নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রিশাদের গল্প ঘর

যা লিখি, হয়ত কিছুই লিখি না। যা লিখব হয়ত অনেককিছুই লিখব। আসল কথা হলো, গল্প ছাড়া কিছুই লিখতে পারি না

আরিশ ময়ুখ

নিজের ব্যাপারে বলা কঠিন। শুধু এটুকুই বলি, আমার পূর্ণনাম মাহবুব ময়ূখ রিশাদ। কেউ ফেবুতে পেতে চাইলে [email protected] এ পাবেন। আর কেউ মেইল পাঠাতে চাইলে [email protected] আমাকে পাবেন।

আরিশ ময়ুখ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অলস রাতের কাকতাড়ুয়া

০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৮

আমরা বন্ধুরা মিলে যখন ক্যাম্পাসে নাজিমের চায়ের দোকানে আড্ডা দেই, তখন আড্ডার প্রকৃতি অন্যান্য আড্ডার মতোই থাকে; জমে ওঠে অর্থহীন তর্ক, কখনো কখনো দেশ নিয়ে গুরগম্ভীর আলাপ, সেই আলাপে আমরা সব সমস্যার সমাধান বের করে ফেলে আবার কিছুক্ষণের ভেতরে ভুলে গিয়ে নতুন কোনো বিষয় নিয়ে তর্ক কিংবা গল্পে মেতে উঠি। ক্যাম্পাস থেকে বের হলেই আশেপাশে অনেক চায়ের দোকান আছে, সেখানেও অনেকে আড্ডা দেয়; আমরা না, আমাদের মতো কেউ, এই মুহূর্তে এই গল্পটা যারা পড়ছেন তারাও হয়ত ব্যস্ততার ফাঁকে এমন আড্ডা দিয়ে থাকেন কিংবা স্মৃতিচারণে বুঁদ হয়ে থাকেন। তো আমরা ক’জন এমন আড্ডা দিতে দিতেই একদিন জীবনের একটি কঠিন সত্য আবিষ্কার করে ফেলি।

অন্যান্য সাধারণ সন্ধ্যার মতো ছিল সেদিনের সন্ধ্যা। সূর্য সবে ঘুমোতে গেছে সারাদিনের ক্লান্তি শেষে। আকাশ জুড়ে মেঘের কালচে চাদর। হঠাৎ করেই একজন বন্ধু আমাকে উদ্দেশ্য করে বলল, দোস্ত একটা গল্প বল। অপ্রস্তুত হয়ে বলি, ধুর ব্যাটা! গল্প বলা যায় নাকি, লিখা দিতে পারি; কালকেই একটা গল্প লিখছি।

কী বালের রাইটার হইলি? একটা গল্প বলতে বললাম, এত বাহানা করস ক্যান?

আঁতে ঘা লাগে, ঠিক কোন গল্পটা বলব, বুঝে উঠতে পারি না; তাই কিছুক্ষণ চুপ করে থাকি, চারপাশ থেকে টিপ্পনীর ঝড় শুরু হয়ে যায়।

ক’দিন আগে আমরা বন্ধুরা মিলে সিলেট গিয়েছিলাম বেড়াতে। যাওয়ার সময় ট্রেনে এক বিষণ্ণ চেহারার বিশেষত্বহীন লোককে একটানা শুধু জানালা দিয়ে তাকিয়ে জার্নি পার করতে দেখেছি। ওনার পাশে ছিল এক রুপবতী তরুণী। তাই আপাতদৃষ্টিতে বিশেষত্বহীন এই লোক দীর্ঘক্ষণ আমাদের ঈর্ষার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়, আমরা তার বিভিন্ন খুঁত বের করতে থাকি; নাকটা একটু বোঁচা, মুখ থ্যাবড়ানো ইত্যাদি, ইত্যাদি। শালা,পাশে বসতে পারলে কাজ হতো, আজ- অনেকেই ঠিক এইভাবে ভাবতে থাকে।

আমি সুযোগ বুঝে কথাটা তুলি। তোদের ট্রেনের লোকটার কথা মনে আছে?

