নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অদ্ভুত ছেলেটি

মেহেদী আনোয়ার

জানিনা

মেহেদী আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহাবিশ্বের সৃষ্টি এবং স্রষ্টার অস্তিত্ব (পর্ব০৯)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫০

দুই পর্বে সপ্ত আকাশ সৃষ্টিঃ-

১৯২৯ সালে G. Lemaiter এবং Hubble আবিষ্কার করেন যে, মহাকাশের সাতটি স্তর এবং জ্যোতিষ্ক সমূহ দুটি পর্বে সৃষ্টি হয়েছে। বিগ ব্যাং এর পর আদি অগ্নিবল বিস্ফোরিত হয়ে দ্রুত প্রসারিত হতে থাকে এবং শীতল হয়ে ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন কণাগুলো গ্যাস মেঘের সৃষ্টি করে। প্রথম দিকে বিকিরণের চাপের দ্বারা স্বাভাবিক বিস্তৃতি বজায় ছিল। কিন্তু পরবর্তী পর্যায়ে কিছু হিলিয়াম সহ হাইড্রোজেন পরমানু দ্বারা বস্তু কেন্দ্রীভূত হতে থাকে। গ্যাসের এ কেন্দ্রীভূত পিণ্ড বিচ্ছিন্নভাবে একে অপর থেকে দূরত্ব বজায় রেখে ছুটে বেড়ায়। এ সময় দুটি বিপরীত শক্তি এই পিণ্ডের উপর ক্রিয়া করে। Force of Gravitation যা সঙ্কুচিত করার চেষ্টা করে এবং Force of Expansion, যা দূরত্ব সৃষ্টি করে।



কিন্তু সম্প্রসারণ শক্তির উন্মক্ত গতিবেগের জন্য সংকোচনশীল গ্যাসপিন্ড (Gas Blob) বিভিন্ন আকৃতি ধারন করে। যথা- বৃত্তাকার, উপবৃত্তাকার ও সর্পিলাকার বা পেঁচানো ইত্যাদি। এগুলোর নাম গ্যালাক্সি গঠিত হয় এবং আকাশ সৃষ্টির কাজ সম্পন্ন হয়। সৃষ্টির এ পর্বে প্রায় ১৫০ মিলিয়ন বছর সময় অতিবাহিত হয়। কোরআনে এ ১৫০ মিলিয়ন বছর সময়ের ব্যাপ্তিকে ‘ইওম’ বলা হয়েছে। অর্থাৎ ১ দিন।



২য় পর্যায়ে গ্যালাক্সিপুঞ্জ বা সংকোচনশীল গ্যাস বলয়গুলো ভেঙ্গে গিয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত হয়ে পড়ে। এ অংশগুলো যতবেশী সংকোচিত হলো তত দ্রুতগতিতে আবর্তিত হতে লাগল। এভাবে আবর্তিত হতে হতে চ্যাপ্টা আকার ধারন করলো এবং জমাট বেঁধে আরও ছোট ছোট বলয়ে বিভক্ত হয়ে পড়লো। ধীর গতিতে পরিবর্তনের মাধ্যমে নক্ষত্র ও সৌরজগত গঠিত হলো। গ্যস এবং ধূলিকণার গোলাকার মেঘপুঞ্জকে বলা হয় নীহারিকা। নীহারিকাসমূহ ঘূর্ণন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংকুচিত হতে লাগল এবং তাদের পশ্চাতে রেখে গেল গোলাকার বস্তুপিণ্ড। এ বস্তুপিণ্ড গুলো অবশেষে গ্রহ, উপগ্রহ ও গ্রহাণুতে পরিণত হলো। সুতরাং সৌরমণ্ডল, গ্রহ-উপগ্রহগুলো ২য় পর্বে সৃষ্টি হয়েছিল এবং এরপর মহাবিশ্বের গোলাকার আবেষ্টনীতে আকাশের সাতটি বলয় গড়ে উঠল। সৃষ্টির ২য় পর্বে সময় লেগেছিল ১ বিলিয়ন বছর। ২ পর্বের সময়কালকে কোরআনের আয়াতে বলা হয়েছে ‘ইউমাইনে’



তারপর তিনি দু’দিনের মধ্যে সাত আসমান বানালেন এবং প্রত্যেক আসমানে তিনি তাঁর বিধান নির্দিষ্ট করলেন।

( ৪১:১২)


আরবি ‘ইওম’ অর্থ দিন। এ আয়াতে দ্বিবচন ‘ইওমাইনে’ ব্যবহৃত হয়েছে। কিন্তু যে আয়াতে সৃষ্টি তত্ত্ব আলোচনা করা হয় সেখানে পৃথিবীর নিজ অক্ষে আবর্তনকালের সময়কালকে নির্দেশ করেনা। যেমন, সূরা হজ্বের ৪৭ নং আয়াতে বলা হয়েছে ১ দিন = ১০০০০ বছর। সূরা মা’আরেজের ৪ নং আয়াতে ১ দিন = ৫০০০০০ বছর বলা হয়েছে। এসব থেকে বুঝা যায় যে আল্লাহতাআলার নিকট ১ দিনের অর্থ একটি সময়কাল। এ সময়কাল দীর্ঘ হতে পারে ক্ষুদ্রও হতে পারে। অর্থাৎ একটি সৃষ্টিকর্মকে পূর্ণতা দান করতে যতটুকু সময় লাগে ‘দিন’ বলতে তিনি সে সময়কে বুঝিয়েছেন। তাই ‘ইওম’ এর আরও অনেক অর্থ হতে পারে, যেমন দিন, কাল, কালের ব্যাপ্তি, phase, Era ইত্যাদি।



মহাকাশের পরিনতিঃ



বিজ্ঞানীদের ধারনা অনুযায়ী, এমন একটি সময় আসবে যখন মহাকাশের সম্প্রসারণ গতি ক্রমান্বয়ে থেমে যাবে এবং মহাকর্ষ শক্তির প্রাবল্য বৃদ্ধি পাবে। এ প্রসঙ্গে যতগুলো তাত্ত্বিক ধারনা উপস্থাপন করা হয়েছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে গ্রহ উপগ্রহ সমূহের ওজন বৃদ্ধি এবং নক্ষত্র সমূহের ওজন হ্রাস। যেমন পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। সংখ্যা বাড়া মানেই ওজন বৃদ্ধি পাওয়া । ২০০০ সালে পৃথিবীতে লোকসংখ্যা ছিল ৬০০ কোটি এবং বর্তমানে প্রায় ৭০০ কোটি। লোকসংখ্যা বৃদ্ধির এ হার অব্যাহত থাকলে ৫০০০ সালে মানুষের ওজন পৃথিবীর ওজনের সমান হবে।

আবার প্রতি মুহূর্তে পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহ উপগ্রহে মহাজাগতিক ধূলিকণা (Cosmic Dust) এসে পড়ছে। বিজ্ঞানীদের সমীক্ষায় জানা গেছে যে পৃথিবীতে প্রতিবছর ১০ হাজার টন মহাজাগতিক ধূলিকণা পতিত হয়। তাতে খুব স্বাভাবিক ভাবে পৃথিবীসহ অন্যান্য গ্রহের ওজন বেড়েই চলছে। এভাবে যত ওজন বাড়বে মহাকর্ষ শক্তিও তত প্রবল হবে। অপরপক্ষে নক্ষত্রগুলোর হাইড্রোজেন গ্যাস পুড়ে হিলিয়ামে রূপান্তরিত হওয়ার ফলে এদের ওজন হ্রাস পাচ্ছে। যেমন আমাদের সূর্য প্রতি সেকেন্ডে ৪ মিলিয়ন টন ওজন হারাচ্ছে। এভাবে সকল নক্ষত্র একটি পরিণত দশায় এগিয়ে যাচ্ছে।



অতএব, মহাকাশের স্বতাড়িত সম্প্রসারণ গতি সংকোচনের দিকে ধাবিত হওয়ার জন্য মহাজাগতিক বস্তুর গর ঘনত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার ফলে আকাশী বস্তুগুলোর(Celestial Body) মহাকর্ষ শক্তি ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। একসময় এরা একে অপরের কাছাকাছি এসে গেলে মহাকাশের সাতটি অঞ্চল ভেঙ্গে একাকার হয়ে যাবে এবং গ্রহ, নক্ষত্রের মধ্যে পারস্পরিক সংঘর্ষ শুরু হবে।

মহাকাশের পরিণতি সম্পর্কে আল কোরআন এর মাধ্যমে আল্লাহ্‌ বহু তথ্য আমাদের অবহিত করেছেন। তার মধ্যে নিন্মে কয়েকটি উল্লেখ করা হল,



