নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ক্থার্ক্থা

আমি যততুক সময় অবসর থাকি ততটুক সময় নিজেকে মানুষের কাজে ব্যস্ত রাখতে চাই ।

ক্থার্ক্থা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কামদেবের ইতিহাস

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:২৬


কামদেব হলেন হিন্দু প্রেমের একজন দেবতা । তার অন্যান্য নামগুলি হল রাগবৃন্ত প্রেমের অঙ্কুর, অনঙ্গ বা দেহহীন ও কন্দর্প এবং দেবগণেরও কামনা সৃষ্টিকারী, মন্মথ মন মন্থনকারী, মনসিজ মন হইতে জাত, সংস্কৃতে বলা হয় সঃ মনসঃ জাত, মদন নেশা সৃষ্টিকারী, রতিকান্ত ,রতির পতি, পুষ্পবাণ, পুষ্পধন্বা পুষ্পবাণধারী, এবং কাম বা কামনা কারী । কামদেব ছিলেন হিন্দু দেবী শ্রীর পুত্র । আরেকদিকে তিনি ছিলেন কৃষ্ণের পুত্র প্রদ্যুম্নের অবতার । তার স্ত্রী হলো আকাঙ্ক্ষার দেবী রতি । বৈষ্ণবরা তার আধ্যাত্মিক সত্ত্বাটিকে কৃষ্ণের মত মনে করেন । সংস্কৃত কামদেব শব্দটির অর্থ হল দিব্য প্রেম বা প্রেমের দেবতা । অর্থাৎ মানুষের মনে কাম দেন যে সত্তা । দেব শব্দের অর্থ দিব্য বা স্বর্গীয় কাম শব্দের আক্ষরিক অর্থ ইচ্ছা কামনা বা বাসনা পূরন কারী বিশেষত শারীরিক প্রেম বা যৌনতার ক্ষেত্রে অধিকারী ।

বিষ্ণুপুরাণ এবং ভাগবত পুরাণের দেবতা কাম্যদেব বিষ্ণুর অপর নাম কামদেব । এ শব্দটি কখনও কখনও দেবদা মদন ও শিবের নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে । আবার সংস্কৃত গ্রন্থ প্রায়শ্চিত পদ্যত এর রচয়িতার নাম করনও কামদেব । অন্যদিকে কৃষ্ণের অপর নাম কামদেব কখনও কখনও আবার শব্দটি কৃষ্ণের উপাধি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে । অগ্নির অপর নাম কাম । এর অথর্ববেদে কাম যৌনাকাঙ্ক্ষা অর্থে নয় শুধু বরং সমস্ত পৃথিবীর মঙ্গলাকাঙ্ক্ষা অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে । কামদেবকে এক পক্ষধারী সুদর্শন যুবকরূপে কল্পনা করা হয় । কামদেবের নাসিকা সুচারু, ঊরু, কটি এবং জঙ্ঘা সুবৃত্ত কেশ নীলাভ ও কুঞ্চিত । তার বক্ষ সুবিশাল । তার চক্ষু, মুখ পদতল এবং নখ রক্তাভ । গায়ে বকুলের ঘ্রাণ । মকর এর বাহন তার হাতে থাকে ধনুর্বাণ । তার ধনুকটি ইক্ষুনির্মিত এবং সেই ধনুকের গুণটি মৌমাছি দিয়ে তৈরি । তার বাণ পাঁচ প্রকারের সুগন্ধী পুষ্পনির্মিত । এই পাঁচ প্রকার পুষ্প হল যেমনঃ অশোক, শ্বেত এবং নীল পদ্ম, মল্লিকা ও আম্রমঞ্জরী ।

ভারতের উত্তরপ্রদেশের মথুরা সংগ্রহশালায় এখন একটি প্রাচীন পোড়ামাটির কামদেব মূর্তি রক্ষিত আছে । ঋগ্বেদ এবং অথর্ববেদের বিভিন্ন শ্লোক থেকে কামদেব সংক্রান্ত নানা চিত্র ও কাহিনি রুপ পাওয়া যায় । যদিও বিভিন্ন পুরাণে বর্ণিত তার প্রধান এবং অপ্রধান উপাখ্যানগুলিই অধিক পরিচিত । কামদেবের জন্মকাহিনি বিভিন্ন পুরাণে বিভিন্নভাবে বর্ণিত আছে । কোনো কোনো উপাখ্যানে বলা হয়েছে যে তিনি সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার মন থেকে জাত হন । অন্যান্যমতে তিনি দেবী শ্রীর পুত্র । কখনও কখনও কামদেব ইন্দ্রের সেবায় সম্পূর্ণ নিয়োজিতপ্রাণ এক দেবতার রূপে চিত্রিত হন । রতি মৃণালায়ত বাহুযুক্তা এবং চক্র ও পদ্মধারিণী । কামদেব সংক্রান্ত একাধিক প্রাচীন নাটকের একটি অপ্রধান চরিত্র হলেন রতি । তার মধ্যেও প্রেমের দেবতার কিছু কিছু গুণ বিদ্যমান । দেবী বসন্ত সর্বদা কামদেবকে সঙ্গ দেন । তবে তিনি হতাশার দীর্ঘশ্বাস থেকে উৎসারিত হন রতির মতো বাসনা থেকে নয় ।


