নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সেবার মাধ্যমে বন্ধুত্ব

ব্লগিং করে আনন্দ , সত্য সুন্দর শেয়ার করতে চাই

আহলান

ব্লগার

আহলান › বিস্তারিত পোস্টঃ

"মিথ্যা" হলো সকল পাপের জননী, আর নায়েক সাব প্রচার করেন "এলকোহল ..." ! এটাও একটি ধোকা ...!!

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১


রাসুলুল্লাহ (সা.) সাবধানবাণী ঘোষণা করেছেন, ‘অবশ্যই তোমরা মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকবে, কেননা নিশ্চয়ই মিথ্যা কথা অপকর্মের দিকে পরিচালিত করে এবং অপকর্ম দোজখের দিকে পরিচালিত করে। আর যে ব্যক্তি সদা মিথ্যা কথা বলতে থাকে ও মিথ্যার অনুসন্ধান করতে থাকে, সে অবশ্যই আল্লাহর কাছে পরম মিথ্যাবাদী বলে লিখিত হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)

একবার এক পাপিষ্ঠ মহানবীর (সা.) দরবারে উপস্থিত হয়ে আরজ করল, ইয়া রাসূলুল্লাহ! এমন কোনো অপরাধ নেই, যা আমি করি না। আমি কীভাবে এ চরম পাপাসক্তি থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি? রাসূলুল্লাহ (সা.) লোকটির কথা শুনে বুঝলেন, সত্যি সত্যি লোকটি আলোর পথে আসার উপায় খুঁজছে। তিনি আরও ভাবলেন, লোকটির মধ্যে যত রকম অন্যায় কাজ রয়েছে, যদি ওইগুলোকে বর্জন করতে বলি, তাহলে তার পক্ষে একসঙ্গে বর্জন করা সম্ভব হবে না। তাই রাসূলুল্লাহ বললেন, তুমি আজ থেকে মিথ্যা কথা পরিহার কর। দেখবে সব ঠিক হয়ে যাবে। লোকটি রাসূলুল্লাহর (সা.) এই সংক্ষিপ্ত নিষেধবাক্যে খুশি হয়ে এবং বিষয়টি সহজসাধ্য মনে করে সঙ্গে সঙ্গে আর মিথ্যা না বলার প্রতিজ্ঞা করল। এরপর সে নিজের বাড়ি যাওয়ার পর যখন নামাজের সময় হলো, তখন তার মনে চিন্তার উদয় হলো, আগামীকাল যদি আমি আল্লাহর নবী মুহাম্মদের (সা.) কাছে যাই আর তিনি জিজ্ঞেস করে বসেন, তুমি কি কাল নামাজ পড়েছিলে_ তখন আমি কী জবাব দেব? লোকটি জবাবদিহিতার ভয়ে সময়মতো নামাজ আদায় করল। লোকটির আরেকটি বদভ্যাস ছিল; রাতের একটি নির্দিষ্ট সময়ে মদপান করা। রাতে তার শরাব পানের সময় এলে মনে পড়ে গেল রাসূলুল্লাহর (সা.) সঙ্গে কৃত ওয়াদার কথা। এসব ভেবে মদের গ্গ্নাস ছুড়ে ফেলে দিল। মিথ্যা বলার ভয়ে সে আর কোনো পাপই করতে পারল না। রাসূলুল্লাহ (সা.) জানতেন, মিথ্যা বলা এমনই মারাত্মক পাপ, তা ছাড়তে পারলে অন্য সব পাপ থেকে দূরে থাকা যায়। এ জন্যই মিথ্যাকে সব পাপের জননী বলা হয়েছে।

