নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কল্পদেহী সুমন

খন্দকার মো: আকতার উজ জামান সুমন

কথা বেশি একটা বলিনা চুপচাপ থাকতে পছন্দ করি। সব সময় কল্পনা করি। কল্পনায় আমি সবসময় নিজের সাথে কথা বলি। আর সব সময় অন্যমনস্ক থাকি। আমার আশেপাশে কে কি করছে না করছে তার দিকে আমার তেমন খেয়াল থাকে না। অনেক সময় কাউকে খুজতে যেয়ে নিজেই হারিয়ে যাই। আর একটা কথা হলো আমার পথ মনে থাকে না তাই আমি একা হাটতে গেলে প্রায়শই পথ ভুল করি। পথে হাটাহাটি করার সময় কত জনের সাথে ধাক্কা খেয়েছি এ পর্যন্ত, তার হিসাব নেই। আমার সমস্ত জীবনটাকে কল্পনা মনে হয় কারণ সব কিছুই যাই ঘটে আমার সাথে তাই আমার কাছে কল্পনা মনে হয়। যদি কোন অঘটন ঘটে তাহলে ভাবি কল্পনা ভেঙ্গে গেলাই সব ঠিক হয়ে যাবে। আমার এই অসম্ভব রকম কল্পনাসক্ত দিনকে দিন বেড়েই চলছে।

খন্দকার মো: আকতার উজ জামান সুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেপর্দার কুফল:

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৬

বিজ্ঞানের দৃষ্টি ভঙ্গিতে বলা হয় নারী দেহ অশ্লীয় ও চুম্বক ধর্মী এবং পুরুষের দেহ ক্ষারীয় ও বিদ্যুৎ ধর্মী। সাধারণত অম্লের সহিত ক্ষারের একটি স্বাভাবিক আকর্ষণ বা টান আছে। বিজ্ঞানের ভাষায় ইহাকে এফিনিটি বলা হয়। এই আকর্ষণ এত তীব্র ও কার্যকর যে ইহা রোধ করা কিছুতেই সম্ভব নয়। তাই কেউ অপরকে অম্ল বা টক খেতে দেখলে অনায়াসে অজ্ঞাত কারণে মুখ থেকে ক্ষার ধর্মীয় লালা বের হয়ে আসে। সুতারাং ইহা ধ্রুব সত্য যে ক্ষার ধর্মী দেহ ও অম্ল ধর্মী দেহের মধ্যে চুম্বকের মতো দুদর্মনীয় একটি প্রাকৃতিক আকর্ষণ আছে। ক্ষারের একট সাধারণ স্বভাব বা গুন আছে, ইহা অম্লের সংস্পর্শে আসলে অম্লের কার্যকরী গুন নষ্ট করে দেয়। যাকে রসায়ন শাস্ত্রের পরিভাষায় নিউটিলাইজেশন বা নিরপেক্ষী করণ বলা হয়। তাই অনাবৃত অম্ল ও চুম্বকধর্মী নারী দেহের উপর ক্ষার ও বিদ্যুৎ ধর্মী পুরুষের দেহের প্রতিফলন ক্রিয়া ঘন ঘন প্রতিফলিত হতে থাকলে নারী দেহের চুম্বকত্ব ও অম্লত্ব নষ্ট হয়ে ধীরে ধীরে অজ্ঞাত সারে নারীত্বের গুনাবলী লোপ পেতে থাকে। নানা জাতীয় পুরুষ দেহের ঘন ঘন প্রতিপলন নারী দেহের সুক্ষ কোষ গুলির উপর যে সংঘাত নিক্ষেপ করে, তাহা শরীরের প্রত্যেকটি কোষ এমনকী ডিম্ব কোষকে পর্যন্ত সুক্ষ আনবিক ক্রিয়া দ্বারা বিধস্ত করে ফেলে। ফলে নারী দেহের অম্লত্ব ও চুম্বকত্ব নষ্ট হয়ে নারী তার গন্ধ, কোমলতা, ও রূপ লাবন্যতা হারিয়ে ফেলে। আজকের ইউরোপ তার জ্বলন্ত প্রমাণ। তাইতো, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) পর্দাশীল নারীদেরকে পর পুরুষতো দূরের কথা বেপর্দাশীল নারীর নিকট ও মিষতে নিষেধ করেছেন। আমরা পরিসংখ্যান করলে দেখতে পাই অথবা নারী জাতির দিকে তাকালে দেখতে পাই এই পর্যন্ত যত নারী এসিড নিক্ষেপে জ্বলসে তাদের সবই বেপর্দা, পর্দা করে কিংবা বোরখা পরে এমন নারীকে এসিড মেরেছে এমন নজীর খুঁজে পাওয়া ও দুষ্কর। যত নারী আত্ম হত্যা করেছে কিংবা বখাটে ছেলেদের জ্বালায় নির্যাতিত হয়েছে। তার সবই বেপর্দা । ইভটিজিং তথা বখাটেপনা আজকে বেপর্দারই ফসল। আজকের ইউরোপ আমেরিকায় প্রতি ৪৬ সেকেন্ডে একজন নারী ধর্ষিত এবং ৪৩% এর বেশী মানুষ জারজ এসবই বেপর্দার ফসল। পর্দা প্রথা বলে নারী জাতিকে তার সৌন্দর্য ঢেকে রাখতে যা সাধারণত বিপরীত লিঙ্গকে বেশী আকৃষ্ট করে’, পর্দা করলে নারীর সম্মান বাড়বে, পর্দা প্রথা অর্থাৎ হিজাব যদি রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত ও প্রতিষ্ঠিত থাকতো এটা দ্বার্থহীন ভাষায় বলা যায়, যারা আজকে বখাটেপনার স্বীকার হচ্ছে তারা মুক্তি পেত। পর্দা না করার কারণে মেয়েদের ব্যহিক সৌন্দর্য, বখাটেদের বেশী মাত্রায় আকৃষ্ট করে। আমরা পরিসংখ্যাণ করলে দেখী আজ পর্যন্ত বখাটেপনার শিকার হয়ে যত নারী আত্মহত্যা কিংবা অকাল মৃত্যুতে পতিত হয়েছে তার অধিকাংশই পর্দাকে উপেক্ষা করছে। তারপর ও কী আমরা পৃথিবীর সভ্য জাতি হিসাবে পর্দা প্রথাকে প্রতিষ্ঠিত করে এমন সব অত্যাচার নির্যাতন থেকে মুক্তি পেতে চাই না? আমার প্রশ্ন আপনারা কী আধুনিকতার শির্ষে আমেরিকার মত বাংলাদেশ চান? যেখানে প্রতি ৪৬ সেকেন্ডে একজন নারী ধর্ষিত হচ্ছে। যেখানে নারী পুরুষ অবাধ মেলামেশায় ৪৩% এর বেশী মানুষ জারজ হচ্ছে।

