নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেসামরিক প্রশাসনে সরকারি চাকরিজীবীদের আর্থিক সহায়তা ও অনুদানের পরিমাণ বাড়িয়েছে সরকার। এখন থেকে চাকরিরত অবস্থায় কোনো সরকারি চাকরিজীবী মারা গেলে তার পরিবারের সদস্যরা আর্থিক অনুদান হিসেবে আট লাখ টাকা পাবেন।
এছাড়া চাকরিতে থাকাকলে গুরুতর আহত হয়ে কেউ স্থায়ীভাবে অক্ষম হলে তার পরিবারের সদস্যরা চার লাখ টাকা সহায়তা পাবেন।
২৯ জুলাই এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়, গত ১ জুলাই থেকেই কার্যকর এটি ধরা হবে।
খুবই ভালো প্রস্তাব। অথচ বেসরকারী চাকরীজীবীদের বেলায় কি হবে? এদের বেলায় কি সরকারের কোন দায় ভার নেই? অথচ কয়টা সরকারী প্রতিষ্ঠান লাভের মুখ দেখে? দেশকে এগিয়ে নিতে, দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে ভুমিকা পালন করছে? সরকারী কোন খাতটি থেকে দেশের সর্ব সাধারণ মানুষ মান সম্মত সেবা পাচ্ছে বলতে পারেন?
বাংলাদেশ রেল, বিমান বাংলাদেশ, সবই লস প্রজেক্ট। বিআরটিসি তো কবেই শেষ। সরকারী পাটকল চিনি কল যাই বলেন, সবই লস আর লস, সরকারী প্রতিষ্ঠান লাভের মুখ কেউ দেখে না, লাভ দেখে সরকারী ব্যক্তিরা। প্রশাসনের কথা বলে লাভ নেই। এটা সবাই জানেন। কার কত বেতন আর কে কত টাকার গাড়ি বাড়িতে চড়েন, সেটা এই সমাজে নতুন করে ব্যাখ্যা বিশ্লেষনের প্রয়োজন নাই। তারপরেও তাদের আরো সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করে লাভ টা কি হচ্ছে, যদি সততা, স্বভাব দূর্নীতি দূর না হয়?
পক্ষান্তরে বেসরকারী উদ্যোক্তাগন একের পর এক কল কারখানা মিল ফ্যাক্টরী ঠিকই খুলছেন। লাভ না হলে কি ব্যবসা বাড়ানো সম্ভব? তারা ব্যাংক থেকে লোন করছেন, ব্যবসা করছেন, লাভ করছেন, সুদ সহ ব্যংককে টাকা পরিশোধ করছেন। দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখছেন। অথচ সমাজে এই বেসরকারী লোকদের কোন স্ট্যাটাসই নেই!
আগে একসময় সমাজের এই ক্ষত গুলো নিয়ে নাট্য শিল্পিরাও সোচ্চার ছিলেন। বিটিভিতে এমন প্রচুর নাটক প্রচারিত হয়েছে, যেখানে দেখানো হয়েছে যে সমাজে সংসারে সৎ সততার জয় হয়েছে, সৎ সততার মূর্ত প্রতীক মধ্যবিত্ত শ্রেনী মানুষেরা বিত্তের মাঝে নয়, চিত্তের মাঝে সুখে শান্তিতে বসবাস করছে, ঘুষখোর কর্মকর্তা কর্মচারীরা আইনের আওতায় সাজা পাচ্ছে, সমাজে নিগৃহিত হচ্ছে। এখন কোথায় সমাজের সেই চীত্র?
