নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ক্থার্ক্থা

আমি যততুক সময় অবসর থাকি ততটুক সময় নিজেকে মানুষের কাজে ব্যস্ত রাখতে চাই ।

ক্থার্ক্থা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুস্থ ভাবে বাঁচতে হলে আপনার যৌন সম্পর্কে জানতে হবে পর্ব (১)

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৬:২৯



বীর্য (ইংরেজি: Semen) যা বীর্যরস নামেও পরিচিত, হচ্ছে এক প্রকার জৈব তরল যা spermatozoa পারে ধারণ করে। বীর্য পেলভিসের ভেতরে সেমিনাল ভেসিকল থেকে তৈরি হয়। যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বীর্য বের হয় তাকে বীর্যপাত বলে।

বীর্যস্খলন সংঘটিত হওয়ার সময়, ইজেকুলেটরি ডাক্টস বা বীর্যস্খলনের নালীদ্বয়ের ভেতর দিয়ে শুক্রাণু প্রবাহিত হয় এবং সেমিনাল ভেসিকল দ্বয়, প্রোস্টেট গ্রন্থি এবং বাল্বরেথ্রাল গ্রন্থিদ্বয়ের তরলের সঙ্গে বীর্য তৈরি করার জন্য মিশ্রিত হয়। সেমিনাল ভেসিকলদ্বয় ফ্রুক্টোজ ও অন্যান্য উপাদান সমৃদ্ধ একটি হালকা হলুদ বর্ণের চটচটে তরল উৎপন্ন করে যা মানববীর্যের উপাদানসমূহের মোট পরিমাণের শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ।প্রোস্টেট থেকে যে তরল নিঃসরণের প্রক্রিয়াটি ঘটে, তা



ডাইহাইড্রোটেস্টোস্টেরনের প্রভাবে ঘটে থাকে। প্রোস্টেট নিঃসৃত এ তরলটি একটি সাদাটে বা কখনোবা স্বচ্ছ হালকা তরল পদার্থ হয়ে থাকে, যা বিভিন্ন প্রকারের প্রোটিওলিক এনজাইম, সাইট্রিক এসিড, এসিড ফসফেটেজ এবং নানান প্রকারের লিপিড দ্বারা সমৃদ্ধ থাকে।বালবোরেথ্রাল গ্ল্যান্ডদ্বয় মূত্রনালীর লুমেনের ভিতর দিয়ে যথাযথভাবে একটি তরল নিঃসৃত করে যেন তা সঠিকভাবে পিচ্ছিল হয়।



সেরেটলি কোষসমূহ", যারা শুক্রাণু উৎপাদনে সাহায্য করে এবং তাদের পুষ্টি সরবরাহ করে, সেগুলো সেমিনিফেরাস নালীসমূহের মধ্যে একটি তরল পদার্থ নিঃসরণ করে যা শুক্রানুকে শিশ্ননালীর ভেতর দিয়ে চালনা করতে সাহায্য করে। ডাক্টালি ইফারেন্টাস নালীদ্বয় মাইক্রোভিলাস ও লাইসমাল গ্র্যানিউল যুক্ত ঘন আকৃতির কোষ দ্বারা গঠিত থাকে যা ডাক্টাল ফ্লুয়িড বা নালীস্থ তরলকে অন্যান্য তরল উপাদান শোষণ করানোর মাধ্যমে এতে আরও এক ধাপ পরিবর্তন আনে। বীর্য যখনই ডাক্টাস এপিডিডাইমিস নালীত্বকে প্রবেশ করে, ঠিক তখনই তরল পুণঃশোষণকারী পিনোসাইটোটিক ভেসেল সমৃদ্ধ প্রধান কোষসমূহ গ্লিসারোফসফোকোলিন নামক একটি পদার্থ নিঃসরণ করে যেটি দ্রুত বীর্যপতন রোধ করে বলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধারণা করা হয়। সহকারী শিশ্ন নালিকাদ্বয়, সেমিনাল ভেসিকল, প্রোস্টেট গ্রন্থিদ্বয় এবং বাল্বোরেথ্রাল গ্রন্থিদ্বয়ই অধিকাংশ পরিমাণ বীর্যতরল প্রস্তুত করে।

