নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সেবার মাধ্যমে বন্ধুত্ব

ব্লগিং করে আনন্দ , সত্য সুন্দর শেয়ার করতে চাই

আহলান

ব্লগার

আহলান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাপ যদি বাপকে নাই ছাড়ে, তাহলে আমরা কেনো পাপকে ছাড়ি না!

২৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:১৭




যখন আপনি কোন গোপনীয় অন্যায় কাজের সাথে জড়িত থাকবেন, তখন সেটাকে গোপন রাখার জন্য সর্বাত্মক স্বচেষ্ট থাকবেন। যদি আপনার এইসব গোপন কাজের কোন সাক্ষী থাকে, তবে আপনি তার কাছে সব সময়ের জন্য ধরা থাকবেন। আর যারা আপনার অন্যায় কাজের সাক্ষী, তারা যদি কু স্বভাবের হয় এবং টপ লেভেলের ক্ষমতাধর হয় অর্থাৎ আপনাকে তারা যেমন খুশি তেমন নাচাতে সাজাতে পারবে, তাহলে তো কথাই নাই। সারা জীবন তো দূর, বংশ পরম্পরায় আপনি তাদের কাছে ধরা থাকবেন। কোন কারণে আপনি যদি তাদের বিরুদ্ধাচারণ করেন বা করার কোন সম্ভাবনা প্রকাশ পায়, তখন তারা আপনার আকাম কুকামের কিছু স্যাম্পল প্রকাশ করে আপনাকে সতর্ক করে দেবে ... ভয় দেখাবে! আম ছালা সব খোয়ানোর ভয়ে আপনি সুড় সুড় করে তাদের কথায় নাচবেন, হাসবেন ... যতদিন দেহে প্রাণ থাকবে, ততদিন তাদের নাচের পুতুল হয়ে আপনাকে দিনাতিপাত করতে হবে। আপনি প্রাণহীন জড় বস্তুর ন্যায় দিন যাপন করবেন।

জীবনটা আসলে কদিনের? এর মধ্যে এতো শত অন্যায় পাপ আর অপরাধের কি আদৌ কোন প্রয়োজন আছে? মুসলিম বা অমুসলিম কেউই তো আজীবন দুনিয়াতে থাকে না। মরার পরে কিছু সাথে করে নিয়েও যেতে পারে না। তাহলে কেনো আমরা এতো এতো অন্যায়ের সাথে জড়াই?

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার মনে হয় নিষিদ্ধের প্রতি মানুষের জেনেটিক্যাল বৈশিষ্ট্য এবং প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থার অনেক কিছু মানুষকে অন্যায় এবং অপরাধের পথে ধাবিত করে।

২৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:১৭

আহলান বলেছেন: সেই হাবিল কাবিলের সময় থেকে .... !

২| ২৯ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩০

কামাল১৮ বলেছেন: পাপ আর আপরাধ কি এক বিষয়?

৩| ৩০ শে জুন, ২০২৪ রাত ১২:০৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: পাপ নিতান্তই ব্যক্তিগত; এর ভুক্তভোগী কেবল আপনিই হবেন। যেমন মুসলিম হিসেবে আপনার ধর্মীয় বিধান না মানলে আপনি জাহান্নামী হবেন। এ কারণে অন্যরা কিন্তু ভুগবে না। অপরদিকে অন্যায় করলে সবাই ভুক্তভোগী। দুটো দুই বিষয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.