![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমিই....... আকাশজুড়ে চাঁদের আলো রূপার জলে আঁকা অন্ধকারের ঠোঁটের কোনায় নীলচে হাসি বাঁকা! তারা-আলোর রথ ছুটানো একটি ডজন ঘোড়া সমস্বরে বল্লো, এ নাও গোলাপ, মাহী ফ্লোরা। ......... মহাবিশ্বের শুভেচ্ছা পেয়েছি এভাবে!
..........
..............
চেজি কে ডাকবো কিনা ভাবছি। অতীত বর্তমান ভূত ভবিষ্যত জানতে হলে তো চেজিই পারফেক্ট। ও আমার খুব অনুগত! ছোট্ট আ্যন্টিক্স কালারের চেরাগ টা কোলের উপর নিয়ে আস্তে আস্তে ডান হাতের তর্জনী দিয়ে পেটের অংশের কাছটাতে বুলিয়ে দিলাম!
গত বার্থডেতে যখন ফিলাডেলফিয়া থেকে প্রথমবার চকলেটের সাথে এই চেরাগটা ছোট দাদু পাঠালো। আমি তো খুশিতে লাফিয়েছিলাম। কেন যেন আমার কোনো বন্ধু নেই। গল্পের বই আর পড়ার বই, সারাক্ষন বইয়ের ভেতর নাক ডুবিয়ে থাকি বলে আম্মু বলে আমার নাকি দিন দিন নাকটা চাইনিজদের মত হয়ে যাচ্ছে। আমি খুব রাগ করি। কিন্তু বলিনা কিছু। আম্মুকে আমার ভিলেন মনে হয় তো তাই চুপ করে থাকি।বাবা তো আর সারাক্ষন বাসায় থাকেনা। আমার বাবা হিরো। বাবার অনেক ছবি আছে। পাখি মেরে হাতে ঝুলিয়ে, ঘাড়ে নিয়ে কত রকম করে তোলা ছবি!
কদিন ধরে আমি বেশ লুকিয়ে লুকিয়ে উপন্যাস পড়া শুরু করেছি। ঝামেলা আছে আম্মু টের পেয়ে গেলে আমাকে আস্ত রাখবেনা। আচ্ছা এখনো কি আমি বাচ্চা নাকি! ক্লাসে রাইসা, মিতি , নুশা ওরা কত রকম ফিশফিশ করে বড়দের গল্প বলে! আমি কাছে গেলেই চুপ করে যায় আর মুখ টিপে হেসে এ ওর দিকে তাকায়। আমি অবশ্য অনেক কিছুই শুনে ফেলেছি,এমন কত কি জানি আমি । তবে ভান করি কিছুই জানিনা।
গল্পের বইয়ের চরিত্ররা আমার সারাক্ষনের সঙ্গী! চেরাগের জ্বিন দরজার বাইরে টোকা দিয়ে বলল ম্যাম আসবো? চেজির এই ম্যানারটা আমার আবার খুব পছন্দ! সে তো চেরাগের মধ্যে থেকেই বের হয়ে সামনে আসতে পারে। ইনফ্যাক্ট তাই হওয়ার কথা ছিল।কিন্তু না সে তা করবেনা। রক স্টাইলের একটা মাথা চাপা হ্যাট! খুলে হাতে নিয়ে হোটেলের ওয়েটারের মত ঋজু একটা ভঙ্গি করে অভিবাদন জানালো। কতবার যে বলেছি এসব ঢং এর দরকার নাই। সে চোখ টিপে একটা হাসি দিল।বুঝলাম দুষ্টুমি করে সে মজা পায়!
চেজি শোনো! আজ সকালে যখন ম্যাথ ম্যাম ক্লাসে ঢুকছিল তখন নুশা তড়িঘড়ি করে একটা পুরোনো কাগজ তার ব্যাগে ঢুকালো। সেটা কি আমি দেখতে চাইতে পারি? নাকি তুমি বলবে প্রাইভেসি লংঘনের অপরাধে আমার শাস্তি হওয়া উচিত!
চেজি ঠোঁট চিপে কিছুক্ষন পায়চারী করলো ঘরের এ মাথা থেকে ও মাথা। আমি বসে বসে দেখলাম। তারপর ধপ করে থেমে গেল, ম্যাম ওটা কেন দেখতে চান? আপনি কি সন্দেহ করছেন?
আমি আমতা আমতা করে বললাম না মানে ইয়ে ওর রেজাল্ট শিট হতে পারে বোঝোই তো চেজি। ও যদি আমার থেকে ভাল রেজাল্ট করে আর আমি দেখে ইন্পায়ারড হই তাহলে আম্মু কত খুশি হবে। তাইনা বলো! মুখটাকে যথাসম্ভব করুন করার চেষ্টা করলাম। বুঝলাম এই ভুকিচুকি ধরার মত ব্রেইন চেজির হবেনা। মান্ধাতা আমলের জ্বিন! পড়ালেখার ব্যাপার কি আর মাথায় ঢুকবে!
মাই গড! চেজি হাসলে যে কি সুন্দর লাগে! এক গাল হেসে চেজি বলল ম্যাম আমি কিন্তু আপনার মনের ভেতর ঢুকতে পারি। আমি জিবে কামড় দিলাম! এমন মানুষের মত বিহেভ করে আমি মাঝে মাঝে ভুলেই যাই যে ও চেরাগের জ্বিন!
.................
