নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বাস মনোস্তাত্বিক
যুক্তি বিবেকতান্ত্রিক!
নিঁশিতের আলো আছে, যা অবিশ্বাস্য! কিন্ত যুক্তি বলে, যেহেতু ২৪ ঘন্টার ভেতরে একত্রে সমগ্র পৃথিবী ছায়াময় হতে পারে না, তাই একচ্ছত্র নিঁশিত রাজ গ্রহণীয় নয়।
মানবের আচরণগত কর্ম প্রক্রিয়ায় পরিবেশগত বিবর্তন লক্ষনীয় এবং রদ-বদলের এই পরি-পার্শ্বিকতায় জিবন থেমে থাকে না! বরং উদ্ভাবনের প্রচেষ্টায় লক্ষ লক্ষ রেণু সৃষ্টি হয়, মানবকুল পেয়ে যায় নতুন আরেকটি স্বত্বাধীনতা।
সুতরাং বর্তমান যা আজব কাল সেখানেই হয়ত হবে, মুশকিল লাঘব।
যুক্তি বলে-
জন্মসুত্রে পাওয়া পরিচয় কিছুই না,
তবু মনের তারণায় লোকে সেখানেই খোঁজে অনুপ্রেরণা।
বিবেক বলে,
সঠিক কর্ম-ক্ষমতায় অর্জিত পরিচয় অতীতের জল্পনা,
উদাস জিবনের বৃহদায়ন স্বপ্ন, ভবিষ্যতের আলো-আঁধারি সুপ্ত বাসনা।
যা মন এবং বিবেকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ার ফসল।
হ্যাঁ এবং না
তাৎপর্যপূর্ণ পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিধর দু’টি শব্দ। এর প্রকৃত মর্মার্থ উদ্ধারেই মুক্তি। এদের ব্যবহার করার সম্পুর্ণ পারদর্শিতা অর্জনের নাম আমরা দিয়েছি শিক্ষা।
কিন্ত এর যথাযথ ব্যবহার এত সহজ নয়।
একমাত্র
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপর স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা বিদায় হজ্জের দিনে জানিয়েছিলেন-
‘আজ আমি পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের জন্য তোমাদের জীবনব্যবস্থা (সূরা আল মায়িদা : ৫:৩)।
সুতরাং আল কুরআনের ঘোষণা অনুযায়ী ইসলাম এমন একটি জীবন ব্যবস্থা যা পূর্ণাঙ্গ ।
-এ উক্তিটি সম্পুর্ণ মনোস্তাত্বিক ।
কিন্ত
যেহেতু কুরআন মানব রচিত অন্যান্য বিধি-নিষেধ হতে শ্রেষ্ঠ এবং মহীয়ান এমন গ্রন্থ যেখানে রয়েছে “হ্যাঁ এবং না” এর সঠিক পুর্ণাঙ্গ মর্মার্থ, সেহেতু যুক্তি এবং বিবেক বলছে কুরআন এবং ইসলাম পালনীয় ও গ্রহণীয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
বিজন রয় বলেছেন: কিন্তু অনেকেই কুরআন নির্দেশিত নিয়ম মানে না।