সেদিন আকাশ মেঘমালাসহ বিদীর্ণ হবে এবং সেদিন ফেরেশতাদের নামিয়ে দেয়া হবে,(২৫:২৫)

অতএব আপনি সেই দিনের অপেক্ষা করুন, যখন আকাশ ধূয়ায় ছেয়ে যাবে। (৪৪:১০)


এ কথার অর্থ হল আকাশে গ্যাসীয় মেঘ দেখা দেবে এবং ঐ গ্যাসীয় মেঘে সূর্য ঢাকা পড়ে যাবে। আমরা জানি দুটি বিপরীত সূর্য তথা নক্ষত্রসমূহের উপর কাজ করছে। একটি হলো অভিকর্ষ বল এবং অপরটি বিকিরন চাপের দরুন প্রসারন বল। বর্তমানে এ দুটি শক্তির মধ্যে সাম্যাবস্থা রয়েছে যার কারনে নক্ষত্র সমূহ ভারসাম্যতা লাভ করেছে। যখন সূর্যের মোট হাইড্রোজেনের ১০% তখন সূর্যের ভেতরের সাম্যাবস্থা বিঘ্নিত হবে। বিকিরণ চাপের আধিক্যের ফলে সূর্যের বহিঃগ্যাসীয় অংশ বিরাট আকারে বিস্তার লাভ করবে এবং ধুম্ররাশিতে ঢাকা পড়ে যাবে আকাশের বিশাল অংশ।



রেফারেন্সঃ

১। A chain of miracles by Harun Yahya.

২। আল কোরআন দ্য চ্যালেঞ্জ মহাকাশ পর্ব - ১ ও ২ – কাজি জাহান মিয়া।

৩। বিজ্ঞান্ময় কোরআন- মুহাম্মদ আবু তালেব।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০০

যাযাবরমন বলেছেন: লোকসংখ্যা বৃদ্ধির এ হার অব্যাহত থাকলে ৫০০০ সালে মানুষের ওজন পৃথিবীর ওজনের সমান হবে। !!!

পৃথিবীর ওজনের ৫৯৭২২০০০০০০০০০০০০০০০০০ টন।
১০ হাজার টন করে ধুলা ৫০০ কোটি বছরে পরে ৫০০০০০০০০০০০০০ টন। যা পৃথিবীর ওজনের ১,১৯,৪৪,৪০০ ভাগের ১ ভাগ। সোয়া কোটি ভাগের ১ ভাগ মাত্র।

২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৭

যাযাবরমন বলেছেন: সোয়া কোটি ভাগের ১ ভাগ ওজন বারাকে কি ওজন বারা বলা উচিৎ?

৫০০০ সালে কত মানুষ হবে? গরে ১৬ জন মানুষের ওজন ১ টন। টাহলে আপনিই হিসাব করুন ৫৯৭২২০০০০০০০০০০০০০০০০০ টন হতে কত মানুষ লাগে? ১৬ x ৫৯৭২২০০০০০০০০০০ কোটি জন। এত মানুষ সারা সৌরজগতেও আটবে কিনা সন্দেহ আছে!!

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩১

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: দেখুন আমি এখানে বলেছি বিজ্ঞানীদের ধারনার কথা। তারা ধারনা করছেন মাত্র। প্রমাণিত কোন বিষয় নয়। আমিও সঠিক বলছিনা। হতে পারে এমন সেটাই বলছি।

৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৮

১৮ কোটি মানুষ বলেছেন: " তারপর তিনি দু’দিনের মধ্যে সাত আসমান বানালেন এবং প্রত্যেক আসমানে তিনি তাঁর বিধান নির্দিষ্ট করলেন। ( ৪১:১২) "

কিন্তু আল কুরআন এ আছে - "আর তিনি এমন যে, সমস্ত আসমান ও যমীনকে সৃষ্টি করিয়াছেন ছয় দিনে, তখন তার আরশ(সিংহাসন) ছিল পানির উপরে(সূরা হূদ,১১: আয়াত ৭)" (যাহার আকৃতি নাই তাহার আবার আরশ(সিংহাসন) লাগে ......... =p~ =p~ =p~ )

যাক সেসব পরে আরও বিস্তারিত আলাপ করা যাবে,এখন আমার নিচের দুই খানা প্রশ্ন ছিল যদি উত্তর দিতেন অনেক খুশি হইতাম

প্রশ্ন -১ পৃথিবী তিনি কোথায় দাড়িয়ে সৃষ্টি করলেন? বিগ ব্যাং এর পরে সাত আসমান সৃষ্টি হলে প্রাক বিগ ব্যাং যুগে ফেরেস্তারা কোথায় থাকতেন?ভাবিয়া উত্তর দিয়েন ভাইজান বিগ ব্যাং স্বীকার করলে কিন্তু আবার পরে ফেরেস্তারা কোথায় থাকতেন এই উত্তর ও দিতে হবে এবং ডারউইন এর বিবর্তন তত্ত্ব ও কিন্তু মানিয়া লইতে হইতে পারে। :P :P তাই ভাবিয়া উত্তর দিয়েন মনে কইরা।

প্রশ্ন - ২ "কোরআনে এ ১৫০ মিলিয়ন বছর সময়ের ব্যাপ্তিকে ‘ইওম’ বলা হয়েছে। অর্থাৎ ১ দিন।"

"নিশ্চয় আমি এ কুরানকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করতে পারে। (সূরা ইবরাহীমঃ আয়াত ৪)"

ভাই তাহলে আপনার আল্লাহের কথা কিন্তু মিথ্যা প্রমানিত হচ্ছে কারণ যেই মানুষরা অন্ধকার যুগে ছিল তাদের জন্য ব্যাপারটা বুঝা খুব কঠিন কিন্তু তিনিই আবার বলেন তিনি কোরান কে সহজ করে দিয়েছেন একটু অদ্ভুত বটে।

আপনার উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম ।আরও অনেক কিছু জানার ছিল জাকের নালায়েক ভাইজানরে তো পাইনা উনি আবার জটিল জটিল কুরান এর ব্যাখ্যা দেন ......... শালা নালায়েক একটা আসলেই যাক অপেক্ষায় থাকলাম কিন্তু ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: আপনি বললেন "
কিন্তু আল কুরআন এ আছে - "আর তিনি এমন যে, সমস্ত আসমান ও যমীনকে সৃষ্টি করিয়াছেন ছয় দিনে, তখন তার আরশ(সিংহাসন) ছিল পানির উপরে(সূরা হূদ,১১: আয়াত ৭)" (যাহার আকৃতি নাই তাহার আবার আরশ(সিংহাসন) লাগে ......... =p~ =p~ =p~ )

আরবিতে আরশ শব্দের অর্থ শুধু সিংহাসন নয়, সম্রাজ্য ও বুঝায়। এখানে প্রশ্নটি ছিল, আকাশ ও পৃথিবী যদি প্রথমে না থেকে থাকে এবং পরে সৃষ্টি করা হয়ে থাকে তাহলে প্রথমে কি ছিল? এ প্রশ্নটি এখানে উল্লেখ না করেই এর সংক্ষিপ্ত জবাব দেয়া হয়েছে এ বলে যে, প্রথমে পানি ছিল। এ পানি মানে কি তা আমরা বলতে পারি না। পানি নামে যে পদার্থটিকে আমরা চিনি সেটি, না এ শব্দটিকে এখানে নিছক রূপক অর্থে অর্থাৎ ধাতুর বর্তমান কঠিন অবস্থার পূর্ববর্তী দ্রবীভূত (Fluid) অবস্থা বুঝানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে? তবে আল্লাহর আরশ পানির ওপরে ছিল-এ বাক্যটির যে অর্থ আমরা বুঝতে পেরেছি তা হচ্ছে এই যে, আল্লাহর সাম্রাজ্য তখন পানির ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। আর আপনি বললেন " যাহার আকৃতি নাই তাহার আবার আরশ(সিংহাসন) লাগে"। আকৃতি নেই কে বলেছে? কোথায় পেয়েছেন কোরআনের? আকৃতি আছে। তবে সেটা কেমন তা আমাদের বা মানুষের অনুধাবনের বাহিরে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

আপনি বললেন " ভাই তাহলে আপনার আল্লাহের কথা কিন্তু মিথ্যা প্রমানিত হচ্ছে কারণ যেই মানুষরা অন্ধকার যুগে ছিল তাদের জন্য ব্যাপারটা বুঝা খুব কঠিন কিন্তু তিনিই আবার বলেন তিনি কোরান কে সহজ করে দিয়েছেন একটু অদ্ভুত বটে।"

দেখুন কোরআনের বেসিরভাগ কথাই সহজ এবং প্রাঞ্জল। এসবি হচ্ছে কোরআনের আসল আয়াত যা বিশ্বাসীদের কোরআন অনুসরন করতে সাহাজ্য করে। আর কিছু আয়াত আছে জটিল যা রুপক হিশেবে থাকে। এসবের আসল অর্থ আল্লাহ্‌ই সবচেয়ে ভাল জানেন। বিশ্বাসীদের এসব আয়াতের অর্থ জানা জরুরি নয়। এসব আয়াত কোরআনের মহিমা প্রকাশ করে। এসব আয়াত নিয়ে আপনাদের মত সন্দেহবাদিরাই পড়ে থাকেন।

তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। [আল ইমরান ৭ ।

আর ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্ব মেনে নেয়ার প্রশ্ন কেন আসলো বুঝলাম না।

৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১০

যাযাবরমন বলেছেন: ভাত দেখতে সব ভাত টিপতে হয় না, ১টা দেখলেই চলে।
আপনার অন্যান্য তথ্য যা আমি বিশ্লেষন করতে পারছিনা তাতেও সন্দেহ দেখা দিচ্ছে।

৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২২

যাযাবরমন বলেছেন: ১৮ কোটি মানুষ বলেছেন: প্রশ্ন -১ পৃথিবী তিনি কোথায় দাড়িয়ে সৃষ্টি করলেন?

