![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বহুপথ হেঁটে আমি বড় ক্লান্ত; দোর খুলে নেমেছি সেই কবে তোমার দুয়ারে দাঁড়াব বলে.
সরকারি সেবার পরিধীর কথা কি ভাবে আর বর্ননা করা যায়. জাতীয় বিশ্ববিদ্যালের অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে অর্নাস, ডিগ্রী, প্রিভিয়াস মার্ষ্টাস, মার্ষ্টাস সহ সব কোর্স এর র্ভতি ফরম পুরন করা হয় এই ওয়েব সাইটের ফিকুয়েনছি এতটাই নিন্ম মানের যে ওই ওয়েব সাইটের সার্ভারই ঠিক ভাবে কাজ করে না আর ঠিক ভাবে লাইনও পাওয়া যায় না। একটা ফরম পুরন করতে সময় লাগে প্রায় ৩-৪ ঘন্টা বা কখন কখন অনিশ্চিত থাকতে হয় যে আজ সারা দিন মিলে ফরমটা পুরন হবে কিনা. র্সাভারের অবস্থা যদি এই হয় তাহলে সরকার কিভাবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ভিশন দেয়। সরকারি সেবার উদাহরন হিসাবে ব্যাংকের কথার দিকে আসি, যেই ব্যাংক গুলো রাষ্ট্রয়াত্ত সরকারি ব্যাংক র্অথাৎ জনতা, সোনালী, অগ্রনী ও রুপালী ব্যাংক. আমারা সবাই জানি এই ব্যাংক গুলো মুলধন কেলেংকারীর কথা. ব্যাংক ব্যবসায় এই ব্যাংক গুলো যে কতটা লাভ করছে তাও আমরা জানি আর বুঝতেও পারি. ব্যাংক ব্যবসায় এই ব্যাংক গুলো বছরের পর বছর র্পযায়ক্রমে শুধু লজ/ক্ষতি করেই চলছে, যেন ব্যাংক গুলোর লজ করা ধারাবাহিকতায় পরিনত হয়েছে, আর গ্রাহকদের সেবা প্রদানের কথা ভেবে দেখেন, তাদের আচরন আর কথা র্বাতা শুনলো তো মনে হয় যে সরকার তাদেরকে চাকুরী দেয়নি, তারাই সরকারকে চাকুরী দিয়েছে। বিপরীতে বেসরকারী বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কথা ভাবেন কত সুন্দর তাদের গ্রাহকদের সেবা প্রদানের মান. ব্যাংক গুলো বছরের পর বছর ব্যাংকের ও গ্রাহকদের উন্নয়ন ও লাভ করেই চলছে, ইতিহাস বিরল যে ব্যাংক ব্যবসায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো লজ করছে. আমি একদিন ইসলামি ব্যাংকে গিয়েছিলাম নতুন একাউন্ট চালু করার সিসেস্টম র্সম্পকে জানার জন্য, ম্যানেজার নিজেই তার রুমে আমাকে ডেকে নিয়ে অনেক সুন্দর আচরনে বিষয় গুলো বুঝিয়ে দিলেন. আর মনে মনে ভাবলাম তাদের গ্রাহকদের সেবার কথা.মুদ্ধ হয়ে ফিরলাম আর ভাবলাম যে গুলো সরকারি প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন করতে পারেনা বা পারচ্ছে না সেগুলোর পরিচালনা পাবলিকের হাতে দেওয়া উচিৎ. তাহলে হয়তে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সত্যিইকার র্অথেই বৃদ্ধি হবে বলে আমি মনে করছি। কথা কি ভাবে আর বর্ননা করা যায়. জাতীয় বিশ্ববিদ্যালের অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে অর্নাস, ডিগ্রী, প্রিভিয়াস মার্ষ্টাস, মার্ষ্টাস সহ সব কোর্স এর র্ভতি ফরম পুরন করা