নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্ঞানিরা বলেন মানুষ জন্মমাত্রই মানুষ নয়,তাকে যোগ্যতা অর্জন করে তবেই মানুষ হিসেবে পরিচয় দিতে হয়।যোগ্যতা আছে কি না জানি না,হয়তো নিতান্তই মূর্খ এক বাঙ্গাল বলেই নিজেকে নির্দ্বিধায় মানুষ হিসেবে পরিচয় দিয়ে ফেলি।

কল্পদ্রুম

আমি আপনার চেয়ে আপন যে জন খুঁজি তারে আমি আপনায়

কল্পদ্রুম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পানুঃ চোখ

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫



রইছুদ্দিনের চারপাশে তার পরমাত্মীয়রা দাঁড়িয়ে আছে, নজর তার আনকোরা চোখে। একটু পরেই মোড়ক উন্মোচন হবে। তুলো দুটো সরানোর পর রইছুদ্দিন শুনতে পান, "ধীরে ধীরে চোখ খুলুন।" তিনি সেটাই করেন। সামনের দৃশ্য খুবই অস্পষ্ট দেখায় শুরুতে। অল্প আলোতেও চোখ মেলতে কষ্ট হয়৷ তবুও তিনি হাল ছাড়েন না। একসময় পুরোপুরি চোখ মেলেন।

দীর্ঘদিন চোখের জটিলতার পর রইছুদ্দিন স্বাস্থ্যবণিকের দর্শন নিয়েছিলেন। প্রথম ধাক্কায় বিবিধ পরীক্ষা নিরীক্ষা। তারপর পথ্য ও উপদেশ। রইছুদ্দিন সেসব মানলেন কি মানলেন না। চিরতরে চোখগুলো হারিয়ে বসলেন। এতে তার অনুগতরা, যারা তার আদেশ নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলতো, যেন দিকশূণ্য হয়ে পড়লো৷শূন্যতা পূরণ করতে গিয়ে নিজেরা ঠোকাঠুকিতে দুই চারটা মরে গেলো। রইছুদ্দিন স্বাস্থ্যবণিককে অত্যন্ত আবেগঘন বক্তব্য দিয়ে বললেন, "মানি ইজ নো প্রবলেম ডু এভরিথিং ইউ ক্যান। দেখছেনই তো। আমার নেতৃত্ব ছাড়া আমার শিষ্যরাও অন্ধ।"

স্বাস্থ্যবণিক তাকে আশ্বস্ত করেন। তার পরিবার ও শুভার্থীরা স্বান্তনা ও বিশ্বস্ততার প্রমাণার্থে তাকে ঘিরে রাখে। যদিও তিনি এখন আর কাউকে দেখতে পান না। সেটা অবশ্য তাদেরই সৌভাগ্য। আজীবন ক্ষমতার বেদির পুরোহিত হিসেবে বরপ্রাপ্ত সন্দেহবাতিক চোখগুলো নিশ্চিত দেখতে পেতো নিপুণভাবে ভেক ধরা জীবগুলোর দু'চোখে কী পরম আগ্রহ। সেই আগ্রহ তার দৃষ্টি পুনর্লাভের জন্য নয়। পরবর্তী পূজারী হওয়ার কামনায়, তার পতনের।

তিনি স্বাস্থ্যবণিককে তাগাদা দেন৷ বণিকের উত্তর, "আপনি মানি লোক। যেন তেন চোখ কি আর আপনাকে দেওয়া যায়! সেটা হতে হবে বড় কোন ব্যক্তিত্বের। কেবল উপযুক্ত জনের মৃত্যুর অপেক্ষায় আছি আমরা। আপাতত সবুরেই সফলতা।" নিরুপায় রইছুদ্দিন সবুর করতে থাকেন।

শেষমেষ, বণিক তার দেওয়া কথা রাখেন। এক শুভক্ষণে অপারেশন সম্পন্ন হয়। দেশের একজন স্বনামধন্য নেতার চোখ দেওয়া হয়েছে রইছুদ্দিনকে। গুণে (সম্পদে) ও মানে (ক্ষমতায়) রইছুদ্দিনের চেয়েও বড়। স্বাস্থ্যবণিকের সেরকমই ভাষ্য। যদিও বিরোধীদের কেউ কেউ ছড়িয়ে দিলো ভিতরের ঘটনা না কি ভিন্ন।

