা বোঝাতে পেরেছিলেন। কিন্তু ছিবড়ে খেলেও তো মানচিত্রের ৩ দিক থেকে ঘিরে থাকা দেশটির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নিজেরই ক্ষতি বেশি- এইজন্যেই ভারতবিরোধী আন্দোলন এখানে জমে ঊঠে না, বা কেউ 'ছাগু/বরাহশিকারী' দের মত দাদাপ্রেমীদের শিকার করতে উঠে পরেনা। ৩৪ বছর ধরে যেভাবে ছিবড়ে খাচ্ছে তা কি এখন ১৯৪৭-১৯৭১ র ছিবড়ে খাওয়ার পরিমান স্পর্শ করেনি??
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭
কিরিটি রায় বলেছেন: সে হিসেব করবে কেরে ভাই??
আমজনতা ছাড়া ..যাদের উপর দািয়ত্ব বেশি.. তাদের সবাই যে সুশীল(ক্ষুর ছাড়া) হতে দৌড়ে ব্যাস্ত!!!!
১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫২
জাতীয়তাবাদী শুভ বলেছেন: দুঃখিত আগের মন্তব্যের শেষ লাইনে ৩৪ বছর না হয়ে ৩৮ বছর পরুন...
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮
কিরিটি রায় বলেছেন: তুওতো আপনি সামান্যে দু:খিত হন।
জাতির দু: তার নেতাদের জ্ঞান বিবেক আর দেশপ্রেমের চামড়া এমন গন্ডারের, স্বার্থপরের আর লোভের যে তারা উন্মত্ত অন্ধ বোধহীন এক এক চিড়িয়ায পরিণত হয়েছে...
১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
লুথা বলেছেন:
মনে হইতেছে আবার দেশে আরেকটা ৭৫ হবে... হাছিনা মনে হয় নিজেই নিজের মরণ ডেকে আনতেছে... কি আর করার, যদি মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেয়...
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
কিরিটি রায় বলেছেন: লুথা বলেছেন:
................................................................. কি আর করার, যদি মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেয়..
১৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৪
জাতীয়তাবাদী শুভ বলেছেন: লুথা বলেছেন:
মনে হইতেছে আবার দেশে আরেকটা ৭৫ হবে... হাছিনা মনে হয় নিজেই নিজের মরণ ডেকে আনতেছে... কি আর করার, যদি মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেয়...
আপনার কি মনে হয় সেনাবাহিনীর কারো সেই মেরুদন্ড আছে ভাই?? মঈনের মত লোক দিয়ে সেনাবাহিনী ভরা। ১৯৭৫ এ ছিল সদ্য মুক্তিযোদ্ধা ফেরত এবং ভারতের চক্রান্ত বুঝতে পারা কিছু টগবগে সেনা সদস্য। এখন তো সবাই আছে কবে জাতিসঙ্ঘের ভাড়া খাটতে যাবে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
কিরিটি রায় বলেছেন: ভাবনাটার মাঝৈ বাস্তবতার নিদারুন সত্র লুকিয়ে আছে...
তবে তারপরও কথা থাকে... ৩০০ এমপি বা ৩০০০ কিংবা ৩০০০০ সুবিধাবাদী যারা ক্ষমতা নিয়ন্ত্রন করে তাদের দেখে যেমন বাঙালী জাতি চরিত্র বুঝা যায় না .. তেমনি আর কি????(বুইজা লন)
১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বর্তমানের পদ্মর্যাদাক্রম নিয়ে আমার আপত্তি আছে। সেনাপ্রধানের পদমর্যাদা অন্য দুই বাহিনীপ্রধানের এক ধাপ উপরে, এমনকি সাধারন সংসদ সদস্যদেরও উপরে, যেটা হওয়া উচিত ছিল না।
তাই বলে, ১২ থেকে ২৪! ফাইজলামি নাকি?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১
কিরিটি রায় বলেছেন: কথা সেটাই।
বিষয়টাতো একদিনে ঘটে নাই। আর তখন সবাই সুবিধার স্বার্থের (ক্সমতার) বিনিময়ে মাইন্যাও নিছ..
তো এখন এক ধাক্কায় ১২....
তাইতো জাতি কয় খাড় (দাড়ুাও)
আর এমন সিদ্ধান্ত হুট হাট করে নেয় কি করে??? ফাইজলামি নাকি?
২০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১
চিটির বাক্স বলেছেন: আর একটা ৭৫ অনিবার্য!!
দেশের ১২টা বাজানোর অশনি সংকেত। সেনাবাহিনীকে মেধাশুন্য করে রক্ষিবাহিনী তৈরি করতে চায় আবার
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
কিরিটি রায় বলেছেন: কিন্তু সেরম কিছূ না হোক। আমরা তাই চাই।
সুন্দর ভাবে সমাধান হোক সব সমস্যার।
কোন শক্তির ক্রীড়নক হয়ে সরকার কোন কাজ না করুক এটাই দেশবাসীর কামনা।
দেশ এবং সার্ববৌমত্বের প্রতীক সেনাবাহিনী।
এমন স্পর্শকাতর বিষয়ে এমন অর্বাচীন সিদ্ধান্তই কিন্তু মানুষকে পুরানো কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে!! নয় কি???