সবাই মুখ দিয়ে বিচিত্র একটা শব্দ করল, যার মানে হচ্ছে, আছে। আমি বললাম, ওই লোকের গল্প বলব তোদের।

গল্প শুরু করার আগে একটা চরিত্রের প্রয়োজন হয়, আকাঙ্খিত চরিত্র পেয়ে গিয়ে কোনো নাম খুঁজে না পেয়ে কিছুক্ষণ চুপ করে থাকি; লোকটির সাথে মানানসই নাম কী হবে? ভাবতে ভাবতে পেয়ে যাই।



বিস্তীর্ণ আঁধারে ছুঁয়ে থাকা গ্রামগুলো, যত্ন আর ভালোবাসায় গড়ে ওঠা ফসলি জমিগুলো হুঁশহুঁশ করে পাশ কেটে বেরিয়ে যাচ্ছে। সেদিকে চুপচাপ তাকিয়ে আছে আনিস। চাকরি থেকে ক’দিনের জন্য পালিয়ে সিলেট ঘুরতে যাচ্ছে। নিত্যদিনের ব্যস্ততা থেকে একটু দূরে যাওয়া। ট্রেন যত দূরে যাচ্ছে আনিসের মন ধীরে ধীরে ভালো হতে থাকে। মনে হচ্ছিল ট্রেনে ওঠা মাত্র বসের ফোন আসবে; আনিস, একটা কাজ পড়ে গেছে, তাড়াতাড়ি চলে আসো।

হঠাৎ চোখ আটকে গেল আনিসের। জানালা দিয়ে মাথা বের করে বাইরে তাকালো। কালো কুচকুচে আঁধারে চেনা বৃক্ষের অচেনা ছায়ার ফাঁক গলে সে দেখতে পেল একটি কাকতাড়ুয়া দাঁড়িয়ে আছে অলস ভঙ্গিতে দু হাত ছড়িয়ে, যেন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঘুমোচ্ছে। মনে হতে পারে, এত আঁধারে কীভাবে সে দেখতে পেল সেই কাকতাড়ুয়াকে? প্রশ্নটা আনিসের মনে আসামাত্র সে খেয়াল করল মশাল হাতে অর্ধনগ্ন এক লোক কাকতাড়ুয়ার পায়ের কাছে চুপচাপ বসে আছে; ঠিক তারমতোই নিঃসঙ্গ।

এত রাতে এই লোক এখানে কী করছে? আমরা একটু দূরেই হইচই করছিলাম, এগুলো কিছুই দেখিনি। আনিস একবার এদিকে তাকিয়ে আবার চিন্তায় মগ্ন হয়ে গেল।

হয়ত লোকটা কিছু ফেলে গিয়েছিল, সেটা খুঁজতে এসেছে। কী ফেলে যেতে পারে? কৃষকের জীবন সম্পর্কে ধারণা কম থাকায়, সে খুব বেশি কিছু ভাবতে পারেনা। তবে তার মাথায় ঠাশ করে আঘাত করে যে সে প্রায় রাতে ছাদে গিয়ে এভাবে নির্ঘুম রাত কাটায়। হয়ত অফিসে কাজের চাপ কিংবা দাম্পত্য জীবনের অশান্তি অথবা শৈশবের কোনো দুঃখমাখা স্মৃতিতে আক্রান্ত হয়ে রাতের ঘুম ঘুমিয়েই থাকে দূরে কোথাও গিয়ে, তখন সে ছাদে যায়, তারা দেখে, মেঘ দেখে, আকাশ দেখে, ফাঁকা সড়কে প্রিয় কোনো ছবি আঁকে।

এমন হতে পারে লোকটি তার বউ এর সঙ্গে ঝগড়া করে চলে এসেছে, মন খারাপ করে বসে আছে। আনিস নিজেই খারিজ করে দেয় সেই যুক্তি। ঝগড়া হলেই বা মাঝরাতে কেন সে কাকতাড়ুয়ার সামনে এসে বসে থাকবে? একে একে যখন কোনো উত্তর খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয় হতাশ হয়ে পড়ে তখন আমরা বন্ধুরা মিলে গান গাচ্ছিলাম, ‘ আমার যমুনার জল দেখতে কালো’। আমরা জানতাম না, এই বিশেষত্বহীন লোকটি আমাদের গান নিয়ে ভাবতে থাকবে এবং আমাদের উচ্ছ্বাসের কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করবে, তার কাছে মনে হবে, রাতের আঁধারে বসে থাকা লোকটির ন্যায় আমাদের আনন্দ কোনো অর্থ বহন করে না। আনিসের চরিত্রের এই দিকটি আমাদের সামনে উন্মোচন করে দেয় যে, আনিস কখনোই খুব বন্ধুবৎসল ছিল না কিংবা তার এখনো কোনো বন্ধু নেই।

