নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্ঞানিরা বলেন মানুষ জন্মমাত্রই মানুষ নয়,তাকে যোগ্যতা অর্জন করে তবেই মানুষ হিসেবে পরিচয় দিতে হয়।যোগ্যতা আছে কি না জানি না,হয়তো নিতান্তই মূর্খ এক বাঙ্গাল বলেই নিজেকে নির্দ্বিধায় মানুষ হিসেবে পরিচয় দিয়ে ফেলি।

কল্পদ্রুম

আমি আপনার চেয়ে আপন যে জন খুঁজি তারে আমি আপনায়

কল্পদ্রুম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গুজবের বিজ্ঞান

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৫০



প্রথমে কিছু পরিচিতি মূলক কথা। গুজবের আক্ষরিক ইংরেজি প্রতিশব্দ Rumor/Rumour। ল্যাটিন rumor এর অর্থ noise, gossip। কত আগে থেকে এই গুজব বা রিউমার এর সূত্রপাত তা বলা মুশকিল। ধারণা করা হয় পৃথিবীতে মানুষের ইতিহাস যত পুরাতন। রিউমারের ইতিহাসও তত পুরাতন। অতি প্রাচীন সভ্যতাতেও রিউমার ছড়ানো হতো। তার প্রমাণ গ্রিক পুরাণের দেবী ফিম (Pheme/femme/fama)। ইনি রিউমারের দেবী। আবার তাকে gossip এবং fame এর দেবীও বলা হয়। মূল কথায় যাওয়ার আগে তার ব্যাপারে কিছু লেখা যাক।



ফিম জিউসের বার্তাবাহক। দেবী হলেও তিনি স্বর্গপূরে থাকেন না। তার বসবাস মর্ত্যে। পাহাড়ের মাথায় এক পিতলের তৈরি প্রাসাদে থাকেন। সেখান থেকে স্বর্গ মর্ত্য পাতাল–ত্রিলোকের সমস্ত পরিকল্পনা শুনতে পান। ছবিতে দেখা যাচ্ছে তার ডানা আছে। এই ডানার প্রতি পালকে চোখ কান ও মুখ থাকে। তাকে একটা অথবা দুটো ট্রাম্পেট বাজাতে দেখা যায়। দুটোর ক্ষেত্রে একটা হলো সত্য বা ভালো খবর বলার জন্য। অন্যটি মিথ্যা বা খারাপ খবর বলার জন্য। তাকে মানুষ এবং দেবতা দুই পক্ষই খুব সমীহ করে চলে। কারণ তার উলটা পালটা খবরে যে কেউ বিপদে পড়তে পারে।



রিউমার কি

১৯৪২ সালে শিকাগোতে আমেরিকার সরকার রিউমার ক্লিনিক তৈরি করে। বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন বাজারে নানান রকম রিউমার ছড়ানো হতো। রিউমার ক্লিনিক এগুলো সংগ্রহ করতো। তারপরে প্রতি রবিবার ফলাও করে সপ্তাহের সেরা রিউমার প্রকাশ করে যুক্তি সহকারে প্রমাণ করতো যে এসব আসলে মিথ্যা খবর। এই সময়ের প্রাপ্ত তথ্যগুলো নিয়ে পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালে গর্ডন এলপোর্ট এবং লিও পোস্টম্যান গবেষণা পত্র 'সাইকোলজি অব রিউমার' প্রকাশ করে। যাকে সোস্যাল সাইকোলজিতে একটি মাইলস্টোন বিবেচনা করা হয়। তাদের মতে, 'গুজব হলো একজনের কাছ থেকে অন্য একজনের কাছে মুখে মুখে ছড়ানো নির্দিষ্ট অথবা ঘটমান কোন বিষয়ের উপর এমন কোন বিশ্বাস, যার সত্যতার কোন প্রমাণ নেই।'

রিউমারের বৈশিষ্ট্য — প্রথমত এটা জনতার মুখে মুখে ছড়ায়। দ্বিতীয়ত, রিউমারে মানুষ অথবা কোন ঘটনা অথবা কোন পরিস্থিতি নিয়ে কিছু তথ্য থাকে। তৃতীয়ত, যেই এলাকায় রুমার ছড়ানো হয়েছে সেখানকার মানুষের আবেগের সাথে এর সম্পর্ক থাকে।