ফ্যাস্টাসী কিংডম আর শাহবাগের শিশুপার্ক দেখলেই সহজে অনুমেয় এই দেশে সরাকরী আর বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মাঝে তফাতটা কত। অথচ তার পরেও এই দেশে বেরকারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের কোন স্ট্যাটাস নাই। তারা সমাজ দেশ রাষ্ট্রের জন্য যতই করুক না কেন, কোন ক্রেডিট নেই। আছে শুধু প্রতি পদে পদে সরকারী খরচ আর নিগৃহ। তাদের জন্য কোন সুখবর ঘোষিত হয় না।
একটি ব্যঙ্গ কার্টুনে দেখেছিলাম, বিচারের দিনে সৃষ্টিকর্তার কেঁদে ফেলেছেন, যখন তিনি একজন বেসরকারী কর্মচারীকে বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করিয়েছেন। ঘটনাটি এরকম
স্বর্গের দরজায় তিনজন লোক দাড়িয়ে আছে। ঈশ্বরের অলৌকিক বজ্রকন্ঠ ভেসে এলো ' তোমাদের মধ্য থেকে কেবল একজন ভেতরে আসতে পারবে' ১ম ব্যক্তি: আমি ধর্মপূজারী... স্বর্গে ঢোকার অধিকার আমার সবচেয়ে বেশী। ঈশ্বর নিশ্চুপ।২য় ব্যক্তি: আমি সমাজ সেবক, সারা জীবন আপনার সৃষ্টির সেবা করছি, তাদের দুঃখ দুর করেছি, স্বর্গে ঢোকার অধিকার আমারই বেশী। ঈশ্বর নিশ্চুপ। ৩য় ব্যক্তি: আমি সারা জীবন একটা প্রাইভেট কম্পানীতে চাকরী........... 'থাম' ঈশ্বরের ধরা গলার আর্তনাদ ভেসে এলো ' আর একটা শব্দও বলবি না....আমারে কান্দাবি নাকি পাগলা...আয় ভেতরে আয়.... তোর সারা জীবন বসের ঝাড়ি খাওয়া, প্রমোশন না হওয়া, বছর শেষে বেতন না বাড়া, অফিস পলিটিক্স সামলানো, বিনা পয়সায় ওভারটাইম, রাত করে বাড়ি ফেরা, বাসে ঝুলে আসা যাওয়ার কষ্ট, উইকইন্ডে বাসায় কাজ করা, পরিবারকে সময় না দেওয়া, সংসার চালানোর কষ্ট.....কয়টা বলবো...সেন্টিমেন্টাল করে দিলি রে পাগলা......আয় ভেতরে.....
এমন কিছু পাওয়ার আশায় বোধ হয় বেসরকারী চাকুরীজীবীরা সংসারের সমাজে গ্লানি, ঘৃণা , বঞ্ছনা সব সয়ে সমাজ সংসারের ঘানি টানে। তারা রাস্তায় উল্টো পথে গাড়ি চালাতে পারে না, চালালেই জরিমানা আর ট্রাফিকের মামলার সাথে ফ্রী চোখ রাঙানি দেখতে হয়, আর পাশাপাশি ফ্লা্গ ষ্ট্যান্ড লাগানো গাড়ি উল্টোপথে তার পাশ দিয়েই ভো করে বেরিয়ে যায়, স্যলুট পায়! সমাজ এভাবেই তাদের মূল্যায়ন করে .........
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬
আহলান বলেছেন: Magistrates All Airports of Bangladesh shared Bansuri M Yousuf's post.
দুদকের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ স্যার। ফোন করেছিলেন, ইউসুফ বাইরে যাবো, আসতেছি, আছোতো এয়ারপোর্টে?
- আছি স্যার।
ভিআইপি গেইটে গিয়ে দাড়ালাম, রিসিভ করবো বলে। অনেকক্ষণ পর চেয়াম্যানের প্রটোকোল অফিসার হন্তদন্ত হয়ে ফোন দিলেন, স্যার আপনি কই? চেয়ারম্যান স্যার তো নরমাল গেইটে যাত্রীদের সাথে লাইনে দাড়াইতে যাইতাছেন :O
হায় হায়! গেলাম নরমাল গেইটে। এতএত প্রোটকল, পিএস থাকতে তিনি নিজেই গাড়ি থেকে ব্যাগ নামাচ্ছেন। প্রটোকল অফিসারকে জিগাইলাম, চাকরি থাকবেতো?! কয়, আলহামদুলিল্লাহ, চাকরি পারমেনেন্ট হয়ে যাবে এবার নিশ্চিত। কইলাম, কেমনে?? কইল, এর আগে স্যারের ব্যাগ ধরতে গিয়ে অনেকজন বড়ই বেকায়দায় আছেন!!
