![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা সিনেমাকে নিয়ে আমরা যে যাই বলি না কেন, আমাদের অনেকেরই কিন্তু ছোটবেলার মধুর সময়গুলো কেটেছে বাংলা সিনেমা দেখে। একুশে টিভি আসার আগে বিটিভি ছিল আমাদের একমাত্র চ্যানেল । অধির আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করতাম কবে শুক্রবার আসবে। যদিও সব বাংলা সিনেমার কাহিনী ঘুরে ফিরে সেই ‘যে লাউ সেই কদু’ টাইপের হত, তার পরেও দেখতে খারাপ লাগতো না। আমরা সবাই জানতাম, সিনেমায় নায়ক/নায়িকা দুইজন থাকলে একজনকে শেষে মরতে হবে, এবং সেটা অবশ্যই নায়ক/নায়িকাকে বাঁচাতে গিয়ে। আসল থ্রিলারটি থাকতো গেজ করার মধ্যে কে মরবে আর কে বেঁচে থাকবে! সিনেমা যেখান থেকেই শুরু হোক না কেন, শেষ হতে হবে অবশ্যই বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে! অল্প বয়সেই বাংলা সিনেমার যে বৈশিষ্ট গুলো আমার চোখে পরেছে সেগুলো হল:
=> কারও সাথে প্রেম হওয়া প্রথম যোগ্যতা হল মারামারি জানতে হবে এবং জীবনে একবার হলেও তাকে গুন্ডাদের হাত থেকে বাঁচাতে হবে।
=> নায়ক-নায়িকাকে গান গাইতে পারতে হবে এবং বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে নাচতে জানতে হবে!
=> ভিলেনের সাঙ্গ-পাঙ্গদের গুলি করে ছাড়খার করে ফেললে সেটা আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া হয় না, কিন্তু যখন আসল গুন্ডাকে মারতে যাবেন, পুলিশের কাছে মনে হবে আপনি আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছেন!
=> কিছু কিছু সিনেমার বাজেট এতো কম যে, পরিচালক টাকার অভাবে পুলিশই রাখতেন না, নায়ক গুন্ডার চোদ্দগুষ্টি মেরে শেষ করে ফেলে, আইনের মায়রে বাপ!
=> পুলিশ যদি ঘটনাস্থলে আসতে দেরি করে, এবং নায়ক তথাকথিত ''আইন'' নিজের হাতে তুলেও ফেলে, তাতেও সমস্যা নেই, দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি তার সাজা মাফ করে দেন এবং সেক্ষেত্রে সিনেমা শেষ হয় আবার সেই কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে!
=> প্রবীর মিত্র বা আনোয়ার হোসেন সিনেমাতে হার্ট এ্যাটাকে করবে সেটা সবাই জানে, কিন্তু সেটার পর মারা যাবেন নাকি প্যারালাইজড হবেন সেটা গেজ করাতে একটা থ্রিলার ছিল ! সিনেমাতে উনারা যখন উত্তেজিত হয়ে যেতেন তখন তাদের দেখে আমারই বেশি ভয় লাগতো, কখন যেন বুকে হাত দিয়ে হার্ট এ্যাটাক করেন!
=> নেতাজী সুভাষচন্দ্র বোস বলেছিলেন, 'Give me blood, and I shall give you freedom!' বাংলা সিনেমার বেলায় এটা ছিল, 'Give me blood, and I shall give you love'! এই কারণে নায়ক-নায়িকার রক্তের গ্রুপ সবসময় একই থাকতে হবে এবং বেশিরভাগ প্রেমের শুরু এই রক্ত প্রদানের মাধ্যমে!
=> যেহেতু তখন ফেসবুক ছিল না তাই সাধারণত নায়কের কোন স্ট্যাটাস থাকতো না!
=> নায়িকাদের একটু ঘনিষ্টভাবে জড়িয়ে শুয়ে পরলেই সে ধরলেই তারা গর্ভবতী হয়ে যায়! পুরো প্রসিডিউর সম্পর্কে তখন অবশ্য তেমন ধারণা ছিল না! পরবর্তীতে সিনেমায় অশ্লিলতা শুরু হওয়ায় বিষয়টা বুঝতে পেরেছিলাম!