প্রিয় শরৎ,
এখন একটি চিঠি লেখার সময় হয়েছে আমাদের।লেখাটি আমি লিখতে পারি তোমার জন্য। এমন ভাবে লিখতে পারি পৃথিবীর সবার জন্য উন্মুক্ত করা যায় আবার শুধু তোমার দু চোখের জন্য লেখা যায় একটি চিঠি। আমি জানি তুমি শুধু তোমার জন্য চিঠি চাইবে। গোপন খুব গোপন একটি চিঠি। শুধু আমাদের কথা থাকবে।
সত্যি বলতে কি তোমাকে ভাবলে আমার বৃষ্টির সেই বিকেল মনে পড়ে। তোমার রেজাল্ট হয়েছে। এক ছাতার নিচে তুমি আর আমি। পেছনে আমার আরো দুটো বান্ধবি। আরেক ছাতার নিচে। আমরা খেতে যাচ্ছিলাম। কিছু একটা খাব বলে সে উত্তেজনা নয়, বরং এক সাথে থাকাটায়, সময় কাটানোটায় তখন ছিল আনন্দের। একটা ঝাপড়া হোটেলে ঢুকে আমার মনে নেই নিমকি কিমবা কিছু একটা খেয়েছেলাম। শুধু মনে আছে বৃষ্টির ছাঁটে ভিজে যাব বলে দুজনে খুব কাছাকাছি এক ছাতার নিচে। এরপর পাবলিক লাইব্রেরী!
তোমাকে ভাবলে আমার আরেকটি রাতের কথা মনে আসে জানো? সেদিন জোছনা ছিল। ভীষন আর তুমুল জোছনায় তুমি আর আমি উঠোনে বসে আছি। সরমাদের বাইরের উঠোনটাতে তখন একটা রূপকথার গাড়ি। জানো? সে গাড়িতে চড়ে দিব্যি বেড়িয়ে আসা যায় অন্যরকম একটা দেশ থেকে। ভুঁই চাঁপার গন্ধ আর বকুল বিছানো কোনো পথ!
তোমার বাড়ি থেকে মা বারবার ডাকছিল। আমার ফিরতে ইচ্ছে করছিল না। তখন আমরা অযথা কথা বলতাম। অযথা হাসতাম। কি আনন্দময় ছিল সময়ক্ষেপন। আসলে তোমার সাথে কাটানো মুহূর্তগুলোকে জীবনের শ্রেষ্ঠসময় বলতে আমার একটুও দ্বিধা নেই।
তোমার মনে আছে একবার আমাকে একটা পাখির গল্প লিখে দিলে। সে কি জেদ আমার। না লিখেতেই হবে। আচ্ছা যাও লিখে দেব। তারপর একটা আঁকটানা বাংলা খাতায় লিখে দিলে গল্পটা। এত ছোট কেন গল্প এ নিয়ে আমার আফসোস ছিল লোক দেখানো। আমিতো তখন আনন্দে ভেসেছি। তারপর সে খাতাটা আমি কবে হারিয়ে ফেললাম বলোতো? কেন হারালাম!
কদিন আগে লেখা কটা লাইন শোনো--
''ভালবেসে বুঝেছি ভালবাসা আছে
অথবা ঢেউএর মত
নোনা ফেনার মত
সমুদ্র ভালবাসা হয়ে গেছে।''
কত হাজারটা স্মৃতি আমার তোমাকে নিয়ে। একবার তিতুদের বাইরেটাতে ক্রিকেট খেলছিলাম। তুমি কি নিষ্ঠুরের মত আমাকে আঘাত করলে। বললে ব্যট দিয়ে স্ট্যাম্প ছুঁয়ে দিলে নাকি আউট। আমি জেদ করে ছুঁয়ে দিলাম। তুমি জোর করে আমাকে ফেরত পাঠালে। আমার অভিমানে কান্নায় মরে যেতে ইচ্ছে করেছিল সেদিন। শোনো....
''সে ছেলেটি নদী ছিল। তার শুরু আর শেষে রমনীয় তোলপাড়!
তোমাকে এখন একটু্ও দেখিনি। অথচ নদী আমার চেনা। অনেক কালের আপন । এই ছেলেটি জেনে থাকুক, সারা রাত আমি ঘুমুতে পারিনি!
এক দীর্ঘ জীবন শেষে ছেলেটি জানবে আমি ভাল ছিলাম। অথচ জানবেনা তার সমস্ত শরীরে একটি কবিতা অপদেবতার মত সেঁটে ছিল।''
তারপর বলো কেমন আছো? তোমার মত করে হাত নেড়ে বলতে ইচ্ছে করছে। জানি তুমি উত্তরে বলবে ভাল আছো। আজকাল বড্ড ভাল থাকো তুমি এ ভাল থাকাটা অভ্যেস। এ ভাল থাকাটা ভালমতন রপ্ত করেছো তুমি। একেকটি স্বপ্নের মত তোমাকে বলতে ইচ্ছে করে --
''অপ্সরাদের ফুল ফুটে থাক। আমলকি ডাল পাতায় থাকুক একেকটা শীত।
ফিরে এলে তোমার চোখে, জানোতো সে শান্তি সমর্পন?
একদিন হাত ধরে বেরিয়ে পড়বে কিনা বল! মুক্তি ফল আনতে আমাদের ঢের মুহূর্ত বাকি। তোমার অসুখ স্বপ্ন দেখার। তবু ঝোছনার এক ঝড়ে তৈরি থাকো যদি , তোমাকে উড়িয়ে নেব। আমিও কি আর ভাল আছি!''
কত কি যে লিখতে ইচ্ছে করছে। কতদিন তোমাকে লিখিনা বলো! আমার তেরোতম জন্মদিনে তুমি উইশ করলে বেঁচে থাকতে থাকতে যেন বোর হয়ে যায় আমি ।এত দীর্ঘ জীবন বেঁচে কি হবে বলতো?
ইতি
তোমার সুদূরীমা
(এ নামে তুমি আর কাউকে ডাকবেনা। কখনো ডাকবেনা কোনোদিন!)
ইশ! কেমন কান্নাটাই না আসছে। এভাবেও লেখে মানুষ! ভাবছি এই সুদূরতমা কে? যে মুগ্ধ প্রেম ছিল একসময় সেটা কখন কাটলো। তাদের ভেতরে সম্পর্ক টা কি! মাঝখানে এত সময় চলে গেছে। এর মধ্যে কি হল ? ঘটনা কি! সব কিছু সব সব কিছু জানতে ইচ্ছে করছে।
ওহ আম্মু! আসছিইই.. চেজি তুমি চিঠিটা লুকিয়ে রাখো। আমি লাঞ্চ সেরেই আসছি।
.................
