![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জামাত-শিবির রাজাকার, এই মুহুর্তে বাংলা ছাড়
সদ্য সংবাদ, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) সাবেক প্রধান স্বীকার করেছেন, ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনের সময় সংস্থাটি বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে ৫০ কোটি রূপির তহবিল জোগান দিয়েছে।
খালেদা জিয়া তারেক রহমানের কত টাকা প্রয়োজন? কত টাকা হলে তারা চৌর্যবৃত্তি থেকে জাতিকে মুক্তি দেবে? এত টাকা দিয়ে তারা কি করবে?
আমরা শুনেছিলাম জিয়াউর রহমান নাকি মৃত্যুর সময় 'ছেড়া গেন্জি ও ভাঙ্গা সুটকেস' রেখে গিয়েছিলেন! ওটা কি 'ছেড়া গেন্জি ও ভাঙ্গা সুটকেস' ছিল নাকি আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপের নতুন সংস্করন ছিল? জনগন তাদের ক্ষমতায় বসিয়েছিল বলে কি মা-ছেলে কে জনগনের টাকা লুটপাট করার ও বিদেশে পাচার করার ম্যন্ডেট দিয়েছিল?
নিচে আমরা তাদের চুরি ও দুর্নিতির কিছু গল্প দেখি।
চলতি মাসের শুরুর দিকে সংযুক্ত আরব-আমিরাতভিত্তিক খালিজ টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৯১ সালে বাংলাদেশে নির্বাচনের সময় পাকিস্তানের সামরিক নেতারা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন ‘ভারতপন্থী’ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য সহায়তা হিসেবে বিএনপি-প্রধান বেগম খালেদা জিয়াকে ৫০ কোটি রুপি দেন।
আইএসআইর সাবেক প্রধান আসাদ দুররানি গত বুধবার পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের জারি করা সমনের উত্তরে এ স্বীকারোক্তি দেন।
দেশের মানুষের এত টাকা লুটপাট করলি তাও হলো না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ৩০ লক্ষ শহীদ হলাম সেই আএসআই এর কাছ থেকে টাকা খেলো?
১৭মার্চ ২০১২, প্রথমআলো।
বিএনপিকে তহবিল দেওয়ার কথা স্বীকার করলেন দুররানি
খালেদা জিয়া সোয়া কোটি টাকা অপ্রদর্শিত আয় ঘোষণা করেন। এর বিপরীতে তিনি কর দেন ৩৩ লাখ টাকা এবং সাইফুর রহমান কর দেন প্রায় ৩১ লাখ টাকা। এনবিআরের উচ্চ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শতরাউ এর সত্যতা স্বীকার করেন। অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার অর্থই হচ্ছে তারা প্রকৃত আয় কম দেখিয়ে সরকারের কাছে ভুল তথ্য দিয়েছেন। খালেদা জিয়া সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকে ট্যাক্সের টাকা জমা দিয়ে তার সম্পদ বিবরণীর একটি কপি এনবিআরে পাঠিয়েছেন। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে খালেদা জিয়ার আইনজীবী আহমেদ আজম খান সমকালকে বলেছেন, তিনি কালো টাকা সাদা করেননি, সরকারের দেওয়া সুযোগ নিয়ে টাকা বৈধ করেন। জানা গেছে, খালেদা জিয়া কর অঞ্চল-২-এর অধীনে সার্কেল-২২-এ কর পরিশোধ করে অপ্রদর্শিত আয়ের সুযোগ নেন।
১লা আগস্ট ২০০৭, সমকাল।
খালেদা-সাইফুর ৬৪ লাখ টাকা কর দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করেছেন
