নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি পেশায় একজন শিক্ষক, প্রশিক্ষক, সংবাদকর্মী, সমাজসেবক এবং প্রযুক্তিবিদ। শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি, এবং সমাজের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম নিয়ে আমি বিভিন্ন পত্রিকায় কলাম লিখে থাকি।

ছোট কাগজ কথিকা

আমি পেশায় একজন শিক্ষক, প্রশিক্ষক, সংবাদকর্মী, সমাজসেবক এবং প্রযুক্তিবিদ। শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি, এবং সমাজের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম নিয়ে আমি বিভিন্ন পত্রিকায় কলাম লিখে থাকি।

ছোট কাগজ কথিকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

রক্তদান – এক অদৃশ্য ভালোবাসার স্রোত। 26th Blood Donation – A Tribute to Humanity

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৩০


আলহামদুলিল্লাহ! Today marks my 26th blood donation – a humble step towards saving lives.
রক্তদানের এই সফরটা আমার জন্য শুধুই একটি সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং এটি আমার হৃদয়ের গভীর থেকে উৎসারিত এক মানবিক অঙ্গীকার।

অনেকেই ভাবে রক্তদাতা মানেই শুধু রক্ত দেওয়া, কিন্তু এর পেছনে লুকিয়ে থাকে countless untold stories of hope, courage, and silent prayers.
প্রতি ফোঁটা রক্ত যেন কারো জীবনের নতুন ভোর, কারো চোখের জল মুছে দেওয়ার এক অদৃশ্য শক্তি।

এই ২৬তম রক্তদান আমি উৎসর্গ করছি আমার প্রিয় বাবা (মরহুম মোঃ আফাজ উদ্দিন)-কে, যিনি আমাকে শিখিয়েছেন,
“মানুষের উপকারে আসাই মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের পরিচায়ক।”
I believe, blood donation is not just a duty—it’s a legacy of love.

আমরা কেউই জানি না, আমাদের দেওয়া এক ব্যাগ রক্ত কার জন্য জীবনদায়ী হতে পারে।
হয়তো একজন মা তার সন্তানকে আবার বুকে জড়িয়ে ধরতে পারবে,
হয়তো একজন শিক্ষার্থী নতুন করে স্বপ্ন দেখতে পারবে।

Let’s make blood donation a part of our lifestyle.
Let’s be the reason someone smiles, lives, and breathes again.

আমার প্রতিটি রক্তদান একটি ভালোবাসার বার্তা।
And I’ll continue this journey, In Sha Allah, until my last breath allows.


- ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ আজহার উদ্দিন
১৪ জুন, বিশ্ব রক্তদাতা দিবস উপলক্ষে

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭

অপলক বলেছেন: আমি ক্লাস এইট এ প্রথমবার রক্ত দান করি। যদিও বয়স কম হওয়ায় রক্ত নিতে চাচ্ছিল না। এরপর থেকে রেডক্রিসেন্ট ও সন্ধানীতে রেগুলার ডোনার ছিলাম। আমার কার্ডও ছিল। পরবর্তীতে হারিয়ে ফেলেছি।

ভার্সিটি লাইফেও ডাক পড়লেই রক্ত দিতাম। ক্যাম্পেইন করতাম। এখন আর নিয়মিত দেয়া হয় না। তবুও কলিগ বা আপনজনদের প্রয়োজনে ব্লাড ডোনেট করি। কতবার দিয়েছি, সঠিক বলতে পারব না।

অনেকে ১২০ দিন দিন পর পর ব্লাড ডোনেট করে, কিন্তু এটার একটা ক্ষতিকারক দিক আছে। ঐ ব্যক্তির অস্থিমজ্জায় পরিবর্তন আসে। হরমনের পরিবর্তন আসে। শরীরের দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি হয়। তাই এত ঘন ঘন ব্লাড ডোনেট না করে, বছরে দু একবার দেয়াই শ্রেয়।

আপনার পোষ্ট আরও গুরুত্ব পেত, যদি লিখতেন, কোন কোন কারণে ব্লাড ডোনেট করা যায় না। কি কি টেস্ট করা জরুরি ডোনেটের আগে। কত বয়স পর্যন্ত ব্লাড ডোনেট করা যায় বা কারা কত পরিমান ব্লাড নিতে বা দিতে পারে ইত্যাদি।

ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৫২

আজকের বাকের ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ, ২৬ তম রক্তদানের জন্য শুভেচ্ছা রইল।
আমি ১৪ তম রক্তদান করেছি প্রায় ৩ বছর আগে, কাজের চাপে আর সুযোগ করে উঠতে পারছি না।

৩| ১৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১১:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কখনও রক্ত দান করি নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.