২১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ও.জামান বলেছেন: সরকারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী গৃহপালিত "স্বাধীন বিচার বিভাগ" ইদানিং যে রায় দিচ্ছে তার পুরস্কার হিসেবে এই আবদার তারা করতেই পারে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৩
কিরিটি রায় বলেছেন: গৃহপালিত "স্বাধীন বিচার বিভাগ"
হয় হয়.. তাগোরে ও খূশী করা হইল,,, আবার প্রিতিশোধ ও হইল!!!!!! খিকজ...
২২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
আমি ছাড়া সবাই ভাল বলেছেন: অলস ছেলে বলেছেন: কুলিকামিনের আবার প্রটোকল কিসের। মুজিবকন্যার পারলে তো সেনাবাহিনী তুইলা দিতেই মঞ্চায় বলে মনে হয়। তিনবাহিনী প্রধানকে এএসপি এবং মেজরকে কনষ্টেবল এর সমমর্যাদার প্রটোকল দেয়ার আবেদন জানাচ্ছি। খুবই উত্তম হবে। সফররত ভারতীয় আর্মি কমান্ডার এইসব বুদ্ধিই তাইলে দিয়া যাইতাছে। বেশ।
অলসের কমেন্টটা বাধাই কইরা রাখা উচিত
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৬
কিরিটি রায় বলেছেন: আপনার সমর্থনে প্রস্তাব গৃহিত হইলো।
সামু ব্লগে এই মন্তব্রটি বাধানো বলে গণ্য হইবে (সংসদীয় স্পিকারের ইষ্টাইলে কইলাম আর কি )
সত্য নির্মম হলেও এমন কঠিন সত্য।
২৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সামিউর বলেছেন: হারাম জাদারা এইসব কি শুরু করসে ??? আবার কয় বিচার বিভাগের স্বাধিনতার কথা। বালের আদালত, উকিল। কামের কাম নাই , খালি আকাম।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৪
কিরিটি রায় বলেছেন: কথার দেখছেন কি??
এই দেহেন নতুন নমুনা....(একদম নিউ বর্ণ )
শিক্ষাঙ্গনের সা�প্রতিক ঘটনাকে 'বিচ্ছিন্ন ঘটনা' অভিহিত করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন বললেন, এটা কোনো ব্যাপার না, এমন ঘটতেই পারে।
বৃহস্পতিবার আইন মন্ত্রণালয়ে তিন মন্ত্রণালয়ের এক সমন্বয় বৈঠকের পর সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একথা বলেন।
তার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক ছাত্রের নিহত হওয়াসহ সারাদেশে কলেজ ভর্তির ক্ষেত্রে সরকারি দলের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিষয়ে সরকার কী ভাবছে।
জবাবে সাহারা বলেন, "এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা। এটা কোনো ব্যাপার না। এমটি ঘটতেই পারে। তবে আমরা কী পদক্ষেপ নিচ্ছি সেটিই বড় বিষয়।" ....
Click This Link
২৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১২
আতিকুল হক বলেছেন: অন্য একটা পোস্টে করা কমেন্টটাই কপি+পেস্ট করি।
এখানে কিছু ইন্টারেস্টিং ব্যপার আছে। বাংলাদেশের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে সর্বোচ্চ প্রশাসনিক পদ হচ্ছে সচিব। তিন বাহিনীর প্রধানরা সচিবের পদমর্যাদা পান। আদালতের যে নির্দেশনা দেখলাম বিডিনিউজ২৪ এ সেখানে আসলে তিন বাহিনীর প্রধানের প্রিসিডেন্স কমানোটা মুল ফোকাস না, আসল নির্দেশনা জেলা জজদের ওপরে তোলা। তারা এখন ২৪ এ আছেন, তাদের ১২ বা তার আগে দিতে হবে। নিউজটা ভুল ফোকাসের কারনে মিসলিডিং হচ্ছে।
আরেকটা ব্যপার হচ্ছে আমেরিকার ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের কথা বলা হচ্ছে সেটা। আমেরিকাতে বাহিনী প্রধানরা ৫২ নম্বরে - কত পিছনে। এখানে একটা ফাকি আছে। আমেরিকার লিস্টে সেক্রেটারি নামের পদে যাদের দেখছেন তারা কিন্তু আমাদের দেশের সচিব না - মন্ত্রী। এবার আমাদের দেশের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপদেষ্টাদের এক এক করে লিস্ট এ বসান - ৫২ এর বহুত পেছনে চইলা যাবে।
তিন বাহিনীর প্রধানের মর্যাদা নিয়া আমার কোন মাথাব্যথা নাই। আমার সমস্যা হইলো বিচার বিভাগ নিজের মর্যাদা নিয়া যথেষ্ট এলার্জিতে ভুগতেছে। গাটস থাকলে পাবলিক এমনেই সম্মান দিবে, নাইলে যেখানে সেখানে আদালত অবমাননা দেখলে সামনে না হোক পিছনে গালি দিতে ছাড়বে না।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১৩
কিরিটি রায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই এইরম হলুদ সাংবাদিকতা দেশকে যে কত পিছেন নিয়ে যায়.. মানুষকে বিভ্রান্ত করে.. বলঅর বাইরে।
আপনার মন্তব্যটা ভাললাগলো। এবং আবার নিউজটা পড়ে দেখলাম এক অমার্জনীয় অপরাধ করেছে বিডিনিউজ মিস লিড দিয়ে!!
