![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক প্রতিষ্ঠান বিরোধী বড় ভাইয়ের সঙ্গে দেখা। কইলেন, প্রতিষ্ঠান বিরোধী আমি, ভাবতাম মানুষের বিরুদ্ধে রাগ আমারই বেশি। কিন্তু আপনেরে দেখতেছি আর অবাক হইতেছি। সবার ওপর আপনের এত রাগ কেন? আমি কইলাম দাদা, জিনিশটা আসলে রাগ বা অনুরাগের না। জিনিশটা কথা বলার। অবস্থা এমন দাঁড়াইছে যে, কেউই উচিত কথাগুলা বলতেছে না। হয় এড়ায়ে যাইতেছে নয়তো না বলার মতো কইরা কিছু একটা বলতেছে। তো কেউ যখন কথা বলার সিদ্ধান্ত নিতেছে তখন তাকে ম্যান্দা মাইরা থাকা সব লোকের নীরবতার বিরুদ্ধেও বলতে হইতেছে। ফলে, কণ্ঠস্বর উঁচু হইতেছে। কণ্ঠস্বর খুব উঁচু হয়া আপনার শান্তির বিঘ্ন ঘটাইলে আমি সরি।
বড় ভাই আমার মতো বেয়াবদের ভদ্রতায় একটু অবাক হয়া যায়। আমার দিকে অনেকক্ষণ তাকায়ে থাকে। পরে বলে, চলেন চা খাই।
ওনার সাথে লিটল ম্যাগাজিন নিয়া কিছু কথা হয়। আমি বলি, দাদা লিটল ম্যাগাজিনের কোনো দরকার আমাদের নাই। উনি বলেন, এইটা কিন্তু ঠিক না। মানলাম না।
আমি বললাম, দাদা, যেই দেশে সাহিত্যের মূলধারা বইলা কিছু নাই। সেই দেশে তরুণ প্রতিভাবানরা যদি অলটারনেটিভে চইলা যায় তাইলে তো মুশকিল। তাই না? আপনি হয়তো বলবেন, প্রতিষ্ঠান আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিত্য বিভাগ, বাংলা একাডেমী আর প্রথম আলোর সাহিত্য পাতারে যদি আপনার প্রতিষ্ঠান মনে হয় তাইলে আমার বলার কিছু নাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিত্য বিভাগগুলা তো নিম বুদ্ধিজীবীদের আখড়া। জীবনানন্দ, রবীন্দ্রনাথের ওপর নোট বই লেখার ক্ষমতা নিয়া তারা বুদ্ধিজীবীতা করে। বড় জোর বাংলা একাডেমী থেকে একটা গবেষণা পুস্তক বের করা ছাড়া অধ্যাপক, নিম অধ্যাপকদের আর কোনো ক্ষমতা হরেদরে নাই। এর মধ্যে কিছু বাঘের বাচ্চা ছিল বটে, কিন্তু ওরা একা একাই বাঘ। প্রতিষ্ঠানের বাঘ না। বাংলা একাডেমীও প্রতিষ্ঠান না। কারণ সাহিত্য বিষয়ে কিছু বলার ক্ষমতা তার নাই। এক বলে প্রথম আলো। সাহিত্য বিষয়ে বাঙালি মুসলমানের প্রতিষ্ঠান যে কিছু বলে সেইটা প্রথম আলোই দেখায় প্রথম। এইটা ভালো ওইটা খারাপ এইটা তারা বলার চেষ্টা নিছিল। অন্তত তরুণদের ক্ষেত্রে। পৌঢ় ও বৃদ্ধ বঙ্গসাহিত্য বিষয়ে প্রথম আলো কলকাতা থেকে দেশভাগের পর বাংলাদেশে আসা পশ্চিমবঙ্গের চতুর্থসারির বুদ্ধিজীবীদের উপরে তুইলা রাখে। এই কাজ সবাই করে, আমাদের এখানে প্রকাশনা সংস্থা, সাময়িকী, সভা-সেমিনারে এই চতুর্থ শ্রেণীর কলকাতা ফেরত বুদ্ধিজীবীদের একটা আধিপত্য আছে। এরাই এইখানে বাংলা সাহিত্যের নিয়ন্ত্রক। এদের রুচি অনুসারে সাহিত্য ও জ্ঞান পরিচালিত হয়।
দাদা একটু রুখে দাঁড়ান বলেন, তাইলে কি বলতে চান এইসব বুদ্ধিজীবী নমস্য ব্যক্তিরা কিছুই করেন নাই?
