নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
﴿إِنَّ ٱللَّهَ وَمَلَٰٓئِكَتَهُۥ يُصَلُّونَ عَلَى ٱلنَّبِيِّۚ يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ صَلُّواْ عَلَيۡهِ وَسَلِّمُواْ تَسۡلِيمًا ٥٦﴾ (الاحزاب: ٥٦)
“নিশ্চয় আল্লাহ ও তাঁর ফিরিশতাগণ নবীর নবীর প্রতি সালাত-দরুদ পেশ করেন। হে মুমিনগণ! তোমরাও তাঁর প্রতি সালাত পেশ করো এবং তাঁকে যথাযথভাবে সালাম জানাও।” (সূরা আহযাব ৫৬ আয়াত)
মিলাদ শরীফ অনুষ্ঠানে রাসুলের শানে দরুদ পাঠ করা হয়, তাঁর প্রশংসা করা হয়, তাঁর প্রতি সালাম পাঠ করা হয়। ব্যস্ততায় ভরা এই জীবনে কিছু কিছু কাজ আছে যা অনুষ্ঠান ছাড়া করা হয়ে ওঠে না। আমরা অনেকেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ হয়তো কোন মতে আদায় করি, রোযার মাসে হাজারো ব্যস্ততার মাঝে না খেয়ে থেকে দরোজাও আদায় করি। কিন্তুর নবীর (সাঃ) শানে দরুদ সালাম পাঠ করার মতো সময় সুযোগ নিয়মিত হয় না বল্লেই চলে। কেউ যদি মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে তো সেখানে উপস্থিত হতে পারলে হয়তো সেই পূণ্যের কাজটিও করা হয়।
এক সময় সমাজে এই কাজটি অনেক বেশী করেই আদায় করা হতো। এখন আর সেই বহুল প্রচলিত মিলাদ মাহফিল আয়োজন করা হয় না। ঘরে ঘরে দরুদ ও সালাম পাঠের এই অনুষ্ঠান টি বহুত নামধারী আলেম উলামাদের দ্বারা নিগৃহীত হতে হতে সমাজ থেকে পরিবার থেকে এক রকম দূরেই সরে গেছে। এখন সেটি নাম পরিবর্তন করে দোয়ায় মাহফিল নাম ধারণ করেছে। মসজিদে বসে ইমাম সাহেব বার কয়েক দরুদে ইব্রাহীম পড়ে দোয়া করে দেন। পরে তবারক বিলি বন্টন করে দেন। মূলতঃ তাব্লিগ জামায়াতের কুপ্ররোচনার আধিক্যে আজ মিলাদ মাহফিলের নব সংস্করণ এই দোয়ার মাহফিল। মসজিদে গিয়ে গিয়ে রাত যাপন, নির্দিষ্ট কিছু বই থেকে হাদিস পাঠ করে করে বিভিন্ন ভাবে সাধারন মুসল্লিদের মগজ ধোলাই করেন তারা। তাদের এই প্রচারনায় সামিল হয়েছিলেন দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু ও তার মতো আরো কিছু আলেম ওলামা। মজার ব্যপার হলো মিলাদ ক্বিয়াম বিরোধী এই দুজনই তাদের ব্যক্তিগত কর্মকান্ডের জন্য আজ সমাজে নিগৃহীত!
রাসুলের প্রতি দরুদ ও সালাম পাঠ কোন ভাবেই খারাপ বা বিতর্কিত কাজ হতে পারে না, সেটা আপনি যে নামেই আদায় করেন না কেনো। যারা এটাকে বিতর্কিত করে নিজেদের মতবাদ স্থাপন করে চলেছেন তারাও তাদের কর্মকাণ্ডের জন্য কম বিতর্কিত নন। সেই ক্ষেত্রে প্রত্যেক মোমিন মুসলমানদেরকে চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে কোনটা সঠিক আর কোনটা গলৎ ...!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
আহলান বলেছেন: হুম ... সেটাই! ধন্যবাদ ভাই।
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনি মিলাদ মাহফিল বলতে কি ঈদে মিলাদুন্নাবী(সা)কে বুঝাতে চাচ্ছেন?