ইনফ্লেশন থিউরি অনুযায়ি যে কেউ আমাদের মহাবিশ্বে মত তৈরি করতে পারে। তার ১। ১টা শুন্য বিন্দু লাগবে, ২। তার জানতে হবে কিভাবে শুন্য থেকে বস্তু বানাতে হয়। বাকি পক্রিয়ায় আর গেলাম না।

আল্লাহ যেভাবেই হোক প্রথমে নিজেকে তৈরি করেছেন(কাওকে না কাওকে প্রথমে নিজেকে তৈরি করতে হয়েছে, যিনি মুল স্রস্টা)। তারপরে এই মহাবিশ্বে তৈরি করেছেন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০৩

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: সব কিছুরই শুরু আছে। আল্লাহ্‌ হচ্ছেন সেই শুরু। তাকে সৃষ্ট হতে হবে কেন? তিনি হচ্ছেন সবকিছুর স্রষ্টা, তিনি সবসময় ছিলেন এবং থাকবেন। যা সৃষ্টি হয় তার ধ্বংস ও হয়। কিন্তু তাঁর কোন ধ্বংস নেই। কারন তিনি সৃষ্ট নন।
আপনি বললেন ইনফ্লেশন থিউরি অনুযায়ি যে কেউ আমাদের মহাবিশ্বে মত তৈরি করতে পারে। তার ১। ১টা শুন্য বিন্দু লাগবে, ২। তার জানতে হবে কিভাবে শুন্য থেকে বস্তু বানাতে হয়।

আপনি ব্যাপারটা দেখছেন মানুষ হিশেবে। মানুষের চিন্তার সিমাবদ্ধতা নিয়ে। থিয়োরিটাও মানুষের ই তৈরি। কিন্তু এখানে কাজ করছেন আল্লাহ্‌ নিজে, তাঁর ক্ষমতা নিয়ে। তাঁর কাজের ক্ষমতা আপনারই মতো সিমাবদ্ধতা নিয়ে হবে তা ভাবছেন কেন?

৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৭

১৮ কোটি মানুষ বলেছেন: " ধাতুর বর্তমান কঠিন অবস্থার পূর্ববর্তী দ্রবীভূত (Fluid) অবস্থা "

আর

" যাহার আকৃতি নাই তাহার আবার আরশ(সিংহাসন) লাগে"। আকৃতি নেই কে বলেছে? কোথায় পেয়েছেন কোরআনের? আকৃতি আছে। তবে সেটা কেমন তা আমাদের বা মানুষের অনুধাবনের বাহিরে।"

এই দুই খানার Reference দিয়েন রে ভাই । কই থেকে যে আজগুবি জিনিসপাতি পান !!! (একবারে নবীজির লাইন ধরছেন "ঘণ্টা শুনে,অহি বের করেন =p~ =p~ =p~ ,আপনাদের মতো কামিল যে কেন হইতে পারিনা :P :P :P ) ??? একবার এক হুজুর রে শুধু জিজ্ঞেস করছিলাম সূরা আলযুমার সাতষট্টি নাম্বার আয়াত এ আসে আল্লাহ দুই হাতওয়ালা আর কইতে যা দেরি পিটাইতে আইতাছিল এইটাও মেনে নিয়েছি কি করমু কন আপনাদের ধর্ম কয় এই সব কিন্তু এই যুগে এসেও ঘণ্টা শুনবেন,দিনে ঘুমাইয়া খোয়াব দেখবেন (সহিহ বুখারি শরীফ প্রথম খণ্ড পৃষ্ঠা ৪-৫)আর কইবেন অহি নাজিল হইছে !!! এত সহজে তাতো মানুষ মানবনা ।আপনাদের মহা উম্মাদ মূর্খ আরবদের মধ্যে পণ্ডিত ছিল তাই পৃথিবীর সবাই মূর্খ পণ্ডিতের কথা মেনে নিবে সেই দিন তো আর নাই রে ভাই।Reference দিয়েন কুরান এ কোথায় আছে আপনার লিখা দুইটা =p~ =p~ =p~ আর শুধু কুরান এর Reference ই দিবেন কারন সেই আমলে শুধু কুরান ছিল আর আপনার আল্লাহ জোরগলায় দাবিও করেছেন

"নিশ্চয় আমি এ কুরানকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করতে পারে। (সূরা ইবরাহীমঃ আয়াত ৪)"

আর এইতো অনেকটা লাইন এ আইছেন

"কোরআনের বেসিরভাগ কথাই সহজ এবং প্রাঞ্জল। এসবি হচ্ছে কোরআনের আসল আয়াত যা বিশ্বাসীদের কোরআন অনুসরন করতে সাহাজ্য করে। আর কিছু আয়াত আছে জটিল যা রুপক হিশেবে থাকে। এসবের আসল অর্থ আল্লাহ্‌ই সবচেয়ে ভাল জানেন।" তার মানে আপনি স্বীকার করছেন সেই আমলের মানুষের জন্য ও কুরান টা আসলে তত সহজ ছিলনা এবং সূরা ইবরাহীম এর ৪ নাম্বার আয়াতটা সত্যি না??? কুরান নামক মার্কেটিং বইটা Philip Kotler এর মার্কেটিং বইটার মতো সহজ না,তাহলে কুরান এ এমন মিথ্যা কথা লিখা কেন যে বই খানা সহজ??? :D :D :D

আপনি আরও বলছেন "আল্লাহর সাম্রাজ্য তখন পানির ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। " পানির উপর সেই জায়গাটার নাম কি ?আর আপনার আল্লাহের এত বড় একটা সাম্রাজ্য !!! কোটি কোটি হুরপরি আর গেলমান,নদী ওয়ালা সাম্রাজ্য কোন মানুষ খুঁজে পায়না এ তো দেখি বড়ই কুদরতি ব্যাখ্যা দিলেন তাহলে আবার প্রথমে "মহাবিশ্বের সৃষ্টি এবং স্রষ্টার অস্তিত্ব" এই Heading বাদ দিয়া লেখেন "সপ্নপ্রাপ্ত আজিব গ্যাঁজাখুরি গল্প" আর এত প্রমান দিলেন মনে হইল এই গ্যাঁজা খুরি গল্প রে সত্যি প্রমান করবেন বিজ্ঞান দিয়া শেষ পর্যন্ত সেই দশজন মার্কেটিং এজেন্ট (ঐ যে পাঞ্জাবি পইরা ঘুইরা বেড়ায় আর রগ কাটে আর মুখে কয় নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর ) তাদের মতো কইয়া দিলেন গ্যাঁজা খুরি গল্পটাতে অনেক রুপক কথা বলছি =p~ =p~ =p~ ব্যাখ্যা দিতে পারবেননা করেন ধর্ম লইয়া পোদ্দারি ঠিক জাকির নালায়েক এর মতন :D :D :D আপনার উত্তর এর অপেক্ষায় রইলাম Reference দুইটা দিয়েন কইলাম।

(কিছু অংশ শুদ্ধ কিছু চলিত এটা কিন্তু আপনাদের আল্লাহের গজব বা লানত এর ফলে হয় নাই, কিছুটা সময়ের অভাবে। দয়া করিয়া ইহাকে লানত বা গজব হিসাবে ধরবেন না আশা করি এবং আপনার সাথে ব্লগে আলাপ করিয়া খুশি হইলাম তাহা বলাই বাহল্য,ধন্যবাদ )

