নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সেবার মাধ্যমে বন্ধুত্ব

ব্লগিং করে আনন্দ , সত্য সুন্দর শেয়ার করতে চাই

আহলান

ব্লগার

আহলান › বিস্তারিত পোস্টঃ

.... আজকো তারিখমে হাম মোহাম্মাদ (সাঃ) কো ভি মান্না হারাম হ্যায় .....

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

আজকো তারিখমে হাম মোহাম্মাদ (সাঃ) কো ভি মান্না হারাম হ্যায় .....
নাউজুবিল্লাহ মিন জালেক! যার মুখ দিয়ে এতো বড় জাহেলীপূর্ণ কথা বের হতে পারে, তার প্রতি যখন মানুষ ঝুঁকে পড়ে, তখন তাদেরকে ঈমানের রাস্তা দেখানোর চাইতে চুপ থাকাই শ্রেয়। কেননা কিছু বল্লে তারা এমন কিছু বলবে যা হবে আরো বড় বেয়াদবী, তার জন্য হয়তো আমরাই দায়ী থেকে যাবো।
এই বাক্যটি উচ্চারণ করার পর দর্শকেরা যেভাবে খুশিতে উচ্ছাস প্রকাশ করলো, জাকির সাহেব সেই উচ্ছাসটি শেয়াল পন্ডিতের মতো নিরব চোখে চশমার কাচের ভেতর দিয়ে ঠান্ডা দৃষ্টিতে মেপে নিলেন, বুঝে নিলেন এতো বড় একটি জাহেলি বাক্য কিভাবে উপস্থিত মুসলমানদেরকে গিলিয়ে দিলাম আর তারা তা অমৃত মনে করে পান করে নিলো। বডি ল্যাংগুয়েজই বলে দেয় সে কি প্রতিষ্ঠা করতে চায়!


https://www.youtube.com/watch?v=RKEDafFbP00হায়রে মুসলমান!

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

সেলিম৮৩ বলেছেন: যে কোন বক্তব্যর খন্ডিত অংশ প্রচার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকুন।
এখানে উদাহরন টেনে বলা হয়েছিলো যে, যদি কারো কথা কোরঅান বিরোধী হয় তবে সেটা মানা হারাম-যদি সে কথা মুহম্মদ (সাঃ) বলেন, তার পরও মানা হারাম।
অামরা জানি, মুহম্মদ (সাঃ) কোরঅান বিরোধী কোন কথা বলার প্রশ্নই অাসেনা।
কিন্তু উনাকে উদাহারন টানা হয়েছে এই জন্য যে, একজন সর্বোচ্চ মর্যাদার অধীকারী মহামানব, অাল্লাহর প্রেরিত রসুলও যদি কোরঅান বিরোধী কোন কথা বলেন তাও মানা হারাম।
যদিও তিনি এমন কথা বলেননি।
সুতরাং যদি সরাসরি বলেন, নবী মুহম্মদ(সা.) কে মানা হরাম( নাউযুবিল্লাহ) -এটা খন্ডিত অংশ প্রচার করা হবে।
সুতরাং মিথ্যাচার থেকে দূরে থাকুন।

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

আহলান বলেছেন: সম্পূর্ণ ভিডিওটিই এখানে লিংকআপ দেয়া হয়েছে। কিছুই এখানে খন্ডিত করা হয়নি।
নবী (সাঃ) এঁর শানে এমন বেয়াদবীপূর্ণ উদাহরণও তাহলে দেয়া আপনার চোখে জায়েজ , এ্যা!! যদি সেটা জাকির সাব দেয়!!

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২২

বিলিওনার বলেছেন: এই ভিডিওটা ছিলো মাজার বিরোধী। মাজার ব্যবসায়ীদের কোটি কোটি টাকার উৎসে আঘাত দেওয়ায় তারাও জাকির নায়িক বিরুধী। জাকির নায়িক তাদের পেটে লাথি মেরেছে! উনি বলেছেন, মৃত লোকদের জন্যে প্রার্থনা কর কিন্তু মৃত লোকদের কাছ হতে কিছু চাই ও না। এমনকি মুহাম্মাদ(সঃ) "সে বি মাংনা হারাম হ্যাঁ" মানে হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) এর কাছ হতেও কিছু চাওয়া হারাম, যেহেতু তিনি এখন জিবীত নন। শুধু মাত্র চাইতে হবে আল্লাহর কাছ হতে। এর রেফারেন্স তিনি দিয়েছেন কোরান ও হাদিস হতে। পারলে কোরান বা হাদিস হতে দেখাও যে মৃত লোকদের কাছ হতে কিছু চাওয়া যায়। অন্যথায় বেচারা জাকির নায়িকের বিরুদ্বে মিথ্যা প্রচার করে লাভ নেই।

