নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিন্দুধর্মের ত্রিমূর্তি ধারণায় ব্রহ্মাকে বিশ্বচরাচরের সৃষ্টির প্রতীক, বিষ্ণুকে স্থিতির প্রতীক ও শিবকে ধ্বংসের প্রতীক রূপে কল্পনা করা হয়েছে। প্রয়োজনে ব্রহ্মা বা বিষ্ণুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জেনে নেয়া যাবে।
পক্ষান্তরে আল্লাহর পরিচয় বা বৈশিষ্ট্য হচ্ছে আল্লাহ এক অদ্বিতীয়, তার কোন শরীক নেই, তিনিই আদি, তিনিই অনন্ত, তিনি নিরাকার, তিনই সকল কিছুর উপর একমাত্র ক্ষমতাবান। তাঁর নিরানব্বইটি গুনবাচক নাম পাওয়া যায় কোরআন ও হাদিস অনুসারে। সকল গুনবাচক নামের সমষ্টি - আল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা বলেন- ওয়াদারুল্লাযিনা ওলহিদুনা ফি আসমায়িহি শায়ুযযাওনা মা কানু ইয়ায়মালুনা)
অর্থাৎঃতাদেরকে বর্জন কর যারা আল্লাহর নামের ব্যাপারে সীমালংজ্ঞন করে। অচিরেই তারা যা করে চলেছে তাঁর ফল পাবে। (সুরা আরাফ-১৮০)।
কিন্তু জাকির নায়েক বলেঃ আল্লাহকে ব্রাহ্ম,বিষ্ণু, নামে ডাকা যাবে।
আমরা জানি কয়লা ও ডায়মন্ড একই মৌলিক পদার্থ কার্বন। কিন্তু বিশিষ্ট্যের ভিন্নতার কারণে আমরা কয়লাকে ডায়মন্ড বা ডায়মন্ডকে কয়লা বলতে পারি না। ঠিক তেমনি যদি তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নিই মৌলিক ভাবে ব্রহ্মা বিষ্ণু আর আল্লাহ সৃষ্টি কর্তা হিসাবে একই (নাউজুবিল্লাহ) তারপরেও উপরে উল্লেখিত বিষ্ণু ব্রহ্মার বৈশিষ্ট্যের সাথে আল্লাহর বৈশষ্ট্যের চরম পার্থক্যের কারণে আল্লাহকে কোন ভাবেই বিষ্ণু বা ব্রহ্মা বলে ডাকা যায় না, যেমন কয়লা কে ডায়মন্ড বা ডায়মন্ডকে কয়লা বলা যায় না।
আবার নিম্নের চীত্রে আমরা বিষ্ণু ব্রহ্মাকে দেখতে পাই। আল্লাহকে যদি বিষ্ণু বহ্মা বলে ডাকা যায় তবে কি নিচের এই মূর্তিগুলোকে কি আল্লাহর মূর্তি বলা যাবে? (নাউজুবিল্লাহ)
নামের সাথে বৈশিষ্ট্য একটি অপরিহার্য্য বিষয়। যেমন এখন কি কেউ কারোর নাম গোলাম আজম রাখে? হিটলার রাখে? রাখে না। কারণ গোলাম আজম বা হিটলার নামটি এমন ভাবে কিছু মানুষ দ্বারা কলংকিত হয়েছে যে, কাওকে এমন নাম রাখলেই ঐ কুকির্তি মানুষের চোখে ভেষে ওঠে। সুতরাং আল্লাহকে বিষ্ণু বা ব্রহ্মা নামে ডাকলে ঐ মুর্তির ছবি বা বৈশিষ্ট্যই মানুষের মনে ভেসে উঠবে, যা আল্লাহর নিরাকার বৈশিষ্ট্যের সাথে চরম ভাবে সাংঘর্ষিক।
আবার ভাষার সাথে পরিবেশের একটি বিষয় আছে। যেমন আমরা যদি চুল কাটব না বলে বাল কাটব বলি, তবে তা গালাগাল বলেই মনে হবে । কারণ বাল শব্দটি আমাদের দেশে অশ্লিল ভাষা হিসাবেই ব্যবহৃত হয়। সুতরাং যে অঞ্চলে যে ভাষার প্রচলন, সেখানে সেটাকে মানাই ভদ্রতা শব্দের অর্থ যাই হোক, অঞ্চল ভেদে তার অর্থটা কি, সেটাও বিবেচ্য। সুতরাং আমার মনে হয় কখনোই আল্লাহকে বিষ্ণু বা ব্রহ্মা নামে ডাকা ঠিক নয় ও যাকা যায় না।
১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
আহলান বলেছেন: ব্রহ্মা বিষ্ণুর বৈশিষ্ট্য আর আল্লাহ্ র বৈশিষ্ট্য কি এক? হিন্দুরা কি ব্রহ্মা মানে আল্লাহকেই বুঝেন ও বিশ্বাস করেন? পোষ্টেই ক্লিয়ার করা আছে। একটু মনে দিয়ে পড়েন। ধন্যবাদ
২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮
পবন সরকার বলেছেন: কে যে কি কয় বোঝাই মুশকিল। আল্লাহ দুনিয়াডার উপর একটা ঠাঠা ফালায় না ক্যান।
১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০২
আহলান বলেছেন: ঠাঠা সময় মতোই পড়বে ভায়া, আমরা সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছি!
৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫
সম্রাট৯০ বলেছেন: জাকির নায়েকের কথা গুলো শুনুন, তিনি আল্লাহকে বিষ্ণু ডাকতে বলেননি, ওনার কথার ভুল ব্যখ্যা করবেননা, উনি কোন কথার পরে এই কথা গুলো বলেছে সেগুলো শুনুন, একটা কথার আগে পরের কথা বাদ দিয়ে মাঝের কথা ধরে টানা ঠিক নয়, যেমন বিধর্মীরা করে আমাদের কোরাণের আয়াত নিয়ে, আপনিও তাই করলেন,
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
সেলিম৮৩ বলেছেন: ব্রাহ্ম ও বিষ্ণু এই নামগুল সংস্কৃত নাম। এই ২টি নামই আরবীতে নিলে আল্লাহর ৯৯টি নামের মধ্য হতে ২টি নামের কাছে চলে যায়। যেমনঃ ব্রাহ্ম নামটি আরবীতে নিলে তা অনেকটা ‘খালিক’ নামের মত অর্থ করে। বাংলাতে অর্থ হয় ‘স্রষ্টা’ আর যেহেতু আমরা আল্লাহকে ‘খালিক’ অথবা ‘স্রষ্টা’ নামে ডাকতে পারবো তাই ডাঃ যাকির নায়েক এই কথা বলেছেন। তাহলে যারা আল্লাহকে ‘ব্রাহ্ম’ নামে ডাকতে বলাতে নিন্দা করছেন তারা ‘স্রষ্টা’ নামে ডাকতেও বাধা দেওয়ার দরকার। কারণ হিন্দুরাও তো তাদের দেবতাদের ‘স্রষ্টা’ বলে ডাকে। যেহেতু ‘ব্রাহ্ম’ বলে ডাকা যাবে না সেহেতু ‘স্রষ্টা’ বলেও ডাকা যাবে না কারণ এই ২ টি অর্থ এক। কিন্তু ডাঃ জাকির নায়েক এটিও বলেছেন যদি কেও বলে ‘ব্রাহ্ম’ হল সে যার কয়েকটা হাত আছে,এরকম করে যদি আকার দেওয়া হয় তাহলে আমরা মুসলিমরা আপত্তি জানাবো(লেকচারঃ ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের মধ্যে সাদৃশ্য/প্রধান ধর্ম গুলতে স্রষ্টার ধারনা) কিন্তু একটি জিনিস আমাদের বুঝতে হবে তা হল ডাঃ জাকির নায়েক এসব কথাগুলো হিন্দুদের বলেছেন। তিনি মুসলিমদের এই কথা বলছেন না যে আপনারা ‘খালিক’ নাম বাদে ব্রাহ্ম নামে আল্লাহকে ডাকুন। তিনি শুধুমাত্র ইসলাম ও হিন্দু ধর্মের মধ্যে সাদৃশ্য দেখিয়েছেন। আমরা আল্লাহকে ‘খালিক’ নামেই ডাকব ‘ব্রাহ্ম’ নামে ডাকব না।
পবিত্র কুরআনে আছে—-
“আমি একে আরবী ভাষায় কোরআন রূপে অবতীর্ণ করেছি, যাতে তোমরা বুঝতে পার।”12:2
“আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে…” 14:4
৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
SwornoLota বলেছেন: "হিন্দুরা কি ব্রহ্মা মানে আল্লাহকেই বুঝেন ও বিশ্বাস করেন? "
আমিও জানি তারা তা করেন না। জাকির নায়েক সাহেবও তা জানেন। আর তিনি বেদ গীতা বাইবেল সকল গ্রন্থের মধ্যে থেকেই এই যুক্তিগুলো তুলে আনেন, সকলে যা কিছুতে পরম কোন সত্বাকে খুঁজে পেয়েছে সেই সত্বা একমাত্র আল্লাহ। তিনি এই যুক্তি গুলো দিয়েই তাদের কাছে ক্লিয়ার করার চেষ্টা করেন যে, তারা যা পড়ছে এবং বুঝছে সেসব কিছুই আল্লাহ-র বিকৃত পরিচয়।
১৪ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:২২
আহলান বলেছেন: হুম .. আসলেই কি তাই! ইসলাম প্রচারে রাসুল (সাঃ) কি কখনো লাত উজ্জা (কাফেরদের দেবতা) দের সাথে আল্লাহ -র কম্পেয়ার করেছেন? উনি এটা করে কি বিতর্ক তৈরী করছে না?
৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১৪
SwornoLota বলেছেন: আমি আসলে জানি না লাত বা উজজা এদের নিয়ে কোন ধর্মগ্রন্থ ছিলো কি না, আর থাকলেও তাতে ঠিক কিভাবে ঈশ্বরের গুণাবলী বর্ণনা করা হয়েছিলো।
কিন্তু ইসলাম এর প্রচারের শুরু থেকেই তা ছিলো ইঞ্জিলে বর্ণিত ঈসা (আ) এর পূর্বঘোষণার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
হজরত মূসা (আ) এর ভবিষ্যদ্বানীও মিলে এসবের সাথে।
শয়তান যেমন কিছু মানুষকে পথভ্রষ্ট করে ঈসা আর মূসা (আ) এর ব্যাপারে অসত্য বলতে শিখিয়েছে, ঠিক তেমনি ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবীর কারো কারো নাম আর ধর্মতত্ব বিকৃত করেই যে কৃষ্ণ আর রাম এর পুরাণ গড়ে তোলেনি সেটা আমরা নিশ্চিত নই।
সেই ধারণায়, তাদের ধর্মগ্রন্থ এবং তাতে বর্ণিত সকল উপাখ্যানকে কোনও সত্যের বিকৃতি বলে ভাবতে পারা যায় হয়ত বা।
যদিও এ সব কিছুই প্রমাণসাপেক্ষ, কিন্তু ঈশ্বরের ধারণায় যত গুণ বর্ণিত হয় তাকে অন্য রূপে না মেনে আল্লাহর মনোনীত পন্থায় মানলেই মঙ্গল, -এইটুকুই তিনি বলেন।
যারা বছরের পর বছর একটা ধারণায় অভ্যস্ত, তাদেরকে হুট করে তাওহিদের দাওয়াত দিলেই তারা তা মেনে নেবে কেন?
যুক্তি দিয়ে ধীরে ধীরে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করেই বুঝাতে হবে।
৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আহলান ভাই, এই ব্যাপারটা নিয়ে মনে হয় আরো কিছুটা জানার প্রয়োজন আছে। কারন আমি এই ব্যাপারটা শোনার পর যখন এই সংক্রান্ত ভিডিও খুঁজেছি, সেখানে কিন্তু উনাকে আমি বলতে শুনিনি তিনি আল্লাহকে ঐ নামে ডাকতে বলেছেন। এখন আপনি আসলে কিভাবে বিষয়টা তর্জমা বা অনুধাবন করছেন, সেটাও একটা ব্যাপার।
আমার মনে সবাই যেহেতু বলছে, আপনিই আবার শুনে দেখুন, বাংলা অনুবাদ না শুনে সরাসরি ইংরেজি লেকচারটাই শুনে দেখুন ভাই। তারপর আমাদেরকে নিশ্চিত করুন।
৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
মধ্য রাতের আগন্তক বলেছেন: আপনি নিজে কি জাকির নায়েকের ঐ লেকচার টা শুনেছেন? যদি নিজে দেখে থাকেন বা শুনে থাকেন তাহলে বলতে হবে আপনার বোধের লেভেল অনেক নিচুস্তরে এখনো। আর জাকির নায়েক তাঁর লেকচারে নিজেই হিন্দু ধর্মগ্রন্থের অনেকগুলো পঙক্তি তুলে ধরে প্রমাণ করেছেন যে, তাদের ধর্মগ্রন্থেও এটাই বলা আছে, স্রষ্টা হবে এক,তার কোন প্রতিমা হবেনা, স্রষ্টা কোন সৃষ্টির মতো হবেনা । ''
সেখানে আপনি তাঁর বক্তব্য নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন। আপনি ইসলাম ধর্মের অনুসারী ?
