![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কে...আসলেই নিজেকে খুঁজতে গিয়ে নিজেই হারিয়ে যাই। আমি আসলে কে আমি জানিনা ফেসবুকে- facebook.com/mahatab.hossain2
মনে আছে ১৯৯৪ সাল। আমার মেঝ ভাই মাথায় একটা কাগজের টুপি পড়ে বাসায় আসে। টুপিটায় হালকা নীল রঙের আধিক্য। জিজ্ঞেস করলে বলে এটা আবাহনীর টুপি। এরপরে বলে এই দলে মুন্না খেলে বুঝলি! আমিও বুঝলাম আর কি! আবাহনী নামটা সেই সময় মাথায় বসে যায়। সেই সময় দীর্ঘ কয়েক মাস ঢাকায় থাকার কারনে আবাহনীর সাথে পরিচয়টা আরো সমৃদ্ধ হয়। শুধু জানি মুন্না একজন বিশাল বড় ফুটবলার। মাত্র দু বছর আগে মুন্না আবাহনীর সাথে ২০ লাখ টাকা দিয়ে চুক্তি করে বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসে নতুন ভাবে নাম লিখিয়েছেন।
মোনেম মুন্না শুধু বাংলাদেশ নয়, তিনি ছিলেন দক্ষিণ এশিয়ার এক সেরা ফুটবলার। স্টপার পজিশনে খেলেও যিনি সর্বসাধারণের মাঝে তুমুলভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। মাঠে শুধু চোখ ধাঁধানো নৈপুণ্য নয়, বরাবরই দলের নেতৃত্ব এবং ফুটবলে দুর্দান্ত পেশাদারিত্ব প্রদর্শন করে রীতিমতো ফুটবল আইকনে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। আর এ কারণেই 'কিংব্যাকে' উপাধী তার জন্য ছিল অনিবার্য। আশির দশকের শেষ লগ্ন এবং নব্বই দশক জুড়ে যে দেশের ফুটবলাঙ্গন ছিল মুন্নাময় এতে কোন সন্দেহ নেই।
তিনি যেমন নিজে খেলতেন তেমনি সতীর্থদের খেলাতেনও। কখনও কখনও তারণ্য নির্ভর আবাহনীকে নেতৃত্ব দিয়ে একাই টেনে নিয়ে গেছেন সর্বোচ্চ উচ্চতায়। আবাহনীর সাথে মুন্নার ছিল অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। আর তাই জীবনের শেষ দিন পর্যন্তও তিনি নিজেকে বেঁধে রেখেছিলেন আবাহনীর সাথে। নব্বই-এর গণ অভু্ত্থানের পর দেশের সেরা সব ফুটবলার চড়া দামে মুক্তিযোদ্ধা ক্লাবে নাম লেখালেও সে সময় মুন্না একাই আবাহনীতেই ছিলেন। এবং সেবছর মুন্না একাই একদল তরুণ খেলোয়াড়দের সাথে নিয়ে আবাহনীর মর্যাদা সমুন্নত রেখেছিলেন।
শুধু আবাহনীই নয়, মুন্না যতদিন মাঠে ছিলেন ততদিন দেশের জন্যেও নিজেকে উজাড় করে খেলেছেন। সবসময়ই নিজের সর্বোচ্চটুকু দেশের জন্য দিতে সচেষ্ট থেকেছেন।
৮০-৮১ সালে পাইনিওর লীগে নাম লেখানোর মধ্যে দিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে অভিষেক ঘটেছিল মুন্নার। পরের মৌসুম শান্তিনগরে খেলার পর মুন্না যোগ দিয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদে। পরের বছরই মুক্তিযোদ্ধা সংসদ প্রথম বিভাগ ফুটবল লীগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। মুন্না চলে আসেন লাইমলাইটে।
৮৬ সালে ব্রাদার্স ইউনিয়নে নাম লেখান মুন্না। এ মৌসুমে দুর্দান্ত পারফর্ম করে সবার নজর কাড়েন। এসময়ই আবাহনী কর্মকর্তাদের নজরে পড়েন তিনি। পরের মৌসুমেই মুন্না যোগ দেন আবাহনী ক্রীড়া চক্রে। আবাহনীর এই শুরুই ছিল ভালোবাসার প্রথম ধাপ। এ সময় আবাহনীর হয়ে খেলে যারা জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ছিলেন তারা হলেন- আশরাফ উদ্দিন চুন্নু, গোলাম রাব্বানী হেলাল, ইমতিয়াজ সুলতান জনি, খোরশেদ বাবুল, গাফফার । তরুণ ফুটবলার মুন্না এসে এই অভিজ্ঞদের মাঝে নিজের জায়গা করে নেন।
মুন্নাকে আর পেছনে তাকাতে হয়নি। যেখানেই মুন্না পা রেখেছেন সেখানেই সাফল্য এসে ধরা দিয়েছে। একটানা ৯৭ সাল পর্যন্ত আবাহনীতে খেলেছেন মুন্না। আবাহনীর হয়েই ফুটবলের বর্ণাঢ্য জীবন ছেড়ে অবসরে যান। তবে ফুটবল খেলা ছাড়লেও মুন্না কর্মকর্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। আবাহনীর ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। ২০০৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি কিডনী রোগে তার মৃত্যুর পর আবাহনী মাঠেই তার শেষ জানাযা অনুষ্ঠিত হয়।
