| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তনুর লাশ কবর থেকে তোলা হলো দ্বিতীয়বার পোস্টমর্টম করার জন্য। এটা নিশ্চয়ই কুমিল্লাসহ বিভিন্ন জেলায় যে আন্দোলন, মানববন্ধন হচ্ছে তারই ফসল।
এখন প্রশ্ন হলো প্রথমবার হত্যা-রহস্য উদঘাটনের জন্য পুলিশ- গোয়েন্দা কি করেছিল। ধর্ষণ করা হয়েছিল কিনা বোঝা যায়নি প্রথমবারের অনুসন্ধানে।
ভারতের হিন্দি সিরিয়াল CID আর বাংলা সিরিয়াল আদালত দেখে অনেকেই এখন জানে মৃতদেহ থেকে কি কি আলামত নিতে হয় সত্যের কাছে পৌছানোর জন্য। তনুর বেলায় কি করা হয়েছিল জানি না। ভিসেরা রিপোর্ট থেকে শুধু জানা গেছে শ্বাসরোধ করা হত্যা করা হয়েছিল। যৌনাঙ্গে সিমেন ছিল কিনা, আঙ্গুলের ছাপ নেওয়া হয়েছে কিনা জানি না।
কিছুদিন আগে গুলশানে এক তরুনীর লাশ পাওয়া যায় যার পরিচয় পরে জানা যায়। তার দেহে পাওয়া আঙ্গুলের ছাপ লক্ষ লক্ষ জাতীয় পরিচয় পত্রে দেওয়া আঙ্গুলের ছাপের মধ্যে থেকে আসামির আঙ্গুলের ছাপের সাথে মিলে যায়। এভাবেই পুলিশ আসামী ধরে ফেলে।
তনুর বেলায় কি করা হয়েছে জানানো হচ্ছে না কারণ তদন্ত চলছে, কিছু বলা যাবে না।
প্রথমবার কি ধরনের তদন্ত হয়েছিল তার ধারণা কিছুটা পাওয়া যাচ্ছে।
জনগনের প্রচন্ড চাপ ঠেকাতে দ্বিতীয়বার লাশ উত্তোলন।
প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই আমরা যে হত্যা, ধর্ষণের খবর পড়ি তাদের তদন্ত কি হয় ধারণা করা যাচ্ছে। কয়জনের জন্য আর আন্দোলন, মানববন্ধন হয়।
তাই এই নৃশংসতা যে বা যারা ঘটিয়েছে তাদের শাস্তি দেওয়ার জন্য জনতার চাপ সৃষ্টির বিকল্প নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯
বিজন রয় বলেছেন: ওইসব চলতে থাকবে, কাজের কাজ কিছু হবে না।