কামদেব বিভিন্ন পৌরাণিক যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন । যোদ্ধা হিসেবে তার সেনাদলেরও প্রয়োজন পড়ে । মৎস্যপুরাণ অনুসারে বিষ্ণু কৃষ্ণ এবং কামদেবের মধ্যে একটি ঐতিহাসিক সম্পর্ক বিদ্যমান । গৌড়ীয় ঐতিহ্যে কৃষ্ণ কখনও কখনও কামদেবরূপে পূজিত হন । কৃষ্ণকেন্দ্রিক গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্মে মনে করা হয় শিব কর্তৃক ভষ্মীভূত হওয়ার পর কামদেব বাসুদেব কৃষ্ণের অংশে পরিণত হন । এই রূপে কামদেব স্বর্গীয় উদ্ভিদের উপদেবতা যিনি দৈহিক কামনা উজ্জীবনে সক্ষম । এই রূপে কামদেব কৃষ্ণের স্ত্রী রুক্মিণীর গর্ভে জন্মগ্রহণ করে প্রদ্যুম্ন নাম ধারণ করেন । যদিও কেউ কেউ মনে করেন ইনি বিষ্ণু শ্রেণির প্রদ্যুম্ন নন । তাই বৈষ্ণবগণ তাকে জীবতত্ত্ব শ্রেণি থেকে সম্ভূত মনে করেন । যদিও উপদেবতারূপে নিজের বিশেষ শক্তি প্রদর্শন করেন এবং তিনি বিষ্ণু শ্রেণির প্রদ্যুম্নের অংশীভূত হন । ষড়গোস্বামীদের মতে কামদেব শিবের ক্রোধে ভষ্ম হয়ে বাসুদেবের শরীরের অংশীভূত হন । পরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন রুক্মিণীর গর্ভে । এই কারণে মনে করা হয় তিনি যেহেতু কৃষ্ণের ঔরসে জাত সেহেতু তার মধ্যে কৃষ্ণের গাত্রবর্ণ চেহারা এবং গুণাবলি আছে । তার সঙ্গীরা হলেন একটি কোকিল একটি পারাবত, ভ্রমরের দল, বসন্ত ঋতু এবং মলয় বাতাস । এগুলি সবই বসন্তের প্রতীক । কামদেবের উৎসব হল হোলি হোলিকা বা বসন্ত ।

শিবপুরাণ মতে কামদেব সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার পুত্র । স্কন্দপুরাণ সহ অন্যান্য সূত্রের মতে কামদেব প্রসূতির ভ্রাতা তারা দুজনেই ব্রহ্মাসৃষ্ট শতরূপার সন্তান । পরবর্তীকালের প্রক্ষিপ্তাংশ থেকে জানা যায় যে তিনি বিষ্ণুর পুত্র । তবে সকল সূত্র এই ব্যাপারে একমত যে তিনি প্রসূতি এবং দক্ষের কন্যা রতিকে বিবাহ করেছিলেন । রোমান পুরাণের কামদেবতা । প্রেমের দেবী ভিনাসের পুত্র । গ্রিক পুরাণে তার নাম ইরস ।


