|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 

মুসলিম জাহানের প্রথম খলিফা এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারী তৃতীয় ব্যক্তি হযরত আবুবকর সিদ্দিক (রাঃ)। নবীদের পর উম্মতকুলে সাহাবায়ে কেরামের মর্যাদা সর্বোচ্চ বলেই বিবেচিত হয়। আর সেই সাহাবিদের মধ্যে যাঁর নাম অগ্রগণ্য, তিনি হজরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ)। তিনি ছিলেন একাধারে হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর শ্বশুর, তাঁর হিজরতের সংগী এবং তাঁর বয়োজোষ্ঠ্য সাহাবাদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর বাল্য নাম আবদুল্লাহ ও ডাকনাম আবু বকর। সিদ্দিক হচ্ছে তাঁর উপাধি। মিরাজের ঘটনাকে সর্বপ্রথম মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেছিলেন বলেই রাসুল (সাঃ) তাঁকে এই উপাধিতে ভূষিত করেন। হযরত আবু বকর (রাঃ) ছিলেন রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর প্রত্যক্ষ সঙ্গী, রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) ও উম্মতের মাঝে সেতুবন্ধ রচনাকারী, কোরআনের নির্দেশ পালনে তিনি ছিলেন উন্মুখ। হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর মৃত্যুর পর পর্যায়ক্রমে হযরত আবুবকর সিদ্দিক (রাঃ) হযরত ওমর (রাঃ) হযরত ওসমান (রাঃ) ও হযরত আলী (রাঃ) পবিত্র কুরআন ও হাদিসের আলোকে মুসলিম বিশ্বের শাসনকার্য পরিচালনা করেন বলে মুসলিম ইতিহাসে তাদের বলা হয় খোলাফায়ে রাশেদিন। সুন্নী বিশ্বাসমতে হযরত আবুবকর সিদ্দিক (রাঃ) ছিলেন খোলাফায়ে রাশীদুন (অর্থাৎ সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত) এর একজন খলীফা। ৬৩৪ খৃষ্টাব্দের ২৩ আগস্ট মোতাবেক ১৩ হিজরির ২২ জমাদিউস সানি মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ৬২ বছর বয়সে মহামান্য এই সাহাবি পরলোক গমন করেন। আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী।  ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবুবকর সিদ্দিক (রঃ) ওফাত দিবসে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি। 
হজরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) ৫৭৩ খ্রিষ্টাব্দে মক্কার বিখ্যাত কোরাইশ বংশের বনু তাইম গোত্রে  জন্মগ্রহণ করেন। ইসলামের নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) জন্মের মাত্র দুই বছরের কিছু বেশী সময় পর হযরত আবু বকর জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুর্ন নাম আবু বকর আস সিদ্দিক আব্দুল্লাহ ইবন আবী কুহাফা উছমান আত তাইমী আল কুরাইশী এবং ডাক নাম আবদুল্লাহ। তার বাবা উসমানের কুনিয়া ছিল আবু কুহাফা। এজন্য আবু বকরকে আবদুল্লাহ ইবন আবী কুহাফাও বলা হয়ে থাকে। ইসলামী জীবনচরিতে তার নাম আবু বকর সিদ্দিকী বলা হয়। মহানবী (সাঃ) -এর নবুয়্যত লাভের পর বয়স্ক পুরুষদের মধ্যে আবু বকরই সর্বপ্রত্থম ইসলাম গ্রহন করেন। জীবনের প্রতিটি স্তরে তিনি ইসলামের বিধিবিধান অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলতেন। ইসলামের সূচনা পর্ব থেকে আমৃত্যু তিনি মহানবী (সাঃ) কে ছায়ার মত অনুসরন করতেন এবং নবীজীও ইসলামের জন্য নিজের যথা সর্বস্ব কুরবানী দিয়েছেন। মহানবী (সাঃ) এর প্রতিটি বাণী তিনি বিনা যুক্তিতে সত্য বলে মেনে নিতেন তাই  নবী মুহাম্মদ (সঃ) তাকে আস-সিদ্দীক উপাধিটি দিয়েছিলেন। তাঁর অন্য উপাধি ছিল আতিক বা আতিকুল্লাহ মিনান্ নার। 
হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) ছিলেন অত্যন্ত দয়ালু ও সত্যনিষ্ঠ। সত্য ও ন্যায়ের ঝাণ্ডা পৃথিবীর জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য তাঁর যথাসর্বস্ব ত্যাগের মহিমা বিরল। প্রথম জীবনে কুরাইশদের মধ্যে তিনি অত্যন্ত সম্মানিত ব্যক্তি ছিলেন। তার জ্ঞান, মেধা, বুদ্ধি এবং সৎ চরিত্রের জন্য সবাই তাকে শ্রদ্ধা করত। তা ছাড়া মানুষের দুঃখ-দুর্দশায়, সহায়-সম্বলহীনতায় এবং দুস্থদের সাহায্যার্থে তিনি ছিলেন আত্মনিবেদিত। হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ)  সব সময়ই  রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) কে ছায়ার মতো অনুসরণ করতেন। বদরের যুদ্ধে আবুবকর (রাঃ) সরাসরি অংশ নেন এবং নবীজীর খেদমতে প্রতি মুহুর্তে  নিজেকে নিয়োজিত করেন। হুজুর (সাঃ) এরশাদ করেন, 'আমার উম্মতের মাঝে আবু বকরই বেশি দয়ালু।' নবী করিম (সাঃ) আরো বলেন, 'বন্ধুত্ব ও সাহায্য আবু বকরই আমাকে বেশি করেছিলেন। ইহজগতে যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করতাম তাহলে আবু বকরকেই করতাম।'  তিনি আরো বলেন : দুনিয়ায় এমন কোনো ব্যক্তির ওপর সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত হয়নি, যে পয়গম্বরদের পর হজরত আবু বকর থেকে উত্তম ও শ্রেষ্ঠ (রূহুল বয়ান)। 
ইসলামের প্রচার ও প্রসারে আবুবকর (রাঃ)-এর অবদান মহাপ্রলয়ের আগ পর্যন্ত উজ্জ্বল হয়ে থাকবে। ইসলামের প্রতি হযরত আবু বকরের (রাঃ) অপরিসীম অবদানের জন্য তাঁকে 'ইসলামের ত্রাণকর্তা' বলা হয়। এ অবদানের স্বীকৃতির ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেন, 'দুনিয়াতে আমি প্রত্যেক মানুষের এহসানের পরিপূর্ণ বদলা আদায় করেছি কিন্তু সিদ্দিকে আকবরের ত্যাগের প্রতিদান আদায় করতে পারিনি। হাশরের ময়দানে স্বয়ং রাব্বুল আলামিন তাঁকে ওই প্রতিদান দান করবেন।' খলিফা পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার পরই তিনি সমবেত জনতার উদ্দেশে বলেন, 'আমি যত দিন আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসুলের নির্দেশিত পথে চলি, তত দিন তোমরা আমাকে অনুসরণ করবে এবং আমাকে সাহায্য করবে। আর ভুল পথে চললে তোমরা আমাকে সঙ্গে সঙ্গে সংশোধন করে দেবে। তোমাদের মধ্যে যারা দুর্বল, তাদের হক আদায় না করা পর্যন্ত তারা আমার কাছে সবল ও শক্তিশালী। আর যারা সবল, তাদের কাছ থেকে হকদারের হক আদায় না করা পর্যন্ত তারা আমার কাছে দুর্বল।' সিদ্দিকে আকবর (রাঃ) প্রদত্ত এ ভাষণ দুনিয়ার সর্বকালের শাসকদের জন্য অনুপম আদর্শ। তাঁর জীবনের প্রতিটি ঘটনা, কাজ ও বাণী আমাদের ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় জীবন পর্যন্ত অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়।
৬৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ আগস্ট মোতাবেক ১৩ হিজরির ২২ জমাদিউস সানি মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ৬২ বছর বয়সে মহামান্য এই সাহাবি ওফাত লাভ করেন। রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর রওজা মুবারকের পাশেই তাঁকে দাফন করা হয়। মহান আল্লাহ্ পাক আমাদেরকে হুজুর (সাঃ) এর এই প্রিয় সাহাবির আদর্শ মেনে চলার তৌফিক দান করুন। আমিন। ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবুবকর সিদ্দিক (রঃ) ওফাত দিবসে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি। 
 ১৮ টি
    	১৮ টি    	 +৫/-০
    	+৫/-০  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১২:৩২
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১২:৩২
কোবিদ বলেছেন: 
অসংখ্য ধন্যবাদ রিভানুলো
ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত 
আবুবকর সিদ্দিক (রঃ) ওফাত দিবসে
শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। 
২|  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১২:৪৬
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১২:৪৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১২:৫৫
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১২:৫৫
কোবিদ বলেছেন: 
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ লায়লা আপু
মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন
৩|  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:০৮
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:০৮
কষ্টবিলাসী বলেছেন: উনার জন্ম ৫৭৩ সালে আর মুহাম্মাদ (সাঃ ) এর জন্ম ৫৭০ সালে, এটা কি ঠিক আছে?
