নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মালিক, তুমি জান্নাতে তোমার কাছে, আমার একটা ঘর বানিয়ে দিও ।আমিন।।

ভারপ্রাপ্ত বুদ্ধিজীবি

পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয় ।মরণ একদিন মুছে দিবে দেবে সকল রঙ্গীন পরিচয় ।

ভারপ্রাপ্ত বুদ্ধিজীবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাদানী চক্রের আসল রহস্য

০৩ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:১১

[img|http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/mahabub1720/mahabub1720-1525335018-1bf673d_xlarge.jpg
মতিউর রহমান মাদানী চক্রের আসল রহস্য,আসলে পেছনে কারা কল কাঠি নাড়ছে !??
মতি যখন অনলাইনে এলেন, সাঈদী নিয়ে কথা বললেন, জামায়াতের বিরুদ্ধে অগ্নি উদ্গীরণ করলেন, বাংলাদেশের আপামোর উলামায়ে কিরাম নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের হাড়ি বাজালেন, তখন আমি একজন গুণমুগ্ধ শ্রোতা মাত্র। দু’ বছরের মধ্যে দেখলাম আমার সতীর্থরা সবাই শিবির ও জামায়াতের ভীষণ ও তীর্যক সমালোচক হলেন, এবং তথা কথিত এই দুষ্ট চক্রের একনিষ্ঠ মুক্বাল্লিদ হয়ে গেলেন। যারা ক’দিন আগে জামায়াতের পক্ষ হয়ে তাগুতের বিরুদ্ধে জান দিতে প্রস্তুত ছিলেন, তারাই হয়ে গেলো এখন এই মাদানী সাহেবের একটু সমালোচনা হলেই সমালোচনাকারীকে অনলাইনে মুন্ড কাটা সীমার।
আমি এই মাদানীদের চিনি। এদের মূল গুলোকে দেখেছি কাছে থেকে। ফলে আমার খুব কষ্ট লেগেছে যখন এদের দিয়ে বাংলাদেশের দ্বীনী আন্দোলন ধ্বংশ করে, তার স্তুপের পাশে চাড়া দেয়া সেক্যুলারদের শুকনো গাছে সার সহ পানি এই মাদানী ঢেলে চলছেন।
১৯৮৮ এর দিকে হঠাৎ শুনলাম মাওলানা আব্দুল মতীন আব্দুর রহমান আস সালাফী বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত হয়েছেন। তিনি ছিলেন পশ্চিম বংগের মানুষ এবং এই শায়খ মতিউর রহমান মাদানীর পরিবারের মুরুব্বি। তিনি মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ পাস করে সাউদী সরকারের দায়ী ইলাল্লাহর চাকুরি নিয়ে বাংলাদেশে আসেন, এবং দেশের নামকরা মাদ্রাসা তা’মীরুল মিল্লাতে পড়াতেন বিনা বেতনে। খুব ভালো আলিম ছিলেন তাতে কেও সন্দেহ করবেনা, তবে তাকে পাঠানো হয়েছিলো বাংলাদেশের অভ্যন্তরে মারাত্মক ষড়যন্ত্রের বীজ বপন করতে। সে বীজটা ছিলো ভারতের র’ এর কিছু কাজের ধর্মীয় সাপোর্ট তৈরি করা। তিনি পাগল ছিলেন না, কোথায় কিভাবে কাজ করতে হবে তা নিখুঁত ভাবে করে যেতে থাকলেন। তিনি তিনটি কাজ অত্যন্ত সফল ভাবে দেখাতে সক্ষম হনঃ
১। বাংলাদেশ আহলে হাদীসকে কার্যত দ্বিখন্ডিত করে শুব্বান বা যুব সংঘের ধারাকে বেগবান করে একদিকে ডঃ আসাদুল্লাহিল গালিবের নেতৃত্বে একটি বুদ্ধিবৃত্তিক শুব্বান গ্রুপ তৈরী করেন, অন্য দিকে তার বন্ধু ও সাগরেদ শায়খ আব্দুর রহমান কে সামনে নিয়ে তৈরী করেন সন্ত্রাস নির্ভর একটা আন্দোলনী গ্রুপ, যারা রাস্ট্র ক্ষমতা দখলের চেষ্টায় জামায়াতে ইসলামির বিকল্প শক্তি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