আনিস ভাবতে চেষ্টা করে, সে কখনো এভাবে বন্ধুদের সাথে গান গেয়েছে কি’না, হইহই করতে করতে বেড়াতে গিয়েছে কি’না; যথারীতি তাকে ব্যর্থতা মেনে নিতে হয় এবং তখন তার নিজেকে মনে হয় অলস রাতের কাকতাড়ুয়া যে শুধু দাঁড়িয়েই থাকে কিন্তু কিছু বুঝতে পারেনা।

ভাবনা ট্রেনের মতোই ছুটতে থাকে, কোথাও স্থির হয়না।

আখাউড়া স্টেশনে যখন ট্রেন এসে থামে তখন আমাদের ভেতর কেউ কলা খেয়ে খোসাটি বাইরে ছুড়ে মারে। রেললাইনের ঠিক উপরে গিয়ে পড়ে। সেটা দেখে আনিসের মনে হয় কোনো মানুষ- টোকাই হবার সম্ভাবনা বেশি হয়ত কলার খোসায় স্লিপ খেয়ে পড়ে যাবে, দুই স্লিপারের মাঝে তার পা আটকে যাবে এবং সেই মুহূর্তে কোনো ট্রেন এসে তাকে জীবন-যন্ত্রনা থেকে রেহাই দিবে। এটা ভেবে আনিসের মন প্রসন্ন হয়ে ওঠে, সে কাকতাড়ুয়ার কথা ভুলে যায় এবং আসন্ন দুর্যোগের কথা ভেবে হেসে ফেলে, ঠিক সেই মুহূর্তেই আবার আমাদের ট্রেন চলতে শুরু করে এবং আনিসকে উপলব্ধি করতে সাহায্য করে যে, এটা স্টেশন এবং এখানে ঐ ধরণের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে; আনিস আবার বিষণ্ণবোধ করে। সুতরাং আমরা খুব স্পষ্ট করেই বুঝতে পারি, আনিসকে আমরা যত সহজ-সরল ভেবেছিলাম সে আদৌ ওমন নয় বরং তার ভেতরে একটি হিংস্র সত্ত্বা লুকিয়ে আছে।

আমরা এবার পাশের সুন্দরী যাত্রীর দিকে চোখ ফেরায়। লাল সালোয়ার কামিজ পরিহিত তরুণীকে ট্রেনের হালকা লাল আলোতে লাল পরীর মতো লাগছে, এমন কথা কেউ কেউ বলছিল, যদিও তাদের কেউ কখনো পরী দেখেনি তারপরেও এই লাল পরীর সান্নিধ্য পেতে তারা অস্থির হয়ে ওঠে এবং বিস্মিত হয়ে খেয়াল করে তার পাশের যাত্রীটি কোনো কথাই বলছে না। মহিলাটি চোখ বন্ধ করে আছে, ঘুমোচ্ছে কি’না বোঝা যাচ্ছে না।

আমরা ক্রমাগত গালমন্দ করে যেতে থাকি লোকটিকে। আনিস সেই মুহূর্তে পাশের সিটের সহযাত্রীর উপস্থিতিতে বিরক্ত হচ্ছিল, হাত-পা ছড়িয়ে বসতে পারছিল না দেখে একবার তার ইচ্ছে হয় ধাক্কা দিয়ে তাকে ফেলে দিতে, যদিও সে তেমন করতে পারেনা। এতে করে বোঝা যায়, আনিস একটু উদাস, হিংস্র স্বভাবের হলেও তার ভেতর ভদ্রতা আছে, তাই সে নিজের ভাবনাতেই ডুবে থাকে।

স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে আনিস মেয়েদের পছন্দ করে না। হয়ত সে করে কিন্তু বিবাহিত বলে পাত্তা দেয় না কিংবা সে এতটাই অপছন্দ করে যে বিয়েই করেনি। তারচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সে মেয়েটির কনুই এর ধাক্কা খায় এবং তার ভেতরের হিংস্র পশু জেগে ওঠে, সে ধমক দিয়ে বসে, সমস্যাটা কী তোমার?

