নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ময়ূরের সাজ তার নিজস্ব কোন কৃতি নয়,
যদি তাতে প্রসংশা লেপ্টে যায় তবে তার পুজায় মত্ব হওয়ার চেয়ে ঐ সৃষ্টির স্রষ্টার প্রতি ইবাদত অধিক গ্রহণীয়।
বাতায়নের খিলে প্রিয়ার (স্ত্রী) এলোকেশ পবনে নেচে যায়, সূর্য দিঘল ছেয়ে যাওয়া প্রকৃতির নির্জাসে বাদলের সওয়ারে বৃষ্টিরা গেয়ে যায়।
শুধু মানবিক আচরণেই সব যেন হৃদয়ে লেপ্টে যায়!
ক্ষুদ্র এ মানব সত্তায় কি ই আছে পরিপূর্ণ উপলদ্ধি ছাড়া?
মানবজাত নরম গতরের বিশ্লেষক!
নিষ্ঠুর এবং হিংস্র রীতির উদভাবক,
ক্রিয়া-বিক্রিয়ার সংশ্লেষক,
আবার সম্পুরক নিজেরাই নিজেদের শাসক।
তবুও প্রশ্ন থেকে যায়- এসব শক্তির মূল আসলে কোথায় ?
সৃষ্টি থেকে স্রষ্টা----------------- অতি উগ্র বিপরীত নাস্তিক শাস্ত্র
স্রষ্টা থেকে সৃষ্টি----------------- আস্তিক বাদ বিজ্ঞ শাস্ত্র।
প্রতিটি বস্ত কোন না কোন মৌলের সংমিশ্রণ, প্রতিটি বস্ত কোন না কোন বিশ্লেষকের ধ্যান-ধারণা!
সুতরাং স্রষ্টা ছাড়া সৃষ্টি অযৌক্তিক।
©somewhere in net ltd.