বিগত জোট সরকারের আমলে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে হাওয়া ভবন থেকে চাপ দিয়ে বিএনপির আশীর্বাদপুষ্ঠ কিছু ব্যবসায়ী রাষ্ঠ্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের রাজধানীর রমনা কর্পোরেট ও নারায়ণগঞ্জ মহিলা শাখা থেকে পণ্য রফতানির নামে পানির মতো ঋণ নিয়েছেন। রাজনৈতিক চাপ ও প্রভাবের কারণে সংশ্লিষ্ঠ শাখা দুটির ব্যবস্থাপকরা গ্রাহকদের ডেকে এনে শুধু আবেদনের ভিত্তিতে ব্যাক টু ব্যাক এলসির বিপরীতে দিয়েছেন ঋণ। এক্ষেত্রে কোনো ব্যাংকিং নিয়মনীতি মানার তোয়াক্কা করা হয়নি। রফতানি শিল্পের কাঁচামাল আমদানির জন্য ঋণ দেওয়া হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তা অন্য খাতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ফলে ব্যাংকের ঋণ আদায় হয়নি। এতে ওই দুটি শাখায় প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ফোর্স লোনের সৃষ্টি হয়েছে। বেআইনিভাবে এসব ঋণ দিতে ব্যাংকের ওপর বিএনপির বনানীতে অবস্থিত হাওয়া ভবনকেন্দি্রক ব্যবসায়ীদের একটি গ্রুপ প্রবল চাপ সৃষ্টি করেছিল বলে জানা গেছে। এছাড়াও সোনালী ব্যাংকের সিবিএ নেতা বিএম বাকির হোসেন বিএনপি নেতাদের ঋণ পাইয়ে দিতে সব সময় ব্যাংক কর্মকর্তাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছেন।
এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা সমকালকে জানান, ঋণ বিতরণের দায় শাখার কর্মকর্তাদেরই নিতে হবে। কেননা এখন পর্যন্ত যেসব তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে তার কোনোটিতে প্রধান কার্যালয়ের কোনো কর্মকর্তার স্বাক্ষর পাওয়া যায়নি।
১লা আগস্ট ২০০৭, সমকাল।
হাওয়া ভবনের চাপে পাঁচশ' কোটি টাকা ফোর্স লোন
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমান ২০ কোটি ৪১ লাখ টাকা, ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর বিরুদ্ধে ২৮ কোটি ৮৪ লাখ সিঙ্গাপুর ডলার ও ৯ কোটি ৩২ লাখ ৬৭ হাজার মার্কিন ডলার অবৈধ উপায়ে বিদেশে পাচারের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিদেশে পাচারকৃত অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
৮ ফেব্রুয়ারী ২০১১, জনকন্ঠ।
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=29&dd=2011-02-08&ni=48401
আপনাদের কাছে আরো কোন তথ্য জানা থাকলে লিংক দেন। আপডেট হবে।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:২৯
নাওেয়দ বলেছেন: এখন তো তাদের গাড়ি চলে না। থামবে কেমনে?
যাই হোক, আব্বাজানের জন্মদিনের জন্য আজকে মাফ কইরা দেন কালকে উনার মেয়ে এবং নাতিদেরটা ঘাটতে বইসেন। জিয়া সাহেবের গুষ্টি ছাড়াইয়া যাবে। তাছাড়া, আব্বাজানের নাতি পুতিরা তো আগেই আমেরিকায় ঘাটি গেড়ে বসে আছেন, টাকা মাইরা আম্রিকায় ফুরুত, এনি টাইম।
আরেকজনের তো পালানোর কায়দা নাই, তাই উনার ৫ বছরেরে পার্লালের টাকাটা আইএসআই'এর কাছ থেকে নিসেন। তাছাড়া, ঐ কর্মকর্তাও রিটায়ার্ড, উনার হয়ত হার্টের চিকিৎসার জন্য কিছু টাকা দরকার ছিল, হাসিনা আপার কৃপায় উনার অপারেশনটা এখন মনে হয় করাতে পারবেন। আমরা অনেক দানশীল জাতি তো...
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৩০
বেঈমান আমি বলেছেন: তাইতো বলি খালেদা আজম কেনো রাজাকারের বিচার চায়না
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৩১
মইন বলেছেন: প্রথম কথা
অবশেষে টাকার অংকটা বেড়ে বিশ্বাসজনক হল।
হাসিনা বলল ৫ কোটি রুপি, এখন সেইটা দাড়াইলো ৫০ কোটি রুপি।
তাও কিছুটা বিশ্বাসযোগ্য।
দ্বিতীয় কথা
পাকিস্তানের আদালতে ঘটেছে সব কিছু
কোন পাকি পত্রিকায় বেড়িয়েছে এগুলো?
পাকির খবর কোন পাকি পত্রিকায় না আসলে ভারতের পত্রিকায় আসে কেমতে?