আমাদের অবাক করে দিয়ে, মেয়েটি বলে, রাগ করো না। তুমি ভাবো, আমি ঘুমোবো, পৌছানোর আগে ডেকে দিও।

আমরা তৎক্ষনাৎ বুঝতে পারি, এই সুন্দরী আসলে লোকটির বউ; বিশ্বাস করতে না পেরে এক বন্দু গান শুরু করে দেয়, ঘরে ঘরে এক-ই নারী, সারা জাহান এক-ই নারী, নারী চেনা ভীষণ দায়গো...

এবার লোকটি উঠে দাঁড়ায় আর রাগান্বিত স্বরে আমাদের বলে, স্টপ দিস ননসেন্স।

অচেনা এই চুপচাপ, বিশেষত্বহীন আনিসের ব্যবহার আমাদের অবাকের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় কিন্তু আমাদের আনন্দ-উল্লাস বন্ধ করতে পারেনা। আমরা বুঝতে পারি, মানুষ চেনা সহজ নয়; চিরচেনা তথ্যটি আমরা নতুন করে উপলব্ধি করতে পারি।



আনিসের মতোই বিশেষত্বহীন আমার এই গল্পটি শেষ হয়ে যায়, আমরা আড্ডা শেষে যে যার বাড়ির দিকে ফিরতে থাকি। কেউ খেয়াল করেনা ফেরার পথে পাহাড়ের গা বেয়ে দাঁড়িয়ে আছে কাকতাড়ুয়া, সে যেমন নিশ্চুপ থেকে কাক তাড়াতে ব্যস্ত, আমরা ঠিক তাই নিশ্চুপ থেকে জীবন চালাতে ব্যস্ত; উদ্দেশ্যহীন পথ চলা, কাক তাড়ানো কাকতাড়ুয়া আমাদের দেখে মুচকি হাসে।



মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৭

অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: ১ +

০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩৮

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: থ্যাঙ্কস।

কেমন আছেন?

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৯

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: সিলেট ভ্রমন করেছেন সেটা জানি , কিন্তু গল্পের বিষয়বস্তু এমন হবে জানতাম না। ক্ষুদ্র ভাব, অনুভব, কল্পনা নিয়ে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন একটি গল্প। এই না হলে আমার প্রিয় লেখক !!!

০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪০

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আপনার ব্লগের সাথে কী আমার কোনো শত্রুতা আছে? আপনার গল্প ওপেন করতে গেলেই ব্ল্যঙ্ক পেইজ আসে; :(

৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩১

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: দারুণ লিখেছেন। :)

ঘরে ঘরে এক-ই নারী, সারা জাহান এক-ই নারী, নারী চেনা ভীষণ দায়গো... =p~

০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪১

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের নাটকে দেক্সিলাম ;)

৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩২

চশমখোর বলেছেন: shundor lekhoni. Pore valo laglo :)

০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫৫

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: গল্পটা নিয়ে চিন্তায় আছি, এখন পড়ে ভাল্লাগতেসে না :(

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪১

ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:

ভাল লিখেছেন।
এ যে ভীষন দায়.........।

০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫৬

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: অনেকদিন পর দেখলাম।

কেমন আছেন?

৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫৬

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
খুব সুন্দর।
++

কাকতারুয়াই তো ভালো ছিল।
আবার লাল পরীর দিকে চোখ যায় কেন ? :) :)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:৫৯

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: একটা ছিল লাল পরী, কালো কালো চুল
লাল পরীর দিকে তাকিয়ে করেছিল আরিশ ভুল :!>

৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:০৯

মেঘের দেশে বলেছেন: ভালো লাগলো। ভাব আছে গল্পে

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ১:০১

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: ভাব? কী জানি!

ধন্যবাদ আপনাকে

৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:২৫

শশী হিমু বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া লেখা টা।

আমি আপনার লেখা আগেও পড়েছি কিন্তু আজই প্রথম কমেন্ট করলাম।

আরও সুন্দর লিখা উপহার দিবেন আমাদের।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ১:০২

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: তারমানে আগের গুলো ভালো লাগেনি?