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৯

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: আপনি কিন্তু প্রথমে আমার প্রশ্নের উত্তর দেননি। আপনাকে প্রশ্ন করেছিলাম আকৃতি নেই কে বলেছে? কোথায় পেয়েছেন কোরআনের? সেটার উত্তর না দিয়ে যথারীতি আপনাদের স্বভাব অনুযায়ী পাল্টা প্রশ্নে চলে গেলেন। কেন? উত্তরটা আগে দিয়ে নাহয় পলাটা প্রশ্ন করতেন। তাই, আগে আমার প্রশ্নের উত্তর দিন তারপর আমি আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দেব, :)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৯

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: আর আপনার দেয়া সূরা ইব্রাহিমের ৪ নং আয়াতের বাংলা টা কোত্থেকে পেয়েছেন? আয়াতটি আসলে এমন

আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে। অতঃপর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা, পথঃভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথ প্রদর্শন করেন। তিনি পরাক্রান্ত, প্রজ্ঞাময়।

আগে ভাল করে জেনে নিয়ে তারপর কোরআনের ভুল ধরতে আসুন। অন্যের কাছ থেকে শোনা কোথায় নয়।

৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৪

১৮ কোটি মানুষ বলেছেন: ভাই ব্লগটাতে যেহেতু অনেক বিজ্ঞানের দ্বারা কুরআন নামক মার্কেটিং বইটারে সত্যি প্রমান করার চেষ্টা করছেন এত কিছু পড়ে বিজ্ঞান দিয়া কুরআনরে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছেন তাই বিজ্ঞান দিয়াই আপনারে জবাব দেই

"যাহার আকার,আয়তন,অবস্থান আছে এবং যাহা ভর দখল করে তাহাকে পদার্থ বলে (একবারে প্রাইমারী এর বইখাতা তে গেলাম নতুবা আবার বলে বসতে পারেন এই সব বিজ্ঞান মানিনা,তারপরও কোন ক্লাস এর বিজ্ঞান বই সেটার Reference লাগলে মনে কষ্ট না নিয়া জানাইয়েন,বলে দিব কোন ক্লাস এর বই তে আছে )" সেই হিসাবে আপনার আল্লাহ্‌রে অপদার্থ বলা জায়েজ কিনা বলেন,আর জায়েজ বলা না গেলে কিসের ভিত্তিতে আপনি তারে জায়েজ বলবেন না সেটা ও বলেন মনে কইরা।তাহলে উত্তর দিতে সুবিধা হয়। আর ভাই আমি আপনার মার্কেটিং বই কুরআন মানিনা,বিজ্ঞান মানি।প্রথম থেকেই তাই আপনাদের কুরআনকে গাঁজাখুরি গল্পই বলছি।

"আকৃতি নেই কে বলেছে? কোথায় পেয়েছেন কোরআনের? আকৃতি আছে। তবে সেটা কেমন তা আমাদের বা মানুষের অনুধাবনের বাহিরে।" আপনি এত গবেষণা দিয়া বিজ্ঞান দিয়া কুরআন শিখাইলেন মহাকাশ তত্ত্ব,বিগবাং বুঝাইলেন বিজ্ঞান আর কুরআন দিয়া তাহলে আল্লাহেরএই জিনিশটাও এই বিজ্ঞান দিয়াই বুঝাইয়েন কইলাম,আপনাদের গাঁজাখুরি কুরআন দিয়া বুঝাইয়েন না। আপনিই ব্লগ টা লিখে চেষ্টা করছেন গাজাখুরি বইটারে বিজ্ঞান দিয়া টানতে।আর পাবলিক ব্লগ লিখছেন তাই আমার Objection আমি জানাইছি।আবার মনে করেন না পিছাইয়া আইলাম আপনারা তো আবার মনেই করেন নাস্তিক গো খুঁটির জোর নাই,ধামকি দিলে পিছাইয়া যায় । আসল কাহিনী তো অনেক এ কয় আপনারা ধমক দেন ধর্মের কল বাতাসে যেন নাড়া না খায় সেই ভয়ে ;) ;) ;) ।যাক আরও আলাপ হবে আশা করি

আর বাক্তিগত ভাবে দুঃখিত -

"লেখক বলেছেন: আর আপনার দেয়া সূরা ইব্রাহিমের ৪ নং আয়াতের বাংলা টা কোত্থেকে পেয়েছেন? " এটা আসলে সূরা ইব্রাহিমের ৪ নং আয়াত নয় হবে সূরা আদ দোখান এর আয়াত ৫৮। আর আপনার কুরান যে জিলাপির মত সহজ আরও পাইবেন
সূরা ইব্রাহীম এর ৪ নাম্বার আয়াত এ
" আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে।" বুঝছেন তো কেমন জিলাপির মত সহজ =p~ =p~ =p~ ??? যাক আপনার কথার উত্তর দিলাম এই বার উপরে আমার প্রশ্ন গুলার উত্তর দিবেন সময় কইরা আর আগে এ কইলাম রুপক অর্থে খেলছে ,রুপক অর্থে খেলছে এমন কইয়েন না কারন ব্লগ লিখার সময় এত বিজ্ঞান বুঝাইলেন এখন রুপক রুপক খেলা আপনার মানাবেনা।

৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: আপনাদের চিরাচরিত স্বভাব হচ্ছে আপনারা কোন বিষয়ের গভিরে না যেয়েই বা ভাল করে বুঝার চেষ্টা না করেই সিদ্ধান্তে চলে আসেন। এখানেও এর ব্যাতিক্রম দেখলাম না। :) আপনি পদার্থ বা অন্য যেসব থিওরি বললেন তা কিন্তু আপনার বা মানুষের সিমাবদ্ধতার মধ্যে প্রযোজ্য। যেমন ধরুন আমরা আছি ত্রিমাত্রিক পৃথিবীতে। আপনি পদার্থের যে সংজ্ঞা দিলেন তাও কিন্তু এই ডাইমেনশন এর। এই ত্রিমাত্রিক এর চেয়ে উচ্চ মাত্রার পৃথিবীতে পদার্থের সংজ্ঞা কি হবে আপনি কিন্তু জানেন না। জাস্ট ধারনা করতে পারেন। ৪ অথবা ৫ বা আরও উচ্চ ডাইমেনশন এর ক্ষেত্রে পদার্থের সংজ্ঞা আপনি কিভাবে দেবেন বলুন দেখি? সেখানকার কোন পদার্থের সংজ্ঞা এই ত্রিমাত্রিক বিশ্বের সংজ্ঞা দিয়ে দেয়া যাবে না। তাই বলে কি তাঁর অস্তিত্ব নেই বা আকার নেই বলবেন? তাই বলেছি, আল্লাহ্‌র আকার অবশ্যই আছে, কিন্ত সেটা কেমন তা আমাদের মানুষের ধারনার বা চিন্তার ক্ষমতার বাহিরে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে

আপনি এখানে কঠিনের কি দেখলেন বুঝলাম না ঠিক। কি প্যাচটা দেখলেন? যখন কোন পয়গম্বরকে কোন জাতীর পথ প্রদর্শক হিশেবে পাঠানো হত তখন সেই জাতীর ভাষাভাষী করে পাঠানোই স্বাভাবিক। আপনার কি ধারনা? আমাদের জাতিতে কোন নবি পাঠাতে চাইলে ফ্রেঞ্চ বা ল্যাটিন ভাষা জানা এবং বাংলা না জানা কাউকে নবি হিশেবে পাঠানো উচিত?

আর কোরআনকে পাঠানো হয়েছে আরবি ভাষায়, কারন নবি মুহাম্মদ (সঃ) ছিলেন সে ভাষারই লোক। যাতে তিনি কোরআনের কথা বুঝতে পারেন এবং মানুষকে উপদেশ দিতে পারেন। আর আরবিতে সহজ করে দিয়েছেন এটার অর্থ কোরআনকে ভালভাবে বুঝতে হলে আরবি ভাল ভাবে জানতে হবে। কারন কিছু কিছু আরবি শব্দের অনেকগুলো বাংলা বা ইংলিশ অর্থ আছে। আনুবাদকগন এসবের একটি ব্যবহার করেন যা সবক্ষেত্রে সঠিক হয় না বা সঠিক তম শব্দার্থ ব্যবহার করতে ব্যর্থ হন। তাই কোরআনের ভুল ধরার আগে আরবি ভাষা সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকা জরুরি।
নিশ্চয় আমি এ কুরানকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করতে পারে।

আশা করি আপনার কাছে এই আয়াতটির মর্মার্থ পরিষ্কার হয়েছে। ধন্যবাদ।

৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৫

১৮ কোটি মানুষ বলেছেন: আপনার বিদ্যা কতখানিতা আপনার আগের পোস্ট থেকে ধারনা করা উচিত ছিল,তারপর কমেন্ট করার দরকার ছিল

