![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নারি জাগরণের অগ্রদূত খ্যাত বেগম রোকেয়া সম্পর্কে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশী যে উক্তি দেয়া হয় তাহল, বেগম রোকেয়া,শেখ হাসিনা বা খালেদা জিয়ারাও নারির অধিকার নিয়ে কাজ করেছেন কিন্তু তাদের কারোও তো কখনো ঘর ভাঙ্গার কথা শোনা যায়নি। তাহলে এখনকার নারীবাদীদের কেন এই দশা?
যাইহোক সেকথা, আজ ৯ নভেম্বর। নারী জাগরণের অগ্রদূত এবং বাঙ্গালী মুসলিম নারীদের শিক্ষিত হয়ে ওঠার পুরোধা ব্যাক্তিত্ব বেগম রোকেয়ার আজ জন্ম ও মৃত্যু দিবস। (৯ ডিসেম্বর ১৮৮০ - ৯ ডিসেম্বর ১৯৩২)
বলা হয়ে থাকে মহান ব্যক্তিদের জন্ম ও মৃত্যু একইদিন হয়ে থাকে। অনেক লেখককেই দেখা গেছে জন্মদিনেই সুইসাইড করে নিজেকে মহান প্রমাণ করতে । কিন্তু মহান প্রমাণ করতে হয়না। সেটা কাজেই ফুটে উঠে। যেরকমটা করে গেছেন বেগম রোকেয়া।
প্রতিটা মহৎ কাজে নারী পুরুষের সমান অংশগ্রহণ প্রয়োজন হয়, সেকথার প্রমাণস্বরূপ তার স্বামী সাখাওয়াত হোসেন ছিলেন তার এসব কাজের প্রধান মোটিবেশনাল স্পিকার।
'নারী জাগরণের অগ্রদূত' হিসেবে তাঁর নামকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়টির বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করেন । উল্লেখ্য , নারীর নামে বাংলাদেশে প্রথম কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এটি।
এছাড়াও, মহিয়সী বাঙালি নারী হিসেবে বেগম রোকেয়ার অবদানকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের আবাসনের জন্য "রোকেয়া হল" নামকরণ করা হয়।
বেগোম রোকেয়ার জন্ম শতবার্ষীকি উপলক্ষ্যে ১৯৯০ সালে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ দুটি স্মারক ডাক টিকেট প্রচলন করে।
যদিও তার লেখাগুলো ছিলো ইংরেজী ভাষায় এবং সেখানে তিনি তার নাম মিসেস আর এস হোসাইন লিখতেন, যেটাকে পরবর্তিতে বেগইম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন নাম করন করা হয়।
বেগম রোকেয়ার জন্ম ও মৃত্যবার্ষীকি উপলক্ষ্যে গুগল বিশেষ ডুডল প্রকাশ করেছে।
এ মহয়সির নাম আজ সারাবিশ্বে প্রসিদ্ধ নারী অধিকার ও সম্মান আদায়ের প্রেরণার অগ্রদূত হিসেবে।।
রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন- উইকিবেগম রোকেয়া নয়, রোকেয়া খাতুনকে চিনুনহোসেন, রোকেয়া সাখাওয়াৎব্লগ লিংকBegum Rokeya - উইকি
©somewhere in net ltd.