ধন্যবাদ আপনাকে

৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ১:০৭

শশী হিমু বলেছেন: কি বলেন!! আপনার গল্প আমার অনেক ভালো লাগে।

আপনার গল্পের নামকরন অনেক বেশি সুন্দর।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ১:১৫

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: শুনে ভালো লাগল

ধন্যবাদ

১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ১:০৮

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: একই সাথে ফাটাফাটি এবং জোশ ,আমার সাথে দেখা না করার অপরাধ এই পোষ্ট এ পুরো মাফ করা হল ;););)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ১:১৭

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: সিলেটের এক মেয়ে প্রপজ করসে :!>

১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ২:১৫

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: এটাও বিলিভ করন লাগবো :(:(

সিলেটি ঘরজামাই হইতে পারলে আসেন :P:P

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:২৪

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: ঘরজামাই X(

সিলেট নিয়ে আমার অতীত ট্র্যাজেডী আছে :P

১২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৩২

মিরাজ is বলেছেন: গল্পটা অনেক ভালো লেগেছে । ++

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:২৯

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আপনি মনে হয় প্রথম আমার লেখা পড়লেন। হামা ভাই এর ওখানে আপনাকে দেখতাম।

থ্যাঙ্কস

১৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:০৫

বৃহস্পতি বলেছেন: কেমন আছেন আরিশ ভাইয়া?চিনতে পেরেছেন নাকি?

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৫৮

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: ফ্রয়েড ভাইয়া, পোস্ট দেখেই চিনে ফেললাম

১৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:১৪

নীরব 009 বলেছেন: খুবই সুন্দর লিখেছেন ময়ূখ ভাই। খুবই সুন্দর।



অনেক গুলো প্লাস রইলো। ভাল থাকবেন।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:০২

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: কেমন আছেন?
আপনার ঘরে বেশ কিছুদিন যাওয়া হচ্ছে না।

ভালো থাকুন আর ধন্যবাদ তো অবশ্যই

১৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:৫৭

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
বরাবরের মতোই সুন্দর।

ভালোলাগা রেখে গেলাম।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৩

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: নতুন লেখা দিয়েছেন মনে হয়। কত লেখা যে না পড়ে জমাচ্ছি

১৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ সকাল ৭:২২

কালীদাস বলেছেন: থিমটা আনকমন:)
+++++

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: থ্যাঙ্কস

১৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:১৬

সায়েম মুন বলেছেন: বৈচিত্রতা ভাল লাগে। ভাল লাগলো নতুন ষ্ট্যাইলে গল্প বলা। লিখে যান আরিশ। :)

০৫ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২০

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: থ্যাঙ্কস। ক্রমাগত লিখেই তো যাচ্ছি। তবে এখন থেকে মাসে একটা। :#)

১৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৮

হারিয়ে যাওয়া কোন এক তারা বলেছেন: চমৎকার।

০৫ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২৩

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: থ্যাঙ্কস। আশা করি, ভালো আছেন

১৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৫২

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: সুন্দর করে লিখেছেন গল্পটা। আমার ভাল লাগছে।

০৫ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২৬

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: বুঝলাম না! কী হয়েছে? আপনার পোস্ট কোথায়!

২০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:৫৯

সরলতা বলেছেন: গল্প মাথায় ঢুকছে না। একটু আগে মাইকোব্যাক্টিরিয়াম পড়েছি। রোজার দিনে কঠিন গল্প পড়া কষ্ট। :(

আবার এসে পড়ে যাব আরিশ ভাই।

০৫ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২৮

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: হোয়াট আর দ্যা ডিজিসেস প্রোডিউস বাই দ্যা এটিপিক্যাল মাইকোব্যাক্টিরিয়াম? ;)

২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৩৯

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ১৩ নং ভালো লাগা। :)

০৫ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৩০

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: :) :) :)

২২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩০

নস্টালজিক বলেছেন: থিম আর কাকতাড়ুয়া সিম্বল টা ...
ভালো লাগলো লেখাটা পড়ে!


ভালো থাকো!

০৯ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:৪১

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আরে কতদিন আগে কমেন্ট দিসিলেন। উত্তর দিতে দেরি হয়ে গেল, দুঃখিত রানা ভাই

২৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৪৫

সরলতা বলেছেন: সবাই কাকতাড়ুয়ার মত। (এই লাইন কেন লিখলাম জানিনা)

লেখাটা পড়তে পড়তে ট্রেনে করে সিলেট গেছিলাম,সেই ছোটবেলায়--সেই সময়ের কথা মনে পড়ল। :)

প্লাস কিন্তু আগেই দিয়ে গেছি আরিশ ভাই!

