![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সংখ্যালঘুদের উপর একের পর এক আক্রমন চলছেই। কিন্তু তাঁদের দোষটা কোথায়?
কখনো তো শুনিনি তারা কোন মসজিদে হামলা করেছে, হযরত মোহাম্মদ (সঃ)কে নিয়ে কটুক্তি করে কোন ব্লগে লিখেছে, কোন মুসলমানের বাড়িতে আগুন দিয়েছে…।
তবে কেন দুর্বৃত্তরা হিন্দুদের মন্দির, মুর্তি ভাঙ্গছে? কেন বৌদ্ধদের ঘরবাড়ি পোড়াচ্ছে?
এ দুর্বৃত্তরাই বা কারা?...জাপান থেকে কেও এসে যে আগুন লাগায়নি এটা নিশ্চিত।
যদি কোনকিছুতেই তাঁদের দোষ না থাকে তো এত আক্রমনের একটাই কারণ হতে পারে…এদেশে সংখ্যালঘু হয়ে জন্মানো।
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৪
নাজ_সাদাত বলেছেন: এই সব কাজ আসিফ গ্রুপ করছে। তারা চায় বাংলাদেশের বদনাম করতে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪২
মাহ্ফুজ বলেছেন: হ্যাঁ ভাই, দুর্বৃত্তরা যারাই হোক, বাংলাদেশী তো। দেশের বদনাম হচ্ছে এই কথা যদি এই টাইপের পাব্লিক বুঝতো তাহলে আজকের দিন গুলো অন্যরকম হতো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪২
রুশন বলেছেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বরাবরে হেফাজতে সাঈদী পরিষদের ১১৯ দফা দাবী
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৪ |
শেয়ারঃ 00
১. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সকল কুফুরী বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করিয়া মক্তব-মাদ্রাসায় রূপান্তরিত করিতে হইবে এবং আগামী প্রজন্মকে ঈমানী শিক্ষায় শিক্ষিত করিয়া মাওলানা দেলওয়ার হোসেন সাঈদীর স্বপ্ন পূরণে সকল প্রকার পদক্ষেপ গ্রহণ করিতে হইবে।
২. দেশের যে সকল হাসপাতালে অপেন হার্ট সার্জারী হয় সেগুলোর ডাক্তারদেরকে পরিবর্তন করিয়া শিবির কর্মীদেরকে স্থলাভিষিক্ত করিতে হইবে। গবেষণায় দেখা গেছে, রগ কাটার মেশিন দিয়ে শিবির কর্মীরা যথাযথভাবে অপেন হার্ট সার্জারীসহ সকল প্রকার সার্জারীতে পারঙ্গম। এমতাবস্থায় আমরা মনে করি, কাফের ডাক্তারদেরকে চাকুরীচ্যুত করিয়া সুন্নতি ডাক্তার নিয়োগ দিয়া সরকার তার ঈমাণের পরিচয় দিবে।
৩. যেসকল পাইলটরা মসজিদ মাদ্রাসার উপর দিয়ে এরোপ্লেন চালিয়ে যায় তাদেরকে চাকুরীচ্যুত করিয়া মাদ্রাসাশিক্ষায় শিক্ষিত পাইলটদেরকে শরিয়া মোতাবেক প্লেন চালানোর জন্য নিয়োগ দিতে হইবে এবং মহিলা এয়ার হোষ্টেসের পরিবর্তে গেলমান নিয়োগ করিতে হইবে।
