![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রস্তুতিঃ
১। হারানো লাইসেন্সের নম্বার উল্লেখ করে থানায় জিডি
২। জিডির উপরে ডিসি ট্রাফিক অফিসের ক্লিয়ারেন্স।(সরকারি ফি নাই)
৩। ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
৪। হারানো লাইসেন্সের ও জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি- ২ সেট ফটোকপি
৫। ব্যাংক জমা ৬৩০/- টাকা(বিআরটিএ অফিসে ব্রাক ব্যাংক আছে)
৬। আবেদন ফরম বিআরটিএ’ র ওয়েবসাইট http://www.brta.gov.bd হতে ডাউনলোড (বিআরটিএ অফিসের বাইরে ফটোকপির দোকানে ১০ টাকায় কিনতে পাওয়া যায়)। এছাড়াও আরো একটি আবেদন পত্র ফটোকপির দোকান থেকে কিনুন।
কাজের ধাপঃ
১। জিডির মূল কপির উপর ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স নিয়ে নিন।(ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স এর ভুয়া সিল বিআরটিএ অফিসের দালালরা ১০০-২০০ টাকায় ব্যাবস্থা করে দেয়)। ক্লিয়ারেন্সের পর ৪/৫ কপি ফটোকপি করুন।
২। ব্যাংকে টাকা জমা দিয়ে রিসিট ফটোকপি করুন।
৩। আবেদন ফরম দুইটি সঠিক ভাবে পুরন করুন।
৪। আবেদনপত্র গুলোতে ছবি লাগান। সাথে জিডি, ব্যাংক জমা, জাতীয় পরিচয়পত্র ও হারানো লাইসেন্স ফটোকপি স্টেপলার করুন।
৫। হারানো লাইসেন্স ফটোকপি দেখিয়ে ভলিউম চেক করান(ডিজিটাল বা বই)। (৫-৭ বছরে পুরাতন লাইসেন্স গুলোর ভলিউম বই আকারে সংরক্ষিত আছে।)।
৬। ভলিউমের রেকর্ড লিখিয়ে নিন ও অফিস সহকারির স্বাক্ষর নিন। এড(উপ- পরিচালক)সাহেবের স্বাক্ষর নিন।
৭। ছবি তোলার লিস্টে নাম লিখান ও ছবি তোলার ঘরের কাছে অপেক্ষা করুন
৮। ছবি তোলান, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে প্রিন্টেড রিসিট বুঝে নিন।
৯। নির্ধারীত তারিখে প্রতিলিপি সংগ্রহ করুন। (আমি অপেক্ষায় আছি, নির্ধারিত তারিখের জন্য)
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
খেলাঘর বলেছেন:
চলমান ঘটনার উপর লিখুন।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
খেলাঘর বলেছেন:
দেশের অবস্হার উপর লিখুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
খেলাঘর বলেছেন:
ভাইজান,
আপনার ব্লগিং এর এই কি অবস্হা? আপনি তো রেকর্ড স্হাপন করলেন!
* পোস্ট করেছেন: ১টি
* মন্তব্য করেছেন: ১টি
* মন্তব্য পেয়েছেন: ০টি
* ব্লগ লিখেছেন: ২ বছর ৩ মাস
* ব্লগটি মোট ১৬ বার দেখা হয়েছে