-তোমার এক্সামের কি খবর? মাছ নাও।
-আম্মু প্লিজ! আমার ডালটা বেশি মজা লাগছে। উম..হু.. সামনের থার্সডে থেকে টেস্ট শুরু। রুটিন দিয়েছে আজ।
-এখন গল্পের বইটই একটু কম পড়ো। এরকম বড় পরীক্ষা এবারই জীবনে প্রথম। বোঝার চেষ্টা করো। বড় হচ্ছো।
-কি হল? উঠছো যে? শেষ করো।
-আম্মু আর পারছিনা। পেট ভরে গেছে। প্লিজ মম
-কেন?আবার ফাস্টফুড খেয়েছো? তোমাকে বলেছিনা বাইরের খাবার না খেতে।
-ওহ ! আবার শুরু করলা! কিচ্ছু খাইনি বাইরে। সত্যি!
চেজি আছো? মুখ বাড়িয়ে এদিক ওদিকে তাকিয়েও চেজিকে দেখতে না পেয়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল। শুধু মুখেই বলে আমি নাকি ওর বস। আদতে কাজে তো তা প্রমান হয়না। এই যে বললাম আমি লাঞ্চ করেই আসছি। এর মধ্যেই কি তার চেরাগস্থানের কথা মনে পড়ে গেল! একটা ঘরকুনো জ্বিন! হুহ...
জানালা থেকে লাফ দিয়ে ঘরের উপর ধপ করে পড়লো চেজি! ওহ! ম্যাম বাইরে যা গরম! ঘাড়ের সাথে লাগানো ক্যাটকেটে একটা হলুদ রুমাল। একটু আগেও তার গেটাপ ছিল ওয়েটার দের মত এখন পুরাই পাংকু লাগছে। সাড়ে আট তলার এ ফ্ল্যাটে জানালা দিয়ে রুমের মধ্যে ধপ করে পড়ার কোনো মানে নেই। এটা চেজির ঢং! জানে আমি খেপে আছি। ও নিশ্চিত চেরাগের ভেতর ঢুকে ঘুমিয়ে গিয়েছিল। হঠাৎ মনে পড়তেই বেরিয়ে এসেছে। এসেই ঢং শুরু করেছে!
আমি চোখ পাকিয়ে বললাম, চেজি চিঠিটা কোথায়?
চেজি সঁড়সঁড় করে নাক টেনে বলল নুশার ডায়রীর মধ্যেই ঢুকিয়ে রেখে আসলাম। একটু আগে ও কাঁদো কাঁদো হয়ে চিঠিটা খুঁজছিল তো।
সারা শরীর রাগে জ্বলছে। এতো মাতব্বর!
-তো চিঠিটার একটা জেরক্স তো রাখতে পারতা। এত দারুন একটা লাভ লেটার! তুমি কি চেজি? আমি না তোমার বস? তুমি তো আমার কথা একটাও শোনোনা।
দেখি খিক খিক করে শেয়ালের মত শব্দ করে হাসছে। ওহ অসহ্য! চেজি! তুমি আমার চোখের সামনে থেকে দূর হও এক্ষুনি!
আচ্ছা শোনো চিঠিটা পাবার পর শরৎ কি করেছিল? আর নুশার কাছে চিঠিটা কিভাবে এল চেজি?তুমি কিছু জানতে পারো কোনভাবে? ভাব নিয়ে টেবিলের উপর পা তুলে পাংকু চেজিটা দেখি মিটমিট করে হাসছে। হোয়াট! টেল মি সামথিং? সুইট চেজি...
নুশার আব্বু কে তার কোনো এক মেয়ে বন্ধু চিঠিটা দিতে বলেছিল শরৎকে। দেয়নি । নিজের কাছেই রেখে দিয়েছে। কি আর বলব ম্যাম! এ পৃথিবীর ছেলেরা এত ক্যালাস আর জেলাস না! একটা কোন কাজ যদি ঠিকমত করে।
-আচ্ছা চেজি এমন ও তো হতে পারে নুশার আব্বুর চিঠিই ওটা!
ছি ছি নুশা কি দুষ্টু! ওর বাবার লাভ লেটার লুকিয়ে স্কুলে এনেছে!
-ম্যাম আপনি ভুলে যাচ্ছেন নুশার বাবার নাম তো শরৎ না।
-তুমি এসব বুঝবেনা চেজি। মানুষরা এরকম করে। কেউ যাতে টের না পায় এ জন্য তারা নিজেদের দেয়া নামে প্রেমিককে ডাকে। এটা আমি একটা গল্পের বইতে পড়েছি।
....................
-আচ্ছা চেজি তোমার কি মনে হয়না প্রেম মানেই দারুন একটা ব্যাপার! আমাকে কেউ কখনো বলেনি আমার চোখ খুব সুন্দর।অথচ আমার খুব শুনতে ইচ্ছে করে কেউ বলুক আমার চোখের দিকে তাকালে তার গভীর জলের সমুদ্রের কথা মনে হয়!
-ম্যাম আপনার কি মনে হয়না আপনি ভুল কথা বলছেন? চোখতো ছোট একটা পাতার মত সাইজের।
-ওহ চেজি! তুমি না কিচ্ছু বোঝোনা। তুমি ঐ গানটা শোনোনি?
'চোখটা এত পোড়ায় কেন ও পোড়া চোখ সমুদ্রে যাও
সমুদ্র কি তোমার ছেলে আদর দিয়ে চোখে মাখাও!'
চেজি তুমি কি পারো কোনো একটা প্রেম এনে দিতে আমাকে।
-প্রেম তো এ্যবস্ট্রাক্ট ম্যাম। আমি আপনাকে বৈষয়িক যে কোন ব্যাপারে সাহায্য করতে পারি। আপনি যদি আপনার চোখটাকে সমুদ্র বলেন আমি একটা জাহাজ বানিয়ে দিতে পারি। চোখের এ পার থেকে ওপারে যাবার জন্য। আর চোখের মধ্যে দু একটা দ্বীপ! জাহাজ চালাতে গিয়ে ক্লান্ত হলে ধরুন বসে বিশ্রাম নিলেন।
-চেজি! এই মুহূর্তে চেজিকে আমার ভস্ম করে দিতে ইচ্ছে করছে। দেখি চোখের সামনে চেজির শরীর থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে। আর আস্তে আস্তে সে মিলিয়ে গেল।
আম্মু রুমে এসেছে!
