নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যই সুন্দর

আমি সত্য জানতে চাই

কোবিদ

আমি লেখালেখি করি

কোবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যের একটি ফিলিপাইনের ভূগর্ভস্থ নদী 'পুয়ের্তো প্রিন্সেসা ’

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭



(প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যের একটি ‘পুয়ের্তো প্রিন্সেসা ভূগর্ভস্থ নদী’)

প্রকৃতির সপ্তাশ্চর্য হিসেবে নির্বাচিত আশ্চর্যতম সৃষ্টি ফিলিপাইনে অবস্থিত পুয়ের্তো প্রিন্সেসা পার্কের ভূগর্ভস্থ নদী। পুয়ের্তো প্রিন্সেসা পার্কের ভূগর্ভস্থ এই নদীর বিস্ময়তা আর মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্যের কারণে এটি এখন পৃথিবীর প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যের একটি। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ, মৃত রাষ্ট্রপতি ফারডিন্যান্ড ই মারকস-এর নির্দেশে তৈরী করা হয় এই পার্কটি। পুয়ের্তো প্রিন্সেসা পার্কের মাটির নিচে অবস্থিত এই নদীর দৈর্ঘ্য ৮ দশমিক ২ কিলোমিটার তবে নৌকা চলার নাব্যতা আছে চার কিলোমিটার পর্যন্ত আর সুড়ঙ্গটি প্রায় ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ। এখানকার জীববৈচিত্র্য এবং ভূগর্ভস্থ পানির অনুপূরণের জন্য ১৯৯৯ সালে পার্কের পরিধি বাড়িয়ে করা হয় ২২,২০২ হেক্টর।



ভূগর্ভস্থ এই নদী এবং এর আশেপাশের সৌন্দর্য উপভোগের জন্য নৌকা, অক্সিজেন মাস্ক, নিরাপত্তা জ্যাকেট, হেলমেট এর্ব ব্যাটারি প্রজ্বলিত আলো নিয়ে যেতে হবে পাহাড়ের মধ্যে সুড়ঙ্গের ভেতরে। নিকশ আলো অন্ধকারের মাঝে প্রজ্বলিত মিটি মিটি আলোয় দেখা মিলবে অসংখ্য বাদুড়ের। এগুলো ঝুলন্ত রয়েছে পাহাড়ের ঘা ঘেষে চারপাশ জুড়ে। এখানে আরও রয়েছে ছোট ছোট সাপ। যা মাঝে মধ্যেই উকি দিচ্ছে ঝাপসা আলোয়। ভূগর্ভস্থ এই নদীর উপরে পাথরের বিভিন্ন আকৃতি আর রঙে ফুটে উঠেছে কল্পনা জগতের পরিচিতি বিভিন্ন দৃশ্য।



(পুয়ের্তো প্রিন্সেসা নদী দেখতে আসা একদল পর্যটক)

প্রতিদিনই দেশ- বিদেশের অসংখ্য পর্যটক ছুটে আসছে এই স্থানটিতে আর উপভোগ করছে পুয়ের্তো প্রিন্সেসা পার্কের ভূগর্ভস্থ নদীর আশ্চর্যরূপ।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রকৃতি তার অপার রহস্য কতভাবেই না প্রকাশ করছে!!

আমরা জেনে শুধূ বিস্মিতই হচ্ছি!!!

সে তার সৃষ্টিলীলায় আপন বেগে পাগল পারা .......

++

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

কোবিদ বলেছেন:

ধন্যবাদ বিদ্রোহী
লেখায় + দেবার জন্য
ভালো থাকবেন

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব সুন্দর জিনিস শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

কোবিদ বলেছেন:

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ঢাকাবাসী
ভালো থাকবেন সর্বদা

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

আমি আগুন, দ্রোহের আগুন বলেছেন: দুনিয়াতে কত কিছু দেখার আছে...।
B:-) B:-)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

কোবিদ বলেছেন:

শুধু ....................
দেখা হয়নাই চক্ষু মেলিয়া
ঘর হতে শুধু দু'পা ফেলিয়া
একটি ঘাসের শিষের উপর
একটি শিশির বিন্দু

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

পাগলাগরু বলেছেন: Went last year. Will never forget the place. Magical.

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫

কোবিদ বলেছেন:

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনার চরম রোমাঞ্চকর
সময়গুলো আমাদের সাথে
শেয়ার করার জন্য।

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩২

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ "পার্কের মাটির নিচে অবস্থিত এই নদীর দৈর্ঘ্য ২ দশমিক ৮ কিলোমিটার তবে নৌকা চলার নাব্যতা আছে চার কিলোমিটার পর্যন্ত"
--
ইহা কিভাবে সম্ভব??

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১০

কোবিদ বলেছেন:
নদীর দৈর্ঘ্য ৮ দশমিক ২ কিলোমিটার
সুড়ঙ্গটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৪ কিলোমিটার।
আর নৌকা চলার নাব্যতা আছে
৪ কিলোমিটার পর্যন্ত।

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ২০১১ সালে গিয়েছিলাম ওখানে, দারুন জায়গা... আমার ব্লগ পড়ে দেখতে পারেন...
ফিলিপিনসে ঘোরাঘুরি... (২য় পর্ব)

আর এ মাসের ৫ তারিখে গিয়েছিলাম আলি সদর গুহাতে, যেটা বিশ্বের সবচেয়ে বড় পানি গুহা !!
হামাদানের পথে... (আলি সদর গুহা, ইবনে সিনার সমাধি)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

কোবিদ বলেছেন:
ধন্যবাদ জহিরুল ভাই
আপনি ভাগ্যবান এমন
অসাধারণ একটি যায়গা
ভ্রমন করতে পেরেছেন।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৯

কালাভীমরুল বলেছেন: nice


৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: দারুণ! যাইতে মুঞ্চায়।

৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৬

এহসান সাবির বলেছেন: সুন্দর বিষয় শেয়ার করবার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.