রিউমার কিভাবে ছড়ায়

এলপোর্ট এবং পোস্টম্যান রিউমারের ক্ষেত্রে তিনটি দিককে সবথেকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন— প্রচার, বিষয়বস্তু এবং এর শ্রোতা। রিউমার শুরুতে এর তার মুখের কথায় ছড়ালেও সোস্যাল এবং মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার মাধ্যমে এই প্রচারণা আরো বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। এরপর রিউমারের বিষয়বস্তুর প্রতি জনতার কতটুকু আগ্রহ আছে তার উপর নির্ভর করে এটা আরো বেশি ছড়ায়। সবশেষে গুরুত্বপূর্ণ হলো এই রিউমারগুলো যাদের কাছে এসে পৌছায় তাদের প্রতিক্রিয়া এ ব্যাপারে কেমন। যদি রিউমারের তথ্যগুলো এমন কোন ব্যক্তি বা ঘটনার সাথে সম্পর্কিত হয় যেটার সাথে তাদের আবেগ জড়িত। আর রিউমারের শ্রোতারা যদি এসব নিয়ে আগে থেকে খুবই দুশ্চিন্তার ভিতরে থাকেন। তাহলে তারা অনেক বেশি প্রতিক্রিয়াশীল হবেন।ফলে রিউমারের প্রচারণা আরো বাড়বে। যেমন, ধর্মীয় উপাসনালয়ে আক্রমণের গুজব। ধর্ম গ্রন্থ বা নবীকে অবমাননার গুজব।

এই সাইকেলের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ শেষ ধাপটি। এই ধাপে মানুষের প্রতিক্রিয়াকে ফ্রয়েডের 'সাইকোএনালাইসিস অব ইমোশন' তত্ত্বে ব্যাখ্যা করা যায়। আমি এই লেখাতে এ ব্যাপারটি নিয়ে লিখবো না।



এলপোর্টের এক ছাত্র রবার্ট ন্যাপ রিউমারের বিষয় বস্তুর উপর ভিত্তি করে একে কিছু শ্রেণীতে ভাগ করেছেন।

*পাইপ ড্রিম রিউমার—জনগণ যা প্রত্যাশা করে আছে যদি রিউমারটাও তাই হয়। যেমন, বৃষ্টি হলে করোনা থাকবে না। বৃষ্টির পানিতে সব জীবাণু ধুয়ে চলে যাবে। কিংবা গরমের দেশে করোনা হয় না।

*বুগিম্যান রিউমার—জনগণের ভয় বা দুশ্চিন্তার উপর ভিত্তি করে যে রিউমার ছড়ায়। যেমন, করোনায় প্রতিদিন বহু লোক মারা যাচ্ছে। কিন্তু সরকার তথ্য গোপন করছে।
কিংবা চায়নাতে বহু লোক মারা গেছে। তাদের লাশ গুম করে ফেলা হইছে।

*ওয়েজ ড্রাইভিং রিউমার—যে রিউমার জাতির ভিতরে দলাদলি তৈরি করে। যেমন, ডাক্তাররা করোনা রোগী দেখছেন না। বাংলাদেশে কোন চিকিৎসা হচ্ছে না।
কিংবা গণস্বাস্থ্যের র‍্যাপিড টেস্ট কিট সরকার ইচ্ছা করে অনুমোদন দিচ্ছে না। কিংবা করোনা আল্লাহর গজব। অথবা করোনা বদ চায়না ইচ্ছা করে ছড়াইছে।

রিউমারের স্থায়িত্বের উপর ভিত্তি করে আবার দুটো ভাগ করা যায়— অর্ডিনারি,ভিশনারি। অর্ডানারি অল্প দিনের ভিতর হারিয়ে যায়। ভিশনারি বহু বছর টিকে থাকে। যেমন, এরিয়া ৫১ এ এলিয়েন নিয়ে গবেষণা হয়। কিংবা রবীন্দ্রনাথের সাথে কাদম্বরী দেবীর প্রেম ছিলো। কিংবা জীবনানন্দ দাশ ট্রামের নীচের ইচ্ছা করে পড়েছিলেন।

রিউমার কেন ছড়ায়

২০০৪ সালে প্রশান্ত বোর্ডিয়া এবং নিকোলাস প্রনজো 'সোস্যাল ইন্টারেকশন অন দা ইন্টারনেট:রিউমার এজ সোস্যাল কগনিশন' এই নামের একটি আর্টিকেল প্রকাশ করেন। তাদের ধারণা সমাজের কোন সমস্যা সমাধানের জন্য আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার কারণে রিউমার ছড়ায়। একটা রিউমার জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত চারটা ধাপ অতিক্রম করে,