মানব বীর্যের উপাদান



এক দল গবেষকরা ল্যাবরেটরিতে টেস্টটিউবে কাচের মধ্যে গবেষণা করে দেখেছেন যে শুক্র ব্যতীত অন্যান্য যেসব উপাদান বীর্যে পাওয়া যায় তার ৯০ শতাংশই তরল জল জাতীয় উপাদান। এছাড়াও বীর্যে থাকে সুগার বা গ্লুকোজ যা কি না শুক্রাণুর কার্যকারিতা ও বলিষ্ঠতারজ্বালানিস্বরূপ। বীর্যে আরো থাকে ক্ষারীয় উপাদান। প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের কিছু পরিমাণএনজাইম ও কিছুমাত্রায় ভিটামিন সি, কিঙ্ক এবং থাকে কোলেস্টেরল।



দেহের বীর্য সংশ্লেষণ প্রক্রিয়াটি অন্যান্য দশবারোটা শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার মতোই সাধারণ।এটি তৈরিতে বিশেষ রকমের খাদ্য উপাদানের সরবরাহেরপ্রয়োজন হয় না। আসল কথা হল বীর্যের সাথে খাবারের কোনো প্রত্যক্ষ বা ডাইরেক্ট সম্পর্ক নেই। যদি এ জাতীয় কোনো ধরনের সম্পর্ক থাকতো তবে ডাক্তারগন প্রজনন বা সন্তান উৎপাদনে অক্ষম পুরুষদেরকে বেশি বেশি খাদ্য খেতে উপদেশ দিতেন।আমাদের দেহে প্রতিনিয়ত দিনরাত চব্বিশঘন্টা বীর্য তৈরি হচ্ছে আর তা সাময়িকভাবে সেমিনাল ভেসিক্যালে জমা থাকছে। ধারণক্ষমতা পূর্ণহবার পরে এর বাড়তি অংশ যৌন সঙ্গম বা মাস্টারবেশন প্রক্রিয়া ওস্বপ্নদোষের মাধ্যমে তা বেরিয়ে যায়। একটা কথা সবারই মনে রাখা দরকার যে দেহের মাঝে বিরতিহীনভাবেবীর্য সংশ্লেষণ ঘটছে স্খলনের উদ্দেশ্যে জমা বা সঞ্চিত থাকার জন্য নয়।



বীর্য নির্গমন যে প্রক্রিয়াই ঘটুক না কেন, তা মানব দেহের উৎপাদন কর্মকান্ডকে সচল, সবল আর গতিশীল রাখে।কাজেই স্বাভাবিক সেক্স সঙ্গম বা নিদ্রার মধ্যবর্তী স্বপ্নদোষ বা যে কোনোভাবেই হোক না কেন, বীর্যস্খলন বা বীর্যপাত ক্ষতিকারক নয় বরঞ্চ স্বাস্থ্যসম্মত।




মানব বাহ্যিক রূপ ও ধারাবাহিকতা বজায়



বীর্য সাধারণত দেখতে মেঘলা সাদা অথবা কিছুটা ধুসর তরল। বীর্যপাতের সাথে সাথে এটি দেখতে গাঢ় এবং জেলীর মত ইষৎ শক্ত। তবে পরবর্তী ১৫-৩০ মিনিটের মধ্যে বীর্য তরল এবং জলের মত পাতলা হয়ে যায়। জমে যাওয়ার কারণে বীর্য যোনিতে লেগে থাকে আর তরলীকরণ প্রক্রিয়া বীর্যকে ডিম্বাণু পর্যন্ত ভ্রমণের জন্য মুক্ত করে দেয়।