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪
মোঃ সানাউল্যাহ্ বলেছেন: আমার পারি সমালোচনার ঝড় তুলতে.. আর অকর্মণ্য মহিলা মানুষদের মতো ২ টাকাকে ২০০০ টাকা.. ৫ টাকা কে ৫০০০ টাকা বলে চালিয়ে দিতে।
পাকিস্তানের পত্রিকায় আসেনি কিন্তু ভারতের পত্রিকায় আসছে কারণ লেখক বোধয় ভারতের নাগরিক।
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬
ভয়েস অব বিডি বলেছেন: খালেদা , তারেক এরা ২ জন দেশের অরধেক টা শেষ করল। আর বাকি অর্ধেক শেষ করল হাসিনা,রেহেনা,জয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলও বাংলাদেশের কিছু জনগন মনে করেন হাসিনা চুরি করলে সেটা হবে জায়েজ, কারন তিনি হলেন ওই বুকারাম চুদা জনগনের দিদি। আর কিছু লোক আছেন তারা মনে করেন খালেদা তারিক এরা হলও ধুয়া তুলসি পাতা, এরা ভাজা মাছটা উল্টিয়ে খেতে পারে না। এই ২ ধরনের জনগনের জন্য আজকে দেশের এই অবস্থা এদের মতো লোক দের জন্য আজকে হাসিনা খালেদা তারেক জয় এরা চুরি করার সুযোগ পাচ্ছে। আর এই ২ ধরনের লোক দের মধ্যে আপনি হলেন একজন। কারন আপনি দেখলাম একক ভাবে এক জনের চুরির কাহিনি লিখে যাচ্ছেন। আগে নিজেরা মানুষ হন তাহলে দেখবেন হাসিনা খালেদা সবাই ঠিক হয়ে যাবে। অন্যায় কে অন্যায় বলতে শিখুন, সে যেই অন্যায় করুক না কেন হাসিনা খালেদা।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৫৯
লিফো বলেছেন: ভয়েস অব বিডি বলেছেন: খালেদা , তারেক এরা ২ জন দেশের অরধেক টা শেষ করল। আর বাকি অর্ধেক শেষ করল হাসিনা,রেহেনা,জয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলও বাংলাদেশের কিছু জনগন মনে করেন হাসিনা চুরি করলে সেটা হবে জায়েজ, কারন তিনি হলেন ওই বুকারাম চুদা জনগনের দিদি। আর কিছু লোক আছেন তারা মনে করেন খালেদা তারিক এরা হলও ধুয়া তুলসি পাতা, এরা ভাজা মাছটা উল্টিয়ে খেতে পারে না। এই ২ ধরনের জনগনের জন্য আজকে দেশের এই অবস্থা এদের মতো লোক দের জন্য আজকে হাসিনা খালেদা তারেক জয় এরা চুরি করার সুযোগ পাচ্ছে। আর এই ২ ধরনের লোক দের মধ্যে আপনি হলেন একজন। কারন আপনি দেখলাম একক ভাবে এক জনের চুরির কাহিনি লিখে যাচ্ছেন। আগে নিজেরা মানুষ হন তাহলে দেখবেন হাসিনা খালেদা সবাই ঠিক হয়ে যাবে। অন্যায় কে অন্যায় বলতে শিখুন, সে যেই অন্যায় করুক না কেন হাসিনা খালেদা।
সহমত, খুবই সুন্দর মন্তব্য।
৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৫৯
ভারসাম্য বলেছেন: অবশেষে টাকার অংকের পরিমান বিশ্বাসযোগ্য হতে শুরু করেছে !!!
হাসিনা আর ঊড়া পত্রিকার খবরে ছিল ৫ কোটি রুপী। এখন ৫০ কোটি !!! তাও তো কুলাবেনা। একটা জাতীয় নির্বাচনে মাত্র ৫০ কোটির সাহায্য। ওই দিয়া তো ভারতের কাছ থেকে নেয়া হাসিনার বস্তা বস্তা টাকা'র পরিবহণ খরচই উঠবেনা।
৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩৩
সাগর৭৫ বলেছেন: এখানে তো বিএনপি কে টাকা দেওয়ার কথা কিছু বলে নাই
Click This Link
১০| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৫২
দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: ভারতীয় দালালরা যতই কথা কও তার বিজয় তোমাদের বাপ গান্ধী কবর থেকে উঠে আসলেও থামাতে পারব না।
১১| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০৬
যোগী বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট প্রিয়তে নিলাম
১২| ১৭ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১২
রিফাত হোসেন বলেছেন: bujhlam khaleda ka da pakistani goenda dol
ar hasinaka dae indian goenda dol.......
jotil game
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:৫০
ভয়েস অব বিডি বলেছেন: লিফো আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার সাথে সহমত পোষণ করার জন্য।
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:০০
এস্কিমো বলেছেন: একদম হেড অফিস থেকে সার্টিফিকেট দিছে - বিএনপিকে হেড অফিস থেকে কোন টাকা দেওয়া হয় নাই।
কথা হলো পাকিস্তান সরকারের কথা পাকিস্তানীরাই বিশ্বাস করে না।
এই বিষয়ে কথা বললে মির্যা ফকরুল কিন্তু রাগ করবেন - আপনি এই ধরনের পোস্ট দিলে উনি আপনার বিরুদ্ধে মামলা দিবেন।
প্রশ্ন হলো - খালিজ টাইমসের কাছে বিএনপি প্রতিবাদ না পাঠিয়ে পাকিস্তান সরকারের কাছ থেকে সার্টিফিকেট আনতে গেলো কেন?
২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪১
তীর্থযাত্রী বলেছেন: প্রশ্ন হলো - খালিজ টাইমসের কাছে বিএনপি প্রতিবাদ না পাঠিয়ে পাকিস্তান সরকারের কাছ থেকে সার্টিফিকেট আনতে গেলো কেন?
গুড পয়েন্ট।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:১৭
চলতি নিয়ম বলেছেন: একই রকম পোষ্ট পর পর হয়ে গেল কেমতে??