=> চৌধুরী সারন্যাম যাদের তারা অনেক বড়লোক এবং অহংকারী হয়ে থাকে।
=> ‘scoundrel, rascal, bastard' ছাড়া যে ইংরেজীতে আর কোন গালি থাকতে পারে সেটা আমার ধারনাও ছিল না!
=> গরীব হয়েও অনর্গল ইংরেজী বলতে পারাটা নায়িকাকে পটানো কার্যক্রমে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে!
=> ছুরিকাঘাতে মৃত ব্যাক্তির পেট থেকে ছুরি বের করা যাবে না, কারণ আপনি যখন সেটা বের করবেন ঠিক তখনই পুলিশ সেখানে হাজির হবে (এমনিতে তাদের আপনি খুঁজেও পাবেন না)!
=> যখন দেখবেন নায়ক বা নায়িকার বাবা-মা বা বোনকে ভিলেন তুলে কোন জঙ্গল বাড়ীতে নিয়ে যাবে এবং নায়িকার বাবার সব সম্পত্তি লিখে নিতে চাইবে তখন বুঝতে হবে, সিনেমা প্রায় শেষ পর্যায়ে!
(চলবে)
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১২
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: আমিও ঠিক মনে করতে পারছি না। আপনার মনে হলে জানাবেন প্লিজ। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
বেশ!! চালিয়ে যান।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। উৎসাহ পেলে অবশ্যই চালিয়ে যাবো!
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আর চুমু খাওয়ার দৃশ্য মানেই ছিলো দুটো ফুলের মুখোমুখি সংঘর্ষ। এখন অবশয় যুগ পাল্টেছে এখন আর ফুল দিয়ে বোঝানো লাগেনা।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা....সমকামিতা! কারণ বেশিরভাগ সময় ফুলগুলো একই লিঙ্গের থাকত! সামনে আরও আসবে। আজকে এই পর্যন্তই থাক! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৮
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: খুব হাসলাম ভাই, বিশেষ করে কারো পেট থেকে ছুড়ি বের করার ব্যপারটা।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা.... আপনাকে হাসাতে পেরে অমারও ভালো লাগলো! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: হা হা। চরম সত্য। চলুক।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ!
৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
মিলন হোসেন১৫৮ বলেছেন: চরম পোষ্ট
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
নির্বাসিত_নির্বাক বলেছেন: ব্যাপক মজা পেলুম.. পিলা্চ.।.।.।.।.।.। চালিয়ে গেলে ভালো লাগবে.।.।.।।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ। চালিয়ে যাবো অবশ্যই।
৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সিনেমার সবটাই হাস্যকর ।
হাবাহাসমত
রবিউল
টেলিছামাদ
আমার প্রিয়ছিল
ইতি-পশ্চিমবঙ্গ থেকে বলছি
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। রবিউল, টেলিসামাদ, এরা ছিল স্বাস্থমন্ত্রী! মাঝে মাঝে আমাকেও তাদের নামে ডাকা হত! পশ্চিম বঙ্গের কী অবস্থা দাদা, সবাই ভালো আছে তো?
৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: যতদূর মনে পড়ে বেশীর ভাগ সিনেমা ভিলেনের গোডাউনে বাধা নায়কের পরিবারকে মুক্ত করার মধ্যে দিয়ে শেষ হয়। তবে জেল গেটের সংখাটাও কম নই।
মুল ঘটনা ২০ বছর আগের কোন অত্যাচারের প্রতিশোধ।
..... শয়তান আজ থেকে ২০ বছর আগে তুই আমার বাবাকে ....।
নায়কের কোন বোন থাকলে সে ভিলেন কর্তৃক নষ্ট হবে।
.... ভাইয়া আমাকে ওরা নষ্ট করে দিয়েছে অতঃপর আত্মহত্যা।
চৌধুরীদের কাছে নায়ক সাধারনত বামন আর নায়িকা চাঁদ।
.... বামন হয়ে চাঁদের দিকে হাত বাড়াতে চাস .....।
নায়করা দুই ভাই হলে ছোট বেলায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে, বড় হয়ে ছোট বেলার কোন গান অথবা জন্ম চিহ্নের মাধ্যমে পুনর্মিলন হবে।
..... এই গান তুমি কোথায় শুনেছো ..... ভাইয়া......।।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা..... একতম ঠিক কথা। আপনিও তো দেখছি আমার মতন অনেক বাংলা সিনেমা দেখেছেন!