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪
আহলান বলেছেন: এখানে আমি মিলাদ মাহফিল নিয়ে সামান্য কিছু লিখেছি। ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে কিছু বলিনি ভায়া।
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: দরুদ-মুরুদ সালাম-টালাম পাঠ কম করিয়ে ছেলেমেয়েদের বিজ্ঞান -অর্থনীতি--- এসবের পাঠ করালেই তো বেশী ভালো হবে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
আহলান বলেছেন: হ্যা .. পোলাপানরে আদব লেহাজ সভ্যতা ভব্যতা ভদ্রতা না শিখিয়ে শুধু বিজ্ঞান অর্থনীতি পাঠ করালে (মরুদ, টালাম) কিরুপ হয়, তা আপনার কমেন্ট পড়েই জানা যাচ্ছে ...
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪২
এই সুমন এই বলেছেন: আমি যতদূর জানি, মিলাদ মাহফিল এর ধারনা আর চেতনা তাবলীগ জামাত থেকেই এসেছে। মিলাদের সময় হঠাত উঠে দাঁড়ানো লাইক নবি (সাঃ) আমাদের সামনে হাজির এবং নাজির আছেন এই চেতনা থেকে। তাবলীগ এর পথিকৃৎ এমন ই ধারনা পোষণ করতেন বলে শুনেছি। যদিও দিন দিন তাবলীগের ও চিন্তা চেতনা টিউন হচ্ছে, যুগের সাথে পরিবর্তন করে নিচ্ছে তাদের চেতনা কে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭
আহলান বলেছেন: ইলিয়াস মেওয়াতি মিলাদ ক্বীয়াম বিরোধী ছিলো কিনা জানিনা, তবে বর্তমানে তাবলীগ জামাত মিলাদ ক্বিয়ামের ঘোর বিরোধী। ইসলামের এলেমরা আমল টিউন করার বিষয় কিনা! হাস্যকর কথা বার্তা।
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১১
এই সুমন এই বলেছেন: এই প্রসঙ্গে আরেকটি কথা বলতে চাই। ধর্মের মাঝে নতুন কিছু (ভালো হউক অথবা খারাপ) সংজোজন করার নামই বিদাত। ফজরের ফরয নামাজ ২ রাকাত। নামাজ যত বেশী পরবো ততই সোওয়াব। তাই বলে ২ রাকাত নামায আমরা ৩ বা ৪ রাকাত পড়তে পারি না। ২ রাকাতই পরতে হবে। রসুলের শানে দুরুদ পেশ করা প্রত্যেক মুসলমানের অবশ্য কর্তব্য। আর আল্লাহ তালার কাছে প্রকাশ্য এবাদত এর চাইতে গোপনে এবাদত অনেক বেশী প্রিয় (জামাতে নামায পড়া ছাড়া)। আমাদের সময় নাই এই খোড়া যুক্তি আমাদের মানুষের জন্য প্রযোজ্য হতে পারে কিন্তু সৃষ্টিকর্তার কাছে কি আসলেই এই যুক্তি টিকবে? এই যুক্তি দেখিয়ে ধর্মের মাঝে মিলাদ নামক একটা নতুন কিছু যোগ করা আপনার কাছে যৌক্তিক মনে হতে পারে কিন্তু সবার কাছে হবেনা। প্রত্যেক নামাজের শেষেই রসুলের (সাঃ) প্রতি দুরুদ পেশ করার বিধান রাখা হয়েছে। আর এর বাহিরে যদি কেউ আলাদা ভাবে দুরুদ পাঠ করতে চায় তাঁর জন্য খুব বেশী সময়ের কি আসলেই দরকার পড়ে? কেউ চাইলেই কোথাও যাত্রা পথেও পড়ে নিতে পারেন। কেউ চাইলে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুরুদ পড়ে নিতে পারেন। খুব বেশী সময় এর প্রয়োজন পড়ে না। বছরে ২/৪ দিন মিলাদ নামক নতুন একটা জিনিস আমরা করছি, তারপর হিন্দু দের প্রসাদ দেওয়ার মত করে শিন্নি, জিলাপি, মিষ্টি বিতরন করছি। এই বিতরন কে কেন্দ্র করে অরাজকতা তৈরী হওয়ার অনেক নজির ও আছে। অথছ এই খরচ টুকু কোন গরিব মানুষের উপকারে ব্যয় করলে অনেক বেশী ভালো হয়।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮
আহলান বলেছেন: মুসলিমদের কোরবানী আর হিন্দুদের বলী দেওয়া কি এক মনে করেন নাকি? মিলাদ নতুন কোন জিনিষ হলে আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতা গন কি পড়েছেন? (কোরআনের উপরোক্ত আয়াত দ্রষ্টব্য)। গরীব মানুষ কি মিলাদের পর তবারক পায় না? রাসুলের শানে দরুদ পাঠের অনুষ্ঠানে এলার্জী তো নবীর মুহাব্বতকারীদের হয় না। ফরজ নামাজ যে কয় রাকাত নির্ধারিত তার বেশী পড়ার প্রশ্ন ই উঠে না, কিন্তু মিলাদ নফল এবাদত। এটাকে ফরজের সাথে তুলনা করা বোকামী।
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মিলাদে হঠাৎ দাড়িযে যখন আমরা সালাম পেশ করে থাকি আর বিশ্বাস করি যে নবী সা: এখানে উপস্থিত আছেন ! ইহা কি যুক্তিগত? রাসুলকে সালাম দিব ভাল কথা অশররী একটা আত্নার উপস্থিতি কামনা করে হঠাৎ দাড়িয়ে পড়া । নবী সা: যদি উপস্থিত থাকতেন তাহলে সবটুকু সময়ই থাকতেন ওনার সম্মানার্থে সারাক্ষন দাড়িয়ে সালাম দেওয়াই উত্তম ছিল।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২২
আহলান বলেছেন: তাশাহুদ পাঠের সময় আমরা যে নবীকে সম্মোধন করে থাকি, নবী কিন্তু তখন আপনার আমার সামনে হাজির থাকে না। তারপরেও আমরা তাঁকে সম্মোধন করি।
আসসালামু আলাইয়কা আইয়্যহান্নবিও ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু(হে নবী, আপনার উপর আল্লাহ’র শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক) কেনো বলি হে নবী! উনি কি আপনার আমার এই ডাক শুনতে পায়? ওনাকে আরো বেশী করে জানার চেষ্টা করুন।
৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৭
খোদাদাদ দহেজ বলেছেন: লেখক ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান রাখেনা কিন্তু লেখার শখ। হয়ত কোন অমুসলিমের প্ররোচনায়। লেখককে জানাতে চাই- দরুদ ছাড়া নামাজ হয়না। ........
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩
আহলান বলেছেন: পোষ্ট নিয়ে মন্তব্য করেন, পোষ্টদাতাকে নিয়ে নয়। এমন বেশী জ্ঞ্যান দরকার নাই যে জ্ঞ্যান আযাযীল ফেরেশতা কে ইবলিশ শয়তানের পরিণত করে। নামাজে দরুদ পড়া ছাড়া আর দরুদ পড়তে হবে না বলতে চাচ্ছেন নাকি? আল্লাহ তায়ালা তবে কখন কোন ওয়াক্তের নামাজ পড়ে রাসুলের উপর দরুদ ও সালাম পাঠ করেন জানাবেন।
৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫
এই সুমন এই বলেছেন: লেখক বলেছেন: মুসলিমদের কোরবানী আর হিন্দুদের বলী দেওয়া কি এক মনে করেন নাকি? মিলাদ নতুন কোন জিনিষ হলে আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতা গন কি পড়েছেন? (কোরআনের উপরোক্ত আয়াত দ্রষ্টব্য)। গরীব মানুষ কি মিলাদের পর তবারক পায় না? রাসুলের শানে দরুদ পাঠের অনুষ্ঠানে এলার্জী তো নবীর মুহাব্বতকারীদের হয় না। ফরজ নামাজ যে কয় রাকাত নির্ধারিত তার বেশী পড়ার প্রশ্ন ই উঠে না, কিন্তু মিলাদ নফল এবাদত। এটাকে ফরজের সাথে তুলনা করা বোকামী
