![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কথা বেশি একটা বলিনা চুপচাপ থাকতে পছন্দ করি। সব সময় কল্পনা করি। কল্পনায় আমি সবসময় নিজের সাথে কথা বলি। আর সব সময় অন্যমনস্ক থাকি। আমার আশেপাশে কে কি করছে না করছে তার দিকে আমার তেমন খেয়াল থাকে না। অনেক সময় কাউকে খুজতে যেয়ে নিজেই হারিয়ে যাই। আর একটা কথা হলো আমার পথ মনে থাকে না তাই আমি একা হাটতে গেলে প্রায়শই পথ ভুল করি। পথে হাটাহাটি করার সময় কত জনের সাথে ধাক্কা খেয়েছি এ পর্যন্ত, তার হিসাব নেই। আমার সমস্ত জীবনটাকে কল্পনা মনে হয় কারণ সব কিছুই যাই ঘটে আমার সাথে তাই আমার কাছে কল্পনা মনে হয়। যদি কোন অঘটন ঘটে তাহলে ভাবি কল্পনা ভেঙ্গে গেলাই সব ঠিক হয়ে যাবে। আমার এই অসম্ভব রকম কল্পনাসক্ত দিনকে দিন বেড়েই চলছে।
আমাদের সমাজে আজ যে বিষয়টি খুব দেখা যাচ্ছে তাহল ছেলেমেয়েদের গার্লফ্রেন্ড /বয়ফ্রেন্ড ছাড়া নিজেদের অচল ভাবার প্রবনতা। তাদের কাছে মনে হয় পড়াশোনা ও জীবনের অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয় থেকে প্রেম করাটা জরুরি। অনেকের কাছে প্রেম করাটা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। পড়ালেখা, চাকরির খবর নেই প্রেম নিয়ে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায় অনেককেই। কিছু কিছু মানুষের তো একটা দিনও কাটাতে ভালো লাগেনা গার্লফ্রেন্ড /বয়ফ্রেন্ড ছাড়া। এতো চাহিদা কেন তাদের এই বয়ফ্রেন্ড / গার্লফ্রেন্ডের বলতে পারেন? আমি বলি, আমাদের এই সমাজটাতে আজ পাপীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। তাদের বয়ফ্রেন্ড /গার্লফ্রেন্ডের সাথে অশ্লীল কথা না বললে ভালো লাগে না, অনেক সময় এমন সব কথাও বলে যা বিয়ের পর স্বামী স্ত্রীর মাঝেও হয়না। তাদের কাছে গার্লফ্রেন্ড /বয়ফ্রেন্ড থাকা অনেক সময় শিক্ষার সার্টিফিকেটের চেয়েও দামী ফলে বন্ধু বান্ধবের সাথে সার্টিফিকেটের আগে বয়ফ্রেন্ড /গার্লফ্রেন্ডের পরিচয় করিয়ে দেওয়াটাকে তারা বিশেষ সম্মানের কাজ বলে মনে করে থাকে। আর অনেকের কথা কিইবা বলব সার্টিফিকেট জীবনে দেখাতে পারবে কিনা আল্লাহই জানে। এদের মাঝে আবার কিছু প্রস্টিটিউট আছে যারা বয়ফ্রেন্ড /গার্লফ্রেন্ডের সাথে দৈহিক সম্পর্ক করতে ব্যতিব্যস্ত। তাদের কাছে দৈহিক সম্পর্ক গড়া হলো প্রধান ভালোবাসা। আর সবচেয়ে বড় আজব লাগে তখনই যখন এই প্রস্টিটিউটগুলো নিজেদের সতী বলে এবং তাদের বিবাহ বহির্ভূত দৈহিক সম্পর্ককে বৈধ বলে মনে করে। তাদেরকে বুঝাতে যেয়ে নিজেই উল্টো খারাপ হয়ে যেতে হয়। সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হলো এই প্রস্টিটিউটগুলো যখন সতী সেজে অন্য বিশুদ্ধ মানুষকে বিয়ে করে তখন। আল্লাহ আমাদের এসব প্রস্টিটিউটের হাত থেকে রক্ষা করুন (আমীন)।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫
খন্দকার মো: আকতার উজ জামান সুমন বলেছেন: জী
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ধর্মীয় অনুশাষনই পারে এ ব্যাধি থেকে আমারদরে বাচাতে।
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২১
সরদার হারুন বলেছেন: পারে; কিন্তু অনুশাসন মানে কে ?
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
সরদার হারুন বলেছেন: যে সব দেশে ছেলে মেয়েদের দৈহিক মিলন বৈধ সে সব দেশে বয় ও গার্ল ফ্রেন্ড
চলে। কিন্তু আমাদের দেশে এটা অপরাধ।
কাজেই ছেলে মেয়েদের বোঝাতে হবে যে স্থান, কাল পাএ ভেদে সব কিছুরই
ব্যতিক্রম আছে।