নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আহ্‌লে হক্ক আলেমদের কথা মেনে চলুন

নাস্তিক, লীগ, দল, আহলে হাদিস, শিবির, মাজার পূজারী এর গোলামী করলে খবর আছে.....

লিউনেল মেসি

নাস্তিক, লীগ, দল, আহলে হাদিস, শিবির, মাজার পূজারী এর গোলামী করলে খবর আছে.....

লিউনেল মেসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘গুরুর নামে খেলে এটা সিদ্ধি, নাইলে গাঁজা!!!’

১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:০৮









‘গুরুর নামে খেলে এটা সিদ্ধি, নাইলে গাঁজা!’



গাঁজায় দম চড়িয়ে মনা/বোমকালি আয় বলিস নারে...ফকির লালন গাঁজা খেতেন কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে কেউ বলেনি এখনো। তবে লালনের মাজারে ঢোকার এবং বের হওয়ার পথে বেশ বড় করেই লেখা রয়েছে তাঁর এ বাণী। তাই গাঁজার সঙ্গে লালনের সম্পর্ক এড়ানো যায় না।



তপস্যার চার পথ-- স্থূল, পর্বত, ছাতক ও সিদ্ধি। গুরুর নামে যখন গাঁজা খাওয়া হয়, তখন সেটা সিদ্ধি আর এমনি এমনি খেলে তা নেশা করা, পাগলামি। জানান, ফরিদপুরের ভাংগা থানার তালতলা থেকে লালন স্মরণোৎসবে যোগ দেয়া মনা পাগল।



সিদ্ধিতে লম্বা টান দিলেন মনা পাগল। বললেন, সিদ্ধি হচ্ছে আত্মার খোরাক। দেহের ভেতর আত্মা রাজা। সে খায় গাঁজা। যে গুরুর তরিকত করে সিদ্ধি খায়, সিদ্ধি সেবা করে সে। গুরুর নামে খেলে এটা সিদ্ধি, নাইলে গাঁজা।



@ মাজেদুল নয়ন; স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৭

শার্লক বলেছেন: gaja khorder astana...shob gaja khor ra oi khane jay chehara dekhlay bujha jay...

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২০

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ভাই গাঁজা কত সস্তা আখড়াঁ তে না গেলে বোঝা যায় না........খোলা বাজার দেখেছেন নিশ্চয়।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২৪

আমি আবুল হুসেঈন বলতেছি বলেছেন:

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২৯

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: অহোন আর গাঁঞ্জা খাইনা অহন খাই ইয়াবা। নিচের লিংকে দেহেন
Click This Link

৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৫০

একজন আরমান বলেছেন: বাহ এই জিনিস মিস করছিলাম :-B:-B

৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:৩৩

টিনের চশমা বলেছেন: গাঁঞ্জার যে কত গুণ - গাঁঞ্জা খাইয়া রাসূল হইবো শতগুণ !! এইখানে একজন নতুন গাঁঞ্জাখোর রাসূলর দেখেন -

Click This Link

২০ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:২০

লিউনেল মেসি বলেছেন: আপনি এইটা কিসের লিংক দিলেন?

গান গাওয়া হারাম এটা তো আর নতুন কিছু নয়।

আপনার কি কোন সমস্যা আছে এতে?