লাইট অফ করে কাঁথাটাকে তুলে ভালমত ঢেকে রেখে বাইরে যাওয়ার সাথে সাথে আমি তাকালাম। চেজি আসছেনা। ও কি রাগ করলো! তাতে কি! আমি ওর বস। যদি একবার রাগ করে তাকে ভস্ম করে দি তাতেই কি হাওয়ায় মিলিয়ে যেতে হবে নাকি! হুহ...
..........
অ:ট: এটা একটা ফ্যান্টাসী টাইপের লেখা! উদার মনের পাঠকদের জন্য।
যারা সবকিছুকেই সত্য বলে মানতে পারে। গল্পটাকে গল্পের মত সত্যি বলে ভাবে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: প্রথম হওয়ার পর মনে কইরা পড়লে হয়!
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: অথচ জানবেনা তার সমস্ত শরীরে একটি কবিতা অপদেবতার মত সেঁটে ছিল।...। মুগ্ধতা !!!!!!!!!!!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তিতির আপি!
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: নিশাচর ভবঘুরে ,হবে না । অমন হইলে আমিও প্রথম হইতাম মাহিপু , এইটা কিছু হইলো !!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ভবঘুরে ভাইয়া তো পড়েই নাই।
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
এম এম ওবায়দুর রহমান বলেছেন: আপনি অসাধারণ মেধা নিয়ে জন্মেছেন। ভাবছি কবে আপনাদের মত ভাল করে লিখতে পারবো। অনেক বেশি শুভেচ্ছা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: কি বলেন!
ধন্যবাদ পাঠে।
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
বড় বিলাই বলেছেন: চেজি নামটা পছন্দ হয়েছে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আমার নিজের ও খুব পছন্দ হইছে আপু। ভাল আছেন?
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৫
শিশিরের শব্দ বলেছেন: Onek shundor golpota..
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য আপু।
৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চেজি টাকে মারতে হবে কিজন্যে ওকে প্রদীপে ভরে পাঠালাম!
আর ও টাইম লস করছে!!
এইরকম সুযোগ যাবার পরও আমার কথাটা তাকে বললো না
এইবার ঢেকে এনে আবার সমুদ্রের তলদেশৈ যদি না পাঠিয়েছি!!!!!
কেমন হল! কমেন্ট ফ্যন্টাসী?
+
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপনিই পাঠাইছিলেন?
এজন্যই এত বদ চেজি!
৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫
কলমীকণ্ঠ বলেছেন: আলাদিনের বাত্তি
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৪
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: পড়লাম।
৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ভিয়েনাস বলেছেন: সুদূরতমা কেউ যদি এমন নামে ডাকে খুশী হবেন নিশ্চয়
চমৎকার ফ্যান্টাসী লিখা ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এ নামে কেউ ডাকে নায় সেটা ভাবলেন কেন!
১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০২
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ৬ষ্ঠ ভাললাগা
খুব সুন্দর লিখেছ মাহিপু
শুভকামনা রইল!!
আপাতত এটুকুই
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আচ্ছা তাইলে পরেরটুকুর জন্য অপেক্ষা করতেছি।
১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৪
আমি তানভীর বলেছেন: "এক গাল হেসে চেজি বলল ম্যাম আমি কিন্তু আপনার মনের ভেতর ঢুকতে পারি ।" - মাঝে মাঝে আমার ও মনে হয় যদি আপনার মনের ভেতর ঢুকতে পারতাম, এত ভালো ভালো লেখা কি করে লেখেন
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪০
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: শুনে তো খুশি হয়ে গেলাম।
১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: পড়তে পড়তে চোখ ব্যাথা হয়ে গেল।
বুঝলাম না, আবার পড়লাম।
কি জানলাম, কি বুঝলাম, কেমন লাগল এটা পরে বলব।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আচ্ছা পরে বলবেন। ভুইলেন না।
১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১১
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২০
কি নাম দিব বলেছেন: অসাধারণ লেগেছে আপু। অনেক সুন্দর।
আর লেখাটা এমন করে লিখেছো যে একটানে পড়ে গেলাম।
এরকম লেখা আরো চাই আপুনি
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: চেজিরে ভাল্লাগছে আপু
১৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৯
মুনসী১৬১২ বলেছেন: সুন্দর হয়েছে
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০১
নাঈম আহমেদ আকাশ বলেছেন: লিখা ভালো হয়েছে কিন্তু আমাদের পঁচাইলেন ক্যান? এইজন্য মাইনাচ ।
লিখাটাতে রোমান্টিকতাটাকে এমনভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যাতে ফ্যান্টাসি ভাব টা না যায় । ওনেক সুন্দর প্লট ।
১০ম ভালোলাগা ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৪
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আমার পুরা পেজ ওপেন হয়না। আমি ভাল লাগা দেখতে পাইতেছিনা!
১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৭
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন আপু!
অনেক সময় নিয়ে পড়তে হয়েছে..তারপর ও বিরক্তি আসেনি পড়তে!
ভাল থাকুন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: শুনে খুব ভাল লাগছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও।
১৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০১
দূর্যোধন বলেছেন: ফ্যান্টাসী ? কৈ !! মনে হৈলো আত্মকথন
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপনি অনেক উদার মনের পাঠক!
১৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৮
শায়মা বলেছেন: বুঝেছি চিজ খেয়ে খেয়ে তুমি চেজী জ্বীনকে স্বপ্নে দেখছো আজকাল।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ইশ! আমার যদি একটা চেজি থাকতো! আহ!
২০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৫
মিরাজ is বলেছেন: চেজিরা লুকিয়েই থাকতে পছন্দ করে।
ভালো লাগা রইলো।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো।
২১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৮
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সুন্দর বর্ণনা, সুন্দর গল্প।
ভালো লাগলো।
নিজেকে উদার মনের পাঠক ভাবতে ও ভালো লাগতেছে
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এটা আসলে সেই গোপালের গল্প। রাজার গায়ে পোশাক নেই অথচ বুদ্ধিহীন হবার ভয়ে কেউ বলেনা।হা হা হা।
অনেক ধন্যবাদ।
ভাল আছেন তো?