চোখদুটোর উৎস নাম না–জানা ঠিকানাবিহীন একটি মরদেহ। জটাজটধারী এই পাগল তামাম দুনিয়া ঘুরে এসে মরলো ঠিক বণিকের দরজায়। তিনিও উপস্থিত বাণিজ্যিক বুদ্ধিতে সুযোগের সদ্বব্যবহার করে ফেললেন। এই ব্যাটা পাগলটার হিসেবে কৃতজ্ঞই হওয়া উচিত। তার কল্যাণেই তো এই উজবুকের নিতান্ত তুচ্ছ চোখদুটো অন্তত মরণোত্তর জাতে উঠতে পারলো। যদিও গ্রহীতার কাছে এমন ডাঁহা মিথ্যাচারের কারণ ঠিক পরোপকার নয়। নানাবিধ কারণ সেখানে থাকতে পারে। হয়তো এতদিন রইছুদ্দিনকে দেওয়া চাঁদার অর্থ কিছুটা পুনঃহাসিল করা। নিকট ভবিষ্যতে অদ্য উপকারের বিনিময়ে বাড়তি কিছু সুবিধা আদায়। অথবা অন্যকিছু। কে জানে!

এরপর,

"কোন দিকে লাইট?"
"ডানদিকে।"
"এখন কোনদিকে?"
"বাম।"
"ঐদিকে ক্যালেন্ডারের দিকে তাকান। পড়তে পারেন?"
"পারি।"
"এই বার আমার দিকে তাকান।"

বিস্মিত রইছুদ্দিন স্বাস্থ্যবণিকের দিকে তাকিয়ে থাকেন। বিস্ময় পরিণত হয় আতঙ্কে। আতঙ্কিত চোখ একে একে সবাইকে দেখে। কেউ আর আগের মতো নেই। সবাই বদলে গেছে। বণিকের মুখের দুই পাশ দিয়ে ভ্যাম্পায়ের মতো দুই শ্বদন্ত বের হয়ে আছে৷ ঠোঁট ফাঁক হতেই দুই পাটি করাতের মতো দাঁত দেখা যাচ্ছে। স্ত্রীর সারা মুখে-হাতে ছোপ ছোপ কালো দাগ। এগুলো আগে ছিলো না৷ একই দাগ দীর্ঘদিনের সহকারীর হাতে-মুখেও। কন্যার মুখ দিয়ে সরীসৃপের মতো জিভ বের হয়ে ঢুকে যাচ্ছে। ব্যবসায়ী ছেলের মাথা হাঙ্গরের মাথার আকার নিয়েছে৷দীর্ঘ দিনের পিএসের মুখটা ছুঁচালো হয়ে গেছে। নাকের নীচে লম্বা লম্বা ছুঁচালো গোঁফ। অনেকটা ইঁদুরের মতো। রইছুদ্দিন নার্ভাসলি ঢোক গিললেন।

"কি ব্যাপার রইছ সাহেব? কোন সমস্যা?"
"আয়না আছে?"

একজন ভূতের মতো ফ্যাকাসে ও চোখের পাঁপড়িহীন সেবিকা একটি আয়না এগিয়ে দিলে নিজেকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেন তিনি। কপালের উপরে বাঁকানো দুটো শিং।

রইছুদ্দিনের কাঁপা কাঁপা আঙ্গুল কপালে বুলিয়ে সেগুলোর উপস্থিতি নিশ্চিত করার চেষ্টা করে।


ছবি সূত্র

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৭

জুন বলেছেন: মেটাফোরিক গল্প । ভালোলাগা রইলো । যাদের উদ্দেশ্যে লিখেছেন তাদের নজরে আসলে ভালো হতো অনেক ।
+

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৩

কল্পদ্রুম বলেছেন: কত লেখাই তো তাদের সামনে আসছে। ভালা লাগা জানানোর জন্য ধন্যবাদ জুন আপা।

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: বেশ কটি দৃশ্যের উপস্থাপনায় ব্যবহার করা হয়েছে মেটাফোরিক এক্সপোজিশন। যা নান্দনিক উত্কর্ষ দিয়েছে লেখায়।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৫

কল্পদ্রুম বলেছেন: অনেক ভারিক্কি মন্তব্য। মন্তব্যের ওজনে নিজের ওজনও একটু বেড়ে গেলো মনে হচ্ছে।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: এরকম থিমে কি আপনার আরেকটি গল্প পড়েছি? মনে করার চেষ্টা করছি। ভালো হয়েছে। :)

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৩

কল্পদ্রুম বলেছেন: মামুন ভাই, এই থিমে আমার কোন লেখা নেই৷আমার মনে হচ্ছে, হয়তো একই থিমের উপর অন্য কারো লেখা পড়ে থাকতে পারেন। যাক, অন্তত আপনার ভালো লেগেছে এটা জেনে খুব ভালো লাগলো।

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৯

ইসিয়াক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৪

কল্পদ্রুম বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ ইসিয়াক ভাই। ভালো আছেন আশা করি।