আর আজকাল দেখি ব্লগেও আইটেম দিতে হবে! =p~ =p~ সবগুলো এটিপিক্যাল মাইকোব্যাক্ট্রেরিয়া কি কি ডিসিজ করে সেটা বললে তো কমেন্ট বড় হয়ে যাবে। /:)

০৯ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:৪৬

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: রি-এপিয়্যার X(

-----------------------

হুম, সবাই কাঁকতাড়ুয়ার মতো

২৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: চায়ের দোকান থেকে চা-বাগান, ট্রেইন, টেনশন, আবার ফেড আউট। ট্রাঞ্জিশনগুলো খুব শার্প হয়েছে। কাহিনী নির্ভর গল্পের চেয়ে আমার এরকম গল্পহীনতার গল্পগুলোই বেশি ভালো লাগে। বরঙ এগুলোতেই গল্প বেশি থাকে!

চমৎকার একটা গল্প। আর ভাষাটা খুব প্রাঞ্জল হয়েছে। দীর্ঘ জটিল বাক্য কিন্তু পড়তে আরাম!

০৯ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:০৭

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: হাসান মাহবুব থেকে প্রাপ্ত প্রথম কমেন্ট ( এতদিন লিটিল হামা)
---------------------------------------
গল্পহীনতায় ভুগছি, মানে প্লটহীনতায়। এখন থেকে এমন গল্পই লিখতে হবে মনে হয়।
-------------------------------------
থ্যাঙ্কু

২৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:২২

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: Sundor

০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪১

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: ধন্যবাদ

২৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:১৮

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: Lung disease in immunocompromised ptnts,fish tank granuloma,scrofula,skin abscess in immunocompromised ptnts ! ! !

২৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:২০

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: Lung disease in immunocompromised ptnts,fish tank granuloma,scrofula,skin abscess in immunocompromised ptnts ! ! ! !

০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪৪

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: হবে না! একজনের উত্তর আরেকজন দিয়ে দিলে!
-------------
আমি বড়ই কঠিন শিক্ষক

২৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৭

আরিফ রুবেল বলেছেন: রিশাদ ভাই যে ক'জন ব্লগারের ব্লগে ঢুকলে পড়ার সাথে সাথে চিন্তার খোড়াকি পাই তাদের মধ্যে আপনি একজন।

ভালো থাকবেন :)

০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪৬

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: বেশি চিন্তা করা ভালো না B-)

২৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৫৭

দূরদ্বীপবাসিনী_ বলেছেন: লেখাটা অনেক ভালো লেগেছে।
যদিও আগেই পড়েছি, কিন্তু কিছু বলা হয় নাই। এখন বলে গেলাম। :)

০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪৯

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: যাক, তাও কিছু বললেন। আপনি তো সাইলেন্ট B-)

৩০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:৫৯

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: আমি যে কয়দিন ধরে এটা পড়ার চেষ্টা করছি! কিন্তু শুরু করতে গেলেই কোন না কোন কাজে উঠে যেতে হচ্ছে। আজ শেষ হল।


অনেক সুন্দর রিশাদ। তোমার সবগুলো গল্পের মতই এটাও অনেক ভাল লাগল।

০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫৩

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: এটা একটা আশ্চর্য ব্যাপার যে আপনার কোনো পোস্ট আমি একবারে পড়তে পারি নাই। এবারো প্রায় দশবার পেইজ রিলোড দিয়েও পাইলাম না :(

৩১| ১০ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:১৯

শায়মা বলেছেন: আনিস আর কাকতাড়ুয়ার গল্পটা আসলেই ভাবনা ভাবনা সুন্দর হয়েছে!!!:)

১১ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: থ্যাঙ্কস আপু

৩২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৪৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: গল্পের প্রতিটি সিকোয়েন্স ভাল লেগেছে.......

১৪ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: কেমন আছেন আপু?
---------
পুরোনো গল্প পড়ার জন্য থ্যাঙ্কস

৩৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৭:০২

ডেইফ বলেছেন:
ব্লগে আমার প্রিয় লেখকদের মাঝে আপনি একজন।
আপনার গল্পগুলো অনেক ভাল লাগে।

১৬ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৫৩

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: একসঙ্গে একটু লজ্জা লজ্জা অনুভূতি এবং আনন্দিত দু'টোই হলাম :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.