বীর্যের পরিমাণ



বীর্যপাতে উৎপাদিত বীর্যের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। ৩০ টি গবেষণায় থেকে দেখা গেছে তা গড়ে ৩.৪ মিলিলিটার এবং সর্বোচ্চ ৪.৯৯ মিলি থেকে সর্বোনিম্ন ২.৩ মিলি হয়।




বীর্যের পরিমাণ বাড়ানো



কিছু সম্পূরক খাবার বীর্যের পরিমাণ বাড়ায় বলে দাবি করা হয়েছে। তথাকথিত হারবাল ভায়াগ্রাসহ অন্যান্য সম্পূরক খাবারকে ওষুধ পরিচালনা বিভাগ অনুমতি দেয়নি এবং এসবের কোনোটাই বৈজ্ঞানিক ভাবে স্বীকৃত নয়।

স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব



প্রজনন এর কেন্দ্রিয় ভূমিকা ছাড়াও, কিছু সমীক্ষায় বীর্য মানব স্বাস্থ্যের বিশেষ উপকারী প্রভাব থাকতে পারে দাবী করা হয়েছে ।



বিষণ্নতারোধী

একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যোনির মাধ্যমে বীর্য শোষণ নারীদের বিষণ্নতারোধী হিসাবে কাজ করতে পারে ; গবেষণাটি মহিলাদের দুটি দলের মধ্যে করা হয় যাদের একদল কনডম ব্যবহার করেছিল আর অপর দল কি কনডম ব্যবহার করেনি।

স্তনক্যান্সার প্রতিরোধ: গবেষণায় দেখা গেছে সেমিনাল রক্তরস "কমপক্ষে ৫০ শতাংশ" স্তন ক্যান্সার কমিয়ে দিতে পারে। এই প্রভাব apoptosis এর মাধ্যমে উদ্ভূত TGF -beta দ্বারা glycoprotein ও সেলেনিয়ামের উপর আরোপিত হয়। বিভিন্ন শহুরে কিংবদন্তি এই তথ্যচিত্র অভিনয় করে দেখান এবং প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে তিনবার মুখমৈথুন করলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে বলে দাবি করেন।






খিচুনি প্রতিরোধ

বীর্যের শুক্রাণু মধ্যেকার পদার্থ মায়ের রোগপ্রতিরোধী সংবহনতন্ত্র, ভ্রূণ এবং গর্ভফুল বা প্ল্যাসেন্টাকে "বিদেশী" আমিষ গ্রহণের অবস্থা তৈরি করে, যা রক্ত চাপ কমিয়ে দেয়। ফলে মায়ের খিচুনি ঝুঁকি হ্রাস পায় বলে সত্যতা পাওয়া গেছে। একটি গবেষণা দেখা যায় যে, ওরাল সেক্স এবং বীর্য খাওয়ার মাধ্যমে একজন মহিলার গর্ভাবস্থা নিরাপদ এবং সফল করার জন্য সাহায্য করতে পারে কারণ সে এর মাধ্যমে তার সঙ্গী এর এন্টিজেন শুষে নেন।

কামেচ্ছা বৃদ্ধি



যৌন মিলনের সময় একটি মহিলার যোনি দেয়াল দিয়ে শোষিত (এমনকি খাওয়ার মাধ্যমে গ্রহীত বীর্য) টেসটোসটেরন তার কামেচ্ছা বৃদ্ধি করতে পারে বলে সত্যতা পাওয়া গেছে।





অন্যান্য গবেষণায় বিরূপ প্রভাব দাবি করে





ক্যান্সার অবনতি সেমিনাল রক্তরসে থাকা প্রস্টাগ্লান্ডিনের মাধ্যমে আগে থেকেই হওয়া সার্ভিকাল ক্যান্সার ত্বরান্বিত হতে পারে।