২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১২
ভারসাম্য বলেছেন: কোন ফ্যান্টাসীই খূঁজে পেলামনা। এত উদার মনের পাঠক হয়ে গেলাম কবে! নাকি লেখাগুলোই আজকাল বেশি অনুদার হয়ে যাচ্ছে? অন্যের চিঠি পড়ে পড়ে অভ্যেসটাই খারাপ হয়ে যাচ্ছে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হা হা তাহলে এবার নিজের চিঠি খুলে দেখেন। অভ্যাস খারাপ করে লাভ নেই।
২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৩
আজমান আন্দালিব বলেছেন: সুন্দর থিম। ভালো লাগলো ফ্যান্টাসীটুকু।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো।
২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪২
সালমাহ্যাপী বলেছেন: আসলেই অনেক সুন্দর হয়েছে।একটূ অন্য রকমের লেখা।ভালো লাগলো
+++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।
২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৫
সিদ্দিক আহমেদ বলেছেন: আহা আমিও হারিয়ে ফেলেছি চেজি কে ।
কেনে বড় হইলাম ?
I wanna grow up ones again .
ভাল্লাগা এবং ভালবাসা
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আমাদের সূর্যরশ্মি দরকার। আমাদের বৃষ্টি। আমরা বেঁচে থাকি সুযোগের অপেক্ষায়!
অনেক ধন্যবাদ। অশোকের কি খবর? লেখা কতদূর হল?
২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২০
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ak tane porlam.. Sundor!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রইলো আপু।
২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২১
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: এমন গল্প আমার ভাল লাগে,
বর্ননায় সফটনেস টা উপভোগ করেছি
-
অভিনন্দন মাহী ফ্লোরা
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৩৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রইলো।
ভাল আছেন ?
২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:৫৬
জোবায়ের নিয়ন বলেছেন: আজকাল বড্ড ভাল থাকো তুমি এ ভাল থাকাটা অভ্যেস। এ ভাল থাকাটা ভালমতন রপ্ত করেছো তুমি।
সুন্দর উপস্থাপন।
ভাল লাগলো।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৩৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিয়ন। ভাল থাকবেন।
২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৫৫
নস্টালজিক বলেছেন: খুব ভালো লাগছিলো পড়তে!
গোছানো আর একই সাথে ১৩ বছরের বালিকার নিজস্ব জগতের আবেগকথন!
আ গুড ওয়ান!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: খুব খুব ভাল লাগছে।লেখার সময় ও ভাবিনি সবাই এত উৎসাহ দেবে। কিছু লেখার টান থেকেই এ লেখাটির জন্ম। তাই আশঙ্কা তো ছিলই উপেক্ষার।
৩০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪৯
নাআমি বলেছেন: আবারও ব্যাতিক্রমতা, ভাল লাগলো মাহী.....
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। আবার নিযমিত হতে দেখে ভাল লাগছে খুব।
৩১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৮
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: অসাধারণ লিখেছ !! অনেক ভাল লাগল আপু :!>
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৪
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এর মানে কি চয়ন ভাইয়া? আগে না পইড়া কমেন্ট ছিল এখন কি পইড়া ভাল লাগলো? এত লজ্জা পাইতেছো আমার তো মনে হয়না এখুনো পড়ছো!
৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫২
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: গল্পটা বলায় একটা আদর আদর কিংবা বাবু বাবু ভাব আছে। মনে হয় যে কোন পিচ্চি মেয়ে কথা বলছে, যে হয়তো একটু বড় হয়েছে কিন্তু ওর অনুভূতি, অভিমান এখনো পিচ্চি বাবুদের মত আছে। এই ব্যাপারতা ভালোলাগলো অনেক।
মাঝের চিঠিটা এই গল্পের সাথে কি আসতেই হত নাকি জানিনা, ওই চিঠিটা এখানে আনা আমার কাছে অপ্রাসঙ্গিক মনে হইলো। ওইটা অন্য কোন গল্পে দিয়ে এই গল্পে কেবল চেজি আর এই পিচ্চিটা থাকলেও খারাপ হইতোনা। হুট করে মনে হইলো যে পড়বার সময় অনুভূতির কিংবা মুডের বড় চেঞ্জ চলে আসলো। এটা না করে কেবল ওদের নিয়েই এররকম বর্ননা থাকলে পুরোটা সময় এদের নিয়েই ডুবে থাকা যেত, হয়তো ভালোলাগা গভীর হত আরো গল্পটার জন্য।
এইডা কিন্তু আমার নিজের অল্প বুদ্ধির কথা। আমি সমালোচক না, এইগুলা জ্ঞানী মানুষেরা করে। সাধারন অজ্ঞ পাঠকের হাবিজাবি মতামত ভাইবা ক্ষেমা দিয়েন।
গল্পে ভালোলাগা।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১০
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এ তো একটা গল্পই স্মৃনএ! একটা মেয়ের স্টেজ অতিক্রমের গল্প।
ধরা যাক এরকম একটা নদী পার হলেই শৈশব চলে যায়। আরেকটা নদী... পেরুলেই শৈশব, কৈশোরে বদলে যায়। আর তারপর যৌবন। তবে নদীটা পার হলেই ফেরার পথ বন্ধ হয়ে যায়।
'কে জানতো তার একটি চুমুই নদী ফেরার পথ বন্ধ করে দেবে! আমাকে আটকে দেবে বয়সের ওপারে।'
অজ্ঞ পাঠক! ক্ষমা নেই কোনো ক্ষমা নেই। বয়স আপনাকে অভিজ্ঞ করেছে ...
৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫২
রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: অদ্ভুত অদ্ভুত
ভাষা নেয় মন্তব্ব করার
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: সেই তো দেখছি!
৩৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:১০
রু আদে বলেছেন: ভালোই তো গল্প বলতে পারেন। বেশ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আমি ভাল গল্প বলার ট্রিকসটা শিখতে চাই সত্যিই!