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

আহলান বলেছেন: আজকো তারিখমে মাংনা হারাম হ্যা....তাহলে পিছলে তারিখ মে ওটা হালাল ছিলো , নাকি? জাকিরের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার করার কোনই প্রয়োজন নাই। সত্য প্রচারই তার ফ্যসাদ প্রমাণের জন্য যথেষ্ট। আর কোরআন হাদিসের থেকে যা-ই দেখানো হোক তোমাদের চোখে তা অসার বলেই বিবেচ্য হবে .. ..

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩

বিলিওনার বলেছেন: আ্যা তুব বোরহানাকুম.. তোমার প্রমান হাজির করো কোরান বা হাদিস হতে যে মৃত লোকদের কাছ হতে কিছু চাওয়া যাবে। রাসুলল(সঃ) এর মৃত্যুর পর কি তার প্রিয় সাহাবিরা তার কাছ হতে কিছু চেয়েছেন? যারা তার চোখের ইশারায় জীবন দিয়ে দিয়ে এক পায়ে খাঁড়া ছিলো। না চান নাই। ওরা শুধু আল্লাহর কাছ হতেই চাইতো। তাবেয়িন।, তাবে তাবেয়িনরা ও শুধু আল্লার কাছ হতে চাইতো।

আপনি প্রমান হাজির করেন কোরান বা হাদিস হতে যে মৃত লোকদের কাছ হতে বা রাসূল (সঃ) এর কাছ হতে তার মৃত্যুর পরও তার কাছে কিছু চাইতে বলেছিলেন। না পারলে আপনার মাজার ব্যবসা বন্ধ করে দেন।

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

আহলান বলেছেন: চ্যানেল ব্যবসা না করা মানেই কি মাযার ব্যবসা? আজকো তারিখমে মাংনা হারাম হ্যা....তাহলে পিছলে তারিখ মে ওটা হালাল ছিলো?

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

বিলিওনার বলেছেন: মৃত্যুর আগে চাওয়া যায়, মৃত্যুর পর চাওয়া যায় না। এটাই কোরান ও হাদিসের দেখানো পথ। চ্যানেলে ওটা ব্যবসা না ওটা সদাকাহ, মানুষকে কোরান ও সহীহ হাদিসের দিকে ডাকার জন্যেই ঐ চ্যানেল। গাঁজাখোর মাজারিদের মতো ব্যবসা না।
https://www.youtube.com/watch?v=OsvOz2HI1jM

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

আহলান বলেছেন: যারা গাজাখোর তারা মাজারেও খায়, চ্যানেলেও খায় .... যে কারণে চ্যানেল ব্যবসা সাদাকাহ, সেই একই কারণে মাযার ব্যবসাও সাদাকাহ হতে পারে, যাই হোক মাজার ব্যবসার সাফাই গাওয়া আমার পোষ্টের বিষয় না। ওটা আপনি আমদানি করেছেন। আজকো তারিখমে মাংনা হারাম হ্যা....তাহলে পিছলে তারিখ মে ওটা হালাল ছিলো? আপনি এই কথার উত্তর দিচ্ছেন না কেন? আমাকে মাযার ব্যবসায়ী ট্যগের চেষ্টা করে লাভ নাই ভায়া .... কাম টুদি পয়েন্ট - আজকো তারিখ মে কথাটি বলতে আপনার সালাফী উস্তাদ জাকির নায়েক ঠিক কি বুঝিয়েছেন একটু বুঝায়ে দেন ...

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

বিলিওনার বলেছেন: [link||https://www.youtube.com/watch?v=8Qmy-CQ47-k]

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ৥বিলিওনার.. না জানলে জানার চেষ্টা করেন। শূধূ শুধু কু-তর্কে বৃথ সময় নষ্ট করে লাভ নেই।

মহাগ্রন্থ আল কুরআনের সর্ব বৃহৎ সুরা আল বাকারার ১৫৪ নম্বর আয়াতে ঘোষিত হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর পথে নিহত হন, তাদেরকে তোমরা মৃত বলোনা, বরং তারা জীবিত অথচ তোমরা তা জান না’ । সুরা আল ইমরানের ১৬৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেছেন, ‘আল্লাহর পথে যারা নিহত হন তোমরা তাদেরকে মৃত বলে ধারণা করো না, বরং তারা জীবিত, তারা তাদের রবের(আল্লাহর) নিকট থেকে রিজিক প্রাপ্ত হন’ ।

শহীদগণের যদি এই মর্যাদা তাহেল নবী এবং অলিগণের কি মর্যাদা আপনার ভবনা কি ভাবতে সাহাজ্য করে না। তার উপর যিনি আখেরী নবী যিনি আল্লাহর হাবীব উনার মর্যাদা নিয়ে ভাবতেও কি আপনারা ক্লান্ত?