প্রাচীন ভারতীয় পণ্ডিত মল্লনাগ বাৎস্যায়ন রচিত সংস্কৃত সাহিত্যের একটি প্রামাণ্য মানব যৌনাচার সংক্রান্ত গ্রন্থ হল কামসূত্র । গ্রন্থের একটি অংশের উপজীব্য বিষয় হল যৌনতা সংক্রান্ত ব্যবহারিক উপদেশ । গ্রন্থটি মূলত গদ্যে লিখিত তবে অনুষ্টুপ ছন্দে রচিত অনেক পদ্যাংশ এতে সন্নিবেশিত হয়েছে । কাম শব্দের অর্থ ইন্দ্রিয়সুখ বা যৌন আনন্দ অপরদিকে সূত্র শব্দের আক্ষরিক অর্থ সুতো বা যা একাধিক বস্তুকে সূত্রবদ্ধ রাখে । কামসূত্র শব্দটির অর্থ তাই পুস্তকের আকারে এই জাতীয় উপদেশমালার গ্রন্থনা । এতে রমণীদের জন্য প্রযোজ্য চৌষট্টি কলা বিবৃত হয়েছে । কামশাস্ত্র সাহিত্যধারার প্রাচীনতম ও সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ হল কামসূত্র । যা হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে শিবের দ্বাররক্ষক নন্দী কামশাস্ত্রের আদিরচয়িতা । তিনি শিব এবং তার পত্নী পার্বতীর রমণকালে উচ্চারিত পবিত্র বাণী শুনে মুগ্ধ হতেন । পরে মানবজাতির কল্যাণার্থে সেই বাণী লিখে রাখেন । ঐতিহাসিক জন কেই মনে করেন কামসূত্র একটি সারগ্রন্থ যা খ্রিষ্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীতে তার বিভিন্ন রচনাসূত্র থেকে সংকলিত হয়ে তার বর্তমান রূপটি লাভ করে । মল্লনাগ বাৎস্যায়ন রচিত কামসূত্র গ্রন্থে ৭ ভাগে বিভক্ত ৩৬টি অধ্যায়ে মোট ১২৫০টি শ্লোক রয়েছে ।

১. সাধারণতম (ভূমিকা)
শাস্ত্রসংগ্রহ (গ্রন্থের উপাদান সংক্রান্ত অধ্যায়সমূহ), ত্রিবর্গপ্রতিপত্তি (জীবনের তিন লক্ষ্য), বিদ্যাসমুদ্দেশ (জ্ঞান লাভ), নাগরকবৃত্তম (সুনাগরিকের আচরণ), নায়কসহায়দূতীকর্মবিমর্শ (নায়কের সহায়তায় দৌত্যকর্ম সংক্রান্ত অধ্যায়) (৫ অধ্যায়)
২. সংপ্রয়োগিকম (যৌন মিলন)
প্রমাণকালভবেভয়ো রত অবস্থাপনম (কামনা উদ্দীপ্তকরণ), আলিঙ্গনবিকারা (আলিঙ্গন), চুম্বনবিকল্পাস (চুম্বন), আদর, দশনচ্ছেদ্যবিহায়ো (দংশন), সম্বেশনপ্রকারাশ্চিতররতানি (স্ত্রীপুরুষের দৈহিক মিলন), প্রহণনপ্রয়োগাস তদ্যুক্তাশ শীৎকৃতক্রম (শীৎকারাদি), পুরুষোপসৃপতানি পুরুষায়িতম (নারীর পুরুষোচিত আচরণ), ঔপরিষ্টকম (মৌখিক যৌনাচার), রত অরম্ভ অবসানিকম রত বিশেষ প্রণয়কলহশ্চ (কামকেলির বিবরণী) (১০ অধ্যায়)
৩. কন্যাসম্প্রযুক্তকম (পত্নীলাভ)
বর্ণসম্বিধানম সম্বন্ধনিশ্চয় চ (বিবাহের ধরন), কন্যাবিস্রম্ভণম (পত্নীকে শান্ত করণ), বালায়াম উপক্রমা ইঙ্গিতাকারসূচনম চ (পত্নীলাভ), একপুরুষাভিয়োগা (একক ব্যবস্থাপন), বিবাহ দ্বারা সম্মিলন (৫ অধ্যায়)

৪. ভার্যাধিকারিকম (পত্নী সম্পর্কে)
একচারিণীবৃত্তম প্রবাসচার্য চ (এক পত্নী সংক্রান্ত), প্রধানা পত্নী ও অন্যান্য পত্নী সংক্রান্ত (২ অধ্যায়)

৫. পারদারিকম (অন্যান্য পত্নী সংক্রান্ত)
স্ত্রীপুরুষশীলবষ্ঠাপনম ব্যবর্তনকারণাণি স্ত্রীষু সিদ্ধা পুরুষা অযত্নসাধ্য যোষিত (স্ত্রী ও পুরুষের আচরণ), পরিচয়কারণায় অভিযোগ (পরিচিত হওয়া), ভাবপরীক্ষা (ভাবপরীক্ষা করণ), দূতীকর্মাণি (দৌত্য), ঈশ্বরকামিতম (রাজসুখ), অন্তঃপুরিকং দাররক্ষিতকম (অন্দরমহল) (৬ অধ্যায়)

৬. বৈশিকম (রক্ষিতা)
সহায়গম্যাগম্যচিন্তা গমনকারণং গম্যোপাবর্তনম (প্রণয়ী নির্বাচন সংক্রান্ত উপদেশ), কান্তানুবৃত্তম (স্থায়ী প্রণয়িনীর অনুসন্ধান), অর্থাগমোপায়া বিরক্তলিঙ্গানি বিরক্তপ্রতিপত্তির নিষ্কাসনক্রম (অর্থোপার্জন), বিশীর্ণপ্রতিসন্ধানম (পুরাতন প্রণয়ীর সহিত পুনরায় বন্ধুত্বকরণ), লাভবিশেষা (লাভ বিশেষ), অর্থানর্থনুবন্ধসংশয়বিচারা বেশ্যাবিশেষশ্চ (লাভ ও ক্ষতি) (৬ অধ্যায়)