৩৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২১
সায়েম মুন বলেছেন: খুব কিউট একটা লেখা। বেশ নরম তুলতুলেভাবে লিখেছেন। খুব মজা পেলাম পড়ে।
আমারও একটা চেজী দরকার।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: চেজির কাছে এবস্ট্রাক্ট কিছু চাওয়া যাবেনা কিন্তু। টেকা পয়সা চাইলে ঠিক আছে। আমি সেই গল্পটাও জানি অনেক টাকা পাওয়ার পর মানুষের ভেতরের সুখটা চলে যায়। মানুষ অমরত্বের অভাব খুব টের পেতে থাকে। কি কঠিন তাইনা!
৩৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৮
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: আপনার এই গদ্যটা অনেক অনেক ভালো লাগলো আপু। বোঝা গেল ( এবং অনেক সুন্দর উপস্থাপনা, যা আপনার সব গদ্যেই খাকে)। অনেক সময় আপসনার গদ্য বোঝা সহজ নয়।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: যেগুলা বোঝা যায়না ওগুলো পচা খুব পচা! :!>
৩৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৬
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: শিরোনাম দেখে মনে হয়েছিল একটা জীন আর তিনটা ইচ্ছে টাইপের গল্প পাবো ।তারপর ঢুকেই দেখি না ঘটনা অন্য এরপর দেখি ইহা প্রেমের দিকে মোড় নিচ্ছে ।এবং শেষ পর্যন্ত প্রেমময় গল্প হয়ে উঠলো যদিও তা ব্যাতিক্রমতায় ঠাসা তারপরও কবি বলিয়াছেন প্রেম করার চেয়ে মুরগী পালন ভালো কিন্তু এই গল্পে দেখি প্রেম এবং জীনি পালন একসাথে চলছে ! ওই লুল কবি কি ভুল কইলো চিন্তায় মগ্ন আছি ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২০
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হা হা মুরগী পালন করলে অবশ্য মেলা লাভ। আর প্রেমে লাভ ছাড়াও কষ্ট বোনাস পাওয়া যায়। আমার তো মনে হয় ঐ কবি বছর বছর স্ট্যাটাস চেঞ্জ করবে। এতে কোনো সন্দেহ নাই।
৩৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রইলো।
ভাল আছেন ?
ভাল আছি প্রিয় মাহী। লেখাটা বেশ কয়েকবার পড়েছি। আর স্নিগ্ধ একটা অনুভূতিতে আচ্ছন্ন হয়েছি।
একটা মেয়ে সম্ভবত: সবচেয়ে বড় পরিবর্তন টের পায় যখন স্কুল শেষ করে। তাকে কেউ বড় বলতে মানতে চায় না, অথচ তার মনটা বড় হয়ে যেতে চায়। স্বপ্ন অভিমান আর লুকোনো ভাবনায় সময়টা অন্যরকম। আমি স্মৃতির নদীর মতটার সঙ্গে সবিনয়ে দ্বিমত পোষন করি। চিঠিটা কিন্তু সুন্দর মিশে গেছে। ওটা বাদ পড়ে কিন্তু একটু সাধারণ লেখাই মনে হত।
*
একটা চেরাগ দরকার , বেশি কিছু চাই না জিনির কাছে। আমার হয়ে কাজ গুলো করে দেবে, এমন হলেই হবে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: উহু তখন চাওয়া বদলে যেতো।আর চেজির দরকার কি। একটা ডোরেমন অর্ডার দিয়ে বানাই নিলেই হয়। একেকটা গ্যাজেট দেবে আর সব কাজ সহজ হয়ে যাবে হাহা...
৩৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৩
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: গল্পটা পড়ে আবার কমেন্ট করবো। এই ফাকে চাজিরে কিছু নাস্তা পানি আনতে পাঠান।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপনার কাজ কেমন চলছে? ঘোরাঘুরি? ছবি ব্লগ তো আর দিচ্ছেন না অনেকদিন।
৪০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১৬
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: হা হা !! আরে না আপি, আমি ভাবছিলাম কি লিখব!! কিছু না পেয়ে লিখলাম!! তবে যা লিখেছি সেটা তো সত্যিই
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আবার চোখ টিপে সত্যি বলা! কিরাম জানি সন্দ লাগে!!
৪১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
লাভ লেটারটা পুরাই উরাধুরা।
জীবনভর ইংরেজী সেকেন্ড পেপারের লেটার মুখস্থ করে আর লিখে সময়গুলো ডায়েরির পাতায় সেঁটে গেছে।
এই রকম একটা লাভ লেটার পাইলে জীবন সার্থক।
এনিওয়ে, অনেকদিন 'সমুদ্র সন্তান' শুনিনা। আপনার লেখা পড়ে আবারো প্লে করলাম।
লেখায় জোড় সংখ্যক অসংখ্য মাইনাস।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: গানটা আমি অনেকদিন শুনিনি। শোনার জন্য অনেক ফোল্ডার খুঁজলাম। পা্চ্ছিনা।
ওরে রে এত্ত জোড় মাইননাস!
আপনারে কেউ লেখেনাই?সত্য নাকি!
