![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লা-হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ। অর্থঃ করো শক্তি নেই(দুঃখ কষ্ট দূর করার ও বিপদ আপদে বাঁচাবার) এবং কারো ক্ষমতা নেই(সুখ ও সম্পদ প্রদানের)একমাত্র আল্লাহ ছাড়া।
★প্রয়োজনে অন্যের লেখা কপি করা যাবে।অবশ্যই তথ্যসূত্র উল্লেখ করতে হবে।
★কুরআন, হাদিস বাণী লিখতে গেলে শুধু আয়াত নং ও হাদিস নং উল্লেখ থাকলেই হবে।কিন্তু সে বিষয়ে যদি যেখান থেকে কপি করা হচ্ছে সেখানে লেখকের নিজস্ব মতামতও কপি করা হয় তবে তথ্যসূত্র দেওয়া লাগবে।("উদ্দেশ্য ত নেকী কামানো নাম দিয়ে করবা?" এসব যুক্তি গ্রহণযোগ্য নয়।মতামত,পর্যালোচনা কপি করলে নামও উল্লেখ করতে হবে)
★পোষ্টের কনটেন্ট যখন অনেক ওয়েবসাইট ঘুরে সংগ্রহ করা হয় (যেমন আমার এই পোষ্টটি ) তবে তথ্যসূত্র না দিলে খুব ক্ষতি নেই। সম্ভব হলে দিয়ে দেওয়াই উচিৎ। লেখার গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।
★গল্প,কবিতার ক্ষেত্রে, দুই এক লাইন কপি করলেও লিংক না হোক লেখকের নাম উল্লেখ করতে হবে।
---
আপনারাও পয়েন্ট যোগ করতে পারেন।
লেখালেখির অভিজ্ঞতা আমার প্রায় শূণ্য।একেবারে আনাড়ি বললেই চলে।তবে এটুকু বুঝি যে অন্যের লেখা তথ্যসূত্র না দিয়ে পুরোপুরি কপি করা এক কথায় সিঁদেল চুরি। ব্লগের অনেক ব্লগারই আক্ষেপ করেছেন লেখা চুরিরজন্য।আসলেই একজন লেখক লেখা সৃষ্টি করেন শুধু তার শারীরিক ও মেধাশ্রম দিয়ে নয়।তার আবেগ, ভালবাসা, মমতা,চিন্তা মিশে থাকে তাতে।কারো লেখাকে তার ব্যক্তিত্ব আর মেধার আয়না বলি আমি। আর সেই লেখা যখন অন্য কেউ নিজের বলে চালিয়ে দেয় তখন ক্ষোভ হওয়াটাই স্বাভাবিক....।আর পেশাদার লেখকদের বহুমুখী ক্ষতির সম্ভাবনাতো রয়েছেই।
পরিশিষ্টঃ নিজের নিকটা লিখে গুগলে সার্চ দিয়েছিলাম। দেখে খুশীতে মন ভরে গেল
একটা অনলাইন পত্রিকা দেখে।যদিও আমার নিকটা উল্লেখ আছে।তবে না থাকলেও খুশী আটকাত না,এই অধমের পোষ্টও কপি হয় সেই বিস্ময়ে!
২৩ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
লা-তাহ্যান বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:২১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: যৌক্তিক।
২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩০
লা-তাহ্যান বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগছে। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১০
হুসাইন আহমেদ সৌরভ বলেছেন: ভালো