একবার রাসূলুল্লাহ(সা) এর নিকট এক ব্যক্তি উপস্থিত হয়ে বললোঃ হে আল্লাহর রাসূল! আমার মধ্যে তিনটি বদঅভ্যাস রয়েছেঃ মিথ্যা বলা, চুরি করা ও মদ খাওয়া। আমি তিনটি বদঅভ্যাসই ছেড়ে দিতে চাই। কিন্তু একসাথে তিনটি ছাড়তে পারছি না। আমাকে একটি একটি করে এগুলি পরিত্যাগ করার সুযোগ দিন এবং কোনটি আগে ত্যাগ করবো তা বলে দিন। রাসূল(সা) একটু চিন্তা করে বললেনঃ তুমি প্রথমে মিথ্যা বলার অভ্যাস ত্যাগ কর। আর এই ত্যাগ করার উপর বহাল আছ কিনা, তা জানানোর জন্য মাঝে মাঝে আমার কাছে এস। সে এতে রাজী হয়ে গেল এবং কোন অবস্থাতেই মিথ্যা বলবে না বলে দৃঢ় সংকল্প করলো। রাত্রে সে অভ্যাসমত চুরি করতে বেরিয়ে পড়লো। কেননা এটা সে বাদ দেওয়ার ওয়াদা করেনি। কিন্তু কিছুদূর গেলেই তার মনে হলোঃ রাসূল(সা) এর সাথে দেখা করতে গেলে তিনি যদি চুরি করেছি কিনা জিজ্ঞেস করেন তা হলে তো মিথ্যা বলা যাবে না। কাজেই সত্য বলে স্বীকারোক্তি দিতে হবে। আর তাহলে রাসূল(সা) এর দরবারে অপমানতো সহ্য করতেই হবে। উপরন্তু হাতটাও কাটা যাবে। অনেক ভেবে চিন্তে সে ফিরে এল। চুরি করতে যাওয়া হলো না।

এরপর সে মদ খাওয়ার জন্য গ্লাস হাতে নিয়ে তাতে মদ ঢাললো। কিন্তু মুখে দিতে গিয়ে আবার একই প্রশ্ন তার মনে উদিত হলো। রাসূল(সা) এর দরবারে আজ হোক কাল হোক তাকে তো যেতেই হবে। তিনি যদি জিজ্ঞেস করেন, মদ খাওয়া চলছে কিনা, তাহলে কি জবাব দেব? মিথ্যা তো বলা যাবে না। আর সত্য বললে অপমান ও ৮০ ঘা বেত্রদন্ড। অতএব, মদও সে ছেড়ে দিল।

এভাবে মিথ্যা ছেড়ে দিয়ে সে একে এক সব কয়টি চারিত্রিক দোষ হতে মুক্তি পেল। তাই বলা হয় মিথ্যা হলো সকল পাপের জননী।



আর উপরের এই ছবিতে আমরা কি শিখছি? এলকোহল হলো সকল পাপের জননী। ছবি দেখে যেটা বোঝা যায় যে, ডাঃ জাকির সাবই এই কথাটি প্রচার করছেন। তাহলে কি আমাদের নবীজি (সাঃ) এঁর কথা শিক্ষা ভুল ছিলো?

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮

আলগা কপাল বলেছেন: শুধু এটুকুই বলবো যে, যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা। আপনি জাকিরকে ভুল বুঝেছেন। আর জাকিরও দোষেগুণে একজন মানুষ, তিনি নবি রাসুল নন যে কোন ভুল করবেন না। দোষ না ধরে তার ভাল শিক্ষাগুলোকে মানা উচিত।

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮

আহলান বলেছেন: কথাটা ভালো বলেছেন! ভুল স্বিকার করে নিলে আর কোন ভেজাল থাকে না

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: পাপের জননী আর শয়তানের জননী এই দুইটার পার্থক্য বুঝতে হবে ভাইজান।

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬

আহলান বলেছেন: পাপের জননী মিথ্যা আর যে হলো সকল পাপ কাজের গুরু তার জননী হলো এল্কোহোল ... ভালোই তো, জাকির সাব বলেছেন বলে কথা ... তবে পোষ্টারটাতে আরো মজা আছে, দেখি কেউ ধরে কি না!

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

আহলান বলেছেন: আর ভাই ডেভিল আর ইভিলের মধ্যের পার্থক্যটাও বুঝতে হবে!