৪২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৫
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: স্যরি আপু, আপনার কমেন্টটি মুছে দিয়েছি। কারণ সেই প্রসঙ্গ সামনে আনলে সব রহস্য শেষ হয়ে যাবে। তবে বিষয়টি ১০ / ১২ দিনে আশা করা যায় খোলাশা হবে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে ভাইয়া।
৪৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৪
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: আমার মন্তব্য থেকে সরে আসব নাকি ভাবছিলাম, কিন্তু আমি যেই অনুভূতিতে পড়েছি সেই হিসেবে চিঠিটা গল্পের সাথে বেমানান।
কেন বেমানান মনে হইলো এইটা জাস্টিফাই করবার জন্য ২ টা কন্ডিশন সত্য হতে হবে,
১। নুশা অবশ্যই এই পিচ্চির মতই একটা পিচ্চি, যার এই চিঠি না পাবার জন্য কাঁদো কাঁদো হয়ে খুঁজবার কথানা। কে জানে, হয়তো চিঠিটা নুশার মায়ের। কন্ডিশন হল, চিঠিটা বেশ গোছানো আর বেশ কিছু বোধের ব্যাপার আছে, অনুভুতির ব্যাপার আছে, যেটা ওই বয়সের জন্য একটু ভারী মনে হইছে আমার কাছে।
২। গল্পের পিচ্চিও আসলে খুব বেশি বড় না, ওই যে বললেন, টেস্ট শুরু হচ্ছে, মানে ১৪-১৬ এর মধ্যে। আমার ধারনা, এই বয়সের জন্য কোন গোছানো ব্যাপার মানানসই না। এই বয়সের কেউ যদি চিঠি লেখে, সেটা যতই গোছানো হোক, কিছু আবল তাবল জিনিস থাকে, কিছু স্বপ্ন মেশানো পাগলামী থাকে। সেই তুলনায় চিঠিটা অনেক গোছানো, মার্জিত, কিছুটা কাব্যিক আর যেটাসবচেয়ে বড় হিসেবে মনে হয়েছে, সেটা হচ্ছে চিঠিটা গল্পের বাকী অংশের চেয়ে বেশি বড়।
উপরের দুই কন্ডিশনের কথা মাথায় রেখে, এইগুলার মধ্যে যদি চিঠিটা বয়সের বিচারে ভালোলাগার কিংবা সম্পূর্ন বুঝবার বাইরে হয় আর চিঠিটার অনুভুতি আর পরিসর গল্পের বাকীটুকুকে ছাপিয়ে যায়, সেই হিসেবে এই চিঠিটা অন্যভাবে দিলেই মনে হয় ভালো হত। কিছুটা ছেলেমানুষী মিশিয়ে আর আরেকটু ছোট করে। বয়সটা অদ্ভুত, কিন্তু এই বয়সে কিন্তু গুটি কয়েক রুপান্তরের মধ্যে দিয়ে যায়না কেউ। অনেক ছোট খাট ব্যাপার ঘটে, যেগুলার সবগুলাই খুব গুরুত্বপূর্ণ আর কোনটাই বাদ দিলে পুরোটা বলাই অসম্পূর্নের মত থেকে যায়।
আমার মনে হয়েছে যে গল্পটা অনেক কোমল একটা গল্প, আর খুব আহ্লাদ করে বলা, সাথে একটা মেসেজ, যে আমিও কিছু ব্যাপার জানতে চাই, আমারও এমন করে কাউকে পেতে ভালোলাগতো, কিংবা আমিও এমন করে কাউকে লিখতে চাই, অথবা আমারো অন্যরকম কিছু অনুভূতির ব্যাপারে আগ্রহের জন্ম হচ্ছে। সেই হিসেবে যদি কোন একটা পরিবর্তনের ইঙ্গিতকে টার্গেট করা হয়েই গল্পটা লেখা হয়, সেক্ষেত্রে কিন্তু গল্পটা পুরোপুরি সফল।
কমেন্টের শেষে কি বুঝলেন?? পাগলের প্রলাপ।
অজ্ঞতা ঢাকার চেষ্টা করা হচ্ছে অতিকথন দিয়ে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এত গভীর ভাবেএত আগ্রহ নিয়ে কোনো লেখা পড়ছে কেউ এটা লেখকের জন্য কেমন আনন্দের তাতো লেখক হিসেবে আপনি জানেন ই।
আমি আপনার অনুভূতিকে সম্মান করি অবশ্যই। আপনি পাঠক হিসেবে চাইতেই পারেন আপনার মত করে । অথবা যখন আপনার এক্সপেকটেশনের সাথে লেখাটা মেলেনা তখন ভাললাগাটাও তেমন থাকেনা হয়ত। এসব আসলে খুব সাধারন। চিঠিটার ব্যাপারে বলি ওটা ম্যাচিউরড কারো লেখা আর চিঠিটা নুশা চুরি করেছে বলেই না পেয়ে কাঁদো কাঁদো মুখ হওয়ায় স্বাভাবিক। তাকে নিশ্চয়ই জায়গামত আবার রাখতে হবে। চিঠিটা বড় কারন গল্পটা শুরুই হয়েছে চিঠিটা দিয়ে, আর চিঠিটার প্রভাব দিয়ে শেষ!
যাই হোক পাঠকের চাহিদা পূরন করতে না পারা আমার অক্ষমতা। আমি মাথা পেতে নিচ্ছি। এমন মনোযোগী পাঠ কিন্তু সব লেখাতেই চাই। অনেক বেশি কৃতজ্ঞতা স্মৃনএ!
৪৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪২
কথক পলাশ বলেছেন: ঘোরগ্রস্থ পাঠকের মত পড়লাম। এটাকে ফ্যান্টাসি না বললেও ক্ষতি নেই। হতে পারে 'চেজি' হচ্ছে নিজের মনের একটা আশ্রয়। কিংবা নিজের লিখা চিঠিটা নিজেরই সংকোচ থেকে আড়াল করার জন্য নুশা'র দোহাই!
আসলে এরকম ঘটে। সত্যি সত্যি ঘটে। এটা ফ্যান্টাসি না। বড় বেশি সত্যি গল্প।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপনি খুব অন্যরকম করে বললেন!
আমি আসলে এভাবে ভাবিনি। যেভাবে ভাবছিলাম সেভাবেই লেখাটাকে জীবন দিতে চেয়েছিলাম। খুব সাধারন একটা ফ্যান্টাসি ভেবে।তবে এরকম পাঠ সত্যিই আনন্দের। লেখার যখন অন্যরকম মানে বের হয় তখন ভীষণ আনন্দ হয়।
অনেক শুভকামনা।
৪৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৮
সায়েম মুন বলেছেন: আমি সেই গল্পটাও জানি অনেক টাকা পাওয়ার পর মানুষের ভেতরের সুখটা চলে যায়।
----------------------সত্যি তাই
গল্পটাতে অনেকগুলো প্লাস দিতে ইচ্ছে করছে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপনার একটাই নিক!