শহীদগণই যদি জীবন থাকে এবং আল্লাহর তরফ থেকে রিজিক প্রাপ্ত হন- আপনার সাধারণ বোধকে একটু জাগ্রত করুন আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের হাল, উনার সবচে প্রিয় হাবীবের মর্যাদা মর্তবা কত সু-মহান।

আমি কিন্তু নিজের মন থেকে কিছু বলিনি। কোরআনে আল্লাহ যা বলেছেন তাই উল্লেখ করেছি মাত্র।

যেখানে কোরআন মতেই উনারা মৃত নন বরং জীবিত-এবং শুধু জীবিত নন আল্লাহর তরফ থেকে রিযক প্রাপ্ত সেখানে চাইতে মানা হবে কেন? ফয়েজ বরকত তাদের সুপারিশ নিশ্চয়ই আমাদের কল্যানের আমরা চাইতেই পারি। চাওয়া উচিত। যদি সাধারন বোধ এবং জ্ঞানে অন্ধত্ব না এসে থাকে। এবং যদি কোরআনের বিরোধীতা করার সাহস না করি।

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

আহলান বলেছেন: সবিনয়ে বলতে চাই ভাই, উলু বনে মুক্তা ছড়ায়েন কি লাভ আছে? .... এসব কোন রেফারেন্সই ওনাদেরেকে গোমরাহী থেকে মুক্ত করতে পারবে না। জাকির সাবের ব্যাখ্যা ছাড়া ওনারা এসব কিছু মানতে নারাজ। এই জন্যই কষ্ট করছি না আমি। জাকির সাব বলেন ব্রহ্মা বিষ্ণু নামেও আল্লাহকে ডাকা যায়, ওনারা সেটাই মেনে নেন, জাকির বলেন কোরআনে ব্যকরণগত ভুল আছে, ওনারা সেটাই মেনে নেন, ... সুতরাং ওনাদেরকে আপনি আমি কিছুই বুঝাতে পারবো না .... আপনি যে আয়াত সমুহ বল্লেন, ওনারা কি এর মূল্য বুঝে? তারপরেও মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ...রাসুলে পাক (সাঃ) হায়াতুন্নবি ...ওনারা তাও মানতে নারাজ ....

৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিলিোনার আপনারা যেটাকে মাজার পূজা ট্যাগিং দিচ্ছেন তাও কিন্তু সরাসরি কোরআনের বিরোধীতা করছেন!

কিভাবে?

দেখুন সূরা ফাতিহায়ই সেই সত্য বলা- আপনিও বলেন আবার পরক্ষনেই বিরোধীতাও করেণ!

اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ

অনুবাদ- আমাদের সরল সঠিক পথ [সীরাতে মুস্তাকিম] দেখাও। তোমার নিয়ামতপ্রাপ্ত বান্দাদের পথ।{সূরা ফাতিহা-৬,৭}

নিয়ামতপ্রাপ্ত বান্ধা কারা? বলেনোতো?

না আমার মনগড়া ভাবনার কথা নয়? বরং কোরআন থেকেই তাঁদের পরিচয় জানুন..

তার নিয়ামত প্রাপ্ত বান্দা হলেন –

الَّذِينَ أَنْعَمَ اللَّهُ عَلَيْهِمْ مِنَ النَّبِيِّينَ وَالصِّدِّيقِينَ وَالشُّهَدَاءِ وَالصَّالِحِينَ

অনুবাদ-যাদের উপর আল্লাহ তাআলা নিয়ামত দিয়েছেন, তারা হল নবীগণ, সিদ্দীকগণ, শহীদগণ, ও নেককার বান্দাগণ।{সূরা নিসা-৬৯}

★ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পাকের রহমত (মুহসিনিন) আউলিয়া কিরামগনের নিকটবর্তী । [সুরা ৭ আরাফ: ৫৬]