Click This Link

যাক আপনার সাথে যুক্তি দিয়া বুঝান শুধু শুধু সময় নষ্ট করা,সাধারণত ব্লগার দের যুক্তি দেখি আর হাসি কিন্তু একে একে মহাবিশ্বের সৃষ্টি এবং স্রষ্টার অস্তিত এর ৯ খানা পর্ব বের করলেন তাই একটু আগ্রহী হইলাম আপনার সাথে কথা বলার কিন্তু সেই সবার মত বিজ্ঞান দিয়া কুরআন বুঝাইতে যান পরে যখন পারেননা তখন সাধারণত রুপক রুপক খেলেন।ঐ রাস্তা বন্ধ কইরা দিলাম এখন আর ব্যাখ্যা দিতে পারেন না,তাই আর একটা কল্পনার আশ্রয় লইলেন ত্রিমাত্রিক,চতুর্থ মাত্রিক।তাও ভাল বিজ্ঞান চেষ্টা করে এমন একটা কল্পনার আশ্রয় নিলেন।ঠিক আছে আপনারে আপনার যুক্তি দিয়াই বলি (উল্লেখ্য - আপনার উদাহরন গুলা কি ত্রিমাত্রিক পৃথিবীর জন্য ছিল?কোথাও কিন্তু উল্লেখ করেন নাই এই ব্যাপারে,আর বিজ্ঞান যেহেতু এখনও ত্রি মাত্রিক দুনিয়ার বাইরের কোন বাস্তব উদাহরন দিতে পারেনাই তাই এখনও চতুর্থ মাত্রিক বা উচ্চ মাত্রার পৃথিবী সর্বজনীন গৃহীত নয়)।

তবে কুরআন কিন্তু আপনার সেই হিসাবে একমাত্রিক দুনিয়ার প্রেক্ষাপটে ছিল কারন "অবশেষে তিনি যখন সুর্যের অস্তাচলে পৌছলেন; তখন তিনি সুর্যকে এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যেতে দেখলেন" সুরা আল-কাহফ,আয়াত ৮৬।আল্লাহ এবং মহাউম্মাদ,মহাজ্ঞানী দুই চরিত্র - কিন্তু বড়ই আফসোস সূর্য যে পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যায়না বরং পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে এই তথ্যটা এই দুই মূর্খর জানা ছিলনা ।তাই কুরআন নামক গ্যাঁজাখুরি জিনিশটা একমাত্রিক দুনিয়ার জন্য ছিল কিনা তাও সন্দেহ আছে,খুব সম্ভবত আপনার মত কিছু মানুষের জন্যই ছিল তাই আপনারাই পারেন নিজের মত করে বিজ্ঞান দিয়ে এক গাঁজাখুরি বইকে ব্যাখ্যা দিতে।

যাক বেশি গভীরে যাবনা আপনার জন্য কারন ছোটখাটো প্রশ্নর উত্তরই দিতে পারছেন্ না (আমার আগের কোন প্রশ্নর উত্তর আপনি এখনও দেন নাই উপরে ভাল করে আবার প্রশ্ন গুলা পড়েন) আর কঠিন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলেতো মনে হয় আবার ঘণ্টা ধ্বনি শুনে কুরআন বের করা শুরু করবেন নতুবা সপ্ন দেখবেন আর কইবেন আমি অহি প্রাপ্ত হইছি =p~ =p~ =p~

শেষ কথা তাহলে দাঁড়াচ্ছে এই ত্রিমাত্রিক জগত দিয়া (বিজ্ঞান এবং সভ্যতা যখন উন্নতির চরম শিখরে চলে গেছে বলে দাবি করে সেই অব্বস্থায় ) ও আপনার অপদার্থ আল্লাহরে আপনি ব্যাখ্যা করতে পারলেন না সেখানে আপনার মহাউম্মাদ মহানবী আর আল্লাহ আবার কোন মুখ দিয়া নিচের দাবীগুলা করে ??? -

"নিশ্চয় আমি এ কুরানকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করতে পারে। (সুরা আদ দোখান ,আয়াত ৫৮)"

আমি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি বোঝার জন্যে। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি? (সূরা আল ক্বামার,আয়াত ১৭)

আমি কোরআনকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি, (সূরা মারইয়াম,আয়াত ৯৭)


আপনার নবিজি কি মুখ দিয়াই কথা বলত নাকি অন্য কোন পথের সাহায্য নিত ? কারন সহজ বলে যেই জিনিস দাবি করে সেই জিনিস আপনি এত বিজ্ঞান দিয়াও ত্রিমাত্রিক জগতে ব্যাখ্যা করতে পারতাছেন না =p~ =p~ =p~ তাই এখন বলছেন আরও বেশি মাত্রিক দুনিয়া হলে ব্যাখ্যা করতে পারবেন :-B :-B :-B

আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে ভাই আপনার না আছে লজিক,না আছে বিজ্ঞান।এখানে "পরিষ্কার বোঝাতে পারে" এইঅংশটাকে বুঝান হয়েছে,ফ্রেঞ্চ বা ল্যাটিন ভাষা জানা কারো কথা বলা হয় নাই।লজিক বা বিজ্ঞান যেটাই পড়েন ভাল ভাবে পড়েন দয়া করে। দুনিয়ার কোটি-কোটি বই মানুষ অনুবাদ করে পড়ে ফেলছে,আপনার মত বিজ্ঞানিরাও কুরআন কে বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা দিতে পারছে এই অনুবাদ আর আসল বই পড়ে পড়ে,যিশুখ্রিষ্টর আগের বই অনুবাদ করে পড়ে ফেলছে,আপনার মহা উম্মাদ নবির আগের বইসমূহ তাওরাত,যাবুর,ইনজিল,জ্ঞান-বিজ্ঞানের কঠিন কঠিন বই অনুবাদ করে পড়ে ফেলছে এমনকি Plato,Socrates এদের দর্শন ও মানুষ সঠিক ভাবে অনুধাবন করতে পারছে কিন্তু আপনাদের গাঁজাখুরি মার্কেটিং বই কুরআন এ এসেই সব ঝামেলা হয়ে যাচ্ছে তাই না?সত্যিই অদ্ভুত যুক্তি দিলেন কিন্তু এমন অদ্ভুত যুক্তি শুনতে ভাল লাগল না । এমন অদ্ভুত যুক্তি দিয়াই আপনার যুক্তি বিদ্যার মাপকাঠিখানা দেখাইয়া দিলেন তাই আর আপনারে আর Reply দেবার প্রয়োজনীয়তা দেখছিনা।ভাল থাকেন।যেদিন আমার উপরের সবগুলা প্রশ্নের বাস্তব বিজ্ঞান দিয়া প্রমান দিতে পারবেন বলে মনে করবেন তখন একটা Messeage দিয়েন,তখন না হয় আবার আপনার সাথে আলাপ করা যাবে। ধন্যবাদ।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৩

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: হ্যা ভাই। আপনাদের দৃষ্টিতে তো সব আস্তিক গণ্ড মূর্খ, আর আপনারা সব আতি জ্ঞানী। :D অপরকে জ্ঞান দেয়াই আপনাদের কাজ। অপরের কাছ থেকে জ্ঞান অর্জনের উরধে আপনারা। :D

আপনি বললেন " বিজ্ঞান যেহেতু এখনও ত্রি মাত্রিক দুনিয়ার বাইরের কোন বাস্তব উদাহরন দিতে পারেনাই তাই এখনও চতুর্থ মাত্রিক বা উচ্চ মাত্রার পৃথিবী সর্বজনীন গৃহীত নয়)।"

আমি খোদার আকার বুঝতে চতুর্মাত্রিক বা তার উপরের ডাইমেনশনের কথা বলেছি। অন্য ক্ষেত্রে নয়। আর বিজ্ঞান ত্রিমাত্রিক এর উপরের ডাইমেনশনের প্রমান এখনো পায় নি বলেই তা থাকবে না এমনতো না, তাই না? অভিকর্ষ আবিস্কারের আগে তা ছিলনা এমন কথা কি বলবেন আপনি? নাকি বিজ্ঞান যখন আগে ভাবতো যে পৃথিবী সমতল তখন কি পৃথিবী আসলেই সমতল ছিল? বিজ্ঞান ত্রিমাত্রিক এর উপরের ডাইমেনশনের প্রমান করতে পারেনি কিন্তু ফেলেও দেয় নি। যদি কাল সেটা প্রমাণিত হয় তখন আপনি কি বলবেন এতদিন চতুর্মাত্রিক বলে কিছু ছিলনা? পৃথিবী এবং মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে ত্রিমাত্রিক বলেইআল্লাহ্‌র অস্তিত্ব ও এই ডাইমেনশনেই হতে হবে এমন তো কথা নেই।

আপনার দেয়া " "অবশেষে তিনি যখন সুর্যের অস্তাচলে পৌছলেন; তখন তিনি সুর্যকে এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যেতে দেখলেন" সুরা আল-কাহফ,আয়াত ৮৬"