আবারও আপনাকে ধন্যবাদ ---
আমেরিকার ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের কথা বলা হচ্ছে সেটা। আমেরিকাতে বাহিনী প্রধানরা ৫২ নম্বরে - কত পিছনে। এখানে একটা ফাকি আছে। আমেরিকার লিস্টে সেক্রেটারি নামের পদে যাদের দেখছেন তারা কিন্তু আমাদের দেশের সচিব না - মন্ত্রী। এবার আমাদের দেশের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপদেষ্টাদের এক এক করে লিস্ট এ বসান - ৫২ এর বহুত পেছনে চইলা যাবে।
আমারিকার প্রিসিডেন্স এর তুলনামূলক উপস্থাপনার ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:২৫
কিরিটি রায় বলেছেন: ভাই আতিকুল..
আবারও ভালভাবে পড়লাম। আপনার যুক্তিটা প্রথম লাইনে ঠিক আছে...কিন্তু নিউজের শেষর দিকে কিন্তু আবার ভেঙা্গেই বলেছে... ৩ বাহিনী প্রধানের পদ তাদের পরে দিতে।
তবে কি তাই হলৌনা যা বলা হচ্ছে!!!
আর আপনি যা বলছেন সেটাও এক অর্থে ঠিক। পজেটিভ অর্থে।
এক গ্লাসে পানি অর্ধেক আছে।
যে বলবে অর্ধেক খালি তারটা যেমন ঠিক
যে বলবে অর্ধেক ভরা তারটাও ঠিক।
আপনি বলছেন জজদের উপরে উঠাচ্ছে
বিডি বলেছে ৩ বাহিনী প্রধানকে নামাচ্ছে।
আরও বিস্তারিত কোন তথ্য থাকলে জানাবেন দয়া করে।
সবাই জানতে পারবে।
২৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৭
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এক রায়ে বর্তমান পদমর্যাদাক্রম তালিকা অবৈধ ঘোষণা করে জেলা জজ পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের তিন বাহিনী প্রধানের ওপরে স্থান দিয়ে নতুন তালিকা তৈরি করতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে।
........................................
এর অর্থ এই নয়। সেনা প্রধানদেন অবনমন হবে।এটা হলুদ সাংবাদিকতা।
উচ্চ আদালতের সিদ্দান্ত নিন্ম আদালতের বিচারকদের সর্বোচ্চ পদ জেলাজজ কে সচিবদের উপরে স্থান দেওয়া। বিচার বিভাগ পৃথকের আগে জেলা জজদের জেষ্ঠতম জন আইন মন্ত্রানালয়ের সচিব হতেন ও ২ য চেষ্ঠ উক্ত বিভাগের অতিরিক্ত সচিবের দাযিত্ব পারন করতেন।
বিন্তু পৃথকের পর তাদের পদ মর্যদা যুগ্স সটিবে সমান হয়ে যায়।
সেনা প্রধানরা ২৪ নম্বরে নামবেন না । জেলা জজরা ১২ তে উঠবেন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১৫
কিরিটি রায় বলেছেন: ধন্যবাদ।
আতিকুল হকের মন্তব্য বিষয়টির চোে আঙুল দিয়ে দিখিয়েছে।
আনলে এরম হলুদ সাংবাদিকতাযে কত বিভ্রান্তি ছড়ায়.. অতীতে ছড়িয়েছে তার ইয়ত্বা নাই....
আমিও শিরোনামে সংশোধনী দিয়ে দিচ্ছি..
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:২৮
কিরিটি রায় বলেছেন: আবারও ভালভাবে পড়লাম। আপনার যুক্তিটা প্রথম লাইনে ঠিক আছে...কিন্তু নিউজের শেষর দিকে কিন্তু আবার ভেঙা্গেই বলেছে... ৩ বাহিনী প্রধানের পদ তাদের পরে দিতে।
তবে কি তাই হলৌনা যা বলা হচ্ছে!!!
আর আপনি যা বলছেন সেটাও এক অর্থে ঠিক। পজেটিভ অর্থে।
এক গ্লাসে পানি অর্ধেক আছে।
যে বলবে অর্ধেক খালি তারটা যেমন ঠিক
যে বলবে অর্ধেক ভরা তারটাও ঠিক।
আপনি বলছেন জজদের উপরে উঠাচ্ছে
বিডি বলেছে ৩ বাহিনী প্রধানকে নামাচ্ছে।
আরও বিস্তারিত কোন তথ্য থাকলে জানাবেন দয়া করে।
সবাই জানতে পারবে।
২৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৪
টেকি মামুন বলেছেন: চিন্তা কইরা কি করুম যা হওয়ার হবেই চিল্লাচিল্লি কইরা লাভ নাই
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:২৯
কিরিটি রায় বলেছেন: তা যা বলেছেন।
আদার ভ্যাপারীর জাহাজের খপরে কুন লাভ নাইক্যা...
এই ইকটু ভাবাভঅবি আর কি.....
২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫১
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: বিষয় টি সকলের নিকট পরিস্কার করা প্রয়োজন।
প্রথমে বিচার বিভাগ পৃথকীকরনের পূর্ব আইন মন্ত্রানালয়ের অধিনস্ত নিম্ন আদালতের Rank ও স্টাসটাচ সম্পর্ক বলা প্রয়োজন।
জানা প্রয়োজন সাম্প্রতিক সময়ে বহুল আলোচিত একটি বির্তকীত নিয়োগ ব্যতিত আইন মন্ত্রনারয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব পদ মর্যাদা কর্মকর্তাগণ নিম্ম আদালতের বিচারক হতে নিযুক্ত হতেন।
সমীকরণ টি ছিল এ রকম।
দেশে মোট জেলা জজ আদালত ৬১ টা ( ৩ পার্বত্য জেলা বাদ)
১)
সচিবের বেতন স্কেল পাবেন = মোট জেলা জজ আদালতের১% = ০.৬১ জন জেলা জজ।সমত্যুল ১ জন।
সর্ব জেষ্ঠ্য জেলা জজ আইন মন্ত্রানালয়ের সচিবের দায়িত্ব পালন করতেন।
২)
অতিরিক্ত সচিবের বেতন স্কেল পাবেন = মোট জেলা জজ আদালতের২% = ১.২ জন জেলা জজ।সমত্যুল ১ জন।
২য় সর্ব জেষ্ঠ্য জেলা জজ আইন মন্ত্রানালয়ের অতিরিক্ত সচিবের দায়িত্ব পালন করতেন।
৩)
যুগ্ম সচিবের বেতন স্কেল পাবেন = মোট জেলা জজ আদালতের ১০ % = ৬.১ জন জেলা জজ।সমত্যুল ৬ জন
কিন্ত আইন মন্ত্রনালয়ের যুগ্ম সচিবের পদ ২ টি এবং ১ টি সলিসিটর পদ ছিল। সুতরাং , যুগ্ম সচিবের সম মর্যাদার সিলেকশন গ্রেড পাত্র জেলা জজদের বাকি ৩ জন সাচিবিক দায়িত্ব না পালন করে বিচারিক দায়িত্ব থেকেও উক্ত মর্যাদা ভোগ করতেন।
বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের মধ্য দিয়ে প্রাশাসনিক/ সাচিবিক দায়িত্ব থেকে নিম্ম আদালতের বিচারকদের মুক্ত করা হয়।
সংকট দেখা দেয় জুডিসিয়ার পে কমশিনের সাম্প্রতিক জেলা জজ দের জন্য নতুন বেতন কাঠামো ঘোষনার পর্।
সরকার সচিব ও অতিরিক্ত সচিবের স্তর দুই টি বাদ রেখে যুগ্ম সচিব এর সমান করে জেলা জজদের বেতন কাঠামো ঘোষনা করে। ফলে অবস্থা দাঢ়ায় জুডিসির সার্ভিসের একজন কর্মকর্তার পূর্বে সর্বোচ্চ সচিব ও তাঁর সমান মর্যাদা পাবার হওয়ার সুযোগ ছিল। কিন্তু নতুন সিস্টেমে সর্বোচ্চ যুগ্ম সচিব পদে পৌছানোর পর আর অগ্রসর হওয়ার সুয়োগ থাকলো না।
এই বৈষম্য শিকার হয়ে জেলা জজদের পক্ষ হত উচ্চ আদালতে আশায় দায়ের করা হয়।
রায়ে বলা হয়, নতুন পদমর্যাদাক্রম তালিকায় প্রথমে সাংবিধানিক পদগুলোকে গুরুত্ব অনুসারে রাখতে হবে। জেলা জজদের পদ সংবিধানে উল্লেখিত পদ হওয়ায় সাংবিধানিক পদগুলোর পরপরই তাদের স্থান দিতে হবে।
একন যদি বলা হয় সেনা প্রধান কে ২৪ নম্বরের নামাতে বলা হয়েছে তাহলো প্রশ্ন আসে।
ওয়ারেন্ট অব প্রেসিডেনসি তে ১৩ হতে ২৩ পর্যন্ত কে থাকবেন।
প্রশ্ন হচ্ছে সামরিক বাহিনী প্রধানরা কি বর্তমানে ১৩ হতে ২৩ পর্যন্ত যার বর্তমানে আছেন তাদের ও নিচে নামবেন?
মোটেই তা না।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭
কিরিটি রায় বলেছেন: খুটিনাটি বিশ্লেষনের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
অনেক কিছূ জানলাম।
তবে যে বিষয়টিতো ফোকাস করা.. এর আপেক্ষিক তুলনায় ৩ বাহিনীকে জড়ানো নিয়ে। এ ছাড়াও কি তাদের ময়াদা, বেতন, প্রমোশনের সুযোগ বাড়ানোর. বিষয়সমূহ সমাধা করা যেতো না??
আমাদের প্রেক্ষাপটে যেহেতু ৩ বাহিনী একটা এস্ক্রট্রা অর্ডিনারী... সেনসিটিভ..অবস্থানে সেখানে তাকে তুলনামূলক চিত্রে আনাটা কি খুবই জরূুরী ???
এবং তার সাথৈ যদি যোগ হয়.. বোঝা না বোঝঅর গোলমাল.. কারণ আমার মতো মোটা দাগের বুঝৈর জনগন সোজা ভাষাই বুঝি...
সাচিবিক জটিল পদবিন্যাস স্কেল পার্সেন্টেজ নিয়ে কতজন ভাবে বা জানে? তাই সেই শংকারই প্রকাশ আমার ভাবনা...
আপনাকে ধণ্যবাদ।
২৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৪
জর্জিস বলেছেন: মন্তব্য গুলো পড়লাম। মন্তব্য করার জন্য লগ ইন করলাম। অলস ছেলের কমেন্টের উপর কোন কথা নাই...
তবে যারা তিন বাহিনীর প্রধানের পদমর্যাদা কমানোর আনন্দে বগল বাজাইতেছেন তাদের বলি---
কথায় কথায় আমেরিকার সাথে সবকিছু তুলনা দিতে যাওয়ার আগে ভাবা উচিত। আমেরিকার সেনাবাহিনী আর আর বাংলাদেশের সেনাবাহিনী এক না। আমেরিকান সেনাবাহিনী একটা স্বয়ংসম্পূর্ণ অর্গানাইজেশন। আমেরিকান কোন রাজনৈতিক দল নিজেদের প্রয়োজনে তাদের সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে না। আমাদের সেনাবাহিনীকে মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করেছে এবং করে আসছে। যার কারনে প্রতিটা সরকারের সময়েই সেনাবাহিনীতে ক্ষোভ থাকে।....উদাহরণস্বরূপ বিডিআর ঘটনায় মুক্তি পাবার পর যেসব অফিসার টিভির সামনে শেখ হাসিনার বন্দনা করেছেন তাদেরকে আজ টিভি চ্যানেলে শেখ হাসিনার আশে পাশে দেখা যায়। আর যারা সরকারের ব্যর্থতার কথা বলেছেন তারা আজ বউ-বাচ্চা ফেলে বিলাইছড়ির নেটওয়ার্কবিহীন এলাকায় সরকারী চাকুরী (!) করছেন।....এই অফিসারের মনের ক্ষোভটা কি অস্বাভাবিক (তারই সহকর্মী রাজধানীর বুকে এসি রুমে চাকরি করছেন আর তিনি জঙ্গলে মশা মারছেন তার পুত্র-কন্যাকে দূরে রেখে)????...এই অফিসার সুযোগ পেলে যে একদিন ক্যু করবেন না তার কি নিশ্চয়তা আছে ???....এরকম রাজণীতি কি আমেরিকান সেনাবাহিনীতে আছে???
আর্মি এমন এক অর্গানাইজেশন যেখানে ক্যু করা অস্বাভাবিক কোন ঘটনা নয়। কারন আর্মিতে ক্যুর সৃষ্টি হয় ক্ষোভ থেকে। যখনি কোথাও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ হবে, সেখানে ক্ষোভের সৃষ্টি হবে। কাজেই সেনাবাহিনীকে রাজনীতির বাইরে না রাখলে ক্যু বা ১/১১ এর মত ঘটনা এড়ানো যাবে না।
আর্মিকে রাজণীতির বাইরে রাখুন, তাহলে পদমর্যাদা কমানো/বাড়ানো নিয়ে কেউ মাথা ঘামাবে না।
এখন শেখ হাসিনা তিনবাহিনী প্রধানের পদমর্যাদা কমিয়ে যে সশস্ত্র বাহিনীতে ক্ষোভের সৃষ্টি করবেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিডিআর ঘটনায় যে হাসিনা সরকার সেনাবহিনীতে কিরূপ প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে তা মনে হয় উনার অজানা নাই।...এর ফলাফল সম্পর্কেও তার অবগত থাকা উচিত
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪১
কিরিটি রায় বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
আসলে সকলেই তার সমর্থনের দৃষ্টিতে ভাবতে গেলেই গোলমাল।
সার্বজনিন সত্য ইতিহাস আপনি কালীতে লেখে।
বিডিআর নিয়ে সরকার তার আপনা পক্ষে সাফাই গাইবে এটাই স্বাভাবিক।
আবার অনাগত সময় এসে পক্ষাবলম্বনের আবর্জনা সরিয়ে দিলেই দগদগে সত্য উন্মোচিত হবে...
তবে যে বিষয়টিতো ফোকাস করা.. এর আপেক্ষিক তুলনায় ৩ বাহিনীকে জড়ানো নিয়ে। এ ছাড়াও কি তাদের ময়াদা, বেতন, প্রমোশনের সুযোগ বাড়ানোর. বিষয়সমূহ সমাধা করা যেতো না??
আমাদের প্রেক্ষাপটে যেহেতু ৩ বাহিনী একটা এস্ক্রট্রা অর্ডিনারী... সেনসিটিভ..অবস্থানে সেখানে তাকে তুলনামূলক চিত্রে আনাটা কি খুবই জরূুরী ???
এবং তার সাথৈ যদি যোগ হয়.. বোঝা না বোঝঅর গোলমাল.. কারণ আমার মতো মোটা দাগের বুঝৈর জনগন সোজা ভাষাই বুঝি...
সাচিবিক জটিল পদবিন্যাস স্কেল পার্সেন্টেজ নিয়ে কতজন ভাবে বা জানে? তাই সেই শংকারই প্রকাশ আমার ভাবনা.....
কেন এমন হলো বা হচ্ছে?????
২৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩২
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: আরেক টি অপ্রিয় কথা বলি।
বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর উভয় কিন্তু বিএন পি কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত বিচারপতি।
বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ এই বেঞ্চের জেষ্ঠ্যতম বিচারক; তিনি ব্যারিষ্টার ইশিয়াক আহমদের পুত্র।
বিচারপতি লতিফুর রহমানে তত্তবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা থাকাকালিন ব্যারিষ্টার ইশিতায়ক বিচার বিভাগ পৃথককীরন প্রায় চুড়ান্ত করেন। খালেদা জিয়া তাঁকে অনুরোধ করেন , চুড়ান্ত ঘোষণা টি নির্বাচিত বিএনপি সরকার করতে চায়।
যা হোক মন্দ লোক বলেন যে, খালেদা জিয়া ব্যারিস্টার ইশতিয়াকের প্রতি কমিটমেন্ট না রাখলেও ক্ষমতা আসিন হয়ে প্রথম কিস্তিতে তরুন আইনজীবি সৈয়দ রেফাত আহমেদ কে হাইকোর্টের বিচারপতি নিয়োগ দিয়ে তাঁর পিতার তত্তাবধায়ক সরকারের উপদেস্টা হিসাবে বিএনপি প্রতি আনুকল্য প্রদর্শণের প্রতিদান দেন।
আতিকুল হকে যুক্তিবাদী মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৪
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: ব্লগার আতিকুল হক আর ভিন্ন চিন্তাকে ধন্যবাদ আসল ঘটনা পরিষ্কার করার জন্য।
এরপর এই ঘটনায় যারা "আরেকটা ৭৫ আসন্ন!!" বলে মর্সিয়া গাওয়া শুরু করেছিলেন তাদের নিয়ে হাসব, না প্রবল বিরক্ত হব, এইটাই বুঝতেছিনা।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৮
কিরিটি রায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও...
সে আপনার বিষয়। হাসা কাদার এখতিয়ার আপনার আছে।
তবে ভাবনার বিষয়ে ভানার অধিকারও সবার সমান।
তবে যে বিষয়টিতো ফোকাস করা.. এর আপেক্ষিক তুলনায়.. ৩ বাহিনীকে জড়ানো নিয়ে।
এ ছাড়াও কি তাদের মর্যাদা, বেতন, প্রমোশনের সুযোগ বাড়ানোর. বিষয়সমূহ সমাধা করা যেতো না??
আমাদের প্রেক্ষাপটে যেহেতু ৩ বাহিনী একটা এস্ক্রট্রা অর্ডিনারী... সেনসিটিভ..অবস্থানে সেখানে তাকে তুলনামূলক চিত্রে আনাটা কি খুবই জরূুরী ???
এবং তার সাথৈ যদি যোগ হয়.. বোঝা না বোঝঅর গোলমাল.. কারণ আমার মতো মোটা দাগের বুঝৈর জনগন সোজা ভাষাই বুঝি...
সাচিবিক জটিল পদবিন্যাস স্কেল পার্সেন্টেজ নিয়ে কতজন ভাবে বা জানে? তাই সেই শংকারই প্রকাশ আমার ভাবনা......
কারণ আমাদের অতীত বলে রাজনীতির ঘোলঅজলে কিভঅবে সুবিধঅবাদীরা শিকারে অভ্যস্ত।
তাই আবার কোন অস্বাভঅবিকতা আমরা চাইনা। আমাদের পিছে চলার দিন শেষ করে সামনে যেতে চাই।
৩১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৭
ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন:
অলস ছেলে কমেন্ট বাধাই খৈরা রাখলাম।
৩২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৪
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: ৭৫ জন আর্মি অফিসারকে মেরে ড্রেনে ফেলে দেয়া|
৪৫ বিডিআর মেরে গামছা দিয়ে ঝুলিয়ে রাখা|
আর্মি অফিসার হত্যার বিচার চাওয়ায় ডজন ডজন অফিসারের চাকুরিচ্যুতি|
তাপসের হত্যাচেষ্টা নটক করে ৭ জন আর্মি অফিসারকে গ্রেফতার|
৫ জন আর্মি অফিসারকে দুপুড়ে রায়, সন্ধ্যায় ফাসি|
তারপরও যারা হিসাব মিলাতে কাই-কুই করছেন তারা সবাই নব্য সিকিমের নাগরিক হতে ইচ্ছুক....।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫২
কিরিটি রায় বলেছেন: আরে ভাই সেসব তো ভীন্ন প্রসংগ।
সময়ে সেগুলৌ আপনাতেই প্রকাশ হবে।
ক্ষমতা অনেককেই অন্ধ করে দেয়.. তাই বলে সত্যতো আর অন্ধ হয়না। সত্য মিত্যাও হয় না। ধামাচাপা পড়ে থাকে মাত্র।
তবে আমরা চাই স্বাভাবিক সুন্দর জাতীয় অগ্রযাত্রার এক সোনালী শূভারম্ভ। তবে তা কত দূরঅস্ত তা সময়ই বলতে পারে....
৩৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১০
িসপাহী বলেছেন: ফালতু মিয়া বলেছেন: বটমলেস বাস্কেটের স্থলে ডিজি টাল বাংলাদেশ-বেশ ভালভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে! ক্ষমতাসীন দল সেনাবাহিনীকে রাখবে কিনা সেটাই এখন প্রশ্ন রাখতে পারেন।
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: ৭৫ জন আর্মি অফিসারকে মেরে ড্রেনে ফেলে দেয়া|
৪৫ বিডিআর মেরে গামছা দিয়ে ঝুলিয়ে রাখা|
আর্মি অফিসার হত্যার বিচার চাওয়ায় ডজন ডজন অফিসারের চাকুরিচ্যুতি|
তাপসের হত্যাচেষ্টা নটক করে ৭ জন আর্মি অফিসারকে গ্রেফতার|
৫ জন আর্মি অফিসারকে দুপুড়ে রায়, সন্ধ্যায় ফাসি|
তারপরও যারা হিসাব মিলাতে কাই-কুই করছেন তারা সবাই নব্য সিকিমের নাগরিক হতে ইচ্ছুক....।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫২
কিরিটি রায় বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৩৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৫
অলস ছেলে বলেছেন: সবাইকে ধন্যবাদ। কি এমন কর্লাম
ব্লগে বহুত আগে থেকেই একজন শুভাকাঙ্খী আছেন আমার, তিনি নিয়মিত ইস্কিরিণশট মারেন
যাইহোক, বিশেষ করে আতিকুল হক এবং ভিন্ন চিন্তাকে ধন্যবাদ। কিন্তু নতুন সৃষ্ট হ্ওয়া নিয়মের ফলে ওয়ারেন্ট অভ প্রিসিডেন্স'র এই ফাকফোকরের হিসাব কয়জনে বুঝবে? বিডিনিউজ তো তাহলে হলুদ সাংবাদিকতাই করলো অন্য বেশিরভাগ পত্রপত্রিকার মতো, এবং আ্ওয়ামী লীগ পিলখানা হত্যাকান্ডের পর যখন সেনাবাহিনীর সাথে মনস্তাত্বিক সমস্যায় গলা পর্যন্ত ডুবে আছে, এমন সময় এই চাল চালার উদ্দেশ্য তো অনেক কুৎসিত মনে হচ্ছে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫
কিরিটি রায় বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধণ্যবাদ।....
প্রশ্নটা ঠিক ওখানেই...
বিষয়টি ফোকাস করার.. আপেক্ষিক তুলনায় ৩ বাহিনীকে জড়ানো নিয়ে।
এ ছাড়াও কি তাদের মর্যাদা, বেতন, প্রমোশনের সুযোগ বাড়ানোর. বিষয়সমূহ সমাধা করা যেতো না??
আমাদের প্রেক্ষাপটে যেহেতু ৩ বাহিনী একটা এস্ক্রট্রা অর্ডিনারী... সেনসিটিভ..অবস্থানে সেখানে তাকে তুলনামূলক চিত্রে আনাটা কি খুবই জরূুরী ???
এবং তার সাথে যদি যোগ হয়.. বোঝা না বোঝার গোলমাল.. কারণ আমার মতো মোটা দাগের জনগন বুঝে সোজা ভাষাই
সাচিবিক জটিল পদবিন্যাস স্কেল পার্সেন্টেজ নিয়ে কতজন ভাবে বা জানে? তাই সেই শংকারই প্রকাশ আমার ভাবনা..
৩৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৪
রোবোট বলেছেন: আসেন এখন সবাই ৭৫ এর পুনর্মন্চায়ন করি। এইবার কাউরে বাদ দেয়া যাবে না। দর্কার হৈলে বৈদেশে "সূর্যসন্তান স্কোয়াড" পাঠানো হৈবেক। টারগেট লিশটি বানানো হৌক।
না বুইঝা ফাল দিয়া উঠা পোস্টে মাইনাস। আতিকুল হক আর ভিন্নচিন্তাকে প্লাস।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬
কিরিটি রায় বলেছেন: আপনি মাইনাস দিয়া ফাল দিয়া উঠৈন নাই তো??????