২০ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:২৯

লিউনেল মেসি বলেছেন: রশ্ন (১/২৮১) : জনৈক লেখক বলেন যে, বাঁশির শব্দে ইবনু ওমর (রাঃ) কানে আঙ্গুল দেয়াতে গান হারাম হয়েছে তা বলা যায় না (সৌভাগ্যের পরশমণি)। আবার রাসূল (ছাঃ) নিজে কানে আঙ্গুল দিয়েছিলেন কিন্তু ইবনু ওমর (রাঃ)-কে তা করতে বলেননি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও খলীফাদের যুগে বাদ্যযন্ত্র ও গান নিষেধ ছিল না; বরং তা উপভোগ করা হত (তাবারী)। তিনি আরো বলেন, কুরআনে এমন কোন আয়াত নেই যা গানকে হারাম করে। তাই ইবনে হাজার, ইবনু খাল্লিকান, জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী, গাযালী প্রমুখ বিদ্বানদের মতে বাদ্যযন্ত্রসহ গান শোনা বৈধ। যদি তা সৎ উদ্দেশ্যে এবং কল্যাণকর কথা হয়। উক্ত দাবীগুলো কি সত্য? সৌভাগ্যের পরশমণি’ এবং ‘এহইয়াউ উলূমিদ্দীন’ বইগুলো কি গ্রহণযোগ্য?
-মুহাম্মাদ তাওয়াব
ছোট বনগ্রাম, রাজশাহী।
উত্তর : সম্মানিত লেখক হয়তবা ইবনু ওমর (রাঃ) বর্ণিত উক্ত হাদীছটি সঠিকভাবে বুঝতে সক্ষম হননি। কেননা হাদীছের শেষে বলা হয়েছে, ইবনু ওমর (রাঃ) বলছেন যে, আমি তখন ছোট ছিলাম’ (আহমাদ, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৪৮১১ ‘শিষ্টাচার’ অধ্যায় ‘বক্তৃতা ও কবিতা’ অনুচ্ছেদ-৯)। অর্থাৎ তখন তাঁর উপর শরী‘আত বর্তিত হয়নি। এছাড়া ইমাম ত্বাবারী (রহঃ)-এর নামে যে উদ্ধৃতি পেশ করে করা হয়েছে, সেটা ঠিক নয়। কেননা তিনি গানের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত মন্তব্য করে গেছেন এই বলে যে, قد أجمع علماء الأمصار على كراهة الغناء والمنع منه ‘সমস্ত দেশের আলেমগণ গান অপসন্দনীয় হওয়া ও নিষিদ্ধ হওয়ার প্রতি ঐক্যমত পোষণ করেছেন’ (তাফসীরে ফাৎহুল ক্বাদীর সূরা লোকমান ৬ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দ্রঃ)।
মূলকথা ইসলামে গান ও সবধরনের বাদ্যযন্ত্র হারাম। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বাদ্যযন্ত্রকে مِزْمَارُ الشَّيْطَانِ ‘শয়তানের বাদ্য’ বলেছেন (আবুদাঊদ হা/২৫৫৬)। নষ্ট গায়কদের সম্পর্কে তিনি বলেন, خذوا الشيطان او أمسكوا الشيطان ‘শয়তানকে ধরো বা শয়তানকে রুখো’ (মুসলিম, মিশকাত হা/৪৮০৯)। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘যারা অজ্ঞতাবশে لَهْوَ الْحَدِيْثِ অর্থাৎ গান ক্রয় করে মানুষকে আল্লাহ্র পথ হ’তে বিভ্রান্ত করার জন্য এবং আল্লাহ্র পথকে বিদ্রূপ করে, তাদের জন্য রয়েছে অপমানজনক শাস্তি’ (লোকমান ৬)।
আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ, ইবনু আববাস, জাবের, ইকরিমা, সাঈদ ইবনু জুবায়ের, মুজাহিদ, মাকহূল এবং আমর বিন শু‘আইব সকলে উক্ত আয়াতের অর্থ ‘গান’ নিয়েছেন (ফাতাওয়া ইবনু বায, ৩/৩৯৩ পৃঃ)। আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি আনুগত্যের দিকে এবং কল্যাণের দিকে আহবান করা ও শত্রুদের হাত থেকে স্বদেশ রক্ষা করার জন্য যে সমস্ত বাজনা বিহীন গান রয়েছে, সেগুলো বৈধ (ফাতাওয়া ইবনু বায, ৩/৪৩৭ পৃঃ)। তাছাড়া ছোট ছোট মেয়েরা দফ বাজিয়ে বিবাহ অনুষ্ঠান ও ঈদের দিন সহ বিশেষ দিনে আনন্দ করাও জায়েয (আহমাদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৩১৫৩)। অতএব কুরআন ও ছহীহ হাদীছের স্পষ্ট বক্তব্য মওজুদ থাকতে অন্য কারু কথার প্রতি দৃকপাত করা কোন মুসলমানের জন্য বৈধ নয়। ‘সৌভাগ্যের পরশমণি’ এবং ‘এহইয়াউ উলূমিদ্দীন’ বইগুলো নির্ভরযোগ্য নয়। এগুলো পড়া থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.