১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
আহলান বলেছেন: আপনি কি হিন্দু ধর্মের ঐ গ্রন্থগুলো পড়েছেন? পড়ার প্রয়োজন মনে করেছেন? অন্যের ধর্ম গ্রন্থে কি আছে তা নিয়ে এতো মাথা ব্যথা কেনো থাকবে? নিজ ধর্মকে শ্রেষ্ঠ বলে জাহির করতে অন্য ধর্ম গ্রন্থের ব্যাখ্যা ও ভুল ধরতে যাব কেনো? তার এই ব্যাখ্যা কি সব হিন্দুরা মেনে নিয়েছেন না মানেন? একজন হিন্দু যদি হাদিস বা কোরানের ব্যাখ্যা তার মতো করে দিয়ে আপনাকে দেখায় যে হিন্দু ধর্মই ঠিক, আপনার কেমন লাগবে? খুব খুশী হবেন?? আপনি কোরান হাদিস থেকে আল্লাহর পরিচয় দেন, সবাই মেনে নেবে।
আর আমি ইসলাম এর অনুসারী কিনা সে আল্লাহ ই জানেন! আপনাকে এর উত্তর না দিলেও চলবে!
৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
মধ্য রাতের আগন্তক বলেছেন: আপনি নিজে কি জাকির নায়েকের ঐ লেকচার টা শুনেছেন? যদি নিজে দেখে থাকেন বা শুনে থাকেন তাহলে বলতে হবে আপনার বোধের লেভেল অনেক নিচুস্তরে এখনো। আর জাকির নায়েক তাঁর লেকচারে নিজেই হিন্দু ধর্মগ্রন্থের অনেকগুলো পঙক্তি তুলে ধরে প্রমাণ করেছেন যে, তাদের ধর্মগ্রন্থেও এটাই বলা আছে, স্রষ্টা হবে এক,তার কোন প্রতিমা হবেনা, স্রষ্টা কোন সৃষ্টির মতো হবেনা । ''
সেখানে আপনি তাঁর বক্তব্য নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন। আপনি ইসলাম ধর্মের অনুসারী ?
১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মধ্য রাতের আগন্তক বলেছেন: আপনার যুক্তিটা হাস্যকর। আচ্ছা আপনি আমাকে বলেন যে, একজন হিন্দু কেন কোরান- হাদিস মানতে যাবে? সে তো মনে করে যে, তার ধর্মই ঠিক। সুতরাং তাকে বুঝাতে হলে তো তার বিশ্বাস সম্পর্কিত কোন কিছুর থেকেই উদ্ধৃতি টানতে হবে নাকি? আপনি বলেছেন, সব হিন্দুরা তার মত মেনে নিয়েছে কিনা ? মেনে নেয়া বা না নেয়া বিষয় না। ব্যাপারটা হলো, তারা পালটা যুক্তি দিয়ে তা খন্ডন করতে পেরেছে কিনা। তারা যদি মেনে নেয় তাহলে তাদের ইসলামের পথেই আসতে হবে, আর মেনে না নিলে তারা নিজেদের ধর্মগ্রন্থকেই অস্বীকার করলো। আপনি বলেছেন, একজন হিন্দু যদি হাদিস বা কোরানের ব্যাখ্যা তার মতো করে দিয়ে আপনাকে দেখায় যে হিন্দু ধর্মই ঠিক, আপনার কেমন লাগবে? সে যদি সত্যিকারের অর্থে কুরান হাদিসের সেরকম কোন ব্যাখ্যা আমাকে অক্ষম করে দিতে তাহলে আল্লাহর কসম আমি হিন্দু হয়ে যাবো। কিন্তু আমি কোরান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ এবং হাদিসকে তার রাসুলের বাণী বলেই বিশ্বাস করি। আমার বিশ্বাস সন্দেহাতীত তবে যুক্তিযুক্ত। আমি জানিনা আপনার কি অবস্থা। আপনি বলেছেন, আমি হিন্দু গ্রন্থ পড়ার প্রয়োজন মনে করি কিনা? আমি শুধু প্রয়োজনই মনে করি না বরং আমি যথাসাধ্য পড়ার চেষ্টা করি। আমি আরো কিছু লিখতে চাচ্ছিলাম, কিন্তু আপনার মন্তব্যের বক্তব্যগুলো পরস্পর সাংঘর্ষিক । আপনি নিজে কি একবার বুঝে বুঝে পড়ে দেখবেন?
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩
SwornoLota বলেছেন: "আল্লাহকে ব্রাহ্ম,বিষ্ণু, নামে ডাকা যাবে।" ঠিক এই উক্তিটিই কি তিনি করেছেন? নাকি বলেছেন যে, "যাকে ব্রহ্মা,বিষ্ণু, নামে ডাকা হয় তিনি আল্লাহ"?
অথবা- "অন্য ধর্মগ্রন্থগুলোতে স্রষ্টার যে নামই আসুক, সৃষ্টিকর্তা একমাত্র আল্লাহ।"
ক্লিয়ার করুন।