source :http://islamiebooks.wordpress.com

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার বানানো ডাটা দিয়ে লিখলেন প্রতি ৪০ সেকেন্ডে একজন ধর্ষিত হচ্ছে গাজাখুরি আর কাকে বল...বছরে ৭ লক্ষ নারী ধর্ষিত ..... তাহলে আর কিছু বছরের মধ্যে সবাই ধর্ষিত হয়ে যাবে।

আপনাদের চোখের দোষে ই সব জ্বলে পুড়ে যায়... চোখ শুধু যৌনতায়......।

মেয়েরা স্বাধীন স্বাবলম্বী........ তা আপনাদের পছন্দ নয় ......।চান শুধু ঘরে বসে থেকে আপনাদের মনরন্জন করুক........। এরকম স্বাধীন স্বাবলম্বী মেয়েরা বাংলাদেশের রাস্তায় চললে আপনাদের মত লোকেরা কুকুরের মত রাস্তায়ত ঝাপিয়ে পড়তেন.. আজ যুগ ধরে আমেরিকায় আছি......। দু:খ যে আপনার কথা মত রাস্তাঘাটে কোন নারীকে কখনই নির্যাতিত হতে দেখি নাই

দুই পাতা আমপারা সিপারা পড়েই নিজেকে আলেম ভাবেন??? আপনাদের মত ব্যক্তিদের পক্ষে আমেরিকার জ্ঞান-বিজ্ঞানের ব্যাপ্তি বুঝতে পারবেন না....... আপনারা নিজেরা হলেন গুহা মানব আর চান সবাইকে মধ্যযুগে নিয়ে যেতে.. আপানারা তা নিয়েই থাকুন আর দেখুন কেমন মানুষের সবাইকে সমান অধিকার দিয়ে এই জাতি মংগল গ্রহ ছাড়িয়ে জ্ঞান-বিজ্ঞানের শোর্যে উঠে যাচ্ছে আর আপনারা থাকুন আপনাদের মধ্যযুগের ধ্যান ধারনা নিয়ে। মানুষের জীবন রক্ষাকারী কয়টা ঔষুধ আবিস্কার করেছেন????? করবেন কিভাবে মেয়েদের যৌনতা 'রক্ষার' চিন্তায় তো আর কিছু আবিস্কার করতে পারেন না ........

আমেরিকায় আসেন দেখেন কি সাম্যতার ভিত্তিতে দেশ চলে....... এখানকার মসজিদের ইমাম যত খোলাখুলি ভাবে কথা বলতে পারে, সে তার নিজের আদি দেশেও তা বলতে পারে না.......।

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১১

খন্দকার মো: আকতার উজ জামান সুমন বলেছেন: আপনার মতো আবুল গুলাই এরকম কথা বলে।আমেরিকায় ধর্ষণ হবে কেন,সেখানে তো বার আছে বারে যাইয়া অসভ্যতা করে সবাই।

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৩

খন্দকার মো: আকতার উজ জামান সুমন বলেছেন: আপনার চুলকানী উঠলো কেন,হিজাবের বলা হইছে দেখে..

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.