১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মজা পেলাম।
প্রবিন মিত্র না। প্রবীর মিত্র হবে। তাদের হার্ট অ্যাটাক আসলেও ভয় ধরিয়ে দিত।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: সঠিন নাম জানানোর জন্য ধন্যবাদ। চরম থ্রিল থাকতো বিষয়টাতে! এই বিুঝ গেলো. এই বুঝি গেল.....!
১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ভালই মজা লাগল শুভেচ্ছা রইল
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭
আবু শাকিল বলেছেন: প্রথম কথাটি চরম সত্য বলেছেন-
বাংলা সিনেমা নিয়ে আমরা যত তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করি।
একটি সময় কিন্তু কেটেছে আমাদের বাংলা সিনেমা দেখে।
ধন্যবাদ ভ্রাতা। চালিয়ে যান।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। আপনাদের উৎসাহ পেয়ে চালিয়ে যাবো অবশ্যই।
১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: সিনেমার প্রথমে নায়িকা ২-৩টা ভিলেনের আটকা পড়ে বাঁচাও বাঁচাও করে, আর নায়ক এসে উদ্ধার করে, কিন্তু সিনেমার শেষে সেই নায়িকা আবার গুন্ডাদের হাতে আটকে থাকা নায়ককে উদ্ধার করতে চলে আসে। একাই ৫-৬জনকে পিটাইয়া মাটাইয়া অস্থির করে ফেলে।
ভিলেনের সাঙ্গ-পাঙ্গদের গুলি করে ছাড়খার করে ফেললে সেটা আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া হয় না, কিন্তু যখন আসল গুন্ডাকে মারতে যাবেন, পুলিশের কাছে মনে হবে আপনি আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছেন!
কথাটি অনেক ভালো লাগছে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। বাংলা সিনেমার নায়িকারা নায়কের সাথে কয়েক দফা নাচানাচির পর মারামারিটাও শিখে ফেলে, তাই শেষে গুন্ডাদের পিটাতে পারে!
১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩
অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: বিদেশ যাওয়া বা আসার দৃশ্য দেখানোর জন্য প্লেন উঠা নামার দৃশ্য দেখানো হতো ।
সুন্দর পোষ্ট ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: কী করেবে, প্লেনে চড়ে শুটিং করতে গেলে সিনেমার বাজেটের অর্ধেকই চলে যেত সেখানে! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০০
রাতুল_শাহ বলেছেন: তবে ভাই গল্প যেই রকম হউক না কেন- : তখন যারা অভিনয় করেছেন, তাদের অভিনয় দেখে মুগ্ধ হয়েছি।
কিন্তু এখন দেখলে মনে হয়, ধূর ................
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ঠিক বলেছেন। কত সিনেমা দেখে চোখে জলও চলে আসতো।
১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা! মজার পোস্ট...
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহাহা! আমিও একটা দিলাম।
-বাবা, আমি লিও কোড়াইয়া ছাড়া কাউকে বিয়ে করবো না।
-চৌধুরি বংশের মেয়ে হয়ে তুমি সামান্য কুলির প্রেমে পড়েছো! এ বিয়ে হতে পারে না।
-কিন্তু বাবা, আমার পেটে ওর সন্তান।
অতঃপর বজ্রপাতের শব্দ, চৌধুরি সাহেব কর্তৃক নায়িকাকে থাপ্পর, এবং নায়িকাকে গৃহে অন্তরীণ করে রাখা।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: একই সংলাপ বর্তমান প্রেক্ষাপটে (লিও ভার্সন):
- বাবা, আমি লিও কোড়াইয়া ছাড়া কাউকে বিয়ে করবো না।
- চৌধুরি বংশের মেয়ে হয়ে তুমি সামান্য কুলির প্রেমে পড়েছো! এ বিয়ে হতে পারে না।
- কিন্তু বাবা, আমার পেটে ওর সন্তান।
- তুমি কি সিউর যে ওটা ওর সন্তান?
- (একটু চিন্তা করে),দাঁড়াও এক মিনিট! হ্যাঁ আমি সিউর!
- এমন গরিব ছেলের সাথে আমার মেয়ের বিয়ে দিবো না যার কনডম কেনার টাকা নেই!