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৪

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: রূপকের আড়ালে নির্দিষ্ট পেশাজীবী মানুষ,সমাজ ও পরিবারের প্রকৃত চেহারা উন্মোচনের প্রয়াস প্রশংসণীয়। রোগীর রক্তচোষা রক্তবণিক, লোভী স্ত্রী, সরীসৃপের ন্যায় বাবার ওপর নির্ভর করা কন্যা যার জিহ্বা লোভে লকলক করে,হাঙরের মতো হিংস্র ছেলে সবাইই উপস্থিত আমাদের সমাজে। ছুচোর মতো চোর এপিএস যে কিনা নেতার অন্যায় আয় চুরি করে।এরা সবাই মিলে নেতাকে পরিণত করে শিং ওয়ালা জন্তুতে।অথচ এরা চাইলে নেতাকে অন্যায়ের পথ থেকে ফেরাতে পারতো। একজন পাগল যার সচেতন সত্তা নেই,অবচেতনে সে তার পৃথিবী দেখে,সত্যিটা দেখে।কোনো মতবাদ দ্বারা সে তাড়িত হয় না। তার চোখ দিয়েই আপনি সকলের সত্য চেহারা উন্মোচন করেছেন। গল্প ভালো লেগেছে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: খুবই গোছানো পর্যবেক্ষণমূলক মন্তব্য করেছেন তমাল ভাই। সব গল্পের ভিতরে স্রেফ গল্পের বাইরেও কিছু কথা থাকে। পাঠক হিসেবে আমাদের একেকজনের বিবেচনায় এই কথাগুলো একেকভাবে ধরা পড়ে। আপনার এই চমৎকার পর্যবেক্ষণের সাথে একমত। সাথে গল্পটাও যে ভালো লেগেছে এটা বাড়তি পাওনা।

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১২

করুণাধারা বলেছেন: অনেক দিন পর চমৎকার একটা গল্প নিয়ে ফিরলেন। ++++++

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ করুণাধারা আপা।

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




চোখ বদলাতে গিয়ে কি মগজ বদলায়ে দিয়েছে?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: পোস্ট সার্জিক্যাল কমপ্লিকেশন হিসেবে মগজে কিছু সমস্যা দেখা যেতে পারে। এটা লজিক্যাল ব্যাখ্যা। তবে এই গল্পে কি হয়েছে তা বলতে পারছি না।

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



গল্প ভালো লেগেছে

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৫

কল্পদ্রুম বলেছেন: রেয়ার কেস। এই ধাঁচের লেখা আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে অবাক হলাম কিছুটা। যাই হোক, ভালো লেগেছে এটাই বড় বিষয়। আশা করি শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন এখন।

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে। আপনার লেখার হাত এমনি ভালো

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: ধন্যবাদ নেওয়াজ আলী ভাই। ভালো থাকবেন।

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪২

ঢুকিচেপা বলেছেন: খুবই সুন্দর হয়েছে। থিমটা চমৎকার।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: ধন্যবাদ ঢুকিচেপা ব্রো।

১১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৪

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: অসাধারন লিখিয়ে।
লেখক কে অভিনন্দন- সুন্দর সৃস্টির জন্য।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৮

কল্পদ্রুম বলেছেন: ধন্যবাদ কবিতা কথ্য ব্রো।

১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বিষয়বস্তু কমন হলেও উপস্থাপনার ভিন্নতায় অনন্য হয়েছে। গল্প ও ছবি যথার্থ।+++

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৫

কল্পদ্রুম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মাইদুল ভাই।

১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: যাদের উদ্দেশ্যে লেখা তাড়া এই গল্প পড়বে না।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: আসলে সত্যি কথা হলো, তেমন কাউকে উদ্দেশ্য করে লেখা নয়।

১৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মাগো কী ভয়ংরক কান্ডা কারখানা

সুন্দর হয়েছে

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে+++

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৮

কল্পদ্রুম বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল ভাই৷

১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০২

রানার ব্লগ বলেছেন: আয়না আছে ?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: আয়না তো আছেই। প্রশ্ন হলো চোখ আছে কি না।

১৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: একটা গান আছে না.......চোখ যে মনের কথা বলে!! আপনার গল্পটা পড়ে সেই গানের কথা মনে পড়লো। :)

গল্প অতি চমৎকার হয়েছে। আসলে বিশেষ চোখের সব সময়ে দরকার পড়ে না। খুব খেয়াল করে কারো চোখ দেখলে তার ভিতরের ভালোত্ব কিংবা পশুত্ব অনেক সময়ে এমনিতেই উন্মোচিত হয়। এমন একটা ইংলিশ মুভিও দেখেছিলাম কোন এক সময়ে। নামটা মনে পড়ছে না।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:০২