মুন্না ছিলেন সত্যিই বৈচিত্রময় খেলোয়াড় । আবাহনীর হয়ে যেমন দাপটের সাথে খেলেছেন তেমনি কলকাতা ফুটবল লীগেও টানা তিন বছর খেলে সমান জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। ৯১ সালে ইস্ট বেঙ্গলের কোচ নাইমুদ্দিনই প্রথম মুন্নাকে প্রস্তাব দেন কলকাতা লীগে খেলার । কলকাতা লীগে ইস্টবেঙ্গলের হয়ে মুন্না লিবেরো পজিশনে খেলে দারুণ আলোড়ন তোলেন। সেখানেও তুমুল জনপ্রিয় একটি নাম হয়ে ওঠে 'মুন্না'।
বাংলাদেশে জাতীয় দলের হয়ে মুন্না প্রথম খেলার সুযোগ পান ৮৬ সালে। এ বছর সিউলে অনুষ্ঠিত এশিয়ান গেমসের জন্য নির্বাচিত দলে তিনি প্রথমবারের মতো ডাক পান। একটানা আধিপত্ত্ব বিস্তার করে খেলেন ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত। ৯৫ সালে তারই নেতৃত্বে মায়ানমারে অনুষ্ঠিত চার জাতি কাপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের বাইরে প্রথম বাংলাদেশ কোন ট্রফি জেতার অনন্য কৃতিত্ব দেখায়। এই টুর্নামেন্টে মুন্নার একক পারফরম্যান্স ছিল আলোচিত ব্যাপার । একথা সত্য যে, মুন্না যতদিন মাঠে ছিলেন সেসময় ঢাকার মাঠে যত বড় স্ট্রাইকারের আবির্ভাবই ঘটুক না কেন মুন্নাকে সমীহ করতেই হয়েছে। মুন্নাকে ভেদ অথবা পরাজিত করে জালে বল প্রবেশ করানোটা কোন স্ট্রাইকারের কাছেই সহজ কাজ ছিল না।
মুন্নার সময়ে বাংলাদেশে যত বিদেশী কোচ এসেছেন সবাই মুন্নার খেলার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। কিন্তু সেই মুন্নার জন্যে আমাদের দেশে দৃশ্যমান তেমন কিছুই করা হয়নি। বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলে মুন্নার অবদান ভোলার মত নয়। আমাদের নতুন প্রজন্মের কাছে মুন্নার অস্তিত্ব নেই। এটা খুবই দুঃখজনক।
মুন্নার স্মরনে ধানমন্ডির ৮ নম্বর সেতুটির নামকরণ করা হয়েছে 'মোনেম মুন্না সেতু' যেটা আমরা অনেকেই জানি না। আর জানবোই বা কিভাবে! অযত্নে অবহেলায় ফলক চোখ এড়িয়ে যায়।
এক নজরে মোনেম মুন্না
জন্ম : ৯ জুন ১৯৬৮, নারায়ণগঞ্জ
মৃত্যু : ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৫, ঢাকা
ফুটবল ক্যারিয়ার
১৯৮০-৮১ : পাইওনিয়ার ফুটবল পোস্ট অফিস
১৯৮২ : দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল শান্তিনগর
১৯৮৩ : দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ
১৯৮৪-৮৫ : প্রথম বিভাগ ফুটবল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ
১৯৮৬ : প্রথম বিভাগ ফুটবল ব্রাদার্স ইউনিয়ন
১৯৮৭-৯৮ : প্রথম বিভাগ ফুটবল আবাহনী
১৯৯১-৯৩ : ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কলকাতা
জাতীয় দল
১৯৮৬-১৯৯৭।
২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ভালো থাকুক মুন্না
২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
একজন আরমান বলেছেন:
মুন্নার সম্পর্কে অনেক কিছুই জানলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
নিয়েল হিমু বলেছেন: এখন পুলাপান মুন্না কে চিনেই না । ফুটবল বলতেই বুঝে আর্জেনটিনা আর ব্রাজিল ।
ভাল থাকুক মোনেম মুন্না
২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: এখন পুলাপান মুন্না কে চিনেই না । ফুটবল বলতেই বুঝে আর্জেনটিনা আর ব্রাজিল ।
৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মুন্না ! নাম শুনেছি অনেক তখন নিশ্চই বাংলাদেশ ফুটবলে কিছু একটা ছিলো !