১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: মরণের পরে " সিনেমাটি খুব কেঁদেছিলাম। রাতে তো খেতে পারিনি। পরের দিন স্কুল যাই নি।
"কৈফিয়ত" সিনেমাটি আমার খুব প্রিয়। ইউটিউবে খুঁজি কিন্তু পাই না।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হম... অনেক মাস্টার পিস সিনেমা আছে এমন অনেক। NETFLIX এর মতন বাংলাদেশেও এমন কিছু করা দরকার যেখানে পুরোনো সব বাংলা সিনেমার ভালো প্রিন্ট পাওয়া যাবে এবং ফ্রিতে দেখা যাবে।
১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহাহা! আমিও একটা দিলাম।
-বাবা, আমি লিও কোড়াইয়া ছাড়া কাউকে বিয়ে করবো না।
-চৌধুরি বংশের মেয়ে হয়ে তুমি সামান্য কুলির প্রেমে পড়েছো! এ বিয়ে হতে পারে না।
-কিন্তু বাবা, আমার পেটে ওর সন্তান।//
হাহাহা....................... হাসান মাহবুব! আপনি তো পরিচালকদেরও ভাত মারবেন
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২২
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: আমিও সেটাই চিন্তা করছি!
২০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪
খোলা মনের কথা বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। পড়তে পড়তে শৈশবের এক শুক্রবার ঘুরে আসলাম মনে হল। তবে মজার হয়েছে। চাঁকা লাগিয়ে চলুক। ধন্যবাদ
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনারা উৎসাহ দিলে চলবে না, দরকার হলে দৌড়াবে!
২১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা আসলেই প্রায় প্রতিটা সিনেমাতে এসব কমন।
এখন অশ্লীলতা ছাড়া কাহিনীর পরিবর্তন হয়নি খুব একটা
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: এখন আধুনিক প্রযক্তির কারণে মারামারির ঢিসুম-ঢিসুম শব্দ একটুন পরিবর্তন হয়েছে। গানের মান আগের থেকে আরও খারাপ হয়েছে। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: ভাই আপনার কি দক্ষতা সামান্য আল্পো কথায় একটা পুরা ছবি নিমাণ করলেন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা.....এটা আমার দক্ষতা নয়, আমাদের বাংলা সিনেমার চিত্রনাট্যকারদের ব্যর্থতা!
২৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
মুসাফির মানুস বলেছেন: যখনই নায়ক কিংবা নায়িকা
অন্তরংগ কোন মুহুরত চলে আসত,
তখনই ব্যাক সাইটে বেজে উঠতো,
বাংলা গান।।
হা হা হা হা
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা....
২৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
বাংলার হাসান বলেছেন: বেশ সাবলিল ও চমত্কার উপস্থাপন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
জায়গামতো মায়রে বাপ স্ল্যাশ বাল ইউজ করতে পারলে এর উপর আর কোন প্র্যাঙ্ক হয়না!
মজা পাইসি জব্বর ||
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন:
২৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
বলিউডে বছরে মুক্তি প্রাপ্ত ছবির ২০/৩০ টি ছবি নিয়ে আলোচনা হতে দেখি । তাদের বিশাল শিল্পে হাজার হাজার ছবি মুক্তি পায় ।
সেখানেও অতি নিন্ম মানের প্রচুর ছবি হয় ।
বিপরীতে আমাদের দেশেও ভাল ছবি হয় বা হচ্ছে ।
যেহেতু রম্য , বলার কিছু নাই । তবে দিন পাল্টাচ্ছে ।
আরও পালটাবে যদি আমরা হলে গিয়ে ছবি দেখি ।
শুভ কামনা জানবেন ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪১
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: আমিও চাই বাংলাদেশে ভালো ছবি হবে। ইতোমধ্যে ভালো ছবি তৈরি শুরু হয়েছে, সামনে আরও ভালও হবে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাইলাম। পোস্টের সাথে সাথে কমেণ্টও সেই রকম হইছে। চরম মজা।
তয় দিন পাল্টাইছে। এখন শতকরা ১০% ভাল ছবি হইতেছে। মনে আশা জাগে।
রেটিং- ৫/৫
গুল্ডেন পিলাস
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা.... ধন্যবাদ রাখাল ভাই আপনার রেটিং এর জন্য। ভালো ছবি হবে, অামিও আশাবাদী।
২৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮
তিথীডোর বলেছেন: আপনার সব লেখাগুলো কিউট, দুস্টমি ভরা!...ছোটবেলায় সবাইকে জ্বালাতন করেছেন বোঝা যায়...