৭. ঔপনিষদিকম (বশীকরণ)
সুভগংকারণম বশীকরণম বৃষ্যাশ্চ যোগা (শারীরিক আকর্ষণের উন্নতি করণ), নষ্টরাগপ্রত্যানয়নম বৃদ্ধিবিধায়শ্চরিতাশ্চ যোগা (হ্রাসপ্রাপ্ত যৌনক্ষমতা পুনরায় বৃদ্ধিকরণ) (২ অধ্যায়)
কোনো কোনো ভারতীয় দার্শনিক পুরুষার্থ নামক জীবনের চার উদ্দেশ্যের কথা বলেছেন (১) ধর্ম: ধার্মিক জীবন (২) অর্থ: আর্থিক সমৃদ্ধি, (৩) কাম: নান্দনিক ও যৌন আনন্দ লাভ এবং (৪) মোক্ষ: আধ্যাত্মিক মুক্তি । ধর্ম, অর্থ ও কাম দৈনন্দিন জীবনের লক্ষ্য। কিন্তু মোক্ষ জন্ম ও পুনর্জন্মের চক্র থেকে মুক্তিলাভ । কামসূত্র গ্রন্থে লিখেছেন ধর্ম অর্থ অপেক্ষা শ্রেয়, অর্থ কাম অপেক্ষা শ্রেয় । কিন্তু অর্থই রাজার জীবনে প্রথম উদ্দেশ্য হওয়া উচিত । কারণ কেবল ইহা হতেই প্রজাগণ জীবনধারণ করিবেন । পুনরপি, কাম বেশ্যাদিগের উপার্জনপথ এবং তাহারা অন্য দুই অপেক্ষা ইহাকেই বাছিয়া লয়। ইহা সাধারণ নিয়মের ব্যতয়।


কামসূত্র প্রথম তিনটির মধ্যে ধর্ম সর্বোচ্চ লক্ষ্য । দ্বিতীয়টি জীবনের নিরাপত্তা এবং শেষেরটি সুখের জন্য প্রয়োজনীয় । উদ্দ্যেশ্যের মধ্যে বিরোধ ঘটলে শ্রেষ্ঠ উদ্দেশ্যটি অনুসরণ করা উচিত । তাই অর্থোপার্জনের জন্য ধর্মত্যাগ বা সুখের জন্য অর্থোপার্জনের পন্থাটিকে উপেক্ষা করা অনুচিত । যদিও এর ব্যতিক্রমও আছে ।
বাৎস্যায়নের মতে শিশুকালেই এক ব্যক্তির অর্থোপার্জনের উপায় শিক্ষা করা উচিত । যৌবন আনন্দ উপভোগের কাল । বয়স অতিবাহিত হলে তার ধর্মকর্মে মনোসংযোগ করে মোক্ষলাভের উপায় চিন্তা করা উচিত । গৌতম বুদ্ধও একটি কামসূত্র শিক্ষা দিয়েছেন । এটি অত্থকবগ্গ গ্রন্থের প্রথম সূত্রে পাওয়া যায় । এই কামসূত্র অবশ্য সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রকৃতির । এখানে বুদ্ধ ইন্দ্রিয়সুখের অনুসন্ধান কত ভয়ানক হতে পারে তা শিখিয়েছেন । অনেক পাশ্চাত্য পণ্ডিত কামসূত্রকে তান্ত্রিক যৌনতার পাঠ্যগ্রন্থ মনে করেন । আসলে তা ভুল । হিন্দু তন্ত্র ঐতিহ্যে যৌনাচারের প্রয়োগ ব্যাপক হলেও কামসূত্র তান্ত্রিক গ্রন্থ নয় । এখানে কোনো তান্ত্রিক ধর্মানুশীলনের কথা বলা হয়নি ।


তথ্য ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হিন্দু তন্ত্র ঐতিহ্যে যৌনাচারের প্রয়োগ ব্যাপক হলেও কামসূত্র তান্ত্রিক গ্রন্থ নয় । এখানে কোনো তান্ত্রিক ধর্মানুশীলনের কথা বলা হয়নি ।
তবে কি তা?
লাম্পট্য??

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯

ক্থার্ক্থা বলেছেন: যৌনাচারের প্রয়োগ ব্যাপক হলেও কামসূত্র তান্ত্রিক গ্রন্থ নয় তবে কি তা?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.