অনেক বেশি ধন্যবাদ।
৪৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৫
মেমনন বলেছেন: চিঠিটা! উপ্স!! রহস্য না ভেঙ্গে ভালই করছেন।
হঠাৎ করে ওরকম একটা চিঠি শুরু হওয়াটা আমার কাছেও বেখাপ্পা লাগছিলো, কিন্তু চিঠি পড়তে পড়তে এবং তারপরে, ম্যাচিউরড চিঠিটাকেই গল্পের জন্য অপরিহার্য মনে হচ্ছে, যেহেতু টার্গেট অডিয়েন্স সম্ভবত ম্যাচিউরড পাঠকরাই।
শুভকামনা, মাহীফ্লোরা।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: উপ্স!!
৪৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১১
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: কাজ বাদে বাকী সব ভালো চলছে। কাজ আসলে কিছুই করিনা সারাদিন। আরামপ্রিয় সরকারী চাকুরীজীবি।
ঘোরাঘুরিও ভালো হইছে, কিন্তু ছবি কেটে কুটে সাইজ করতে কস্ট লাগে কাজ না থাকার পরেও। তবে দিব ইচ্ছে হলেই।
আমি মনযোগী পাঠক না, আমি বোকা পাঠক। এইজন্য দেখেন না না বুঝে কমেন্ট দেই।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হুম ইচ্ছে হোক। আপনি কোন ডিপার্টমেন্টে আছেন?
৪৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৫
বাল্যবন্ধু বলেছেন: ভালো লাগলো।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:২৫
নীরব 009 বলেছেন: হুম, এই তাহলে কাহিনী।
লেখায় কিছু কিছু কথা এতো বেশি হার্ট টাচিং ছিল যে কষ্ট হচ্ছিল কেন একজন কেউ নেই যার সাথে তুমুল বৃষ্টিতে এক ছাতার নিচে দাঁড়িয়ে নিমকি খাব। যদিও আমি নিমকি একদম লাইক করি না। পারসোনাল কিছু কথা বলে ফেললাম, সরি। এটা আপনার লেখনির দোষ। আমি তো পাঠক, অসহায়।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১০
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ওরে ঢঙ রে নীরব কবির!
এসব স্যরি টরি বলাটা আমার খুবই অপছন্দ।
৫০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৪৭
শোশমিতা বলেছেন: পড়তে পড়তে যে কখন শেষ হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি।
অনেক ভালো লাগলো আপু +
২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১০
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। কেমন আছেন?
৫১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২০
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: সন্দমুক্ত করতে কি করা লাগবে ??
২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: জানিনা ভাইয়া।
৫২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৭
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
ওফ চেরাগটা দাআআআরুরুরুন। ওরকম একটা কখনও যদি সত্যি পেয়ে যাস মনে রাখবি সেটা কিন্তু আমার। বুঝলি?
এবার লেখাটা পড়ি।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আচ্ছা যাও এরকম একটা চেরাগ কিন্যা দিব তোমারে। কিন্তু চেজি না বাইর হইরে কিন্তু আমার দোষ নাই!
পড়োগো কইন্যা। :#>
৫৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৫
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
"এক দীর্ঘ জীবন শেষে ছেলেটি জানবে আমি ভাল ছিলাম। অথচ জানবেনা তার সমস্ত শরীরে একটি কবিতা অপদেবতার মত সেঁটে ছিল।''
২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ও আপু!
৫৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৬
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
শোন, লেখাটা পড়া শেষ হয়নি। মাঝখানে ছেদ পড়েছে। পরে পড়বোরে। এখন গেলাম। কাজ কাজ কাজ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ইশ! কেন যে এত কাজ করতে হয়।
৫৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৯
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
ভীষণ ভীষণ ভীষণ ভালো লাগা। সত্যিই যদি পেতাম একটা চেজি.......যে আমার মনের ভেতর ঢুকে যেতে পারে!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: তাইলে কি হইতো লিখে ফেলো আপু।
৫৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১৪
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: এইডা সিক্রুট, কওন যাইবোনা।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আচ্ছা।
৫৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৩
বিতর্কিত উন্মাদ মানব বলেছেন: চেজি=চে+জি=চেরাগের জ্বীন?
আত্মকথন ভালু পাইসি। একদিনের জন্যে চেজিকে ধার দিবেন?
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এহ শখ কত!
৫৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৪
তিথির অনুভূতি বলেছেন: ফ্যান্টাসী টাইপের লেখা
ভালো লাগল **
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
৫৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হাউ সুইট
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: :!> :!>
৬০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১৪
নীরব 009 বলেছেন:
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: কি!
৬১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৫
পাগলমন২০১১ বলেছেন: জ্বীনের কথা শুনলেই ছোটবেলায় ভয় পেতাম খুব।
এখন পাইনা।
তবে এখন মেয়েদের খুব ভয় পাই
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: তাইলে দুরে দুরে থাইকো ভাইয়া।
৬২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৪
Masum Rana বলেছেন:
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন:
৬৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:৩১
Masum Rana বলেছেন:
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন:
৬৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৯
শোশমিতা বলেছেন: আমি ভালো আছি আপু। আপনি কেমন আছেন?
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৪
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ভাল আছি আপু।
৬৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২১
Masum Rana বলেছেন:
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৩২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হেই ষড়যন্ত্রকারী আমার ব্লগে বন্যা বওয়াইতে চান?অচিরেই আপনার অপকর্মে আগুন দেয়া হবে!
৬৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৫০
রেজোওয়ানা বলেছেন: সিম্পলি দারুন...
০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
৬৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:০৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ইশশিরে, কত কথা আপনার মাথায় ঘুরে ?? !! গল্পটা সুন্দর...
আর চেরাগটাও খুব সুন্দর... আমাকে এই চেরাগটা গিফট করেন না !!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:২১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এহহহহহহহহ.......
আমার নিজেরই নাই!
৬৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: অনেকদিন পর খুব সুন্দর একটা লেখা পড়লাম । লাভ দিস ভেরি মাচ!!!!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩
নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: আগে ১ম হই। পরে পড়ি।