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আরও ধন্যবাদ আমার সব লেখা পড়ার জন্য। ছোটবেলায় না, এখনও আমি মানুষকে জ্বালাই!
২৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪০
মুদ্দাকির বলেছেন: চরম
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১২
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৮
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহাহা! আমিও একটা দিলাম।
-বাবা, আমি লিও কোড়াইয়া ছাড়া কাউকে বিয়ে করবো না।
-চৌধুরি বংশের মেয়ে হয়ে তুমি সামান্য কুলির প্রেমে পড়েছো! এ বিয়ে হতে পারে না।
-কিন্তু বাবা, আমার পেটে ওর সন্তান।
অতঃপর বজ্রপাতের শব্দ, চৌধুরি সাহেব কর্তৃক নায়িকাকে থাপ্পর, এবং নায়িকাকে গৃহে অন্তরীণ করে রাখা।
লেখক বলেছেন: একই সংলাপ বর্তমান প্রেক্ষাপটে (লিও ভার্সন):
- বাবা, আমি লিও কোড়াইয়া ছাড়া কাউকে বিয়ে করবো না।
- চৌধুরি বংশের মেয়ে হয়ে তুমি সামান্য কুলির প্রেমে পড়েছো! এ বিয়ে হতে পারে না।
- কিন্তু বাবা, আমার পেটে ওর সন্তান।
- তুমি কি সিউর যে ওটা ওর সন্তান?
- (একটু চিন্তা করে),দাঁড়াও এক মিনিট! হ্যাঁ আমি সিউর!
- এমন গরিব ছেলের সাথে আমার মেয়ের বিয়ে দিবো না যার কনডম কেনার টাকা নেই!
রিমেক ভার্সনঃ
- বাবা, আমি লিও কোড়াইয়া ছাড়া কাউকে বিয়ে করবো না।
- চৌধুরি বংশের মেয়ে হয়ে তুমি সামান্য কুলির প্রেমে পড়েছো! এ বিয়ে হতে পারে না।
- কিন্তু বাবা, আমার পেটে ওর সন্তান।
- সত্যি !!! সত্যি মা !!! আয় আমার বুকে আয়। ওরে আরণ্যক রাখাল, ওরে কান্ডারি অথর্ব, ওরে প্রামানিক কই রে তোরা সব কই গেলি। যা সাহসী সন্তান ময়রাকে খবর দে।তিন মন মিষ্টির অর্ডার দে............আমি আ আ আ আমি নানাহ হতে চলেছি,,,,,আজ যদি রাহেলা.........তোর মা বেঁচে থাকতো..........
পরের দৃশ্য.........
- ওহ লিও আমার লিও,জানো বাবা সব মেনে নিয়েছেন,বাবা এ বিয়েতে রাজী
- বিয়ে!!! কিসের বিয়ে? কার বিয়ে? কি বলছো যা তা?
- শয়তান,লম্পট,লুইচ্চা লিও,,,আমাকে ভোগ করে এখন অস্বীকার!!! জানিস আমার পেটে তোর বাচ্চা!!!
- নাআআআআআ.............ওরে গিয়াস লিটন,,,বন্ধু বেইমান!!! তুই আমাকে নষ্ট কনডম দিয়েছিস !!! আমি তোকে ছাড়বোনাআআআআআ।
টু বি কন্টিনিউ,,,,,,
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা.....পুরাই মাথা নষ্ট ম্যান! অামরা একসাথে কাজ করলে ভালো কমিডি সিনেমা বানাতে পারবো!
৩২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০১
নেক্সাস বলেছেন: তবে ভাই আমি এখনো পুরোনো দিনের বাংলা সিনেমা দেখে মুগ্ধ হই
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: মাঝে মাঝে পুরোনো বাংলা সিনেমা দেখলে শৈশবের কথা মনে পড়ে, তাই ভালই লাগে দেখতে। এখন তো এক তেলেগু সিনেমা প্রথমে কলকাতা সিনেমা রিমেক করে, এর পর বলিউড করে, আবার সেটা বাংলাদেশেও করে (অনঅফিয়াল রিমেক বা নকল)! তাই সিনেমা দেখার আর রূচি থাকে না।
৩৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫০
blackant বলেছেন: ভীলেন নায়িকাকে ধরে নিয়ে অতঃপর নায়িকার ডায়ালগ -
<শয়তান তুই আমার দেহ পাবি কিন্তু মন পাবি না ... আহ !ছেড়ে দে শইতান !!!