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: একথাটি জাকির নায়েক বলেছে বলে সমস্যা, তাই না? এই একই কথা নবী মোহাম্মাদ (সাঃ) বললে তো আপনার কোন সমস্যা থাকার কথা না, ঠিক তো? আবারও প্রমান করলেন, আপনার কুয়ার ব্যাঙ এর মত জ্ঞান নিয়ে জাকির নায়েকের সমালোচনা করতে এসেছেন। বড় হও ভাই, আরো জ্ঞানার্জন করো, তারপরে জাকির নায়েকের লেকচার শুনিও, এবং ভুল পেলে তখন সমালোচনা করিও।

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১৬

আহলান বলেছেন: নবী ( সাঃ) এর কথার সাথে মিলছে না বলেই তো আমাদের সমস্যা, বিভ্রান্তি ... নয়া ইসলামকে তো আর সবাই মেনে নিতে পারে না । নবী (সাঃ) বল্লে তো আর কোন সমালোচনাই করতাম না ...

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩৭

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: Click here এখানে আমি একটি কমেন্ট করেছিলাম, দেখে নিয়েন। সেখানে বলেছিলাম: জাকির নায়েক বিশ্বের সকল বাঘা বাঘা ইসলামিক স্কলারদের স্কলার, তার ভাষা, যুক্তি, বর্ণনার ধরণ এবং কথার বিষয়বস্তু এগুলো বুঝতে হলে একটি নির্দিষ্ট লেভেলের জ্ঞান থাকা জরুরী। যারা তাঁর সমালোচনা করে, তাদের জ্ঞান সেই লেভেল থেকে অনেক নিচে পড়ে আছে।

আপনার এই লেখাটি তেমনই একটি লেখা। লেখক বলেছেন: নবী (সাঃ) বল্লে তো আর কোন সমালোচনাই করতাম না ... এবার ছবির হাদিসটি দেখুন, এবং চিন্তা করুন আপনি কতটা জ্ঞান নিয়ে জাকির নায়েকের সমালোচনা করেন। ও আরেকটি কথা হাদিস মানে কিন্তু জাকির নায়েকের কথা না, মুহাম্মাদ সাঃ এর কথা।


আগেও একটি লেখা লিখেছিলেন, সেখানে হিন্দি "মাঙ্গনা" কে "মান্না" মনে করে বিশাল এক পোস্ট দিয়েছেন। জাকির নায়েক মুহাম্মাদ সাঃ এর কাছেও চাইতে নিষেধ করেছেন, আপনি সেটাকে লিখেছেন জাকির নায়েক মুহাম্মাদ সাঃ কে মানতে নিষেধ করেছেন। এখন বিচার করুন কে মিথ্যাচার করছে? আপনি নাকি জাকির নায়েক? আপনি জাকির নায়েকের নামে যথেষ্ট মিথ্যাচার করেছেন। এবার আপনার দেয়া হাদিসটি আপনাকেই বললাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাবধানবাণী ঘোষণা করেছেন, ‘অবশ্যই তোমরা মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকবে, কেননা নিশ্চয়ই মিথ্যা কথা অপকর্মের দিকে পরিচালিত করে এবং অপকর্ম দোজখের দিকে পরিচালিত করে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১৬

আহলান বলেছেন: আর কতো ভাবে হাদিস বিকৃত করবেন? আর কতো ভাবে হাদিস বিকৃত করবেন?

আমি তো পেলাম Key, আপনেরা সেটাকে করে দিলেন Mother ... হাদিসের শব্দ পরিবর্তন করার এখতিয়ার রাখেন নাকি আপনারা?
আর আমার আগের পোষ্টের ব্যপারে আমি আজকো কারিখ মে- কথাটির ব্যাখ্যা চেয়েছিলাম। দয়া করে দিয়েন যদি পারেন।
আর আগের জাকির নায়েক সম্বলিত পোষ্টারে সুনানে নাসাঈ শরীফের ৬০০০ নং হাদিসের রেফারেন্স উল্লেখ আছে। নাসাই শরীফে হাদিসই আছে ৫৬৭০ বা এর কাছাকাছি। আপনের জাকির সাব নাসাই শরীফের ৬০০০ নং হাদিস কই পাইলো একটু রেফারেন্স দিয়েন। ধন্যবাদ

