![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোবাসা হতে হয় সমানে সমান।
সে আপনাকে ৯০% দিচ্ছে, আপনি ৯৯% দিবেন- হবেনা।
তার ৫০% এর বদলে আপ্নাকেও ৫০% দিতে হবে। এই দুই ৫০ কখনো ১০০ তৈরি করবেনা । বরং গড় হয়ে মোট ভালোবাসার পরিমাণ ৫০% হবে।।
এদিকওদিক হলেই বিপদ।
সে আপনাকে যতটুকু প্রায়োরিটি দেখায়, আপ্নাকেও ততটুকু প্রায়োরিটি দিতে হবে। বেশী দিবেন, তো মরেছেন।
অতি আবেগী হওয়া যাবেনা। আপনার প্রতি তার আবেগ কম, কিন্তু আপনি অল্পতেই বেশী আবেগময় হয়ে যাচ্ছেন।
হবেনা। তখনি বিপরীত প্রান্ত আপনাকে সস্তা ভাবতে শুরু করবে এবং নিজের দাম্ভিকতা প্রকাশ করতে থাকবে।
সে অবহেলা দেখাচ্ছে, আপনি বারবার খোজ নেয়ার চেষ্টা করছেন, এতে আপনার প্রতি তার আগ্রহ আরো কমে যাবে এবং নিজের ভাব আরো বাড়াতে থাকবে।
একসময় দেখবেন আপনার কোন অস্তীত্বই নেই অপর প্রান্তে।
আপনার ৫ বার ফোন কলেও যে একবার রিসিভ করার মতো প্রয়োজনীয়তা খুঁজে পায়না, আপনার জীবনেও তাকে প্রয়োজনীয় দেখানোর কোন দরকার নাই।
আপনার অসংখ্য মেসেজের জবাবে একটা রিপ্লাই দেয়ার প্রয়োজনীয়তা যার নেই, সে আপনার নেই। সে আপনাকে তার চাকর ভেবে নিয়েছে। দিস নট ফেয়ার ।
ভালোবাসার মূল উপাদানই হল কেয়ারিং। যেখানে কেয়ারিং এর মূল্য নেই, সেখানে শুধু প্রতারণাই আছে।
যখন একটা মেয়ে আপনার ভালোবাসাকে এভাবে অবহেলা করেই যাচ্ছে, তখনি সরে যান। আপনার সরলতাকে যে সস্তা ভাবছে, তার মূল্য আপনার কাছে কিছুই না।
তার জন্য দরকার ফ্লাট- বাইক-ডস্লারওয়ালা খেলোয়াড় ছেলে। যার ফ্লাটে খাওয়াদাওয়া, খেলাধুলা হবে। কিন্তু কখনো কেউ জিততে পারবেনা।
সেই খেলা শেষে সে কিন্তু আপনার মতোই একজনকে খুঁজবে, এটাই নিয়ম। এর ব্যতিক্রম এখনো হয়নি কোথাও।
মনে রাখতে হবে, অপর প্রান্ত আপনাকে যতটা গুরুত্ব দেয়, আপনাকে তার সম অনুপাতে গুরুত্ব দিতে হবে। ভালোবাসা দুজনে মিলে হয়। এখানে হিসেব অন্যরকম।
দুই পঞ্চাসে, এক্টাই পঞ্চাস হয়। ১০০ না।
১০০ হতে হলে দুজনেরই ১০০ করে দিতে হবে!!!
©somewhere in net ltd.