কল্পদ্রুম বলেছেন: মুভির নাম মনে পড়লে জানাবেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভুয়া মফিজ ভাই। ভালো থাকবেন।

১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০০

পদ্মপুকুর বলেছেন: যে কঠিন বোধের গল্প, তা ছাড়িয়ে গেছে দুইলাইনের এক প্রতিমন্তব্যে। কঠিন কঠিন মন্তব্য পড়তে পড়তে ৮ নম্বর মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য পড়ে ফিক করে হাসি এসে গেলো.... গল্প ভালো লেগেছে, জুন আপার মত আমিও বলি- যাদের উদ্দেশ্যে লেখা, তাদের চোখে পড়ুক, হৃদয়েও গাঁথুক।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:১২

কল্পদ্রুম বলেছেন: পদ্ম পুকুর ভাই আপনার মতামত পেয়ে ভালো লাগলো। আর ঐ প্রতিমন্তব্যে কিন্তু আমার পক্ষ থেকে No pun was intended :) তবে হাসতে তো কোন মানা নেই। ব্লগে অল্প সময়ে যে কয়জনের লেখা পড়ে ভালো লেগেছে তার ভিতরে আপনি একজন। তবে সব পোস্টে হয়তো মন্তব্য করা হয় না। সুস্থ থাকবেন। আপনার বইয়ের কাজ নিয়ে একটা সেকেন্ড থট দেবেন আশা করি।

১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভালই।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:১৪

কল্পদ্রুম বলেছেন: ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা।

২০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩৭

শায়মা বলেছেন: চোখ ফিরে পেয়ে চোখের পর্দা সরে গেলো!

যাইহোক এমন চোখের পর্দা সরা দেখার কথা বললেই লোকজন না বুঝেই মেন্টালে ঢুকিয়ে দেবে!:(

তাই পর্দা ঢাকা চোখই ভালো.....

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: ঠিক ঠিক। মেন্টালে একবার ঢুকলে আবার বের হওয়া মুশকিল। তার চেয়ে ভীড়ে বাট্টায় চুপচাপ মিশে যাওয়াই ভালো। ভালো বুদ্ধি দিয়েছেন শায়মাপু। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ৷

২১| ০৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: খুব ভালো লাগলো।

১৩ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:৫০

কল্পদ্রুম বলেছেন: আমারো ভালো লাগলো। সুস্থ থাকবেন।

২২| ১৩ ই মার্চ, ২০২১ রাত ২:০০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



দারুন এক ভাবনা থেকে লেখা গল্পটি পাঠে ভাল লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১৪ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় লেখক। আপনার সুস্থতা কামনা করছি।

২৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৬:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

দেখতে এসেছিলাম নতুন কোন লেখা আছে কিনা ।
শুভেচ্ছা রইল

০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১০

কল্পদ্রুম বলেছেন: খোঁজ নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।আপনার জন্যেও শুভেচ্ছা রইলো।

২৪| ০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



সুন্দর প্রতি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
নতুন একটি পোষ্ট দিয়েছি
ঘাস ফড়িঙ কন্যার দুচোখ দেখেনা আর সবুজ পৃথিবী ।
শুভেচ্ছা রইল

০৩ রা মে, ২০২১ রাত ২:০৩

কল্পদ্রুম বলেছেন: দুঃখিত দেরীতে উত্তর দেওয়ার জন্য। লগড ইন থাকলেও কোন লেখা আসলে পড়া হচ্ছিলো না।
পোস্টটি এবার পড়েছি। আমি একটি মন্তব্য রেখে এসেছি সেখানে।

২৫| ০৩ রা মে, ২০২১ সকাল ১০:১৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: নভোনীলের ১৩ তম পর্বের লিখার জন্য পুরুস্কার প্রাপ্তিতে আপনাকে অভিনন্দন।

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১২:৩৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: ধন্যবাদ মাইদুল ভাই। এতে আপনারও ভূমিকা আছে।

২৬| ০৫ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: কল্পদ্রুম,




রূপক গল্প।
দেখার চোখ থাকলে সবকিছুই দেখা যায়। এমন দেখার চোখ সবার থাকেনা।
যাদের জন্যে বলা তাদেরও দেখার চোখের বড়ই অভাব!

০৭ ই মে, ২০২১ রাত ১:৩৫

কল্পদ্রুম বলেছেন: হ্যাঁ। সেটাই। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২৭| ১৪ ই মে, ২০২১ রাত ২:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


১৬ ই মে, ২০২১ রাত ৩:৩৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: দুঃখিত, দেরী হয়ে গেলো উত্তর দিতে।

ঈদ মোবারক আপনার ও আপনার পরিবারের প্রতি।

ঈদ মোবারক লেখা ছবিটা সুন্দর হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.