------------------------------------------
ফরয আর সুন্নতের ব্যপারে ইসলাম ধর্মে নতুন করে যোগ করার কোনো উপায় নাই, থাকলে আমরা ওইটাও করে ফেলতাম এতো দিনে। বাদ আছে এই নফল। এখন এই নফল এবাদত নিয়েই আমরা যত টানা হেছড়া করি। এবং কখোনো কখোনো কিছু দুর্বল হাদিসের ভিত্তিতে নতুন নতুন ব্যবস্থা কায়েম করার চেষ্টা চালাই। খোলাফায়ে রাশেদীনের আমলে মিলাদ নামক যে কাজ নিয়ে আমরা আজ এত আলোচনা করছি সেই বিষয় টার কোনো প্রমান পাওয়া যায়? আমাদের চাইতে তারা অনেক বেশী নবি প্রেমিক ছিলেন।
নবির শানে দুরুদ পড়তে হবে, এই বিষয়ে কারো কোনো দ্বিমত নাই। কিন্তু কিভাবে পড়তে হবে আমরা সেটা নিয়েই কথা বলছি এখানে। আমার আগের রিপ্লাইতে আমি বলেছি এটা যেকোনো সময়, যে কোনো ভাবে পড়া যায়। আলাদা কোনো ব্যবস্থা, নিয়ম বানিয়ে দুরুদ পাঠ করার কি দরকার। তাছাড়া মিলাদ শব্দের অর্থ জন্ম, এর সাথে দুরুদ পাঠের সম্পর্ক কোথায়? প্রচলিত ব্যবস্থায় আমরা মিলাদে সুর করে পাঠ করি "ইয়া নাবি সালাম আলাইকা.।.।.।" আরবি ইয়া শব্দ শুধু মাত্র হাজির এবং নাযির ব্যক্তির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। আদৌ কি হুজুরে পাক (সাঃ) এই ধরাধামে হাজির এবং নাযির আছেন? কথা প্রসঙ্গে বলে নেওয়া ভালো (আপনিও জানেন) যে, "সাল্লালাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম" শব্দ টাও এক প্রকার দুরুদ।
তাই আসুন ভাই এত ভেজালের মধ্যে না যেয়ে বেশী বেশী করে নামায আর দুরুদ পড়ি। লোক দেখানো এবাদত বাদ দেই আর নতুন কিছু না বানাই।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৫
আহলান বলেছেন: তাশাহুদ পাঠের সময় কি নবী জী হাজেরা নাজের থাকেন নাকি? তবে তাশাহুদের কেন পাঠ করা হয় আসসালামু আলাইয়কা আইয়্যহান্নবিও ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু(হে নবী, আপনার উপর আল্লাহ’র শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক)। তিনি হায়াতুন্নবী। আল্লাহর হুকুমে যেকোন স্থানে তিনি উপস্থিত হতে পারেন। যাঁঁদের দেখার চোখ আছে তারা ঠিকই দেখতে পায়। আর আলাদা ভাবে মৌলুদা শরিফ পড়ার দরকার আছে কিনা সেটা যার দিলে রাসুলের ক্ষুধা আছে সেই বলতে পারে।
৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যতই চেষ্টা করেন, কোন লাভ হবে না। শর্টকাট মুসলমানদের দিন শেষ হতে যাচ্ছে। আস্তে আস্তে মিলাদ উঠে যাচ্ছে। আগে মানুষ কম জানতো। এখন সচেতন। নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া চাইতে হবে। হুজুরকে দিয়ে মিলাদ নামক নতুন আবিষ্কৃত পদ্ধতিতে আল্লাহর কাছে চাওয়া যাবে না...