মানুষিক দিক

সাম্প্রতিক একটি গবেষণা সুপারিশ করেছে যে, বীর্য মহিলাদের বিষণ্নতারোধী হিসাবে কাজ করে, তাই শারীরিকভাবে বীর্য গ্রহণ নারীদের বিষণ্নতা ভোগার সম্ভাবনা কমে যায়। আগে ধারণা করা হতো এটা ঘটে কারণ বীর্যের জটিল রাসায়নিক গঠন যাতে মেজাজ-পরিবর্তনকারী হরমোন টেসটোসটেরন, ইস্ট্রজেন, গুটিকা-উত্তেজক হরমোন, লুটিনাইজিং হরমোন, প্রলাক্টিন এবং বিভিন্ন প্রস্টাগ্লান্ডিন।





বীর্য খাওয়া



মানুষের বীর্য খাওয়ার কিছু কারণ হচ্ছে প্রেমমূলক পরিতৃপ্তি, শারীরিক সুবিধা এবং আধ্যাত্মিক

স্বাস্থ্য ঝুঁকি



একজন সুস্থ পুরুষের বীর্য খাওয়ায় নারীদের কোন ঝুঁকি নেই। মুখমৈথুনের মাধ্যমে আসা ঝুঁকি ছাড়া বীর্য খাওয়ায় অন্যকোনো ঝুঁকি নেই। মুখমৈথুন কিছু যৌনবাহিত সংক্রমণ যেমনঃ এইচপিভি অথবা হার্পিসের ঝুঁকি বহন করে বিশেষত মুখমৈথুনকারীর মাড়ির রক্তপাত, মুখে খোলা ক্ষত জনিত রোগ থাকলে।




দৈহিক সুবিধা

গড় বীর্যপাত ৩.৪ মিলি অনেক পুষ্টি উপাদান যেমন দস্তা, ক্যালসিয়াম এবং পটাসিয়াম সেই সাথে ভিটামিন বি১২ রয়েছে। সীমিত গবেষণায় দেখা গেছে বীর্য খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা ইতিবাচক।



কিছু মহিলার দেহে অ্যান্টিবডির কারণে বন্ধ্যাত্ব, খিচুনি এবং মৃত সন্তান হয়। ওরাল সেক্স এবং বীর্য খাওয়ার মাধ্যমে মহিলারা তার সঙ্গীর এন্টিজেন খেয়ে নেয় যা অধিকতর নিরাপদ ও সফল গর্ভধারণে সাহায্য করে।



বীর্য খাওয়ায় মহিলাদের হতাশা দূর হয় এমন কোনো প্রভাব আছে কিনা তা নিয়ে কোন বৈজ্ঞানিক গবেষণা চালানো হয়নি। কিন্তু বীর্যে মহিলাদের মনচাংগা করার বেশ কিছু যৌগ যেমনঃ এন্ডোফ্রিন, এস্ট্রন, প্রলাক্টিন, অক্সিটসিন, থাইরোট্রপিন-রিলিজিং হরমোন এবং সেরোটোনিন আছে। তবে মহিলাদের যোনির মাধ্যমে বীর্য গ্রহণে এই হরমোনগুলোর প্রভাব শুধুমাত্র লক্ষনীয় তা নিয়ে যথেষ্ট গবেষণা হয়েছে।




আমি এখানে নতুন তাই জানি না সরাসরি এভাবে লেখা ঠিক হোল কি না ।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:১১

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: চমৎকার সময় উপযোগী একটি গুরুত্ব পূর্ন্য বিষয় তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:৩৫

ক্থার্ক্থা বলেছেন: ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা রইল :)

২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৪৪

***মহারাজ*** বলেছেন: বাহ কি অসাধারন একটি বিষয় উপস্থাপন করেছেন ভালো লগলো ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:৪১

ক্থার্ক্থা বলেছেন: ধন্যবাদ শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন ।