আসুন ভাল করে বুঝে দেখি ( অবশ্য আপনি বুঝতে চাইবেন বলে মনে হয়না। কারন আপনারা অন্যের যুক্তিকে গ্রাহ্যই করেন না, তাও বলছি) এর আগের আয়াত গুলো থেকে আসছি আমি।

আর হে মুহাম্মাদ! এরা তোমার কাছে যুলকারনাইন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। *১ এদেরকে বলে দাও, আমি তার সম্বন্ধে কিছু কথা তোমাদের শুনাচ্ছি। *২আমি তাকে পৃথিবীতে কর্তৃত্ব দিয়ে রেখেছিলাম এবং তাকে সবরকমের সাজ-সরঞ্জাম ও উপকরণ দিয়েছিলাম। সে (প্রথমে পশ্চিমে এক অভিযানের) সাজ-সরঞ্জাম করলো। এমন কি যখন সে সূর্যাস্তের সীমানায় পৌঁছে গেলো*৩ তখন সূর্যকে ডুবতে দেখলো একটি কালো জলাশয়ে*৪ এবং সেখানে সে একটি জাতির দেখা পেলো। আমি বললাম, “হে যুলকারনাইন! তোমার এ শক্তি আছে, তুমি এদেরকে কষ্ট দিতে পারো অথবা এদের সাথে সদাচার করতে পারো।”*৫সে বললো, “তাদের মধ্য থেকে যে জুলুম করবে আমরা তাকে শাস্তি দেবো তারপর তাকে তার রবের দিকে ফিরিয়ে নেয়া হবে এবং তিনি তাকে অধিক কঠিন শাস্তি দেবেন। আর তাদের মধ্য থেকে যে ঈমান আনবে ও সৎকাজ করবে তার জন্য আছে ভালো প্রতিদান এবং আমরা তাকে সহজ বিধান দেবো।” [ সুরা আল-কাহফ,(৮৩-৮৮) ]

*১> এ বাক্যটির শুরুতে যে “আর” শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে তার সম্পর্কে অবশ্যই পূর্ববর্তী কাহিনীগুলোর সাথে রয়েছে। এ থেকে স্বতঃফূর্তভাবে এ ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে, মূসা ও খিযিরের কাহিনীও লোকদের প্রশ্নের জবাব শোনানো হয়েছে। একথা আমাদের এ অনুমানকে সমর্থন করে যে, এ সূরার এ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ কাহিনী আসলে মক্কার কাফেররা আহলি কিতাবদের পরামর্শক্রমে রসূলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পরীক্ষা করার জন্য জিজ্ঞেস করেছিল।

*২> এখানে যে যুলকারনাইনের কথা বলা হচ্ছে তিনি কে ছিলেন, এ বিষয়ে প্রাচীন যুগ থেকে নিয়ে আজো পর্যন্ত মতবিরোধ চলে আসছে। প্রাচীন যুগের মুফাসসিরগণ সাধারণত যুলকারণাইন বলতে আলেকজাণ্ডারকেই বুঝিয়েছেন। কিন্তু কুরআনে তাঁর যে গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা হয়েছে, আলেকজাণ্ডারের সাথে তার মিল খুবই কম। আধুনিক যুগে ঐতিহাসিক তথ্যাবলীর ভিত্তিতে মুফাসসিরগণের অধিকাংশ এ মত পোষণ করেন যে, তিনি ছিলেন ইরানের শাসনকর্তা খুরস তথা খসরু বা সাইরাস। এ মত তুলনামূলকভাবে বেশী যুক্তিগ্রাহ্য। তবুও এখনো পর্যন্ত সঠিক ও নিশ্চিতভাবে কোনো ব্যক্তিকে যুলকারনাইন হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারেনি।

*৩> ) ইবনে কাসীরের মতে সূর্যাস্তের সীমানা বলতে বুঝাচ্ছে তিনি পশ্চিম দিকে দেশের পর দেশ জয় করতে করতে স্থলভাগের শেষ সীমানায় পৌঁছে যান, এরপর ছিল সমুদ্র। এটিই হচ্ছে সর্যাস্তের সীমানার অর্থ। সূর্য যেখানে অস্ত যায় সেই জায়গায় কথা এখানে বলা হয়নি।

*৪> অর্থাৎ সেখানে সূর্যাস্তের সময় মনে হতো যেন সূর্য সমুদ্রের কালো বর্ণের পংকিল পানির মধ্যে ডুবে যাচ্ছে। যুলকারণাইন বলতে যদি সত্যিই খুরসকেই বুঝানো হয়ে থাকে তাহলে এটি হবে এশিয়া মাইনরের পশ্চিমক সমুদ্রতট, যেখানে ঈজিয়ান সাগর বিভিন্ন ছোট ছোট উপসাগরের রূপ নিয়েছে। কুরআন এখানে ‘ বাহর” (সমুদ্র) শব্দের পরিবর্তে “আয়েন” শব্দ ব্যবহার করেছেন, যা সমুদ্রের পরিবর্তে হ্রদ বা উপসারগ অর্থে অধিক নির্ভুলতার সাথে বলা যেতে পারে একথাটি আমাদের উপরোক্ত অনুমানকে সঠিক প্রমাণ করে।

*৫> আল্লাহ যে একথাটি সরাসরি অহী বা ইলহামের মাধ্যমে যুলকারণাইনকে সম্বোধন করে বলে থাকবেন এমন হওয়া জরুরী নয়। তেমনটি হলে তাঁর নবী বা এমন ব্যক্তি হওয়া অপরিহার্য হয়ে পড়ে, যার সাথে সরাসরি কথা বলেছেন। এটি এভাবে হয়ে থাকতে পারে যে, আল্লাহ্‌ সমগ্র পরিবেশ ও পরিস্থিতিকে তার নিয়ন্ত্রণে দিয়ে দিয়েছেন।। এটিই অধিকতর যুক্তিসঙ্গত বলে মনে হয়। যুলকারনাইন সে সময় বিজয় লাভ করে এ এলাকাটি দখল করে নিয়েছিলেন। বিজিত জাতি তার নিয়ন্ত্রণাধীন ছিল। এহেন অবস্থায় আল্লাহর বিবেকের সামনে এ প্রশ্ন রেখে দেন যে, এটা তোমার পরীক্ষার সময়, এ জাতিটি তোমার সামনে ক্ষমতাহীন ও অসহায়। তুমি জুলুম করতে চাইলে তার প্রতি জুলুম করতে পারো এবং সদাচার করতে চাইলে তাও তোমার আয়ত্বাধীন রয়েছে।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন এখানে কি বুঝানো হয়েছে। কোরআনের শুধু একটা আয়াত দিয়ে ভুল ধরতে আশাটা আপনাদের একটা স্বভাব যা ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছু না।


এর পর, বাকি যেসব আয়াতের কথা বললেন তার ব্যাখ্যা আগেই দিয়েছি। না বুঝলে আবার পড়ে নিন। উপদেশ দেয়ার জন্য নিশ্চয়ই ওইসব রুপক এর প্রয়োজন নেই। এসব নিয়ে আপনারাই পড়ে থাকবেন। এসব থাকায় একটা সুবিধা হয়েছে তা হচ্ছে আপনাদের সহজেই চিহ্নিত করা যায়। আমরা ওইসব রুপক নিয়ে তেমন একটা মাথা ঘামাই না। কারন আল্লাহ্‌ নিজেই বলেছেন বিশ্বাসীদের এসব আয়াতের অর্থ জানা জরুরী নয়। আর আপনি যে অনুবাদের কথা বললেন তার উৎপত্তি কখন? গত শতাব্দী বা তার আগের শতাব্দীতেই। আপনার কি ধারনা মানুষ সৃষ্টির প্রথম থেকেই অনুবাদ বা অন্য ভাষা সম্পর্কে জানতো? আপনি এখন যে সময়ে আছেন তা দিয়ে মুহাম্মদ (সঃ) এর পূর্বের যুগের কথা কেন বিচার করছেন? তখঙ্কার জীবন ব্যবস্থা দিয়ে বিচার করুন। তাহলেই বুঝতে পারবেন আয়াত গুলোর অর্থ। এখানে মুহাম্মদ(সঃ) এর আগের নবীদের কথা বলা হয়েছে। তখন কি এখনকার মত জিবনব্যবস্থা এত উন্নত ছিল? নাকি যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত ছিল?