২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: তখন নিশ্চই বাংলাদেশ ফুটবলে কিছু একটা ছিলো
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪
০৭৭৯ বলেছেন: মুন্নার জন্যই আমার আবহানীর সমর্থন। মুন্না ২ নং জার্সি পরে খেলত। তাই এটাকিং মিডফিল্ডার হয়েও আমার জার্সি নং ২। এটা নিয় অনেক কথা কাটাকাটি, হাসাহাসি হত তখন।
মুন্নার জন্য .......
ভালো থাকুক মুন্নার আত্ম।
২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: মুন্নার জন্যই আমার আবহানীর সমর্থন
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
আনোয়ার ভাই বলেছেন: মোনেম মুন্না আমাদের নারায়ণগঞ্জের সন্তান। অথচ কৃতী এই ফুটবলারের নামে এখানে কোন স্থাপনা নেই।
১৯৯৭ -৯৮ সালে আমি তখন শহরের অক্ট্রো অফিস এলাকায় অবস্থিত এরিবস ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে চাকুরী করি। মুন্না ভাইয়ের মেয়ে ইউসরা মোনেম দানিয়া তখন ওই স্কুলে শিশু শ্রেনীতে পড়ত। স্কুলের সবচেয়ে ছোট মেয়ে সে। সেই সুবাদে অনেকবার মুন্না ভাই স্কুলে এসেছেন, আমার সাথে কথা বলেছেন। তার গলার স্বর ছিল মাঠ কাপানো তারকা ফুটবলারের মতো উচ্চ। আর ভাবী আসতো নিয়মিত। ওনি বোধহয় গাজীপুরের মেয়ে। খুব ভাল ছিলেন উনি।
মুন্না ভাই ভাল থাকেন দূর আকাশের তারা হয়ে।
ভাবী ও মুন্না ভাইয়ের উত্তরসূরীরা ভাল থাকুক এই কামনা।
২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ আনোয়ার ভাই।
৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: মোনেম মুন্না: একজন অসাধারণ মাপের ফুটবলার এবং মানুষ ছিলেন। আমার হার্ডকোর আবাহনীর সাপোর্টার হওয়ার পিছনে মুন্নার অবদান ১০০ ভাগ। মুন্না যখন মারা যায় ভীষন কষ্ট পেয়েছিলাম। যেখানেই থাকুন, ভালো থাকুন মুন্না।
আট নাম্বার ব্রিজের কথা অনেকেই জানে না। এই জিনিসটি তুলে আনায় অনেক ধন্যবাদ।
২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: আমার হার্ডকোর আবাহনীর সাপোর্টার হওয়ার পিছনে মুন্নার অবদান ১০০ ভাগ।
৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভাল পোস্ট দিয়েছেন। প্লাসের শুভেচ্ছা।
২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
খেয়া ঘাট বলেছেন: +++++++++++++++++++++
২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৯
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৪
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: ধন্যবাদ ++++++++++
২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রিয়তে নিলাম ++++++
২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৮
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
বটের ফল বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে মুন্না ভাইকে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য।
++++++++++++++++++++++++++++++++
২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২০
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: আপনাকেও।
১৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
সজিব তৌহিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: !!
১৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪
বোকামন বলেছেন:
মুন্না ছিলেন সত্যিই বৈচিত্রময় খেলোয়াড় ।
যথার্থই বলেছেন। পোস্টে ভালোলাগা রইলো...।
২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০০
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: মুন্না ছিলেন সত্যিই বৈচিত্রময় খেলোয়াড়
১৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: সেইসব দিন! সেইসব খেলোয়াড়! যাক এখনও তাকে মনে রাখার মত মানুষের অভাব নেই দেখে খুব ভালো লাগলো। তার আত্মা শান্তি পাক।
২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১০
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: তার আত্মা শান্তি পাক
১৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: Khubi darun akta post. . .
২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: আপু। ধন্যবাদ।
১৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৯
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ছোটবেলায় উনার খুব নাম শুনতাম। টিভিতে দুইচারটা খেলাও দেখেছি, কিন্তু উনার খেলা বুঝে ওঠার মত পরিপক্বতা তখনও হয় নি। বাসার সবাই দেখত তাই আমিও দেখতাম। উনি বোধহয় একটা টিভি বিজ্ঞাপনও করেছিলেন লাইফবয়ের।
বাংলাদেশের ফুটবলে ইতিহাসে তার কীর্তি অমর হয়ে থাকুক।
২১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: উনি বোধহয় একটা টিভি বিজ্ঞাপনও করেছিলেন লাইফবয়ের। হুম।
১৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
ইখতামিন বলেছেন:
অনেক ভালো লাগলো পোস্ট টা দেখে
ভালো লাগা রইল
২১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ!
১৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪০
আরমিন বলেছেন: মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ছোটবেলায় উনার খুব নাম শুনতাম। টিভিতে দুইচারটা খেলাও দেখেছি, কিন্তু উনার খেলা বুঝে ওঠার মত পরিপক্বতা তখনও হয় নি। বাসার সবাই দেখত তাই আমিও দেখতাম। উনি বোধহয় একটা টিভি বিজ্ঞাপনও করেছিলেন লাইফবয়ের
আমারও পোস্ট পড়ে এই কথাগুলিই মনে পড়ছিলো!
উনার আত্মা শান্তি পাক।
২১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: উনার আত্মা শান্তি পাক
২০| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
কথক পলাশ বলেছেন: আবাহনীর ফ্যান হিসেবে মুন্নার পোস্টার ছিলো আমার সারা ঘরে। বহুদিন আবাহনী মাঠে গিয়ে বসে থেকেছি মুন্না'র খেলা দেখার জন্য।
মুন্না কেবল প্রিয় ফুটবলারই নন, প্রিয় ব্যাক্তিত্বও বটে।
ভালো থাকুন মুন্না।
২১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: আবাহনীর ফ্যান হিসেবে মুন্নার পোস্টার ছিলো আমার সারা ঘরে
২১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
এ হেলাল খান বলেছেন: শুধুমাত্র মুন্নার জন্যই আবাহনির সাপোর্টার হয়েছি। অনেক প্রিয় একজন ফুটবলার ছিলেন।
২১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: শুধুমাত্র মুন্নার জন্যই আবাহনির সাপোর্টার হয়েছি। অনেক
২২| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৫
চতুষ্কোণ বলেছেন: আহ আবাহনী, মোহামেডান। কীসব দিন ছিল!
২১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: কীসব দিন ছিল!
২৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আমি মোহামেডানের ফ্যান তারপরেও মুনেম মুন্নাকে ভাল লাগতো
২২ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: তারপরেও মুনেম মুন্নাকে ভাল লাগতো
২৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫৯
মামুন রশিদ বলেছেন: মোনেম মুন্নার খেলা মাঠে গিয়ে সরাসরি এবং টিভিতে দেখেছি । সাপোর্টিং টীমের প্লেয়ার হিসাবে সে খুব প্রিয় ছিল । শুধু বাংলাদেশেই না, ভারতেও বিশেষ করে কোলকাতায় সে খুব জনপ্রিয় ছিল ।
চমৎকার পোস্টে ভালোলাগা
২২ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:২৩
নস্টালজিক বলেছেন: মুন্না আবাহনী অন্তপ্রাণ ছিলো!
মোহামেডান এর পাঁড় ভক্ত বলে মুন্নাকে বিরোধী পক্ষের সেরা অস্ত্র ভেবে সমীহ করতাম, না করে উপায় ছিলো না! কারণ মুন্না মুন্নাই!
মাঠে এত কর্তৃত্ব নিয়ে আর একজনকেই খেলতে দেখসি আমি, সে হলো কায়সার হামিদ!
ইস্টবেঙ্গল এর হয়ে মুন্নার পারফরমেন্স ছিলো অসাধারণ! একদিম কাঁপিয়ে দিয়েছিলো সল্ট লেক এর মাঠ!
কি লিবারো, কি স্টপার ব্যাক-মুন্না ওয়াজ আ রিয়েল হিরো ইনফিল্ড!
আ ট্রু ফিল্ড মার্শাল!
দুর্দান্ত পোস্ট, মাহতাব!
শুভেচ্ছা নিরন্তর!
২২ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: মুন্না ওয়াজ আ রিয়েল হিরো ইনফিল্ড
২৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মুনেম মুন্না ওয়াজ এ ফাইটার।জীবন যুদ্ধে এত দ্রুত সমাপ্তি টানবেন ব্যাপারটা কল্পনাও করতে পারি না।খুব কষ্ট পেয়েছিলাম ।
২২ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: জীবন যুদ্ধে এত দ্রুত সমাপ্তি টানবেন ব্যাপারটা কল্পনাও করতে পারি না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
শায়মা বলেছেন: ভালো থাকুক মুন্না আর চোখ এড়িয়ে যাওয়া 'মোনেম মুন্না সেতু' চিনিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।