এর পরই শেষ নয় তাদের অনুসরন তাদের নৈকট্যপ্রাপ্ত হাবরও তাগিদ দিয়েছেন

★ হে মুমিনগণ! তোমরা অনুস্মরণ কর, আল্লাহ্ পাক এর, তাঁর রাসুল পাক (সাঃ) এর এবং তোমাদের মধ্যে যারা উলিল আমর (ন্যায় বিচারক) রয়েছে তাদের। [সুরা ৪ নিসা: ৫৯]

আবার তাদের ব্যাপারে নিশ্চয়তাও দিয়েছে কিন্তু পাক কোরআনই...
আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন,

أَلا إِنَّ أَوْلِيَاء اللّهِ لاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ

মনে রেখো যারা আল্লাহর (ওলি) বন্ধু, তাদের না কোন ভয় ভীতি আছে, না তারা চিন্তান্বিত হবে।

সেই অলিদের মানা, তাদের সাথে সম্পর্ক রাখাকে আপনার ট্যাগিং করছেন মূর্খতা দিয়ে???? নিজের মনগড়া ভাবনা দিয়ে?? হাও ফানি!!!!!!!!!!

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১৩

আহলান বলেছেন: এমন সুন্দর কথার অর্থ বোঝে ওরা ভাই! ওদের কাছে সব মৃত। জাকির সাব মরলে কি ওনার কবর জিয়রত করবে না ওরা? তখন কি ওটা মাজার ব্যবসা বা মাজার পূজা হবে না? মাজার জিয়রত কে মাজার পূজা হিসাবে ট্যাগ করে ওনারা স্বর্গীয় সুখ লাভ করেন। ওনারা কি ওনাদের মৃত আত্মিয় স্বজনের কবর জিয়রত করে না? সেটা কি মাজার পূজা বা কবর পূজা মনে হয়?

৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৫:০৫

সামাইশি বলেছেন: এই বক্তব্যটি আমিও শুনেছি। কিন্তু এটার জন্য উনি পরপরই দু:খ প্রকাশ ও ক্ষমা চেয়েছেন, তার ভিডিও ও ইউ টিউব এ আছে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৪০

আহলান বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন বলেই মনে হয়। আমিও শুনেছি সবকতে লেসানী বা মুখ ফশকে বলা ভুল কথা হিসাবে পরে মুচলেকা দিয়ে এলাহাবাদ হাইকোর্ট থেকে তিনি জামিন নেন। কিন্তু জকির ভক্তরা তো এই ভুল স্বিকার করতেই নারাজ। তারা তাদের ওস্তাদের এক কাঠি উপরে উঠে ভুল কথাটাই সহিহ বলে প্রতিষ্ঠা করার কি প্রানান্তকর চেষ্টাটাই না করছে ....

১০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩০

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুরা আল ইমরানের ১৬৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেছেন, ‘আল্লাহর পথে যারা নিহত হন তোমরা তাদেরকে মৃত বলে ধারণা করো না, বরং তারা জীবিত, তারা তাদের রবের(আল্লাহর) নিকট থেকে রিজিক প্রাপ্ত হন’ ।
.................... আমি কিন্তু নিজের মন থেকে কিছু বলিনি। কোরআনে আল্লাহ যা বলেছেন তাই উল্লেখ করেছি মাত্র।
যেখানে কোরআন মতেই উনারা মৃত নন বরং জীবিত-এবং শুধু জীবিত নন আল্লাহর তরফ থেকে রিযক প্রাপ্ত সেখানে চাইতে মানা হবে কেন?

বিদ্রোহী ভৃগু আপনি আসল পয়েন্টে তো যেতে পারেননি। ওনাদেরকে আল্লাহ মৃত বলতে নিষেধ করেছেন, আমরা ওনাদের মৃত বলব না, সোজা হিসাব। এর সাথে তাদের কাছে চাওয়ার কি সম্পর্ক? ওনাদের কাছে চাওয়া যাবে, বা চাইলে পাওয়া যাবে এ ব্যাপারটা তো ঠিকই মন থেকে বলে দিলেন। আপনি কি চাইতে চান মোহাম্মাদ (সাঃ) এর কাছে? বেহেস্ত? দুনিয়ার সুখ সমৃদ্ধি? নাকি অন্য কিছু, কি সেটা? সেটি কি আল্লাহর কাছে সরাসরি চাইলে পাবেন না বলে নবীজি (সাঃ) এর কাছে চাইবেন? আশা করি উত্তর দিবেন। মুর্খদের মতো এড়িয়ে যাবেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.