সব কেমন যেন গোলেমেলে লাগছিল। সাধারণত ভিআইপিরা এসে ভিআইপি লাউঞ্জে রেস্ট নেন। কাউন্টারে লাগেজ বুকিং, চেক-ইন থেকে শুরু করে বোর্ডিং পাস সংগ্রহ এবং ইমিগ্রেশন প্রসেডিউর ইত্যাদি প্রটোকল অফিসাররাই করে থাকেন। ভিআইপিগণ কেবল বিমানে উঠার জন্য পদব্রজে হাঁটার কষ্টটা করে থাকেন।
যাইহোক, নিজের ট্টলি নিজে ঠেলে উনি চলে গেলেন সরাসরি চেকি-ইন কাউন্টারে। কাউন্টার অফিসার উনাকে ভিসা-ডেস্টিনেশন নিয়ে নানা প্রশ্ন করছিলেন। শুনে পেছন থেকে বাঘের মত ঝাপিয়ে পড়লেন প্রটোকল অফিসার তথা দুদকের একজন ডিডি। "দুদকের চেয়ারম্যানকে চিনেন না?"
চেয়ারম্যান স্যার আড় চোখে প্রটোকল অফিসারের দিকে তাকানো মাত্রই রিভার্স জাম্প দিয়ে আমার পাশে এসে কাঁপা স্বরে বললেন, চাকরি তো যাবেই, মনে হয় এবার পেনশনও গেলো :O
নিজে নিজে চেকইন করলেন। এয়ারলাইন্সের সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পেরে খুশী মনে ফিরে আসছিলেন। আমি পেছন থেকে ক্যামেরায় ক্লিক করছিলাম। উনি দেখে বললেন, ছবি তুলছো কেন?নাহ, তোমারে বকা দেবো না, যদি একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারো।
ঘাবড়ে গিয়ে বললাম, চেষ্টা করবো স্যার। তবে শর্ত আছে, ভুল উত্তর দিলে দায়দায়িত্ব আপনার ঘাঁড়ে, কারণ সুপিরিওর লাইয়েবিলিটি!
স্যার বললেন নির্ভয়ে বল তো দেখি- এই কাজটি আমি করেছি এবং করে থাকি কেন জানো?
- আপনি এই কাজটি করেছেন স্যার শ্রেফ বাহ বাহ পাবার জন্য :/
- তুমি অত্যন্ত সাহসী অফিসার। সেইজন্যই বোল্ডলি বলতে পারছো। লাইকড ইট। বাট..
- বাট কি স্যার?
- তোমাদের লেসন দিতে। তোমাদের অহংবোধ দূর করে তোমাদেরও সাধারণ যাত্রী বানাতে। এতে তোমরা আমাদের অবহেলিত প্রবাসিদের কষ্ট বুঝতে পারবে, যাদের হওয়ার কথা ছিল ভিআইপি। অথচ ওদের দুর্ভাগ্যের সুযোগে আজ আমরা ভিআইপি, ওরা প্রবাসী
দেখেন তো এই ঘটনার সাথে আমার পোষ্টের কোন মিল পান কিন! পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। এই দেশে সরকারী কর্মচারিরাই এলিট।
আর আম জনতা হচ্ছে থার্ড ক্লাস সিটিজেন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১০
আহলান বলেছেন: ভাই কোন ক্লাস নেই ... থার্ডক্লাসও একটি ক্লাস ...বেসরকারী চাকুরিজীবীদের সেটিও নেই রে ভাই .... !! ধন্যবাদ লিটন ভাই ...
৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
বিজন রয় বলেছেন: ইয়া আল্লাহ! তুমি এই দেশের সবাইকে সরকারী কর্মকর্তা বানায়া দাও। তুমি তো সব পারো .... !! আমিন!!
চলুক।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪
আহলান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ...
৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: .... 'থাম' ঈশ্বরের ধরা গলার আর্তনাদ ভেসে এলো ' আর একটা শব্দও বলবি না....আমারে কান্দাবি নাকি পাগলা...আয় ভেতরে আয়.... তোর সারা জীবন বসের ঝাড়ি খাওয়া, প্রমোশন না হওয়া, বছর শেষে বেতন না বাড়া, অফিস পলিটিক্স সামলানো, বিনা পয়সায় ওভারটাইম, রাত করে বাড়ি ফেরা, বাসে ঝুলে আসা যাওয়ার কষ্ট, উইকইন্ডে বাসায় কাজ করা, পরিবারকে সময় না দেওয়া, সংসার চালানোর কষ্ট.....কয়টা বলবো...সেন্টিমেন্টাল করে দিলি রে পাগলা......আয় ভেতরে.....
পুরাই ইমোশনাল বানায়া দিলেন
হ...সঠিক প্রার্থনা
ইয়া আল্লাহ! তুমি এই দেশের সবাইকে সরকারী কর্মকর্তা বানায়া দাও। তুমি তো সব পারো ........
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪
আহলান বলেছেন: আমিন!!
৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
আনিসা নাসরীন বলেছেন: বানসুরী ভাইয়ের ভক্ত আমি। ওনার কাজ কথা অনেকবার পড়েছি।
চেয়ারম্যান সাহেব খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলো আসলে আমাদেরকে কি চোখে দেখা হয়। ওনারো একটা ধন্যবাদ প্রাপ্য।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪২
আহলান বলেছেন: অবশ্যই ধন্যবাদ প্রাপ্য ... উনি মূল্য দিয়েছেন, উনি মূল্য পাবেন ... অবশ্যই পাবেন। ভালো থাকবেন ...
৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: একজন মাঝারি গোছের সরকারী অফিসার পেনশনে পাবেন কোটি টাকা, আজ্ঞে হ্যাঁ এক কোটি টাকা!! সাধে কি আর ২০ লাখ টাকা দিয়া ভর্তি হতে চাই! কাম কাজ নাই ঘুইরা বেড়াই বেতন চাকরী সব নিশ্চিত,।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৩
আহলান বলেছেন: মারহাবা মারহাবা সেই সাথে আরো বড় বিষয় জবাবদিহিতা নাই, যা করবেন, তাই স-ই ....
৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩১
সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: সরকার সব কিছু সিস্টেম অনুযায়ী করে। এই সিস্টেমের শান্ নুযুল হল সামনে জাতীয় ইলেকশনে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি ভাইদের জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করাতে উৎসাহিত করা।
৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩
মাজুবিবি বলেছেন: ইয়া আল্লাহ! তুমি এই দেশের সবাইকে সরকারী কর্মকর্তা বানায়া দাও। তুমি তো সব পারো .... !! আমিন!!
অতপর (সুম্মা) আমীন!
ইকবাল মাহমুদ স্যার আমার বস ছিলেন।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩
আহলান বলেছেন: আমিন!!
৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২২
শাহী মিলন বলেছেন: বেসরকারী প্রতিষ্ঠান অর্থাৎ NGO-র হেড অফিসগুলো বাদ দিয়ে যারা ফিল্ড লেভেলে কাজ করে তারা যেন মানুষের পর্যায়েই পড়ে না, একেকটা NGO যেন একেকটা অাধুনিক “ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী”, হেড অফিসের মাত্র কয়েকজন মাথা লক্ষ লক্ষ টাকা বেতন নিয়ে ফিল্ডে কর্মীদের অমানুসিক নির্যাতন ও বঞ্চিত করে চলেছে; অথচ সরকারের বিন্দুমাত্র সেদিকে খেয়াল নেই।
হায়রে শ্রমের মর্যাদা, যারা সব সময় বিভিন্ন মানবাধিকার দিবস নিয়ে মানব বন্ধন, র্যালি করে; কিন্তু তাদের নিজেদেরেই কোনো মানবাধিকার নেই।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩
আহলান বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, যে যেভাবে পারছে পেষন করছে ... ! ভালো থাকবেন ...
১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
এই আমি রবীন বলেছেন: -"মা ঐ লোকটা কে, যে প্রতিদিন ব্যাগ হাতে খুব সকাল সকাল বেরিয়ে যায়?"
-"মা ঐ লোকটা তোর বাপ, তোরা ঘুমানোর পরে ঘরে ফেরে, তোরা ঘুম থেকে উঠার আগে বেরিয়ে যায়। একজন প্রাইভেট চাকুরীজিবি।"
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
আহলান বলেছেন: হ্যা রে ভাই! সংসারের জন্য জীবন নাকি জীবনের জন্য সংসার, সেটাই মাঝে মাঝে বোঝা যায় না .... সংসারের ঘানিটা এতো ভারী কেনো বলতে পারেন?
১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৮
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ইয়া আল্লাহ! তুমি এই দেশের সবাইকে সরকারী কর্মকর্তা বানায়া দাও। তুমি তো সব পারো .... !!
+++++
আহ্! কত রঙ্গ দেখলামরে ভাই জন্মের পর থেকে। একটা সরকারি চাকরি যেন সোনার হরিন। চাকরি পাইতে গেলে শুনতে হয় মামা খালু আছে তো! ভাইরে আমাদের কপালই খারাপ, এই দেশে কোনদিন সুবিচার হইলোনা তাই কোন উন্নতি নাই।
আর বেসরকারি চাকরিতেও এখন ঘুষের প্রচলন ঢুকে পরছে এবং আমি এর ভুক্তভুগি রাগ কইরা ইন্টারভিউ দিতেই যাই নাই!