আর আপনি তর্ক করতে আসবেন তো সীমার ভেতর থেকেই করবেন। অপরের বিশ্বাস এ আঘাত করে এমন কথা বলে নয়। না হয় মন্তব্য করবেন না।আপনার হাতে পায়ে ধরছিনা আমি মন্তব্য করার জন্য। ভদ্র ভাষায় কথা বলতে পারলে মন্তব্য করুন নাহয় চুপ থাকুন। আপনি বললেন " আর আপনারে আর Reply দেবার প্রয়োজনীয়তা দেখছিনা।" আপনি রিপ্লাই দিবেন্না আর তা আমি জানতাম। আপনাদের কাছ থেকে এমন ( আর Reply দেবার প্রয়োজনীয়তা দেখছিনা) কথা অনেক তর্কেই বলেছেন আপনার মত অন্যান্যরা। ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।

১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৫

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: @১৮ কোটি মানুষ, আপনাকে আমি সতর্ক করে দিয়েছিলাম যে যদি তর্ক করতে আসেন তো ঠিক আছে। কিন্তু ঝগড়া করতে আসবেন না। আপনার সব প্রশ্নের উত্তর আমি দেব কিন্তু আপনাকে ভদ্র ভাবে প্রশ্ন করতে হবে। কিন্তু আপনি সে টাইপের লোক না। গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে চাইলে অন্য কারো সাথে করুন। এখানে না।

১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৮

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: আপনার ঐ " " সহজ করে দিয়েছি " কথাটার আগে কিন্তু এটাও আছে
আমি কোরআনকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি,। এর মানে কোরআন কে আরবিতে সহজ করে দিয়েছেন। এবং কেন এটা বলা তা কি আমি উত্তর দেইনি এখানে,?

আর কোরআনকে পাঠানো হয়েছে আরবি ভাষায়, কারন নবি মুহাম্মদ (সঃ) ছিলেন সে ভাষারই লোক। যাতে তিনি কোরআনের কথা বুঝতে পারেন এবং মানুষকে উপদেশ দিতে পারেন। আর আরবিতে সহজ করে দিয়েছেন এটার অর্থ কোরআনকে ভালভাবে বুঝতে হলে আরবি ভাল ভাবে জানতে হবে। কারন কিছু কিছু আরবি শব্দের অনেকগুলো বাংলা বা ইংলিশ অর্থ আছে। আনুবাদকগন এসবের একটি ব্যবহার করেন যা সবক্ষেত্রে সঠিক হয় না বা সঠিক তম শব্দার্থ ব্যবহার করতে ব্যর্থ হন। তাই কোরআনের ভুল ধরার আগে আরবি ভাষা সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকা জরুরি।

নাকি উত্তরটা আপনার মাথায় ধুকে নি? নাকি জেনেও এড়িয়ে গেছেন?

আপনি বললেন কোরআন দিয়ে কি কি আবিষ্কার হয়েছে তা প্রশ্ন করলেন। আপনাদের সমস্যা ঠিক কোথায় আমি বুঝি না। কোরআন কোন বিজ্ঞানের বই নয়। এটা একটা জীবন বিধান বা সংবিধান। যেসব নির্দেশ দেয়া আছে তা আমাদের পালন করতে হয়। এছারা কোরআনে আরও কিছু আয়াত আছে যা কোরআনের মহিমা বা সত্যতা প্রকাশ পায়। এসব আয়াতের অর্থকে বিজ্ঞানের চিরন্তন সত্য ব্যাপার গুলো দ্বারা পরীক্ষা করা যায় এবং তা হতে প্রমান পাওয়া যায় যে কোরআন আসলেই সঠিক এবং আল্লাহ্‌ প্রদত্ত কিনা। কোরআনের কিছু কিছু আয়াত বিজ্ঞানের সাথে মিলে যায়। তার মানে তো এটা না যে সমগ্র কোরআনটাই বিজ্ঞানের বই। এসব আয়াত দিয়ে কোরআনের সত্যতা যাচাই করা হয়। এসব আয়াত নিয়ে আমরা তেমন মাথা ঘামাই না। আপনারাই এসব নিয়ে লাফান। কারন আমরা বিশ্বাস করি কোরআনের সব কথা সঠিক। আর আপনারা কোরআনের এসব আয়াতের ভুল ধরতে যেয়ে উলটো ইসলাম এবং কোরআনের ই সাহায্য করেন। কারন তাতে বিজ্ঞানীরা এবং সাধারন মানুষ কোরআন নিয়ে গবেষণা করতে আগ্রহী হয় । বিজ্ঞানীরাও যাচাই করতে যেয়ে কোরআনের কোন ভুল ধরতে পারেনা বরঞ্চ কোরআনের সত্যতা আরও সুদৃঢ় করেন।

আর আপনার দেয়া আয়তটির প্রকৃত অনুবাদ হচ্ছে এটা

তিনিই তোমাদের জন্য মাটির শয্যা বিছিয়েছেন, আকাশের ছাদ তৈরি করেছেন, ওপর থেকে পানি বর্ষণ করেছেন এবং তার সাহায্যে সব রকমের ফসলাদি উৎপন্ন করে তোমাদের আহার যুগিয়েছেন। কাজেই একথা জানার পর তোমরা অন্যদেরকে আল্লাহর প্রতিপক্ষে পরিণত করো না।( সূরা আল বাক্বারাহ আয়াত ২২। )

আবার বলবেন না যেন যে আয়াত চেঞ্জ হয় কেন। এখানে আয়ত পরিবর্তন হয় নি। হয়েছে তার অনুবাদ। তার কারন আরবি কিছু শব্দের অনেকগুলো বাংলা বা ইংলিশ অনুবাদ রয়েছে। এখন কোন অনুবাদক যদি আরবি একটি শব্দের কয়েকটি অনুবাদ থেকে একটি ব্যবহার করে অনুবাদ সম্পন্ন করে এবং তাতে যদি ভুল ধরা পড়ে তার দোষ তো কোরআনের না, অনুবাদকে। এজন্যই বলেছি যে কোরআনের ভুল ধরতে যাওয়ার আগে আরবি ভাষা সম্পর্কে ভাল জ্ঞান থাকা আবস্যক। এবং ঠিক এই কারনেই আল্লাহ্‌ বলেছেন "নিশ্চয় আমি এ কুরানকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করতে পারে। (সুরা আদ দোখান ,আয়াত ৫৮)" এখানে মহানবী কে উদ্দেশ্য করে বলা হচ্ছে এবং উনার ভাষা ছিল আরবি। আশা করি আপনার সব উত্তর পেয়েছেন। যদি পেয়েও না পাওয়ার ভান করেন তাহলে আমার কিছু বলার নেই।

১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: আর আরেকটা কথা, আপনার বিছানা সমান বলে যে গোলাকার কোন বস্তুকে কাপড় দিয়ে আবৃত করা যাবে না এমনত না। তাই না?

১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩২

১৮ কোটি মানুষ বলেছেন: ওকে আপনার প্রতি-উত্তর পরে দিচ্ছি আপনার আল্লাহ নিয়া বলেন নাই - শেষ পর্যন্ত আপনার আল্লাহ যে অপদার্থ তা কি স্বীকার করলেন? কারন আপনি প্রথমেই বুঝাইলেন আপনি বিজ্ঞান মানেন, Force of Gravitation,Force of Expansion এমন অনেক কিছু স্বীকার করে এর পর বিগবাং বুঝাইলেন সেই সুত্রে আল্লাহ যে অপদার্থ সেটাও স্বীকার করেন।দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর দেন এর পর আপনার প্রতি-উত্তর দিচ্ছি আর নিজে নিজে আয়াত এর অর্থ বানাইলেন কিনা সেটা যদি কেও লিখাগুলা পড়ে এবং মিলাইয়া নেয় তাহলে আপনারা আয়াত এর অর্থ বানান কিনা নিজেই বুঝবে যাক তা সেই প্রসঙ্গ এবং প্রতি-উত্তরে পড়ে আসছি।নিজেদের পীঠ বাঁচানোর জন্য আপনারা যে রাতারাতি আয়াত এর অর্থ বদলিয়ে দেন তার প্রমান পাইলাম আবার ।যাক Reply পরে আগে আল্লাহ কি বিজ্ঞান দিয়া প্রমান করেন আর নতুবা স্বীকার করেন আল্লাহ অপদার্থ।আর যদি অন্ধ বিশ্বাস করেন তাহলে নিচের কথাটা লিখেন

“আমি বিজ্ঞান মানি কিন্তু আল্লাহরে প্রমান করতে পারিনাই বিজ্ঞান দিয়া।এবং বিজ্ঞানের বর্তমান এত অগ্রগতির পড়েও বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোন দিয়া আমার কাছে আল্লাহ একটা অপদার্থ”