আমি বলি, দাদা, বাংলাদেশের সাহিত্যে কলকাতা ফেরতদের অবদান বইলা কিছু নাই। এরা ভাব ধইরা থাকে। মিষ্টি কইরা বলে। সার বলতে কিছু নাই। এরা পশ্চিমবঙ্গে সাহিত্যের অনুসরণ ছাড়া গত পঞ্চাশ বছরে আর কিছু আসলেই করে নাই।
..................
কথাগুলা বলে চলে আসার পর ভাবতে বসি। আমাদের এখানে সাহিত্যে কী হইতেছে আসলে? যায়যায়দিনে থাকার সময়ে আমরা নিয়মিত একটা কলাম চালু করছিলাম সাহিত্য সাময়িকী রিভিউ। আমি প্রতি সপ্তাহে সাময়িকী রিভিউ করতাম। এর আগে পরে সাময়িকীগুলা দেখার অভ্যাস ছিল আছেও। পড়া খুব কম হয়। এর কারণ এই ন যে সাময়িকীগুলাতে পড়ার জিনিশ থাকে। দুনিয়ার বস্তাপঁচা লেখার সমাহার হইলো এই সাময়িকীগুলা। প্রথম আলো সাময়িকী বাংলাদেশে ছাপা কাগজে শ্রেষ্ঠ সাময়িকী। আমি বলতে পারি না, তাদের মূল বা প্রচ্ছদ রচনা আমি গত এক বছরে একটাও পড়ছি কি না। মূল রচনা হিসাবে তারা যেসব বিষয়ে যাদের রচনা ছাপে সেইগুলা কে পড়ে কে জানে। বাকী সাময়িকীগুলার কথা আর বললাম না।
অবস্থা দেইখা আমি সাময়িকীগুলা সম্পর্কে কয়টা পর্যবেক্ষণ জানায়ে রাখি :
১. সাময়িকীর মূল কাজ পত্রিকার সঙ্গে রাজনৈতিক, অধ্যাপকীয় ও আমলাতান্ত্রিক ক্ষমতাধর সাহিত্যিকদের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা
২. সাময়িকীগুলার সঙ্গে ন্যাচারাল লেখকদের সম্পর্কে গুরুতর ফাটল ধরেছে
৩. কবিতা বা গল্পের জায়গা অতীতের যে কোনো সময়ের চাইতে কমে এসেছে।
৪. এগুলোতে বুক রিভিউ বলতে যা ছাপা হয় তা আসলে বই পরিচিতর সীমা ডিঙ্গাইতে পারে না।
৫. সাহিত্য সম্পাদকদের সংঘের লোক না হলে এইসব সাময়িকীতে জায়গা মেলে না।
৬. শূন্য দশকের সাহিত্যিকদের ব্যাপারে সম্পাদকদের কোনো আগ্রহ নাই।
৭. লেখা ছাপানোর ক্ষেত্রে সাহিত্য সম্পাদকদের রিস্ক নেওয়ার ক্ষমতা আর কিছুই অবশিষ্ট নেই।
৮. সাহিত্য না বোঝাটাই সাময়িকী সম্পাদনার অন্যতম গুণে পরিণত হয়েছে।
৯. সাহিত্যিকদের কাছ থেকে লেখা চাওয়ার প্রথা প্রায় উঠে গেছে।
১০. গত দশ বছরে কোনো ভাল সাহিত্যিক কোনো সাময়িকীর সমর্থন ও তত্ত্বাবধানে বেড়ে উঠেছেন এ দাবি কোনো সাময়িকী করতে পারবে না।
...............
সাহিত্য সাময়িকীর এই দুর্দশার জন্য পত্রিকাগুলার দায় আছে। কিন্তু তার চেয়ে বড় দায় কিছু ভূতপূর্ব সাহিত্য সম্পাদকদের। এরা সাময়িকীগুলোতে উত্তরসুরি হিসেবে সাহিত্য মনোভাবাপন্ন দুর্বল কিছু ব্যক্তিকে বসিয়ে সাহিত্য সম্পাদনার বারোটা বাজিয়ে দিয়েছেন। এইসব সম্পাদকরা ১০ বছর কেন ১০০ বছর সাহিত্য সম্পাদনা করলেও সাহিত্যের উপকার-অপকার কিছুই করতে পারবে না।
...............