দারুন ! চালিয়ে যান ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা.....
৩৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০২
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: তারপরেও সেদিনের সিনেমাগুলো দেখার মতো ছিল। যা দেখে নির্মল আনন্দ পাওয়া যেত।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হুমম... তা তো অবশ্যই।
৩৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
চন্দ্রপ্রেমিক বলেছেন: রিমেক ভার্সন।
বাবা আমি লিয়ো কোড়াইয়া ছাড়া কাউকে বিয়ে করবোনা।
কেন?
আমি লিয়ো কোড়াইয়াকে ভালবাসি।
(মায়ের আগমন) সামান্য কুলি ,চৌধুরীর সাথে প্রেম। এ বিয়ে হবেনা।
বাবাঃ অবশ্যই .... অবশ্যই হবে। লিয়ো কোড়াইয়াও আমাদের মতো রক্তে-মাংসে মানুষ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
লিও কোড়াইয়া বলেছেন:
৩৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: বেশ মজা পেলুম।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২২
মশিকুর বলেছেন:
***
কোন ছবিতে নায়ক গোল্ডেন এ+ পায়নি তারা সবাই কেবলই পাশ করতো...
মা মা আমি পরীক্ষায় পাশ করেছি (হাতে সেদিনকার পেপার বাধ্যতামূলক)
***
মেলা মানেই শিশু শিল্পি হারিয়ে যাওয়া। পরে থিম সং ব্যাবহার করে খুজে পাওয়া।
চার ধরনের গান বাধ্যতামূলকঃ সূচনা সঙ্গীত, প্রেমে পড়া সঙ্গীত, বিরহ সঙ্গীত, এন্ড সং (বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এন্ড সং টাই থিম সং)
***
নায়কের ইনকাম< নাইকার হাত খরচ (নিপাতনে সিদ্ধ)
চৌধুরী সাহেবের টাকার অফার ফিরিয়ে দিতে দিতে ডায়লগঃ "চৌধুরী সাহেব আমরা গরিব হতে পারি কিন্তু ছোটলোক নই।"
অতপর মাল্টি শ্রমিক হিসেবে জসিমের উত্থান। তিন মাসে পাঁচ লক্ষ টাকা ম্যানেজ করা মামুলি ব্যাপার। (এক্ষেত্রে ইট ভাঙ্গা, ভ্যান চালানো, বেবি ট্যাক্সি চালানো, রক্ত বিক্রি(শাবানা) ইত্যাদি কাজ মাল্টি শ্রমের অন্তর্ভুক্ত)
***
সবশেষে নায়ক- নায়িকার মিল দেখানো বাধ্যতামূলক। কোন কারনে তারা মারা গেলে, মৃত্যুর পরে সাদা ড্রেস পরিয়ে হলেও মিল দেখাতে হবে।
***
কিছু তথ্যঃ
১) ছোটলোক-বড়লোক/ মুসলমান-হিন্দু নির্বেশেষে সকলের রক্তই লাল।
২) টাকা দিয়ে কখনও ভালবাসা কিনা যায় না।
৩) ভালবাসা অন্ধ।
৪) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় শাস্তি নায়িকাকে চার দেয়ালের মাঝে আটকে রাখা।
৫) আইন সকলের জন্যই সমান।
***
কিছু ডায়লগঃ
১) সামান্য চাকরের ছেলে হয়ে তোর এত বড় সাহস!
২) যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা?
৩) পৃথিবীর কোন কিছুই আমাদের আলাদা করতে পারবে না।
৪) সোজা আঙ্গুলে ঘি না উঠলে আঙ্গুলটা একটু বাঁকা করতে হবে।
***
পোস্ট চলুক...