  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:৩৪
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:৩৪
কোবিদ বলেছেন: 
ধন্যবাদ কষ্টবিলাসী
আপনার প্রশ্নের জবাবে বলছিঃ
ইসলামের নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) জন্মের মাত্র 
দুই বছরের কিছু বেশী সময় পর 
হযরত আবু বকর জন্মগ্রহণ করেন এবং হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
এর ওফাতের দু্ই বছর পর হযরত আবু বকর (রঃ) মৃত্যুবরণ
করেন। সে হিসেবে তাঁরা প্রায় সমান বয়স পেয়েছিলেন।
৪|  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:১২
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:১২
জুন বলেছেন:  অত্যন্ত প্রিয় একজন ব্যক্তিত্ব ।
ওনার ওফাত দিবসে আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি।
  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:৩৭
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:৩৭
কোবিদ বলেছেন: 
ধন্যবাদ জুন মন্তব্যের জন্য
'ইসলামের ত্রাণকর্তা' হযরত
আবুবকর সিদ্দিক (রঃ) ওফাত দিবসে
শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। 
৫|  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:৩০
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:৩০
ফরিদ উদদীন বলেছেন: Thanks to remind this great man!!!
  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:৩৯
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১:৩৯
কোবিদ বলেছেন: 
You are most welcome
৬|  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ২:৩৫
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ২:৩৫
আজমান আন্দালিব বলেছেন: ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবুবকর সিদ্দিক (রাঃ) ওফাত
দিবসে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ২:৫২
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ২:৫২
কোবিদ বলেছেন: 
ধন্যবাদ আজমান আন্দালিব
ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত 
আবুবকর সিদ্দিক (রাঃ) ওফাত
দিবসে শ্রদ্ধা জনানোর জন্য
ধন্যবাদ। 
৭|  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  বিকাল ৪:০৪
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  বিকাল ৪:০৪
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:  মহান আল্লাহ্ পাক আমাদেরকে হুজুর (সাঃ) এর এই প্রিয় সাহাবির আদর্শ মেনে চলার তৌফিক দান করুন। আমিন।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  রাত ৮:১৯
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  রাত ৮:১৯
কোবিদ বলেছেন: 
'ইসলামের ত্রাণকর্তা' হযরত
আবুবকর সিদ্দিক (রঃ) ওফাত দিবসে
শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য আপনাকে 
অসংখ্য ধন্যবাদ বাংলাদেশী দালাল 
৮|  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  বিকাল ৪:৩০
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  বিকাল ৪:৩০
বোকামানুষ বলেছেন: বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: মহান আল্লাহ্ পাক আমাদেরকে হুজুর (সাঃ) এর এই প্রিয় সাহাবির আদর্শ মেনে চলার তৌফিক দান করুন। আমিন।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। 
৯|  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  বিকাল ৪:৪২
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  বিকাল ৪:৪২
ইলি বিডি বলেছেন: আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
১০|  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৩১
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৩১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ কোবিদ। আবু বকর রাঃ এর প্রতি 
অন্তরের অন্তস্থল থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলী। নবী আর রাসুলদের পর তিনি সবচেয়ে সম্মানিত ।তার মানে উম্মতদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ।রসুল সঃ একমাত্র তাঁর ইমামতীতে নামায আদায় করেছেন।
বেহেশতের আটটা দরজা তাকে সেখানে প্রবেশ করার জন্য আহবান করবে।
আল্লাহ তায়ালা বিচার দিবসে যখন কাহহার রূপ ধারন করবেন তখন রসুল সাঃ আল্লাহ তায়ালার সামনে আবু বকর রাঃ এ নেকী সমূহ পেশ করলে আল্লাহ তায়ালার গোস্বা অর্ধেক কমে যাবে।
তিনি খলিফা হওয়ার পর প্রতিদিন একশত মানুষের খেদমত করতেন ।
তিনি এমন একজন সাহাবী যিনি ইসলাম গ্রহণের আগেও মদ পান করতেন না।
দানশীলতায় কখনো কেউ তার সমকক্ষ হতে পারেনি।
দান করতে করতে যেদিন তিনি ছালার চট পরে লজ্জা নিবারণ করেছেন সেদিন আল্লাহর হুকুমে ফেরেশতারা চট পরে তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেছিলেন।
সাহাবীরা ছিলেন নক্ষত্রের মত।আর তিনি ছিলেন উজ্জলতম নক্ষত্র।সাহাবীদের অনুসরণ করলে সে সফল কাম হবে।
বড় পীর জীলানীও তেমনটি বলেছেন যে সাহাবীদের ঘোড়ার খুরের  ধূলির যোগ্যতা তার নেই।যারা সাহাবীদের অনুসরণ করবে তারা সফল কাম হবে।
এমন একজন ব্যক্তির জীবনী তুলে ধরে অসাধারণ একটি কাজ করেছেন ।
তার জীবনে আমাদের মত সাধারণ মানুষের জন্য আদর্শ শিক্ষা আছে।
আবারো ধন্যবাদ কোবিদ ।
১১|  ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  রাত ৯:১৪
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  রাত ৯:১৪
মোঃ আরাফাত রহমান বলেছেন: আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল । -ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১২:২৯
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪  দুপুর ১২:২৯
রিভানুলো বলেছেন: ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবুবকর সিদ্দিক (রঃ) ওফাত দিবসে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।