৪.১৯৭১ সালে কয়েকটি মাত্র খুন আর ধর্ষণের জন্য সাঈদী সাহেবের মতো মর্দে মুজাহিদকে ফাঁসির দন্ডাদেশ দিয়া দেশের সকল তাওহিদানী এবং তাওহিদী জনতার অন্তরাত্মা ফুক্কা করিয়া দিয়াছে। আমরা মনে করি, সাঈদী সাহেবের এমন লঘু অপরাধের জন্য বড় জোর কোনো অষ্টাদশীর হাত দিয়ে ১৯টি পুষ্পাঘাতই যথেষ্ট ছিলো। অতএব অবিলম্বে ফাঁসির রায় প্রত্যাহারপূর্বক সকল দেশপ্রেমকি যুদ্ধাপরাধীদের বেকসুর খালাস দেওয়া হোক।
৫. বাংলা ব্লগ হইতেছে আবুলাহাবের আড্ডাখানা। এইসব ব্লগ বন্ধ করার পাশাপাশি সারা বাংলাদেশে ইন্টারেনেট সার্ভিস বন্ধ করিয়া ইহুদী নাসারাদের হাত হইতে মুসলমান মরদ ও আওরতদের রক্ষা করিতে হইবে।
৬.গণজাগরণ মঞ্চে মিছিলকারী মেয়ে লোকদেরকে অগ্নিকন্যা বলা যাইবে না। তাহাদেরকে দোজখের কন্যা বলিয়া প্রজ্ঞাপন জারী করা হোক।
৭. যেসকল টেলিভিশনে আওরতকুল সংবাদ পরিবেশন করে সেই সকল টেলিভিশনের লাইসেন্স বাতিল করিতে হইবে এবং মহিলাগণমাধ্যমকর্মী, মহিলা ডাক্তার, ম্যাজিষ্টে্টসহ ঘরের চার দেয়ালের বাহিরে যেসকল নারীরা কর্মক্ষেত্রে যাইবে তাহাদিগকে মুরতাদনী ঘোষণা করিতে হইবে।
৮. সক্রেটিস, প্লেটো, রবীন্দ্রনাথ, গ্যালিলিও, অ্যারিষ্টটল,নীটসে, রাসেল এইসব নাস্তিকদের রচনা বাদ দিয়া এদেশের জ্ঞানী হুজুরদের বয়ান পাঠক্রমে অর্ন্তভুক্ত করিতে হইবে। ফররুখ আহমদ, আল মাহমুদের রচনা বহাল রাখা যাইতে পারে এবং তাদেও রচনা হইতে যক্ষèা, নিউমোনিয়াসহ যাবতীয় রোগের হালাল ঔষধ বাজারজাত করিতে হইবে।
৯.আন্জুমানে বাইয়িতান নামের সংগঠন আমাদের লংমার্চকে অনৈসলামিক আখ্যায়িত করে নাস্তিক ট্যাগ দিয়াছে। আমরা নাকি মাও সেতুংকে অনুসরণ করে লংমার্চের ডাক দিয়াছে। এমন মন্তব্যকারীদের মুন্ডু দ্বিখন্ডিত করিবার জন্য গভর্ণমেন্টের তলোয়ারে ধার দেওয়া হোক।
১০. কসাই মোল্লা বা কাদের মোল্লাকে বঙ্গবীর উপাধী দিতে হইবে।
মানুষ হত্যার জন্য রাষ্ট্রের কোষাগার হইতে কোনপ্রকার গোলাবারুদ ব্যবহার না করিয়া রাম-দা দিয়া মানুষ জবাই করিয়া রাষ্ট্রের কৃচ্ছতা সাধন করিয়াছেন। এমন মিতব্যয়ীকে একুশের পদক বা রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রদান খুবই জরুরী বলিয়া আমরা মনে করিতেছি।
১১.বর্তমান সরকার দেশকে ডিজিটাল করিবার নামে আমাদেও ক সুন্দরী আওরতদেরকে (বেহেশতের নেয়ামত) পর্দার বাহিরে নিয়া আসিতেছে। এমতাবস্থায় আইন করিয়া দেশকে পুনরায় এনালগ করিতে হইবে।
১২. চুল এবং দাড়িতে লাগানোর জন্য কফি কালার ও কমলা কালারের হেয়ার ডাই বা কলপের দাম কমাইতে হইবে এবং মন্ত্রী এমপিদেরকে চুল দাড়ি লম্বা রাখিতে বাধ্য করিতে হইবে। মনে রাখিতে হইবে নাফরমান এমপিরা পরকালে ওয়ার্ডকমিশনারও হইতে পারিবে না। (চলিবে)