যাই হউক। এহেন পরিস্থিতিতে ব্লগ, ফেসবুক, কবিসভার যুগ শুরু হইছে। এইগুলাতে কিছু সাহিত্যচিন্তার দেখা মিলতেছে। কিছু আলাপ আলোচনা হইতেছে। আশার আলো এইখানেই। আরেকটি আশার আলো হইলো বিডিনিউজের আর্টস পাতা। আকারে প্রকারে ব্লগের মতো হইলেও ট্রাডিশনাল সাহিত্য সাময়িকীই এইটা। এই সাময়িকীর দুই বছর হইলো। ব্রাত্য রাইসুর সম্পাদনায় এই সাময়িকীটাকে সার্বিক বিচারে আমার কাছে বাংলাদেশের সেরা সাহিত্য সাময়িকী মনে হইতেছে। কেন সেরা সেইটা জাস্ট লিঙ্ক ধরে বিডি আর্টসে গেলেই বোঝা যাবে। তুলনাও সহজে করা যাবে। আমি এইখানে স্বভাবমতো বিডিআর্টসের কিছু সমালোচনা কইরা রাখি বরং।
১. প্রবন্ধ, অনুবাদ, সমসাময়িক ঘটনা ও বিতর্ক বিষয়ে লেখা প্রকাশ করলেও বই আলোচনা ও সমালোচনায় বিডিআর্টস তেমন আগাইতে পারে নাই।
২. নির্দিষ্ট একটা লেখক বলয়ের মধ্যে আবর্তিত হইতেছে এটি। বিশেষ কইরা নব্বইয়ের শেষ, শূন্য বা তারপরের লেখকদের তীব্র অনুপস্থিতি আছে।
৩. কবিতার ব্যাপারে খুবই রক্ষণশীল ভূমিকা দেখা যাইতেছে।
.......................
আরও কিছু সমালোচনা করা যাইতো। এখন থাক।
২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:৪২
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: ইমোটিকন তো বুঝি না।
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:১২
নির্ণয় বলেছেন: মন দিয়ে পরলাম । আমি ১. নম্বরটাকে এভাবে হয়তো দেখতে চাইতাম রাজনৈতিক আমলা, অধ্যাপকীয় আমলা, সরকারী আমলা - মোট কথা সব আমলা চরিত্রের ক্ষমতাবানদের প্রবল উপস্থিতি দেখি।
"কবিতা বা গল্পের জায়গা অতীতের যে কোনো সময়ের চাইতে কমে এসেছে। " হুঁ, আবার বাড়বে বলেও মনে হয়না।
২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:৪২
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: হুঁ।
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:২১
নির্ণয় বলেছেন: ...পড়লাম...
২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৯
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:২৭
মাঠশালা বলেছেন: মাহবুব ভাই,
লেখাটি পড়তে পড়তে মনে হলো আপনি একটা ক্রনোলজি মেইনটেইন করছেন। প্রথমে "প্রতিষ্ঠান বিরোধী" এক বড় ভাইয়ের বরাতে যে আলাপ ফাদলেন সেটা দিয়ে কি লিটিল ম্যাগ বোঝাইতেছেন। (আমার বিবেচনায় দৈনিকে নিয়মিতই লেখেন এমন অনেকই আছেন যাদের লেখা শেষ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠান বিরোধীতার কথাই বলে। যাকগা এসব।) আমি আসলে যেটা বলতে চাইতেছিলাম যে, বাজারে একটা চালু ধারণা আছে যে লিটিলম্যাগ দিয়ে শুরু করে দৈনিকের সাহিত্যপাতায় থিতু হওয়া। সেই কথার অণুরণন আছে মনে হয় লেখাটায়।
বাংলাদেশের সেরা সাহিত্য সাময়িকী যদি লেখার বিষয় হয় তাহলে আপনি শুধু দৈনিকের সাহিত্যপাতাকে যেভাবে নির্দিষ্ট করলেন সেভাবে কিন্তু অন্যান্য নিয়মিত বানিজ্যিক সাহিত্য পত্রিকাগুলোকেও আনতে পারতেন। ওগুলোওতো সাময়িকী, না কি?
২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৩
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: জুবেরী,
৩০-৪০ বছরের লিটল ম্যাগাজিন প্রকাশের অভিজ্ঞতা থেকে আমার কাছে মনে হইছে, এইখানে লিটল ম্যাগাজিন প্রকাশের আলাদা কোনো গুরুত্ব নাই। লিটল ম্যাগাজিন সাহিত্যে, সমাজে আলাদা কোনো অর্থ তৈরি করতে পারে নাই। বরং পশ্চিমবঙ্গের লিটল ম্যাগাজিন আন্দোলনের একটা ক্ষীণধারা হিসেবে টিকে থাকছে। ফলে, লিটল ম্যাগাজিন নিয়া বিশেষ কিছু বলার নাই। তবে, লিটল ম্যাগাজিন থেকে সাহিত্য পাতায় থিতু হওয়ার ব্যাপারটা কিছু পরিচিত এইদেশে। কিন্তু থিতু বলে কোনো শব্দ বাংলাদেশে নাই। বাংলাদেশে শব্দটা হইলো অস্থিতিশীল। কেউ লিটল ম্যাগাজিন থেকে দৈনিকে যাইতে পারেন লিখতে কিন্তু থিতু হওয়া কঠিন। ফলে, চয়েস হিসেবে দৈনিক বা লিটল ম্যাগাজিন কোনো অপশন হয়া উঠতে পারে নাই। দৈনিক বা লিটল ম্যাগ কেউই লেখকদের রাখতে চায় না। নিজেরাও থাকতে চায় না।
অন্য সাময়িকীগুলা নিয়া কিছুদিন আগে একটা মন্তব্য করছিলাম।
কালি ও কলমের কথা বলতেছিলাম একজনকে। জিজ্ঞেস করলাম, এই কালি ও কলমের এই সংখ্যাটা আজকে প্রকাশিত না হয়ে ৩০ বছর আগে বা পরে প্রকাশিত হইলে কোনো গুরুতর প্রভেদ কি ঘটতো? উত্তর না। সাময়িকী শব্দটার সঙ্গে সময় আছে। সময়ের উপস্থিতি না থাকলে সাময়িকী হয় কেমনে?
