![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরান মদ নয়া বোতলে ফিরত আসছে, নারীর পোশাক ধর্ষনের কারন,
আমার মতামত হচ্ছে, যদি কেউ উগ্র পোশাকে ঘুরে বেড়ায় তাতে আমার কি? আমি নিজে ঠিক থাকলে সব ঠিক।
ড্রেসের উগ্রতার কারনে ধর্ষন হইছে এই যুক্তি দিয়া ফেসবুকে তর্কে জিতলেন, মাগার হাশরের মাঠে ফোর জি নেট ও পাইবেন না, ফেসবুক ও পাইবেন না,
নিজের আলুর দোষের অযুহাত স্রষ্টার সামনে খাটবে না, ঠাডায় চটকানা খাইবেন,
হতে পারে উগ্র পোশাক দেখে কারো বিগার উঠে, তবে সেটা বেশিরভাগ ই টিভিতে যেগুলা দেখায় সেইটার প্রভাব,
সমাজে খুব কম পুরুষ আছে যে চোখের নিয়ন্ত্রন করতে পারে,
আরে আমি নিজেই তো মাঝে মাঝে দেখে চোখ ফেরাতে পারিনা,
কিন্তু চেস্টা করি চোখটা ফিরায় নিতে, শুধু চোখ না, মনে মনে কল্পনায়ও ১৮+ চিন্তা ভাবনার কৈফিয়ত দিতে হবে।
যার যার হিসাব তার তার থেকে নেওয়া হবে, অতএব নিজের চরকায় তেল দেওয়া ভালো।
পোশাক কখোনোই ধর্ষনের প্রধান নিয়ামক হতে পারে না। প্রধান নিয়ামক মানসিকতা যেইটা পরিবার থেকে গড়ে ওঠে নাই।
ভালো শিক্ষিত শ্রেনীও আলুর দোষ থেকে বাচতে পারে নাই।
সারাদিন নেটে চটি পড়লে,
নেটে চটির অডিও গল্প শুনলে
পর্ন দেখলে ধর্ষন থামবে না,
ধর্ষন শুধু শরীর দিয়ে নয়, চোখ আর মন দিয়েও হচ্ছে।
কিভাবে থামবে এই মহামারি আলুর দোষ?
স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে, ইমোশনাল ভাবে বুঝিয়ে মানুষের এই কু প্রবৃত্তি দূর করতে হবে।
এই কাজে রাষ্ট্রিয় সহযোগীতা থাকতে হবে।
সহজ কাজ না এটা, পেটের খিদাও বুঝাইয়া থামান যায় অই খিদা বুঝাইয়া থামান কঠিন।
এখানে মুল সমস্যা আলুর দোষ, এটা একটা মানসিক রোগ, কেউ ভালো হতে না চাইলে ভালো করা যাবে না।
[কার্টেসী ঃ রাফাত নুর]
©somewhere in net ltd.