–প্রথমে রিউমারটা সমাজে পরিচিতি পায়।
–স্বতঃস্ফূর্তভাবে জনগণ এটা নিয়ে আলোচনা করে। পক্ষে বিপক্ষে নানান মত দিতে থাকে।
–একটা সময়ে পূর্বের সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।
–তারপর এই বিষয়ে সকল রিউমারের প্রতি জনগণ আগ্রহ হারায়।

রিউমারের সূত্র

R ≈ i × a

R হলো রিউমারের শক্তি। i হলো মানুষের কাছে এর গুরুত্ব। এবং a হলো যে বিষয়ে রিউমার তৈরি হয়েছে সেটি কতটা বিতর্কিত। এটি এলপোর্ট এবং পোস্টম্যানের সূত্র৷ তবে বর্তমানে এর সাথে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অস্থিরতা এবং তাদের নিজেদের ভিতর সম্পর্ক বিবেচনা করে একটি জটিল প্রক্রিয়ার মধ্যে হিসেব করা হয়।



সবশেষে,আমরা কিভাবে রিউমারকে ঠেকাতে পারি

সাধারণ মানুষের জন্য খুবই সাধারণ কিছু উপদেশ। সরকার নিয়মিতই এসব বলছে। যা কিছুই শোনা যাক বা দেখা যাক, কোন কিছুই প্রথমেই বিশ্বাস করা যাবে না। এমনকি মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে আসলেও। যে কোন খবরের উৎসের গ্রহণযোগ্যতা বিচার করে দেখতে হবে। সব কিছু সম্পর্কে একটি সাধারণ সন্দেহ মনে রাখতে হবে। অর্থাৎ 'কোন কিছুই ধ্রুব সত্য নহে' (একমাত্র আলোর গতিবেগ ছাড়া) এটা মাথায় রাখতে হবে।



সূত্রঃ
Psychology of rumor, Gordon Allport & Leo postman.

wiki

Greekgodsandgoddesses

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪৪

শের শায়রী বলেছেন: দারুন এক পোষ্টে মুগ্ধ করলেন। অভিনন্দন।

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫৪

কল্পদ্রুম বলেছেন: ধন্যবাদ।ভালো থাকবেন।

২| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লাগলো।
গুজব যারা ছড়ায় তাদের চেয়ে বেশি রাগ লাগে আমার যারা গুজব বিশ্বাস করে।

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: ছোটবেলায় যে পড়ানো হয়েছে 'বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর।' তাদের আর কি দোষ!

৩| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫৯

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: সাধারণ মানুষের পক্ষে কি সকল উৎসের গ্রহণযোগ্যতা যাচাই করা সম্ভব?

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১১:১২

কল্পদ্রুম বলেছেন: না সহজ নয়।এ জন্যই নিজের বিবেক বুদ্ধি হলো ভরসা।তারপরেও কিছু পদ্ধতি আছে।যেমন কেবল একটি সোর্সের নিউজ কখনো বিশ্বাস করা যাবে না।একই নিউজ একাধিক দৈনিক পত্রিকায় বা টিভি চ্যানেলে আসতে হবে।অনলাইন পোর্টাল,ইউটিউব চ্যানেলের গ্রহণযোগ্যতা কম।এসব জায়গায় কোন নতুন খবর পেলে ভালো করে লক্ষ করতে হবে ওরা সোর্স বলে কি না।সাধারণ মানুষ হিসেবে আমরা এতটুকু অন্তত করতে পারি।

৪| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১১:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এদেশের একদল শিক্ষিত মানুষ জেনেশুনেই একটি অপশক্তির পক্ষে মিথ্যা নিউজ প্রচার করাকে দায়িত্বপুর্ন এবং সোয়াবের কাজ বলে মনে করে।

২৭ শে মে, ২০২০ রাত ২:১৩

কল্পদ্রুম বলেছেন: যার যে কাজ।সবাই সচেতন হলে এদের প্রভাব কমে যাবে।

৫| ২৭ শে মে, ২০২০ রাত ১২:২৩

সুপারডুপার বলেছেন: দেশে রিউমারের বেশিরভাগই ছড়ায় ভ্রান্ত বিশ্বাসের পথিকরা। যেমনঃ করোনা আল্লাহর গজব, সাঈদীকে চাঁদে দেখা গিয়েছে, অমুককে জ্বীন ধরে নিয়ে গেছে ইত্যাদি। এমন কি ব্লগেও কিছু ভ্রান্ত বিশ্বাসী করোনা কে আল্লাহর গজব বলে প্রকট ভাবে ওয়েজ ড্রাইভিং রিউমার ছড়িয়েছে। ভালো বিষয় নিয়ে পোস্ট লিখেছেন। পোস্টে ভালো লাগা।