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৪
যীশূ বলেছেন: বিডিনিউজের আর্টস পাতাটা দেখা হয় নাই। দেখতে হবে।
২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৯
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৩৪
মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন: বিডিআর্টস-এর সাময়িকীটা ভাল। কিন্তু এটি এক ধরনের বলয়ে আটকে আছে। এখনো আমার কাছে এটিকে লিটিল ম্যাগাজিনের কিঞ্চিত উদার সংস্করণ বলে মনে হয়। বিডিআর্টস আগামী পাঁচ বছরে ঠিক কোন অবস্থানে যেতে চায়- সেটি নির্ধারন করতে পারলে এর সুযোগ আর সম্ভাবনার ক্ষেত্রগুলো আরো শক্তিশালী হবে। বিডিআর্টসের সম্পাদক আর লেখকদের আরেকটু ইন্টারেকটিভ হওয়া উচিত পাঠকদের সাথে। সম্প্রতি ব্লগে ব্রাত্য রাইসু বিডিআর্টসের কয়েকটি লেখার লিঙ্ক দিয়েছেন, এই উদ্যোগটি ভাল।
আপনার লেখাটি ভাল লেগেছে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:২০
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: থ্যাংকস।
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:২৩
ডলুপূত্র বলেছেন: মাহবুব ভাই, সত্য কথা লিখেছেন। আপনার পর্যবেক্ষন অনেকটা নিরপেক্ষ মনে হয়েছে। দৈনিকের সাহিত্য সাময়িকী নিয়ে কম লিখেছেন। ভেতরে অনেক কথা থাকতে পারে, আছে। লিটল ম্যাগ....। বিডি নিউজের সাহিত্য পাতাটিও একই। ভাই, জাম এর বীজ থেকে তো আমগাছ হতে না। ওই পাতার সাহিত্য সম্পাদকতো ঝাঁকের কৈ। নিরপেক্ষ বা নিরপেক্ষতা কই? কোথায়?
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:২১
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: ঝাঁকের কৈ কিন্তু মনে হয় না।
৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৬:০২
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
বস, সাহিত্য সম্পাদকদের বিষয়ে আপনার আলোচনা উদীয়মান লেখকদের জন্য হতাশাজনক হলেও, তাঁদের সম্পর্কে কিছু সঠিক তথ্য পেয়ে ভালো লাগছে ।
তাইলে কইতে চান, আমগো মতন অলেখক যারা লেখক হওয়ার চেষ্টায় ব্রত, যাদের কোন সংঘ-ফংঘ নাই, সাহিত্য সম্পাদকের লগে সেইরকম কোন পরিচয়ও নাই, তাগো লেখা সাহিত্য পাতায় যাওনের কোনই চান্স নাই ?
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:২২
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: কোনো চান্স নাই।
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৫৪
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: বিডি আর্টসটা রিসেন্ট পড়া শুরু করেছি; মনে হয় ভালই হবে।।।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: থ্যাংকস।
১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৬
ডলুপূত্র বলেছেন: নিজের বইয়ের বিজ্ঞাপন
Click This Link
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩২
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৭
এহসান হাবীব বলেছেন: মাহবুব ভাই,
আপনার সম্পর্কে আমার ধারণা বদলাতে হবে।
এই পোস্টটি খুবই ভাল লেগেছে।
১২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৬
ব্লগার কমল বলেছেন: স্বচ্ছতা আর সততা থাকলে আসলে সবই সম্ভব। প্রথম আলো বা অন্য দৈনিকের এইটা নাই। তবে কিছু কিছু লিটলম্যাগের কিন্তু ঠিকই আছে। তবে আপনার লেখাটা ভালু হইছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৩
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: