নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাগ্যপরীক্ষার ফলাফল

১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭



পরিবর্তনশীল অদৃষ্টে আকৃষ্ট হলে গোপনে অনিষ্ট হয়। ভাগ্যান্বেষণে সৌভাগ্যবান হওয়া যায় না, যার ভাগ্য ভালো সে-ই প্রকৃত ভাগ্যবান। দোষের ভাগী হতে না চাইলেও নিমিত্তের ভাগী হতে হয়, তাই ভাগ্যপরীক্ষার ফলাফল আমি আমার পাঠকের সাথে ভাগাভাগি করি, সত্যাসত্য জেনে অনেকে আমাকে হাবাগোবা ডাকে, মনের দুঃখে আমি তখন বিবাগী হলেও উপায়াচিন্তায় বিভ্রান্ত হতে চাই না। শাস্ত্রে অবিশ্বাসীরাও বিশ্বাস করে যখন তখন নাভিশ্বাস উঠবে এবং পাতে ভাত না থাকলে হাভাতের বুদ্ধিনাশ হয়।

© Mohammed Abdulhaque

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: দামী কথা বলেছেন।

পাতে ভাত থাকা দরকার।
তাই শুধু ইবাদত করলে পাতে ভাত চলে আসবে না। আগে ভাতের ব্যবস্থা করে, তারপর ইবাদত করা যেতে পারে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: যার পাতে ভাত থাকে না সে যাচ্ছেতাই করে। এতে প্রমাণিত হয়, ভাতের বন্দোবস্ত করা অনেক বড় ইবাদতি।
© Mohammed Abdulhaque

আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫০

সোবুজ বলেছেন: আপনার ভাগ্য ভালো বলেই আপনি লন্ডনে আছেন।ভাগ্য খুঁজতে যেয়ে হাজার হাজার আছে ভূমধ্য সাগরে।তাদের জন্য দুঃখ হয়।এ ভাবে ভাগ্য তালাশ করা ঠিক হয় নাই।ভাগ্যের উপর নির্ভর না করে যুক্তি বুদ্ধি বিবেচনার উপর নির্ভর করা উত্তম।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩১

জ্যাকেল বলেছেন: মানুষের ক্রমাগত সিদ্ধান্ত নেবার প্রতিক্রিয়ার নামই হইতেছে ভাগ্য/কপাল। একমত?

১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: দুঃখিত... ভাগ্য [ bhāgya ] বি. 1 অদৃষ্ট, নিয়তি, কপাল, বরাত (ভাগ্যে যা আছে হবে);

আপনি যা বলেছেন তা হলো ইচ্ছা।

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪৭

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ভাগ্য মানে অপেক্ষা করা নয় ,চেষ্টা করা

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:২৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: তাকদীর (আরবি: تقدير‎‎ অর্থ : নিয়তি) হল নির্ধারিত ভাগ্য।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪৯

জ্যাকেল বলেছেন: ভাইসাহেব, আমি ব্যাকরণত দিক থেকে বলতে চাহি নি। যাহোক, আপনার এটাই সঠিক।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:২৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ওটা ভাগ্যের অর্থ ছিল। আপনি যা বলেছেন তা হলো willpower, ইচ্ছা শক্তি

will power control exerted to do something or restrain impulses.

মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: যেহেতু আপনি অর্ধেক বুঝেন ,তাই আসুন শুরু করি -

তাকদির শব্দটি আরবি। এর অর্থ নির্ধারণ করা, নির্দিষ্ট করা, ধার্য করা, নিয়তি, ভাগ্য, ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। এই মহাবিশ্বে ভবিষ্যতে যা কিছু ঘটবে, প্রজ্ঞাময় আল্লাহ তাআলা তাঁর পূর্বজ্ঞান ও প্রজ্ঞা অনুযায়ী সেসব নির্ধারণ করে রাখাকে তাকদির বলে। পৃথিবীর সব বস্তু তথা মানব-দানবসহ যত সৃষ্টি রয়েছে, সব কিছুর উত্থান-পতন, ভালো-মন্দ, উপকার-অপকার, লাভ-ক্ষতি ইত্যাদি কোথায়, কোন সময়, কিভাবে ঘটবে—আল্লাহ তাআলা নির্ধারণ করে রেখেছেন।

তাকদিরের বাইরে কোনো কিছু নেই। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘প্রত্যেক জিনিসই তাকদির অনুযায়ী সংঘটিত হয়ে থাকে। এমনকি অক্ষমতা ও বুদ্ধিমত্তাও। ’ (মুসলিম, রিয়াদুস সলিহিন. পৃষ্ঠা ২৮২)

তাকদির কি পরিবর্তিত হয়? হয়
তাকদির বা ভাগ্যলিপি দুই প্রকার; যথা—১. তাকদিরে মুবরাম (অপরিবর্তনীয় ভাগ্যলিপি) ও ২. তাকদিরে মুআল্লাক (ঝুলন্ত ভাগ্যলিপি)। তাকদিরে মুবরাম কখনোই পরিবর্তিত হয় না। আর তাকদিরে মুআল্লাক বান্দার নেক আমল, দোয়া ইত্যাদির মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়। হজরত সালমান (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, দোয়া আল্লাহর ফয়সালাকে পরিবর্তন করাতে পারে। আর নেক আমল বয়সকে বৃদ্ধি করাতে পারে। ’ (তিরমিজি, হাদিস নম্বর : ২১৩৯)

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৫৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি জনাব, আমি কিচ্ছু বুঝি না। বুঝানোর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।


আমি কী লিখালাম আর কী শুরু হলো আমি কিচ্ছু বুঝতে পারছি না।

৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৫২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: যেহেতু আপনি অর্ধেক বুঝেন ,তাই আসুন শুরু করি -
২য় অংশ
তাকদির কি মানুষের কাজের কারণ ও উপকরণ?

তাকদির মানুষের কাজের কারণ নয় এবং তাকদির লিপিবদ্ধ আছে বলে মানুষ ভালো-মন্দ ইত্যাদি কাজ করছে—বিষয়টি এমন নয়; বরং ভবিষ্যতে মানুষ যা করবে, আল্লাহ তাআলা তা আগে থেকেই জানেন, ফলে তিনি তা আদিতেই লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন। আল্লাহ তাআলা আদিতে লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন বলে মানুষ লেখা অনুযায়ী কর্ম করছে—এ কথা মোটেও ঠিক নয়। বরং আমরা কখন কী করব, কী খাব, কোথায় কী ঘটবে—এগুলো আল্লাহ তাআলা পূর্ব থেকে জানেন। কারণ তিনি ইলমে গায়েবের অধিকারী। তাঁর পূর্বজ্ঞান অনুযায়ী তা লিখে রেখেছেন। উদাহরণস্বরূপ—

১. একজন শিক্ষক পাঁচজন ছাত্রকে শিক্ষাদানের পর তাঁর অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি যদি তাঁর ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ করেন যে অমুক ছাত্র ‘এ প্লাস’ পাবে, অমুক ছাত্র ‘এ’ পাবে, অমুক ছাত্র ‘এ মাইনাস’ পাবে, অমুক ছাত্র ‘বি’, অমুক ছাত্র ‘সি’ পাবে। এখন পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর যদি শিক্ষকের আগের লেখা অনুযায়ী ফলাফল হয়, তাহলে কি শিক্ষকের লেখার কারণে এই ফলাফল হলো?

২. একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তাঁর রোগীর অবস্থা বুঝে অভিজ্ঞতার আলোকে তাঁর ডায়েরিতে লিখে রেখেছেন যে এই রোগী অমুক দিন, অমুক অবস্থায় মারা যাবে। কার্যত যদি তা-ই হয়, তাহলে ডাক্তারের লিখে রাখার কারণেই কি তার মৃত্যু হলো?

তাকদিরের প্রতি ঈমানের স্বরূপ
তাকদিরের প্রতি বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাকদিরের ওপর সন্তুষ্ট থাকা ফরজ। তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ হলো—
১. আল্লাহর ব্যাপারে এই বিশ্বাস রাখা যে তিনি আদি থেকে সব কিছুর ব্যাপারে ওয়াকিফহাল।

২. তিনি লাওহে মাহফুজে (সংরক্ষিত ফলকে) সব কিছু লিখে রেখেছেন। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তাআলা সৃষ্টিকুল সৃষ্টির ৫০ হাজার বছর আগে সৃষ্টিকুলের তাকদির লিখে রেখেছেন। ’ (মুসলিম) তিনি আরো বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা প্রথমে কলম সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর কলমকে বললেন—লেখো। কলম বলল, হে রব! কী লিখব? তিনি বলেন, কিয়ামত পর্যন্ত প্রত্যেক জিনিসের তাকদির লেখো। ’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৭০০) আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তুমি কি জানো না যে নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলে যা কিছু আছে আল্লাহ সব কিছু জানেন। নিশ্চয়ই এসব কিতাবে লেখা আছে। অবশ্যই এটা আল্লাহর কাছে সহজ। ’ (সুরা : হজ, আয়াত : ৭০)

৩. আল্লাহর ইচ্ছার বাইরে কোনো কিছু ঘটে না। তাঁর বাণী হলো, ‘আপনার পালনকর্তা যা ইচ্ছা করেন এবং (যা ইচ্ছা) মনোনীত করেন। ’ (সুরা : কাসাস, আয়াত : ৬৮)

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৪৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: দয়া করে আমার লেখাটা পড়ুন। আমি অবুঝ মানুষ বেশি বুঝি না।

৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৫২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: যেহেতু আপনি অর্ধেক বুঝেন ,তাই আসুন শুরু করি -
৩য় অংশ
এর পরেও যদি না বুঝেন ,তাহলে আমাকে ক্ষমা করবেন।
তাকদির প্রসঙ্গে বিতর্কের বিধান
হাদিস শরিফে তাকদির প্রসঙ্গে বিতর্ক করতে বারণ করা হয়েছে। যেমন—হজরত ইয়াহইয়া ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আবি মুলাইকা তাঁর পিতা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি একদা হজরত আয়েশা (রা.)-এর দরবারে যান। তিনি তাঁকে তাকদির প্রসঙ্গে কিছু জিজ্ঞাসা করেন, তখন হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি তাকদিরের বিষয়ে কথা বলে, কিয়ামতের ময়দানে এ কারণে সে জিজ্ঞাসিত হবে। আর যে এ বিষয়ে আলোচনা করবে না, তাকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হবে না। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৮৪)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, একবার রাসুল (সা.) আমাদের কাছে এলেন, আমরা তখন তাকদির প্রসঙ্গে আলোচনা করছিলাম। তখন রাসুল (সা.) প্রচণ্ড রেগে গেলেন। রাগে তাঁর চেহারা আনারের মতো রক্তিম বর্ণ হয়ে গেল। তিনি বলেন, তোমরা কি এসব করতে আদিষ্ট হয়েছ? নাকি আমি এসবের জন্য প্রেরিত হয়েছি? এর আগের লোকজন এ বিষয়ে আলোচনা করে ধ্বংস হয়েছে, আমি তোমাদের দৃঢ়তার সঙ্গে বলছি, তোমরা এ বিষয়ে বিবাদে লিপ্ত হয়ো না। (তিরমিজি, হাদিস : ২১৩৩)

তাকদিরের সঙ্গে তদবিরের সম্পর্ক
কাজ সম্পাদন করার জন্য উপায়-উপকরণের সহযোগিতা নেওয়াকে তদবির বলে। তাকদিরের সঙ্গে তদবিরের কোনো সংঘাত নেই। কেননা তাকদিরের ওপর ঈমান আনার সঙ্গে কাজের ওপর তদবির করার কথাও লিখিত আছে। হাদিস শরিফে রয়েছে, জনৈক সাহাবি আরজ করেন, হে আল্লাহর রাসুল! আমরা যে ঝাড়ফুঁক করে থাকি, চিকিৎসায় ওষুধ ব্যবহার করে থাকি কিংবা আত্মরক্ষার জন্য যেসব উপায় অবলম্বন করে থাকি, তা কি তাকদিরের কোনো কিছুকে পরিবর্তন করতে পারে? প্রত্যুত্তরে রাসুল (সা.) বলেন, তোমাদের এসব চেষ্টাও তাকদিরের অন্তর্ভুক্ত। (বায়হাকি)

শাহ ওয়ালি উল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি (রহ.) বলেন, তাকদির ও তদবিরের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। কেননা তদবির তাকদিরের আওতাধীন। এর প্রমাণ হলো, ইয়াকুব (আ.) স্বীয় পুত্রদের মিসর পাঠানোর প্রাক্কালে অসিয়ত করেন, ‘হে আমার পুত্ররা! তোমরা এক দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে না। বরং ভিন্ন ভিন্ন দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে...। ’ (সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ৬৭) এটি ছিল তদবির। পরে তাকদির প্রসঙ্গে বলেন, ‘...আল্লাহর বিধানের বাইরে আমি তোমাদের জন্য কিছুই করতে পারব না। বিধান আল্লাহরই। ’ (সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ৬৭)

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৪৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: দয়া করে আমার লেখাটা পড়ুন। আমি অবুঝ মানুষ বেশি বুঝি না।

৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২৭

জটিল ভাই বলেছেন:
বড়ই কঠিন বিষয়ে জটিল কথা!

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৪৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জটিল মন্তব্যের জন্য জটিল ভাইকে জটিলবাদ!

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৫১

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন:

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ভাগ্য মানে অপেক্ষা করা নয় ,চেষ্টা করা
.....................
লেখক বলেছেন: তাকদীর (আরবি: تقدير‎‎ অর্থ : নিয়তি) হল নির্ধারিত ভাগ্য।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
............।
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: যেহেতু আপনি অর্ধেক বুঝেন ,তাই আসুন শুরু করি -
এর পরেও যদি না বুঝেন ,তাহলে আমাকে ক্ষমা করবেন।
তাকদির কি পরিবর্তিত হয়? হয়
তাকদির বা ভাগ্যলিপি দুই প্রকার; যথা—১. তাকদিরে মুবরাম (অপরিবর্তনীয় ভাগ্যলিপি) ও ২. তাকদিরে মুআল্লাক (ঝুলন্ত ভাগ্যলিপি)। তাকদিরে মুবরাম কখনোই পরিবর্তিত হয় না। আর তাকদিরে মুআল্লাক বান্দার নেক আমল, দোয়া ইত্যাদির মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়। হজরত সালমান (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, দোয়া আল্লাহর ফয়সালাকে পরিবর্তন করাতে পারে। আর নেক আমল বয়সকে বৃদ্ধি করাতে পারে। ’ (তিরমিজি, হাদিস নম্বর : ২১৩৯)

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:০১

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আবারো বলছি, আমার লেখাটা কি পড়েছেন?

আমি এক মন্তব্য লিখেছি, আমি বুঝি না। আবার লিখছি আমি এক্কেবারে বুঝি না।

আপনি সব জানেন।

এখানে আমাকে ক্ষমা করুন।

১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:০৩

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: আপনি অর্ধেক ধরেই ঝুলে আছেন
আপনি বলেছেন: তাকদীর (আরবি: تقدير‎‎ অর্থ : নিয়তি) হল নির্ধারিত ভাগ্য।
অর্থাৎ - অর্ধেক বলেছেন ,বাকি অর্ধেক াণ বললেতো অর্থ বিকৃত হবে বা হয়। যেমন -তাকদির বা ভাগ্যলিপি দুই প্রকার; যথা—১. তাকদিরে মুবরাম (অপরিবর্তনীয় ভাগ্যলিপি) ও ২. তাকদিরে মুআল্লাক (ঝুলন্ত ভাগ্যলিপি)। তাকদিরে মুবরাম কখনোই পরিবর্তিত হয় না। আর তাকদিরে মুআল্লাক বান্দার নেক আমল, দোয়া ইত্যাদির মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়। হজরত সালমান (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, দোয়া আল্লাহর ফয়সালাকে পরিবর্তন করাতে পারে। আর নেক আমল বয়সকে বৃদ্ধি করাতে পারে। ’ (তিরমিজি, হাদিস নম্বর : ২১৩৯)
মানে হয় যে -ভাগ্য মানে শুধু অপেক্ষা করা নয় ,চেষ্টা করাও।
ধন্যবাদ
আল্লাহ ভালো জানেন

১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৫১

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি আর দশজনের মতই

এখানে দেখবেন, পারলে এখানে যেয়ে ঠিক করুন, আমাকে আপনি বুঝাতে পারবেন না। কারণ আমি যা লিখেছি তা আপনার বুঝে কুলাচ্ছে না।

আপনি নিজের জ্ঞান জাহির করছেন, তা আমি জানি না। আমি অজ্ঞান তাই অর্ধেক ধরে ঝুলে আছি।

১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: যার পাতে ভাত থাকে না সে যাচ্ছেতাই করে। এতে প্রমাণিত হয়, ভাতের বন্দোবস্ত করা অনেক বড় ইবাদতি।
© Mohammed Abdulhaque
আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

ইয়েস।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.