২৭ শে মে, ২০২০ রাত ২:২১

কল্পদ্রুম বলেছেন: আমাদের দেশে ধার্মিক মানুষ বেশি।তাই ধর্ম নিয়েই গুজব বেশি ছড়ায়।আমার মনে হয় ব্লগে নিজের চিন্তা উপস্থাপন করা দোষের কিছু না।সেটা যত odd ই হোক।আপনারা তো আছেন খন্ডানোর জন্য।

৬| ২৭ শে মে, ২০২০ রাত ১:১৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বেশ তথ্যমূলক ও পর্যালোচনাসমৃদ্ধ পোস্ট।

সাধারণ নাগরিকের পক্ষে দুঃসাধ্য কাজ হলো- কোনটা গুজব, আর কোনটা খবর বা তথ্য, তার তফাত করতে না পারা। গরমের দেশে করোনা হবে না- এটা তো বেশির ভাগ লোকই বৈজ্ঞানিক সত্য বলে ধরে নিয়েছিল। এখনো অনেকে তাই মনে করেন।

পেঁয়াজের দাম ২০০ টাকা হবে, লবণের দাম ১৫০ টাকা হয়েছে, যারা খবর গুলো পান, তারা গুজব হিসাবে পান না, সত্য বলেই ধরে নেন, আর বাজারে যাইয়া হুমড়ি খাইয়া পড়েন।

গুজব সচরাচর একটা স্বার্থান্বেষী মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে তৈরি করে ছড়ালেও দুর্যোগ বা ক্রান্তিকালে সাধারণ মানুষের মধ্য থেকে সাধারণ কথাবার্তার সূত্র ধরেও এক মুখ থেকে আরেক মুখে গুজব ছড়াইয়া যেতে পারে। এক জায়গায় কিছু মানুষ জড়ো হয়ে একটা বিষয়ের উপর অ্যাসেসমেন্ট করার সময় এই গুজব সৃষ্টি হতে পারে। আজকাল ফেইসবুকে আমাদের পাণ্ডিত্যপূর্ণ ভবিষ্যতবাণী গুজব সৃষ্টির জন্য যথেষ্ট উদ্দীপনাময়।

গুজবের স্থায়িত্ব সাধারণত স্বল্পকালই হয়ে থাকে। কারণ, অল্পকালের মধ্যেই এটা গুজব হিসাবে প্রমাণিত হয়ে যায়।

শুভেচ্ছা রইল।

রবি কাকার প্রেম, জীবন বাবুর মৃত্যুর বিষয়গুলো এখন আর গুজব হিসাবে না ভাবাই উচিত। ওগুলো স্রেফ একটা সম্ভাব্যতা।

২৭ শে মে, ২০২০ রাত ২:৪৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: ভালো কথা লিখেছেন।রিউমার/প্রেডিক্ট্যাবিলিটি/পসিবিলিটি এগুলোর ভিতর খুব কম পার্থক্য।এই কারণে সরকারের গুজব দমন আইনের এত অপব্যবহার হয়।ধরা যাক,এক বিজ্ঞানি অঙ্ক করে বললেন বাংলাদেশে আগামী দুই মাসে দুই লাখ মানুষ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।এবার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সক্ষমতা ব্যাখ্যা করে বললেন এক লাখ মানুষের চিকিৎসা দেওয়ার ক্ষমতা সরকারের নাই।সরকার কিন্তু তাকে গুজব রটানোর দায়ে আটক করবে।যতই বিজ্ঞানী বলুক এটা সম্ভাব্যতার অঙ্ক।

৭| ২৭ শে মে, ২০২০ রাত ১:৩৯

নিমো বলেছেন: ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: সাধারণ মানুষের পক্ষে কি সকল উৎসের গ্রহণযোগ্যতা যাচাই করা সম্ভব?
জী সম্ভব।
view this link
এর মধ্যে প্রথম সারিত রাখতে পারেন snopes কে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ। এর পরেই রাখতে পারেন hoax-slayer কে। এটাকে নিয়ে ব্লগার প্রাকপক্ষীর একটা পোস্ট আছে।

২৭ শে মে, ২০২০ রাত ২:৪৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: পোস্টটা পড়লাম।লিংক শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.