হয় এই ওয়েব সাইটের ফিকুয়েনছি এতটাই নিন্ম মানের যে ওই ওয়েব সাইটের সার্ভারই ঠিক ভাবে কাজ করে না আর ঠিক ভাবে লাইনও পাওয়া যায় না। একটা ফরম পুরন করতে সময় লাগে প্রায় ৩-৪ ঘন্টা বা কখন কখন অনিশ্চিত থাকতে হয় যে আজ সারা দিন মিলে ফরমটা পুরন হবে কিনা. র্সাভারের অবস্থা যদি এই হয় তাহলে সরকার কিভাবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ভিশন দেয়। সরকারি সেবার উদাহরন হিসাবে ব্যাংকের কথার দিকে আসি, যেই ব্যাংক গুলো রাষ্ট্রয়াত্ত সরকারি ব্যাংক র্অথাৎ জনতা, সোনালী, অগ্রনী ও রুপালী ব্যাংক. আমারা সবাই জানি এই ব্যাংক গুলো মুলধন কেলেংকারীর কথা. ব্যাংক ব্যবসায় এই ব্যাংক গুলো যে কতটা লাভ করছে তাও আমরা জানি আর বুঝতেও পারি. ব্যাংক ব্যবসায় এই ব্যাংক গুলো বছরের পর বছর র্পযায়ক্রমে শুধু লজ/ক্ষতি করেই চলছে, যেন ব্যাংক গুলোর লজ করা ধারাবাহিকতায় পরিনত হয়েছে, আর গ্রাহকদের সেবা প্রদানের কথা ভেবে দেখেন, তাদের আচরন আর কথা র্বাতা শুনলো তো মনে হয় যে সরকার তাদেরকে চাকুরী দেয়নি, তারাই সরকারকে চাকুরী দিয়েছে। বিপরীতে বেসরকারী বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কথা ভাবেন কত সুন্দর তাদের গ্রাহকদের সেবা প্রদানের মান. ব্যাংক গুলো বছরের পর বছর ব্যাংকের ও গ্রাহকদের উন্নয়ন ও লাভ করেই চলছে, ইতিহাস বিরল যে ব্যাংক ব্যবসায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো লজ করছে. আমি একদিন ইসলামি ব্যাংকে গিয়েছিলাম নতুন একাউন্ট চালু করার সিসেস্টম র্সম্পকে জানার জন্য, ম্যানেজার নিজেই তার রুমে আমাকে ডেকে নিয়ে অনেক সুন্দর আচরনে বিষয় গুলো বুঝিয়ে দিলেন. আর মনে মনে ভাবলাম তাদের গ্রাহকদের সেবার কথা.মুদ্ধ হয়ে ফিরলাম আর ভাবলাম যে গুলো সরকারি প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন করতে পারেনা বা পারচ্ছে না সেগুলোর পরিচালনা পাবলিকের হাতে দেওয়া উচিৎ. তাহলে হয়তে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সত্যিইকার র্অথেই বৃদ্ধি হবে বলে আমি মনে করছি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯
শেখ মফিজ বলেছেন: যারা যেখানে কাজ করছেন তাদের বেশিরভাগেরই মানসিকতা ও
আত্মমর্যাদার অভাবের কারণেই এ সব হচ্ছে ।
সরকার মানে সবাইকে নিয়েই তো সরকার ।
দলীয় দৃষ্টিতে এক দল যাবে আরেক দল আসবে ।
যারা সরকারি বা স্বায়িত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকুরীজীবি তারা কিন্তু
সবসময়ই থাকবে । তাদের সবার দ্বায়িত্ব তাদের ডিপার্টমেণ্টকে
সাজিয়ে তোলা । পরিকল্পনা তাদেরকেই করতে হবে ।
বাস্তবায়নও তাদের করতে হবে ।
অনেক সময় বলতে শোনা যায় অমুক বস যখন ছিলেন
তখন এই এই কাজ করে গেছেন ।