২। যেহেতু সাউদী সরকারের মৌলিক ঝামেলা ছিলো এই সব ইসলামি আন্দোলনের সাথে। না পারতেছিলো তাদের অর্থায়ন করে বাগে আনতে, আর না পারতেছিলো তাদের ইগনোর করে ইরানী ও সুফী চেতনার বিপরীতে তাদের হেল্প পায়ে ঠেলতে। কাজেই আব্দুল মতিন সালাফীরা যখন এই মোর্চা শক্তিশালী করে তোলে, তারা সাঊদীদের কাছে প্রমান করতে সক্ষম হয় যে, তারাই হতে পারে জামায়াতের বিকল্প। এ করতে যেয়ে ১৯৯১ সাল থেকে শুরু করে তারা সাউদী আরবের জামায়াতের অর্থায়ন কারীদের কাছে চলে যায়। সাঈদী সাহেবের ভিডীও দিখিয়ে তাদের বুঝাতে সক্ষম হয়, এই সব জামায়াতী আলিমরা বেদআতী। এবং ১৯৯১ সালেই সাঈদী সাহেবের যে ক্যাসেট সাউদী সরকার বাংলাদেশী হাজিদের নিকট বিলি করতে সিদ্ধান্ত নেয়, তা এদেরই প্রচারণায় বন্ধ হয়। ঐ একই বছর তারা গোলাম আযমের ক্যসেট ও সংবাদ মাধ্যমে দেয়া তার এক বিবৃতি সাউদী নীতি নির্ধারণী ও ডোনারদের হাতে পৌঁছাতে সক্ষম হয়, যাতে গোলাম আযম সুস্পষ্ট বলেছিলেনঃ “জামায়াত ক্ষমতায় গেলে হানাফী ফিক্বহ অনুযায়ী দেশ চালাবে”। এতে তারা জামায়াত যে খাঁটি ইসলামি দল নয় বরং একটা "মুতাআসসিব" হানাফী দল তা প্রমান করতে সক্ষম হয়।
৩। যে মাওলানা ইউসুফ ও তার অফিস দারুল আরাবিয়্যাহ ছিলো আরব ডোনার ও বুদ্ধিজীবিদের আস্থার স্থল। তা নড়বড়ে করে দিয়ে আব্দুল মতিন সালাফীরা হয়ে ওঠেন অনেক আস্থা ভাজন।
শায়খ আব্দুল মতিন সালাফীর এই উত্থান ডঃ আব্দুল বারী গ্রুপ ভালো ভাবে নেয়নি।
কারণ ডঃ আব্দুল বারীর প্রভাব থেকে আহলে হাদীসকে আব্দুল মতিন সাহেব যখন আলাদা করে মিশরের আলনূরের আদলে একটা আন্দোলন সফল ভাবে সম্পন্ন করে ফেলেছেন তখন আব্দুল বারী সাহেব এইটার উদ্দেশ্য বিধেয় নিয়ে জানা বুঝার চেষ্টা করেন। এবং প্রেসিডেন্ট এরশাদের সরকারী সাহায্য নেন। তখন ডঃ বারী সাহেব ছিলেন সম্ভবত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর। সরকার এই ব্যপারের খোঁজ নিতে যেয়ে কেঁচো খুড়তে "কাল শাপ" দেখতে পায়। আব্দুল মতিন সালাফীকে র’ এর বংগভূমি আন্দোলনের এজেন্ট হিসেবে পেয়ে যায়, এবং কয়েক ঘন্টার নোটিসে বাংলাদেশ থেকে তাকে বের করে দেয় সরকার। তার বাসার জিনিষ পত্র গুলোরও কোন ব্যবস্থাও তিনি করে যেতে পারেননি।
তিনি বাংলাদেশ ছেড়ে ছিলেন তবে তার গড়া আন্দোলন দু’টোই হয়ে যায় মিশরের আলনূর সালাফীর মত সুন্দর এক বিকল্প আন্দোলন, যারা জামায়াতের শেকড় উপড়ানোর পেছনে তৎপর হয় মারাত্মক ভাবে। একদিকে ডঃ আসাদুল্লাহিল গালিবের নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন অন্য দিকে শায়খ আব্দুর রহমানের জিহাদী আন্দোলন যখন বিপুল বেগে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন কাছ থেকে আমরা দেখতে পাই দুটো ভয়াবহ অবস্থাঃ