+++
শুভকামনা
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা.... খুব ভালো লাগলো আপনার কমেন্ট টা পড়ে। আপনার কমেন্ট টা একটা পোস্ট আকারে প্রকাশ করলে সবার পড়ার সৌভাগ্য হতো। অসাধারণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
মশিকুর বলেছেন:
কমেন্ট যেহেতু আপনার জন্যই করেছি আর আপনিও যেহেতু পড়েছেন তাই আমি খুশি
আপনার হাতের লেখা খুবই সুন্দর অর্থাৎ গুছানো। আর অন্যদিকে আমি পোস্ট খুবই কম দেই + লেখাও তেমন গুছানো না
সিরিজ যেহেতু চলবে অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী লেখার জন্য (আপনি চাইলে এখান থেকে কিছু কিছু ব্যাবহার করতে পারেন)
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: সবাই এতা সুন্দর সুন্দর সব কমেন্ট করছে, ভাবছি এগুলো দিযেই পরের পার্টটা লিখবো ক্রেডিট দিয়ে। আপনিও ভাই অনেক ভালো লিখেন। আপনার উৎসাহমূলক কথার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি করি আজ ভেবে না পাই!! ভাইয়ের জোশ মন্তব্যের পর আর কিছূ বলার নাই!!!! গিয়াস লিটন ভাই -- তুমি কুতায়!!!!!!!!!!!!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই!
৪০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভালো শেয়ার+++++++
তবে যদি বাংলা সিনেমার শিল্পের কেউ দেখেন তখন তাঁর কি অবস্থা হইপে সেইটা নিয়া ভাবতেছি........
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৬
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা.... আমিও সেটাই ভাবছি!
৪১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
ঈশান মাহমুদ বলেছেন: ভিলেন নায়িকার শাড়ির আঁচল ধরে: ”হুম হুম হুম....কাছে এসো সুন্দরী...।”
নায়িকা: “ছেড়ে দে শয়তান ছেড়ে দে...তোর কি মা বোন নেই ?
এই ”অত্যন্ত গুরুত্ত্বপূর্ণ” অপশনটা বাদ পড়ছে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা ... চলবে তো !
৪২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১২
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আরো একখানা উর্বর চিন্তাশীল ডায়ালগ আছে,,,
পঞ্চাশে নায়ক জসীম তার দুইমনি ভুড়ি স্কিনটাইট প্যান্টে ইন করে এক হাতে মিষ্টির প্যাকেট আরেক হাতে সার্টিফিকেট নিয়ে এসে বলে মা মা আমি পাশ করেছি, বি এ ফাশ ক্লাস !!!
সেই যুগে পরিচালকের সে কি দূরদর্শিতা !!!
একঃ বয়স কোনো বিষয় না।যে কোনো বয়সেই মানুষ সাফল্যের চূড়ায় পৌছুতে পারে।
(হোয়াট এ মোটিভেশনাল থিম)
দুইঃ সেই যুগে পরিচালক সমসাময়িকদের চেয়ে ৫০বছর এগিয়ে ছিলেন।ডিজিটালের এই যুগেও আমরা দিনে দিনে রেজাল্ট এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তির কথা ভাবতে পারিনা।
(সজীব ওয়াজেদ জয় বাবুর শেখার আছে অনেক কিছু)
তিনঃ যারা মেদভারে ভারাক্রান্ত হতাশ,জীবনের সকল স্বপ্ন জলাঞ্জলী দিয়ে হীনমন্য জীবন যাপন করছেন তাদের জন্য এক বিরাট মোটিভেশন এন্ড হোপ।
মেসেজ- নায়ক হইতে বডি লাগেনা।
চারঃ নিজের টাকায় মিষ্টি কিনিয়া নায়কের মাধ্যমে পরিচালক এই মেসেজ দিলেন, হে যুব সমাজ রেজাল্টের আশায় বসিয়া না থাকিয়া পাশের আগেই সাবলম্বি হও।
স্লোগান-পাশের আগেই কামাও/বেকার সমস্যা থামাও।
সমাজ সংস্কারের এক বৈপ্লবিক উদ্যোগ।
এক ঢিলে চার পাখী.............মহান সেই পরিচালকের প্রতি হৃদয়ের অন্তঃস্থল হইতে সালাম
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা.... ভালো বলেছেন ভাই... বুজছি, অাপনার আমার সম্মিলিত উদোগে একটা সিনেমা বানাতেই হবে! ! জসিমের চেহারাটা চোখে ভাসছে আর হাসি থামাতে পারছি না!
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৫
৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: বাংলা নাটকে কোন এ নাট্যভিনেতা ছিল যার নামটা আমার ঠিক স্মরনে নেই। আমার ছোট ভাই তাকে নাটকে দেখলেই ভয় পেত । কারন নাটকের যে কোন এক পর্যায়ে লোকটি বুকে হাত দিয়ে আহ আহ করতে করতে হার্টফেল করত।