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৫
আহলান বলেছেন: লাভ আমার ঠিকই হবে, লস হবে আপ্নের মত মুসল্লীদের, যারা বেলাইনকে সহিহ ভেবে এগোবেন। মিলাদ ক্বিয়াম শর্টকাট মুসলিমদের আমল নয়, বরং যারা ফরজের পর বেশি বেশি নফল এবাদতে মশগুল থাকতে চায়, এটি তাদের জন্য প্রযোজ্য। আপ্নের মত শর্টকাট মুসল্লিরাই ফরজের পর আর কোন বন্দেগীর কথা বল্লেই বেদাত বেদাত বলে ফাকিবাজি করতে চা। আর তাই মিলাদ উঠে যাচ্ছে। আল্লাহ র নবীও তাই বলেছেন মদিনার ইসলাম মদিনায় ফিরে যাবে, শাপ যেমন সন্ধ্যায় গর্তে প্রবেশ করে। মানুষ আগে কম জানত এবং সঠিক জানত, এখন বেশী জানার কারণেই দিকভ্রান্ত হচ্ছে, ইবলিশ শয়তানের মত জ্ঞ্যানি দ্বিতীয়টি নেই। নামাজ পড়ে অল্লাহর কাছে যতই দোয়া চান দরুদ না পড়া পর্য্যন্ত তা জমিন ও আসমানের মাঝে ঝুলতে থাকবে, কোন লাভ হবে না। আর এই দরুদ পাঠের মাহফিলই হলো মিলাদ শরীফ! আল্লাহ বুঝ দান করুন। আমিন!!
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৮
কালীদাস বলেছেন: তাবলীগ জামাতকে কখনও মিলাদের সাপোর্ট বলতে দেখেছি বলে মনে পড়ে না, আগের কথা অবশ্য এখন মনে নেই। বাইদ্যাওয়ে, মিলাদ জিনিষটা আগের চেয়ে অনেক কমে গেছে এখন মিলাদের মিস্টির ঠোঙ্গা মিস করি
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৬
আহলান বলেছেন: তাবলীগ কখনই মিলাদের সমর্থক নয়। ধন্যবাদ ..
১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২১
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আমি নিজে বেদ পড়ি সময় পেলে অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের বইগুলো পড়ার চেষ্টা করি। লেখকের প্রতি অনুরুধ থাকবে সমতার মধ্যে থেকে চেতনার সাথে এই বিষয়ক আরো কিছু বই পড়বেন।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৫
আহলান বলেছেন: আমাদের দেশে অনেক সৈয়দ আছেন যারা সৈয়দের অর্থই জানেন না। কারা সৈয়দ বংশোদ্ভূত সেটা আগে জানার চেষ্টা করবেন, তারপর মন্তব্য করবেন। এই দেশে অনেকেই নিজে নিজে সৈয়দ তকমাটি ধারণ করেন, অনেকে আছেন বর্ডার ক্রস সৈয়দ, কারোর আবার হঠাৎ পয়সা হলে নিজেদেরকে সমাজের উচু স্তরে ওঠার সিঁড়ি হিসাবে সৈয়দ শব্দটি ব্যবহার করেন। মন খারাপ করবেন না, এটাই বাস্তবতা।
১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সঠিক পথে চলার তৌফিক দিন।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৫
আহলান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমার লেখা আর প্রথম পাতায় স্থান পায় না ভাই। নেপথ্য কারণ আমার মতে - জাকির নায়েকের ভুল ভ্রান্তি নিয়ে কথা বলা .... ভালো থাকবেন ... !!
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওহাবী ইয়াজিদি সিলসিলার কথিত মওলানারা - ইবনে সউদের পেট্রোডলারের লােভে কোরআনের আয়াত বিরোধী কাজে লিপ্ত!
কত ঘৃন্য তাদের বিনিময়! কত মন্দ তাদের কর্ম!
ইয়াজিদ কারবালায় আহলে বায়াতের ইমাম হোসাইন রা: কে শহীদ করেো যখন মানুষের মন থেকে রাসুল প্রেম ভোলাতে পারছিলনা তখন এই কুটপথে অগ্রসর হয়। নোংরা ভাবে আহলে বাইয়াত এবং নবী পরিবারের নামে কুৎসা রটনা এবং জাল হাদীস প্রনয়ন শুরু করে।!
ইয়াজিদতো তার কর্মফলে হাজার বছর ধরে ঘৃনায় বেঁচে আছে- তাদের অনুসারীরাও সেই পথেই মানুষকে বিভ্রান্ত করছে!
হেদায়েত যোগ্য হলে আল্লাহ হেদায়েত করুন , নয়তো তাদেরও ইয়াজিদের শাস্তি নসিব করুন।