১। ব্যাপক সংখ্যক ছাত্ররা তাদের দলে যোগ দেয়, এমন কি দূর্বলমনা ছাত্র শিবিরের অনেক কর্মীদের ও তাদের দলে যুক্ত করে। চিটাগাং ও উত্তরাঞ্চলের বেশ কিছু স্থানে তারা শায়খ আব্দুর রহমান ও বেশ কিছু আফগান ফেরত যোদ্ধা এবং কিছু অজ্ঞাত যোদ্ধাদের মাধ্যেমে সরাসরি অস্ত্র প্রশিক্ষন দিতে থাকে। তাদের কথা ছিলো গণতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলাম কায়েম সম্ভব নয়, বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে সরাসরি যুদ্ধের মাধ্যমে। ২০০৫ সালের ১৭ই আগস্টে যে বোমা হামলা সরাসরি প্রত্যক্ষ করি তা এই গ্রুপের, এবং দুঃখের সাথে আমরা লক্ষ্য করি তারা যা বোমা গুলো ব্যবহার করে তা ছিলো ভারতের তৈরি করা।
২। এদের একটা বড় গ্রুপ মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে পাঠান আব্দুল মতিন আসসালাফীরা। এই সালাফী সাহেবের বোনের জামাই হলেন তথা কথিত শায়খ মতিউর রহমান মাদানী, এদের দলেই হলো শায়খ আকরামুজ্জামান ও তার আরো তিন ভাই, শায়খ আমানুল্লাহ, শায়খ শাহীদুল্লাহ, শায়খ এনামুল হক ইত্যাদিগণ, যারা মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রী নিয়ে এক যোগে কাজ করতেন। এমনকি ডঃ আব্দুল বারী সাহেবের আস্থা ভাজন ও জামায়াতের এক কালীন রোকন ডঃ মুসলিহুদ্দীনের মত শায়খগণ ও এই গ্রুপে যোগ দেন। এই গ্রুপ কেই সামনে নিয়ে আসে সালাফীদের নব্য গ্রুপ মাদখালীরা। যারা দুনিয়ার সকল ইসলামি দল ও গ্রুপ কে ইসলামের শত্রু ও ইসলামের খাওয়ারিজ বলে আখ্যা দেয়। এরাই হয়ে ওঠেন সাউদীর সবচেয়ে বেশি আস্থা ভাজন ব্যক্তিত্ব এবং এদেরকেই নানা মুখি চাকরি দিয়ে বাংলাদেশে পাঠানো হয় কাওকে, আর অধিকাংশকে আরব বিশ্বের যেখানে যেখানে বাংলাদেশী আছে সেখানে সেখানে দায়ী ইলাল্লাহ বানায়ে মগয ধোলায়ে সহায়তা করে।
এরা শুধু সাউদী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে তা নয়, সাউদীদের বড় বড় ডোনার যারা বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আগে জামায়াতের হাত দিয়ে বা শায়খ ইউনুস কিংবা শায়খা সুলতান যাওক্ব অথবা ডঃ আব্দুল বারীর মাধ্যমে চালাতো, তা এক চেটিয়া এদেরকে দেয়া হয়। বিশাল বই ভান্ডার, এমন কি বড় বড় ওয়েব পেইজের সহায়তা এদের জন্য অবারিত হয়ে যায়।
বাংলাদেশে এই কাজে তারা ৪টা সহায়তা পেয়েছে।
১। যেহেতু বাংলাদেশ আওয়ামিলীগের কয়েকজন বড় বড় নেতা ছিলেন আহলে হাদীসের। যেমন ঢাকার মেয়র মোহাম্মাদ হানিফ এবং উত্তর বংগের বেশ কয়েকজন নেতা। এমন কি শায়খ আব্দুর রহমানের শ্যালকও। ফলে এরা আওয়ামিলীগের ছত্রছায়াকে জামায়াতের বিপরীতে দাঁড়াবার প্লাট ফরম হিসেবে গ্রহন করে। যেহেতু শায়খ আব্দুর রহমান ও ডঃ গালিব কে চার দল শেষ করে বা জেলে পোরে, কাজেই তাদের বিপরীতরা হলো এদের প্রিয় সরকার যাদের বিরোধিতা করা ঈমানের সাথে সাংঘর্ষিক বলে তারা ফতোয়া দেয়। তারা এখন সরকারের কাছে অত্যন্ত সহনীয় মাত্রার খাঁটি ইসলামি দল।