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৮

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: আল্লাহ্‌র অস্তিত্ব বিজ্ঞান প্রমান যেমন করতে পারে নি তেমনি বাতিল ও করে দেয়নি। আপনাকে আল্লাহ্‌র অস্তিত্ব বুঝাতে কিছু ধারনার কথা বলেছিলাম । পদার্থের সংগা হিশেবে " এই ত্রিমাত্রিক এর চেয়ে উচ্চ মাত্রার পৃথিবীতে পদার্থের সংজ্ঞা কি হবে আপনি কিন্তু জানেন না। জাস্ট ধারনা করতে পারেন। ৪ অথবা ৫ বা আরও উচ্চ ডাইমেনশন এর ক্ষেত্রে পদার্থের সংজ্ঞা আপনি কিভাবে দেবেন বলুন দেখি?" কিন্তু আপনি বললেন
" বিজ্ঞান যেহেতু এখনও ত্রি মাত্রিক দুনিয়ার বাইরের কোন বাস্তব উদাহরন দিতে পারেনাই তাই এখনও চতুর্থ মাত্রিক বা উচ্চ মাত্রার পৃথিবী সর্বজনীন গৃহীত নয়)।" কিন্তু এটাও সত্যি যে বিজ্ঞান তা বাতিল করে দেয়নি। বিজ্ঞান এখনও পুরোপুরি সম্পূর্ণ বা সব ক্ষেত্রে সঠিক বা সত্য তা কিন্তু নয়। আজ আপনি পদার্থের সংজ্ঞানুযায়ী আল্লাহ্‌ কে বলছেন অপদার্থ। কাল যদি ৪ বা ৫ ডাইমেনশন প্রমাণিত হয় তখন কি বলবেন? তখন কি আপনি অপদার্থ হয়ে যাবেন পদার্থের সংজ্ঞানুযায়ি? নাকি আপনি থাকবেন ত্রিমাত্রিক পদার্থ আর এর উচ্চ গুলো সে মাত্রার পদার্থ? আইনেস্টাইনের সূত্রানুযায়ী কোন বস্তু যদি আলোর চেয়ে বেশী বেগে গতিশীল হয় তখন তার ভড়, দৈর্ঘ্য কি হবে বলুন দেখি? এবং সে বস্তুটির ক্ষেত্রে এখনকার ত্রিমাত্রিক পদার্থের সংজ্ঞাটা কি প্রযোজ্য হবে? Force of Gravitation,Force of Expansion , বিগবাং এসব ত্রিমাত্রিক বিশ্বের ক্ষেত্রে। যে এসব সৃষ্টি করেছেন তিনিও এর সিমাবদ্ধতার মধ্যে থাকবেন তা ভাবছেন কেন? আপনি অপদার্থ ভাবলেও তাঁর কিছু যায় আসেনা, বা তিনি তা হয় যাবেন না। আপনি যা ইচ্ছে ভাবুন। তা তিনিও কেয়ার করেননা বা আমিও কেয়ার করি না। আপনি তো আল্লাহ্‌ আছে তাই বিশ্বাস করেন না, কোরআন কে বিশ্বাস করেননা। তাহলে তিনি কেমন বা কোরআনে কি ভুল কি সঠিক তা ধরতে আসেন কেন? কি কারনে? কি উদ্দেশ্যে? আরেকজনের ভুল ভাঙ্গাতে? তাতে আপনার লাভ? কি বিশ্বাসে তা করতে চান? আপনার কি ধারনা? পৃথিবীর সবাই নাস্তিক হয়ে গেলে পৃথিবীতে শান্তি আসবে? তাহলেত রাশিয়া হয়ে যেত পৃথিবীর স্বর্গ। আপনার আমার সহজ একটা প্রশ্নের উত্তর কখনই দিতে পারেননি। তা হচ্ছে যদি পরকাল বলে কিছু না থাকে তাহলে কেন আমি ভাল থাকব, সৎ থাকব, যেখানে অসৎ থেকে বেশী ভাল এবং আরাম আয়েশে থাকতে পারি? যদি সৎ সাহস থাকে তাহলে আপনাদের বিশ্বাস সম্পর্কে জানতে আমি এখানে কিছু প্রশ্ন করেছি। সহজ ভাবে উত্তর দেন দেখি পাল্টা প্রশ্ন না করে? কারন উত্তর পাশ কাটিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করাটা আপনাদের একটা বদভ্যাস।

আর আমি কোন আয়াতের অর্থ নিজে বানিয়েছি যদি বলতেন তো খুসি হতাম। নিজেই দেখে নিন
http://www.somewhereinblog.net/' target='_blank' >এখানে

এখানে



১৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২২

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: @ ১৮ কোটি মানুষ আপনাকে বার বার বলসি ভদ্র ভাষা ব্যবহার করে মন্তব্য করতে। কিন্তু আপনি তা শুনছেন না। তাই আপনার মন্তব্য ডিলিট করতে বাধ্য হলাম। ভাববেন না। কপি করে রেখেছি। সবগুলর প্রতি মন্তব্য ও পেয়ে যাবেন।

১৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৪

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: @ ১৮ কোটি মানুষ আপনাকে আমি শর্ত দিয়েছিলাম যদি ভদ্র ভাষায় কথা বলতে পারেন এবং অন্যের বিশ্বাস এ আঘাত না লাগে এমন ভাবে কথা বলতে পারেন তাহলে পোষ্টে মন্তব্য করতে আসবেন। আমি আপনাকে এম্ন কোন কথা দেই নি যে আপনার পোস্ট ডিলিট করব না। আমি আপনার মন্তব্যের জন্য উন্মুখ হয়ে বসে আছি এমন তো না। অন্যের বিশ্বাস এ গালিগালাজ করাতাকেই আপনারা বাক স্বাধীনতা ভাবেন। এখন পর্যন্ত আপনাকে বা আপনার বিশ্বাস কে গালিগালাজ করে আমি কোন মন্তব্য করি নি। কে অভদ্র আর অসভ্য তা এখানে সবাই দেখছে। আপনার বিশ্বাস নিয়ে আপনি লাফান, জাহান্নামে যান তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আমার বিশ্বাস নিয়ে গালাগালি করতে চাইলে আপনি নিজে পোস্ট দিয়ে যা ইছহে করুন বা বলুন। তাতে আমার কিছু যায় আসবে না। কিন্তু আপনার অসব গালিগালাজ দিয়ে আমার পোস্ট ময়লা করতে আসবেন না। তার চেয়ে ভাল এখানে কোন মন্তব্য করবেন না। আরেকবার তেমনটা করবেন তো আমি আপনাকে ব্লক করতে বাধ্য হব।

১৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২৪

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
@মেহেদী আনোয়ার

আপনাদের তর্ক (কুতর্ক ?) দেখছিলাম। আপনি বোধহয় বুঝতে পারেন নি। ১৮ কোটি মানুষনিকধারীর বিভিন্ন পোষ্ট ও অন্যদের পোষ্টে তার করা বিভিন্ন মন্তব্যসমূহ পড়ুন। সামু ব্লগে অনেক ভাড় নাস্তিক আছে। এ তাদের একজন। একাধিক নিক ব্যবহার করছে। আমি অবাক হচ্ছি, আপনি এর পিছনে এত এনার্জি নষ্ট করলেন। এত লেখা লিখলেন! তাকে ইগনোর করেন অথবা মুছে দেন। ধর্মকে/ধর্মীয় পোষ্টকে তামাশা বানাবার জন্য কিছু শয়তান ব্লগার পরিকল্পিতভাবে কমেন্ট করতে আসে। এদের হাজারো যুক্তি দিয়ে বোঝালে লাভ নেই। ত্যানা প্যাচাবেই। কুতর্ক করবেই। উদ্দেশ্য পোষ্টকে/ধর্মীয় বিষয়বস্তুকে হালকা করে দেয়া। ঠাট্টা মশকরার বস্তুতে পরিণত করা। এদের মধ্যে কিছু আছে মার্কামারা। পরিচিত। এই পরিচিতরা একাধিক নিক ধারণকারী। একেকজন ৮/১০টা নিক ব্যবহার করে। ধর্ম (শুধু ইসলাম), কোরান, হাদীছ, মোহাম্মদ (সঃ) এসব পোষ্টে নেগেটিভ মন্তব্য দিতে আসে। এদের ইগনোর করতে পারলে এনার্জি নষ্ট হওয়া থেকে বেঁচে যাবেন। আপনি এক মনে আপনার সিরিজ শেষ করুন। আশা করি ভুল বুঝবেন না।

ধন্যবাদ।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মেহেদী আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমিও প্রথমে বুঝি নি উনার রুপ। বুঝতে পেরেছি পরে। তাই আর উত্তর দিয়ে সময় নষ্ট করছি না। সিরিজের দিকেই মনোযোগ দিয়েছি।

১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪১

সাউন্ডবক্স বলেছেন: আমারে কেও ২-৪ কেজি গাঞ্জা দে, নতো এই গাব্জা খুরি লেখা আমি বুঝতাম ন... =p~ =p~ =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.