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৫

আহলান বলেছেন: ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক অনুদিত বাংলা ইবনে মাজাহ শরীফেও কি অনুদিত আছে দেখুন



অবশ্য আহলে হাদিস কর্তৃক বাংলা হাদিস নামক একটি অনলাইন ভিত্তিক হাদিস সংকলনে প্রসুতি হিসাবে উল্লেখ করা আছে্। কারণ ওটা তো ওদের দ্বারাই বাংলা করা । ইংরেজীতে যা কী, বাংলায় যা দ্বার, তা কিভাবে প্রসুতি শব্দের দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়? হতে হয় যদি তা নায়েক সাব বলে ...তো সবই হয় ! হাদিসের শব্দ অর্থ সবই তারা পাল্টানোর ক্ষমতা রাখেন ...

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৯

আল্লার বান্দা বলেছেন: জনাব আহলান, জাকির নায়েক বিরোধী বেশীরভাগ পন্ডিতেরা বরাবরই অর্থ সহ কোরআন হাদিস পড়তে নিরুৎসাহিত করেছেন। বিপরীতে জাকির নায়েক বরাবরই কোরআন হাদিসের রেফারেন্স সহ বক্তব্য রাখেন। কোনটা গ্রহনীয় কোনটা বর্জনীয় এটা বুঝার ক্ষমতা আমাদের আছে।
অতএব এইসব পোস্ট ল্যাদানী বন্ধ করুন।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

আহলান বলেছেন: জ্বী আপনাদের ক্ষমতা আছে, ক্ষমতার প্রদর্শনীয় আছে ...আপনার মন্তব্যেই তা প্রমাণিত ..

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৫১

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: হা হা হা হা মানুষ কতই না ....... হতে পারে। B-) যারা সরাসরি ধরা খাওয়ার পরেও এভাবে পিছলে বের হতে চেষ্টা করে, তাদের না বোঝানোর চেষ্টা করাই উচিত। কারণ তাতে নিজেকে নোংরা বানানো হয়।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৩

আহলান বলেছেন: পিছলালেন তো আপনি .... উত্তর দেন মাদার পাইলেন কোন হাদিসে ...? আর নাসাঈ শরীফের ৬০০০ নম্বর হাদিস কই?

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২২

আহলান বলেছেন: পালানোর রাস্তা নিজেই খুজে নিলেন ভাইজান! সাহস নাই ভুল স্বিকার করার?? গোপাল ভাড়ের মতো ... এই অংকই তুই পারিস না! তোকে আর কি অংক করাব, যা ভাগ! আসলে নিজেই যে অংক পারে না, সে কথা তো আর বলতে পারে না ... :)

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: আর কিছু লিখতে চাইছিলাম না। কারণ যারা পিছলাতে থাকে তারা এভাবেই বুঝিয়ে দেয়ার পরেও খৃষ্টানদের মত পিছলাতে থাকে। একটি প্রশ্ন চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দেয়ার পরে আরেকটি প্রশ্ন বানায়, এবং কখনো স্বীকার করতে চায় না আগেরটি বুঝতে পেরেছে।

আমি শুধু দেখাতে চেয়েছিলাম যে এটি জাকির নায়েক বলেননি, বলেছেন হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ) - যেটা আপনার জানা ছিলো না। যারা হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ) এর হাদিস না জেনে সেটিকে নিয়ে সন্দেহ পোষন করে, শুধুমাত্র জাকির নায়েকের ছবির পাশে হাদিসটি লেখা আছে বলে, তারা বায়াসড এবং অজ্ঞ মুসলিম।