তথ্য এবং আলোচনা সবাইকে বুঝতে সাহায্য করে। আর উন্নাসিক মানসিকতা অন্য কিছুর জন্ম দেয়।
তবুও আপনাকে আপাতত ধন্যবাদ।
৩৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০৫
সামিউর বলেছেন: রোবোট বলেছেন: আসেন এখন সবাই ৭৫ এর পুনর্মন্চায়ন করি। এইবার কাউরে বাদ দেয়া যাবে না। দর্কার হৈলে বৈদেশে "সূর্যসন্তান স্কোয়াড" পাঠানো হৈবেক। টারগেট লিশটি বানানো হৌক।
না বুইঝা ফাল দিয়া উঠা পোস্টে মাইনাস। আতিকুল হক আর ভিন্নচিন্তাকে প্লাস।
@রোবোটঃ সব কথা সব জায়গায় বলতে নাই এইটা আপনাকে বুঝতে হবে, তবে আমি আপনার সাথে একমত এইবার ধরে কাউরে বাদ দেয়া যাবেনা।
@লেখকঃ বে-সাহারা আপা একটা _______। এই ছাগলরে কেন যে এত গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রনালয়ে রাখসে তা বুঝিনা।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৯
কিরিটি রায় বলেছেন: এইটাতো যে রাখচে তারে জিগাইতে হইবেক।
এবং একের পর এক হাস্রকর ঘটানার পরও বদলাবে বদলাবে রব উঠে কিছূই বদলায় না!!!
একজন বাফার ষ্টেট মানে বুঝেন না.. তিনি মন্ত্রী!!!
একজন যা মুখে আসে তাই বলে তিনি বানিজ্যে...
আবার আপনার..বে-সাহারা আপা একটা _______ যা খুশী কইয়া বিএনপির আলতাফরে পিছে ফালায় দিলো....
৩৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২১
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: রায়ের কপিটি হাতে এলে বিস্তারিত লিখব।
প্রাশাসন পর্যায়ে এখন বলা হচ্ছে 'ওয়ারন্ট অব প্রেসিডেন্ট' কোন আইনী ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত নয়।এটা শুধু মাত্র রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে আসন বিন্যাস সংক্রান্ত।
কথাটি সর্বৈব মিথ্যা। আশৈশব 'ওয়ারন্ট অব প্রেসিডেন্ট' এর নানা বিধ অপব্যবহার দেখে আসছি। জেলা পর্যায়ে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানের দেখেছি সরকারী কলেজের প্রবীণ প্রফেসররা ২য় সারিতে স্থান পেয়েছেন। তাদেরই সরাসরি ছাত্র জেলা প্রশাসক -অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সপরিবার প্রথম সারি শোভনীয় চেয়ার দখল করে আছেন।
মূল সংকটটি বিদ্যমান রাষ্ট্র ব্যবস্থায় 'শ্রমের মর্যাদা' বোধের সাথে যুক্ত। আমরা যে যার দায়িত্ব ক্ষেত্র সর্বোচ্চ মর্যাদা দিতে না পারবো এবং একে অপরের দায়িত্ব কর্তব্য সম্পর্কে শ্রদ্ধাশিল না হব , তত দিন 'ওয়ারেন্ট অব প্রেসিডেন্সি ' নানামুক আন্ত সংঘাতের কারণ হয়ে থাকবে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮
কিরিটি রায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। তবে আজকের খবরটি দেখূন....
জজদের মর্যাদা বাড়াতে নারাজ সরকার
Click This Link
কি বলবেন বলুন!!!????
এসব কি ছেলমানুষী? নাকি ভাল সাজবার প্রবণতা!!!
৩৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩৩
আবূসামীহা বলেছেন: তিন বাহিনীর প্রধানের পদে তখন মেজর বা সমমানের অফিসাররা থাকবেন। তাদের পদমর্যাদা তাই জেলা জজদের নীচেই হবে।
=====
দেশটা শান্তিতে থাকতে পারবেনা আর কি!
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৮
ইউনুস খান বলেছেন: ভেবে দেখুন একটা সময় ছিলো যখন বিডিআরদের ভয়ই পেতো ভারতের বিসিএফরা। অথচ আজ সীমান্তে ঢুকে বিডিআরকে গুলি করে টেনে হিচরে নিয়ে যায়।
সেনাবাহিনীকে করা হচ্ছে বিতর্কিত, মেধাশূন্য। ধারাবাহিক পক্রিয়া বেশ জোড়েশোরেই আগাচ্ছে।
এই সব থেকে জাতিকে বাচাবে কে?? কারা এর ইন্ধন দিচ্ছে? এমন হটকারী সিদ্ধান্তের পিছে কারা ভূমিকা রাখছে???