নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাছো মাত, এ ইন্ডিয়াকা কই ভরসা নেহী!
-------------কাভি খুশি কাভি গাম মে শাহরুখ খানের জবাব ছিল হৃত্বিকের প্রতি এমন।
বহুরাত পর মজাই পেলাম।
ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ
বিভক্ত হলেও
সিন্ধু সভ্যতার উন্মেষ ও প্রসার যেন এদের রক্তে আজো বহমান
খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় ও চতুর্থ শতাব্দীতে মৌর্য সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক ঐক্য সাধিত হয়েছিল।পরবর্তী দশ শতাব্দীকাল একাধিক ক্ষুদ্রকায় রাজ্য ভারতের বিভিন্ন অংশ শাসন করে। চতুর্থ খ্রিস্টাব্দে উত্তর ভারত পুনরায় ঐক্যবদ্ধ হয় এবং পরবর্তী প্রায় দুই শতাব্দীকাল গুপ্ত সাম্রাজ্যের অধীনে সেই ঐক্য বজায় থাকে। এই যুগটি ছিল হিন্দু ধর্ম ও সংস্কৃতির পুনর্জাগরণের কাল।
৭১২ খ্রিস্টাব্দে আরব সেনানায়ক মুহাম্মদ বিন কাশিম দক্ষিণ পাঞ্জাবের সিন্ধ ও মুলতান অধিকার করে নিলে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলমান শাসনের সূচনা ঘটে। এই অভিযানের ফলে দশম থেকে পঞ্চদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে মধ্য এশিয়া থেকে সংগঠিত একাধিক অনুপ্রবেশের ভিত্তিভূমি সজ্জিত করে। এরই ফলস্রুতিতে ভারতীয় উপমহাদেশে দিল্লি সুলতানি ও মুঘল সাম্রাজ্যের মতো মুসলমানি সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়।
অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ও পরবর্তী শতাব্দীতে ধীরে ধীরে ভারত ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনাধীনে চলে যায়।
মুসলিমরা মুনাফেকি করতে জানে না তাই শুরু হয় হিন্দু সুবিধাবাদী জমিদারদের অত্যাচার।
অতঃপর ক্ষোভের স্রতে বঙ্গ ভঙ্গের দ্বারা হিন্দুদের জন্য হিন্দুস্তান এবং মুসলিমের জন্য তৈরী হয় পাকিস্তান।
সময়ের ভারী পাল্লায় উত্তপ্ত প্ররোচণায় দুই ভাইয়ের বিভক্ত ঘনিয়ে আসে, আমরা পাই স্বাধীন একটি রাষ্ট্র।
আজব হলেও সত্য
গতকালের খেলায় এ দেশগুলোর পুক্কু সমঝতা বিদ্যমান।
এদের অর্জনের চেয়ে গর্জন বেশি
তাই বিনা মেঘে মাঝে মাঝে বজ্রপাত হয়।
আজকের পাকিস্তান VS বাংলাদেশের খেলা দেখার উত্তেজনায় এই পর্যন্তই সমাপ্তি!
হে আল্লাহ বাংলাদেশের সহায় হোন।
মাশরাফিদের চেষ্টার সফলতা দান করুন।
১৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৪২
কবি আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেছেন: হুম!
পুরোটাই।
২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৯
অগ্নি কল্লোল বলেছেন: হুম!!
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: কি যে জালা, জিতলেও জালা, হারলেও জালা, শুধু জালা আর জালা
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা কালকে ধরা খেয়েছে।