২। আওয়ামি ঘরাণার ব্যবসায়িক শ্রেনীও এদের প্রিয়পাত্র হেতু তাদের মিডীয়াতে তারা গ্রহনযোগ্য ব্যক্তিত্ব হয়েছেন। ডঃ যাকির নায়েক যখন পীস টিভির বাংলা ভার্সন শুরু করেন, তার চিন্তা ছিলো উর্দু ও ইংলিশের আদলে এটাকে প্রতিষ্ঠিত করবেন। এ্টাকে রাখবেন বিভিন্ন মতের লোকদের মিলন মেলা বানায়ে। কিন্তু তিনি এর দ্বায়িত্বে বসান ভারতের আরেক শায়খ আবু আব্দুর রহমান নামে মদীনা বিশেবিদ্যালয়ের আরেক জনকেযিনি ঐ আহলে হাদীসের শুব্বান গ্রুপের শায়খদের বন্ধু ছিলেন। এদেরকেই এই ভারতীয় শায়খ আবু আব্দুর রহমান পীস টিভির প্লাটফর্ম দিয়ে দেন। এবং তাদের রিকমেন্ডেশান পাওয়া শায়খরাই এখানে যেতে পারতেন। এই পীস টিভিতেই সালমান এফ রহমানের মত দাতাগণ শত শত কোটি টাকা দান করে বাংলাদেশের সালাফিয়্যাত প্রসারে সাহায্য করেছেন।
৩। বিগত দশ এগারো বছরে মতিউর রহমান মাদানী সহ একটা সংঘবদ্ধ গ্রুপ জামায়াতে ইসলামীর মর্মমূলে আঘাত করে একে শেষ করার চেষ্টা করেছেন। তারা দুটা বিষয়ে অত্যন্ত সফলতার সাথে পরিস্কার করতেছেন যে, এই জামায়াতে ইসলামি একটা ইসলামি দল নয়, এর গোড়া থেকে শুরু করে সবই খাঁটি ইসলাম থেকে দূরে। কাজেই দল যদি করতেই হয় সহীহ আক্বীদার দলে থাকতে হবে। দুই, যারা জামায়াতের সাথে কাজ করবে তারা আহলুস সুন্নাহ থেকে খারিজ হয়ে কুতুবি, ইখওয়ানি বা খাওয়ারিজ হয়ে গেছে। তাদের এই এক্সট্রীম প্রচারণার বলীর পাঠা হয় বাংলাদেশ জামায়াতের জনশক্তি। যারা এক দিকে সরকার দ্বারা নিষ্পেশিত। অন্য দিক দিয়ে এই সব শায়খদের দ্বারা ফতোয়াক্লিষ্ট। দেশবাসীর কাছে তাদেরকে সন্দেহের বধ্য ভূমিতে এমন ভাবে তারা রেখেছে যে, এদের হত্যা করাও যেন সওয়াবের কাজ বলে মনে করা হচ্ছে। এই নিকৃষ্ট মানসিকতা তৈরিতে তারা ইবনে যিয়াদের চেয়ে মারাত্মক হিসেবে আবির্ভূত।
৪। বাংলাদেশে ইসলামের প্লাটফর্ম গুলো বন্ধ করা্তে তারা ভূমিকা রেখেছে অনেক। ফলে জামায়াতের বেশ কিছু বুদ্ধিজীবি উলামাকে তারা তাদের দলে ভিড়িয়ে তাদের মতবাদকে প্রচারে বেগ তৈরি করেছে মারাত্মক ভাবে। ডঃ মাঞ্জুরে ইলাহী, ডঃ সায়ফুল্লাহ মাদানী, ডঃ আবু বাকার মুহাম্মাদ যাকারিয়া, মুফতি ইব্রাহীম এরা সবাই জামায়াতের নেতৃস্থানীয় ছিলেন। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতি তে তারা এদেরকে সুযোগ করে দিয়ে তাদের সালিফিয়্যাত প্রচারে দারুণ এগিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশকে আরেক মিশর বানানোর সৌদি প্লানের সাথে যুক্ত এই আহলে হাদীস ভায়েরা যেভাবে একটা ইসলামি দলকে শেষ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত তা ইতিহাসে বিরল। যে সব মাসআলাতে তারা মাওলানা মাওদূদীকে অমুসলিম বলে তা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। মাওদূদীর চিন্তা দর্শনে যে সব ভুল আছে তা একটাও ইসলাম বিরোধী নয়। তার সময়ের উলামায়ে কিরাম যে সব ভুল তার ধরেছেন, তার কোনটাতেই তাকে কাফির বলেননি। তবুও তার ভুল ধরা হয়েছে, আর পৃথিবীতে নবী ও রাসূল আলাইহিমুসসালাম ছাড়া কেও ভুলের উর্ধে নন। এ সবকথা এই গ্রুপরা ভালোভাবেই জানে। জেনেও তারা এক এজেন্ডা নিয়ে সামনে যাচ্ছে, আমার কথা হলো ঐখানেই। শেরে বাংলা বলতেনঃ আমার কোন কথায় যদি হিন্দু দাদারা সন্তোষ হয়, বুঝবা আমি আমার কওমের সাথে গাদ্দারি করছি।
এখন আমি দেখি এই চক্রের কথায় উপকৃত হলো কারা?

জিয়াউদ্দিন চৌধুরীর পোস্ট থেকে

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.