কি হবে অদূর ভবিষ্যত অন্ধকার!!!!
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
আহলান বলেছেন: ভবিষ্যৎ আসলেই মনে হয় অন্ধকার। সমাজে চলতে গিয়ে অসততার আশ্রয় না নিয়ে আর বোধ টেকা যাবে না ... উপরি আয় ছাড়া সমাজে টেকা দায় ... খরচ যে হারে বাড়ছে ...! ধন্যবাদ
১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সহমত...
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
আহলান বলেছেন: ধন্যবাদ ...!
১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আহারে কবে যে একটা সরকারী চাকরি পাব
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
আহলান বলেছেন: পেয়ে যাবেন ইনশাল্লহ ... দেশ ও দশের দেশ ও দশের জন্য তখন কিছু অবশ্যই করবেন আশাকরি .... !
১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১২
পরাধিন বলেছেন: যথার্থ বলেছেন ভাই।সরকারী কর্মজীবীদের বেতন বাড়তেই আছে কিন্তু লক্ষ লক্ষ বেকারদের ভাগ্য কিছুই নেই।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫
আহলান বলেছেন: সরকারী কর্মজীবীরাও আমাদের ভাই বোন মামা চাচা ...তারা ভালো থাকলে আমরাও ভালো থাকি। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত অসামজ্ঞস্যতা সামাজের ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায় ... ধন্যবাদ পরাধিন।
১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬
আহলান বলেছেন: সততা নিষ্ঠা এসবই মধ্যবিত্তদের অহঙ্কার ছিলো এক সময়, আজ মূল্যবোধের এতই অবক্ষয় হয়েছে যে, সেটা আর ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে না .... বেতন বাড়লে যদি দূর্নীতি কমতো তাহলেও হতো। গতকাল একজন ফেসবুকে পোষ্ট দিয়েছে যে একজন সার্জেন্ট নিউমার্কেটের বিপরীতে রাখা এক মটর সাইকেল মালিকের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেয়ে না পেয়ে ১০০০টাকা চায়। ভদ্রলোক টাকা না দিয়ে সার্জেন্টকে মামলা দিতে অনুরোধ করে .. এই হলো ভদ্রলোকের দোষ। যার ফলশ্রুতিতে ঐ সার্জেন্ট ওখানে ষ্ট্যান্ড করে রাখা ২৫-৩০ টি মটর সাইকেল ফেলে দিয়ে ক্ষতি সাধন করেছে .... কারণ কি ? কারণ সে সরকারী কর্মচারী ...তার বাহাদিুরর শেষ নেই .... নেই কোন জবাবদিহীতা ... আর ভুক্তভুগিরা বেসরকারী লোক ... তার সমাজে কোন স্ট্যাটাস হোল্ড করে না ....
১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫১
আজীব ০০৭ বলেছেন: থার্ডক্লাসও একটি ক্লাস ...বেসরকারী চাকুরিজীবীদের সেটিও নেই রে ভাই .... !
লেখকের সাথে সহমত।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪০
আহলান বলেছেন: নাহ, নো স্ট্যাটাস বিলং, ডিসার্ভ .... ? ...ব্লাডি সিভিলিয়ানস ....
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯
শফিক2003 বলেছেন: Govt employee have opportunity to get well training in here and abroad and definately they are meritorious and talent too. but their service and accountability sometimes disappointed us .Few people can give example that they get better service and efficient support( common example bank , land office ,wasa, land registration ) .Govt paying lots of benefit but what we received form them ...................nothing .Just compare the private job holder and Govt job holder ,you will found million of examples.
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪
আহলান বলেছেন: মেরিটোরিয়াস স্বিকার করছি। তবে সবাই তো নয় .... ট্যাকা, কোটা, স্বজনপ্রীতি ব্লা ব্লা দিয়ে যারা নিয়োগ পান, তারা তো আর এই মেরিটোরিয়াসের খাতায় নাম লেখাইতে পারে না। যোগ্যতার তুলনায় সুযোগ বেশি পেয়ে তারা সেটার সদ্ব্যাবহার করেন আর কি!
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪
সামিয়া বলেছেন: আহাহাহাহাহাহাহাহাহা জোকটা সেই রকম One thousand like
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫
আহলান বলেছেন: ধন্যবাদ ... !
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
আনিসা নাসরীন বলেছেন: এ কেমন খেলা!