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

রাঘব বোয়াল বলেছেন: বাহ বীর্যে যা গুন আছে তা দেখি বাজারে দামি খাদ্য দ্রব্যেও পাওন যায় না :P । বেকার পুলাপাইনরা এখন থিকা গ্রাম হিসাবে বিক্রি কইরা আয় রোজগার করতে পারবো :!> :!>

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:৩৬

ক্থার্ক্থা বলেছেন: :P :P

৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

ময়না বঙ্গাল বলেছেন: আল্লার কুদরতি তৈল

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:৩৭

ক্থার্ক্থা বলেছেন: হুম ঠিক বুঝতে পারছেন । :)

৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৮

নতুন বলেছেন: বীর্য খাওয়া

এটা আমাদের দেশের প্রক্ষিতে অপ্রসাংগিক...

অনুবাদ করেছেন? তবে আমাদের দেশের প্রক্ষিতে যেই বিষয় গুলি প্রয়োজন নেই সেই গুলি দেবার দরকার নাই....

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:৩৯

ক্থার্ক্থা বলেছেন: মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা রইল

৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

রোদেলা বলেছেন: এইটা পড়িয়া জাতি কি শিখিলো জানিনা,তবে আমার যে কোনই কামে লাগলো না তা সত্য।তবে এতো কঠিন কঠিন কথা দিয়ে মেডিক্যাল সাইন্স সাজিয়েছেন বলে ধন্যবাদ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:৪০

ক্থার্ক্থা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু শুভেচ্ছা রইল ।

৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

আমি সামুর ভ্ক্তু বলেছেন: ++++

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:৪০

ক্থার্ক্থা বলেছেন: ধন্যবাদ

৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

হোসেন মনসুর বলেছেন: আপনার এই লেখা পড়ে আমার ব্লগ ডট কমের সিরাজুল ইসলাম ওরফে সেরু পাগলা ওরফে গুরুজীর লেখার কথা মনে পড়ে গেল। সেখানে তিনি এই বিষয়গুলো নিয়ে প্রায় ৪-৫ বছর ধরে বিস্তারিত লিখছিলেন ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে। ধর্মগুলো যে রুপক এর মাধ্যমে মূলত এই কথাগুলোই বলে গেছেন তাই তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। কিন্তু তিনি সেখানে মন্তব্যের মাধ্যমে হয়েছেন অপমান অপদস্ত আর বারবার খেয়েছেন ব্লক। এখানে আপনি ঐ একই বিষয় লিখেছেন তবে তা বিজ্ঞানের দৃষ্টি কোন থেকে। তাই আপনি এখানে পাচ্ছেন ধন্যবাদ। আসলে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি হয়ে গেছে যে আমরা ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে কিছু বললেই তা সহজে মেনে নিতে পারিনা কিন্তু বিজ্ঞানের ভাষায় কিছু বললেই তা অন্ধের মত বিশ্বাস করি, এটাও এক প্রকার অন্ধতা বৈ কিছু না। তবে আপনার লেখা পড়ে আমার কাছে এটাই মনে হচ্ছে যে, ধর্মের ব্যাপারে সিরাজুল ইসলাম তথা আধ্যাতিক গুরুরা বা দেহতত্ববাদীরা যা বলেন তাহাই ঠিক এবং তা বিজ্ঞান সম্মত এখন কেবল তা বিজ্ঞান গবেষণাগারে পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণের প্রয়োজন। বিজ্ঞান মূলত করছেও তাই শুধুমাত্র ধর্মের অবদানকে অশ্বিকার করে।

আমার ব্লগ ডট কমের সিরাজুল ইসলাম ওরফে সেরু পাগলা ওরফে গুরুজীর লেখা দেখতে ক্লিক করুন।

অথবা
এখানে

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:০৫

ক্থার্ক্থা বলেছেন: ধন্যবাদ হোসেন মনসুর ভাই । পাশে থাকুন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.