"মাদার" নাকি "চাবি" নাকি "দরজা" এটা আমার দেখার বিষয় না। দেখার বিষয় হলো আপনি হাদিসটি জানতেন না, এবং আমার দায়িত্ব ছিলো আপনার ভুল ভেঙ্গে দেয়া। মাদার কোথায় পেয়েছি, তার আগে আপনি পারলে আমাকে সেই আরবি শব্দটি বলুন তো যেটির অর্থ "key" করা হয়েছে, জানি আপনি সেটিও জানেন না, আমি বলার পরে হয়তো জানার চেষ্টা করবেন। অনুবাদ কখনো শব্দ বাই শব্দ করা হয় না বা করা যায় না, তাই যদি হতো তাহলে "key" মানে "দরজা" হতো না "key" মানে হতো "চাবি"। এই বোধটুকু হতে আরো বড় হতে হবে ভাগিনা।

আর নাসাঈ শরীফের কত নাম্বার হাদিস সেটিও এই পোষ্টের বিষয়বস্তু না। তোমার বিষয়বস্তু ছিলো জাকির নায়েক ভুল বলেছে, তুমি ভাগিনা জানতাই না যে এটি হাদিস, আমার কাছ থেকে জানার পরে তুমি বুঝতে পারছো এটি হাদিস। তারপরে পিছলানোর উপায় খুজছো। তারপরেও বলি ৬০০০ নম্বর হাদিস আপনি নিজে এডিট করে বানিয়েছেন জাকির নায়েকের নামে মিথ্যাচার করার জন্য, কারণ ছবিটি আপলোড করেছেন আপনি, আর কেউ না। আমিও না। জাকির নায়েক নিজেও না। এটি কত নম্বর হাদিস সেটি জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করো ভাগিনা। Click here। এখান থেকে ছবিটি নিয়ে তুমি এডিট করে জাকির নায়েকের নামে মিথ্যাচার করছো।

আশাকরি বোধোদয় হয়েছে।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০

আহলান বলেছেন: Click This Link
ছবিটা আমি এই পোষ্ট থেকে নিয়েছি। নিজে কোন এডিট ফেডিট করিনি। ভন্ডামি করতে করতে যে তোমাদের কোন হিতাহিত জ্ঞ্যন থাকলে না, এই ছবিটি তারই প্রমাণ! বুঝে!!!

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

আহলান বলেছেন: বলেছেন: যারা সত্য মিথ্যা নিজের মতো করে ব্যাখ্যা করে তাদের আর কি বলি। ছবিটা মাইনুদ্দিনের একটি পোষ্ট থেকে আমি নিয়েছি। ওনার স্যালিউট .... নামক পোষ্ট এ যেয়ে দেখ। সুতরাং তুমি আমার নামে যে মিথ্যা অপবাদ দিলা, তার দ্বায়ভার তুমিই বহন করবা। আর তুমি যে হাদিসের রেফারেন্স দিলা সেটাও আমি হাদিস গ্রন্থ থেকে স্ন্যপ শট দিয়ে দেখালাম, তারপরেও নিজের মনে গড়া ব্যাখ্যা দিয়ে নিজেকে সহী শুদ্ধ বুঝাইলা। এখন আইছ কী দরজা এগুলা কোন বিষয় না। তোমার লেখা মাদার - ই একমাত্র বিষয়। যেখানে আল্লাহ ব্রহ্মা বিষ্ণু হয় সেখানে কী দরজা মাদার হলে এমন কি আসে যায়, তাইনা! নায়েক সাব তোমাদেরকে হাদিসের শব্দ পরিবর্তনেরও ক্ষমতা দিয়ে ইসলামের বিরাট খেদমত করতেছেন। সাহস থাকলে যেই হাদিসের রেফারেন্স তুমি দিছ সেখানে কি লেখা আছে মাদার না কী সেটা বলো আর ভুল স্বিকার না করতে চাইলে বলতে থাকো ...টু দিন পয়েন্টে কথা বলো ৩৩৭১ নং হাদিসে কি মাদার লেখা আছে? হা অথবা না উত্তর দিও ... তারপর প্যচাল পাড়িও ...

