নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কল্পদেহী সুমন

খন্দকার মো: আকতার উজ জামান সুমন

কথা বেশি একটা বলিনা চুপচাপ থাকতে পছন্দ করি। সব সময় কল্পনা করি। কল্পনায় আমি সবসময় নিজের সাথে কথা বলি। আর সব সময় অন্যমনস্ক থাকি। আমার আশেপাশে কে কি করছে না করছে তার দিকে আমার তেমন খেয়াল থাকে না। অনেক সময় কাউকে খুজতে যেয়ে নিজেই হারিয়ে যাই। আর একটা কথা হলো আমার পথ মনে থাকে না তাই আমি একা হাটতে গেলে প্রায়শই পথ ভুল করি। পথে হাটাহাটি করার সময় কত জনের সাথে ধাক্কা খেয়েছি এ পর্যন্ত, তার হিসাব নেই। আমার সমস্ত জীবনটাকে কল্পনা মনে হয় কারণ সব কিছুই যাই ঘটে আমার সাথে তাই আমার কাছে কল্পনা মনে হয়। যদি কোন অঘটন ঘটে তাহলে ভাবি কল্পনা ভেঙ্গে গেলাই সব ঠিক হয়ে যাবে। আমার এই অসম্ভব রকম কল্পনাসক্ত দিনকে দিন বেড়েই চলছে।

খন্দকার মো: আকতার উজ জামান সুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমাজটা আজ রসাতলে

১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮

ইসলাম শান্তির ধর্ম। এই ইসলামকে নিয়ে আজ যত মিথ্যাচার করছে মানুষ। যারা ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানেনা তারাই ইসলাম ধর্ম নিয়ে আজব আজব কথা বলে। পৃথিবীতে আল্লাহ একটা ধর্মকেই নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন আর তাহল ইসলাম। অন্য যত সব ধর্ম আছে সবই আল্লাহর বিরোধী। ইসলাম ধর্মের অনুসারী কিছু মানুষ আছে যারা এ বিষয়টি বুঝতেই চায় না। তারা ভাবে সবই ধর্ম, একটা পালন করলেই হলো।



তাদের কাছে মনে হয় সব ধর্ম একই শুধু নিয়মই একটু পরিবর্তিত। আসলে তাদের মাথায় ভূত চাপছে দেখেই তারা এসব আবোলতাবোল ভাবে। সত্যি কথা বলতে তাদের ধর্মের উপর বিশ্বাসই নেই। তাই নিজেরাও ধর্মের তরিকা মেনে চলে না অন্যকেউ না মানার জন্য উৎসাহিত করে। যেসব কারণে আজ সমাজের এ অবস্থা তাহল -

এক - শিশুকাল থেকে ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষা সঠিক ভাবে না দেওয়ার ফলে অনেক মানুষের মাঝে ধর্মের প্রতি তেমন সম্মানবোধ তৈরি হয় না।

দুই - আল্লাহর একত্ববাদে দৃঢ় বিশ্বাসের অভাব।

তিন - ইসলামিক জ্ঞান চর্চা না করা।

চার - পার্থিব জীবনকে বেশি মূল্যায়ন করা।

পাঁচ - মৃত্যুর পরবর্তী অনন্ত জীবনের কথা প্রায় ভুলে যেয়ে অস্থায়ী সুখ খুঁজার পায়তারা করা।

ছয় - পারিবারিক প্রথা অইসলামিক ভাবে গড়ে উঠা।

সাত - ধর্মীয় অনুশাসন সমাজে প্রতিষ্ঠা না পাওয়া।

অাট - অইসলামিক সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ করা।

নয় - রেডিও, টেলিভিশন, পত্রিকা, ব্লগে কমিউনিস্ট সমর্থনকারীর দুঃখজনকভাবে অংশগ্রহণ করানো।

দশ - শাসন ব্যবস্থা কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে না হওয়া।

এগার - হিন্দুবাদী ও নাস্তিকবাদীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়া।

বার - নারী নেতৃত্বে দেশের দায়িত্ব অর্পণ করা।

তের - ইসলামিক সংস্থা বা রাজনীতির প্রসার পরিপূর্ণ ভাবে গড়ে না উঠা।

চৌদ্দ - সমাজে অশ্লীলতা বেড়ে যাওয়া যা সমাজের তরুণদের ইসলামের পথ থেকে দূরে নিয়ে আসে।

পনের - আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্বে অবহেলা করা যার ফলে পরকীয়া, বিবাহ বহির্ভূত অবৈধ সম্পর্ক ইত্যাদি হয়ে থাকে যা মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধকে নষ্ট করে দেয়।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪

গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: উল্টোপথে এগিয়ে যাবার কুফল এটা।

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৮

খন্দকার মো: আকতার উজ জামান সুমন বলেছেন: ধণ্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.