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২১

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: আগের পোস্ট তো দিছিলা কানে কম শুনে, এই পোস্ট দিছো চোখে কম দেখে। ঐ ছবিতে লেখা ৫৬৬৯, আর বারবার তুমি ৬০০০ বলে আজাইরা প্যাচার পাড়তেছো। নিজে ভুল শুনো, নিজে ভুল দেখো, নিজে ভুল বুঝ আর দোষ হয় জাকির নায়েকের। সমস্যাটা কোথায় বোঝার চেষ্টা করো প্লিজ, এভাবে নির্লজ্জের মত তর্ক করিও না।

জানতা না যে এটি একটি হাদিস, যখন বলে দিলাম এটি জাকির নায়েক বলেননি এটি একটি হাদিস, তখন এসেছো হাদিস নাম্বার নিয়ে তর্ক করতে, অথচ নিজেই চোখে ভুল দেখে তর্ক করছো। লজ্জা হওয়া উচিত।

৩৩৭১ নং হাদিসে কি চাবি লেখা আছে? নাই। আছে আরবি শব্দ, মাদারের জায়গায় হাদিসে ব্যবহৃত আরবি শব্দটি কোনটি সেটিও জানো না। স্ন্যপ শট চাই না অরিজিনাল আরবি শব্দটি কি আগে বলো।

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৫

আহলান বলেছেন: অরিজিনাল আরবী শব্দ দিয়া তুমি পোষ্টার বানাইতা, অথবা ইংরেজী ভার্শনে যেই শব্দ আছে সেইটা দিতা, মাদবারী কইরা মাদার শব্দটা কেনো লাগাইলা? আরবি পইড়া? আর ওখানে ৬০০০ ই উল্ল্যখ আছে! আর তুমার ৫৬৬৯ হাদিসের ইংলিশ ভার্শনের স্ক্রিন শট দেও তো দেখি মূল হাদিস গ্রন্থের ইংলিশ ভার্শনে কি আছে দেখি! মূল গ্রন্থের স্ন্যপ শট চাউ না, নিজের মতো বানানো হাদিসের পোষ্টার চাউ? ফাইজলামো করো? সরাসরি প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারলে চুপ থাকো। একেই তো হাদিসের শব্দ পরিবর্তন করছ, ভুল রেফারেন্স দিছ, আবার বড় গলায় কথা বলো। চোরের আমার বড় গলা!

৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৯

আহলান বলেছেন: ওক্কে, তুমার ৫৬৬৯ নং হাদিসের ইংলিশ ভারশনে মাদার ই উল্লেখ আছে, আমি আমার ভুল স্বিকার করলাম। তবে তোমারই উচিৎ ছিলো ইংলিশ ভার্শনের রেফারেন্স দেওয়া। আর ঐ প্রথম পোষ্টারেও ৬০০০ নং হাদিস রেফারেন্স হিসাবে ভুল আছে, সেটা স্বিকার করা। যাযাকাল্লাহু খাইরান ...

১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: আসো মামু-ভাগিনা কোলাকুলি করি, অনেক তর্ক হয়েছে, আর দরকার নাই। তর্ক করতে করতে আমরা মামু-ভাগিনা হয়ে গেছি। সবই আমার ভুল, ভাগিনা হয়ে মামুকে শিখাইতে গেছিলাম। ইসলাম সম্পর্কে আমি অনেক কিছুই জানি না, আমার অনেক কিছু শেখার আছে। আল্লাহ আমার জ্ঞান বাড়িয়ে দিক, আমীন।
তবে একটি কথা মামু, তোমার দেয়া ঐ ছবিতেই 5669 লেখা। একটু খেয়াল করে দেখো। খারাপ রেজুলেশনের কারণে 5669 কে তুমি 6000 মনে করেছো। এখানে ছবিটি একটু বড় করে দেয়া আছে, মিলিয়ে দেখো বুঝতে পারবে। আর না হলে তুমি ছবিটি যার কাছ থেকে নিয়েছো, সেই মাইনুদ্দিনের কাছে জিজ্ঞাসা করো ঐটা কোথায় পেয়েছে। সালাম মামু তোমাকে।

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

আহলান বলেছেন: ওয়ালাইকুম আসসালাম

১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২

মহা সমন্বয় বলেছেন: কোনই লাভ নেই।

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০

আহলান বলেছেন: সব লাভ কি আর নগদে পাওয়া যায় ব্রাদার ! ভালো থাকবেন...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.