![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।
নারীবাদিরাও অনেক সময় কোন একটি ইস্যুতে বিপরীত অবস্থান গ্রহন করতে পারে।
নিচের উদাহরনটির কথা ভাবা যাক।
যৌন কর্মীদের পেশাটিকে নারীবাদীদের প্রধান অংশটি কখনো নারীদের জন্য ক্ষতিকারক কিছু মনে করে না। নারীরা এতে করে অবস্থার শিকার বলতেও তারা নারাজ। এমনকি নারীদের নিরাপত্তার কথা বলে এই পেশাটি বিলোপ করারও বিরোধি তারা। উপরন্তু এই পেশায় নিয়োজিতদের অবস্থার উন্নতির কথা বলে তারা।
অথচ এনডেরা ডওরকিন নামক একজন নারীবাদি লেখিকা মনে করেন কমার্শিয়াল সেক্স রেপ ছাড়া কিছুই নয় যা নারীদের দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে ভিকটিমাইজ করা হয়। এই ভদ্রমহিলা একজন এক্স যৌনকর্মী ছিলেন। তিনি এই পেশাটির নি:শর্ত বিলুপ্তি চান। তার মতাদর্শের নারীবাদিদের ধারনা এতে করে নারীদেরকে পুরুষদের উপভোগের বস্তু বানিয়ে তাদেরকে এক্সপ্লোয়েট করার সুযোগ করে দেয়া হয়।
আদতেই এটি সত্যি আমেরিকাতে এটি মেয়েদের জন্য সবচাইতে ঝুকিপুর্ন পেশার একটি। প্রতি একলাখ যৌনকর্মীদের মধ্যে ২০৬ জনের মত খুনের শিকার হন। এছাড়া যৌনবাহিত রোগের ঝুকির মধ্যেও তাদেরকে থাকতে হয়। অধিকাংশ আমেরিকান মনে করে এটি একটি অনৈতিকাজ তাই উভয় পক্ষকেই বিচারের সম্মুখিন করা উচিত। নিউইয়র্কের গভর্নরকে শেষপর্যন্ত তার পদ ছাড়তে হয়েছে এই কারনেই।
মেডিকেলের সাথে সম্পৃত্তরাও জীবননাশী রোগের কারন বলে পেশাটির অবলুপ্তি চান।
এই পেশাটিকে জিইয়ে রাখার জন্য হিউমেন ট্রাফিকিংয়ের মাধ্যমে দরিদ্র দেশগুলো থেকে উন্নত বিশ্বে নারী পাচারের ঘটনা ঘটে। এইভাবে রাশিয়া থেকে গ্রীসে পাচার হয়ে যাওয়া এক নারীর কাহিনী শুনেছিলাম বি বি সিতে। উনি কাদতে কাদতে বলেছিলেন এর চাইতে আমার মৃত্যু শ্রেয়।
এজাতীয় ফোর্স লেবারের বিশ্ব বাজার ৩১ বিলিয়ন ডলারের, যার অর্ধেকটা যায় শিল্পোন্নত দেশের মানুষের পকেটে।
আজকে যারা নারীস্বাধীনতের কথা বলে পশ্চিমাদের সাথে গলা মেলান তাদের কাছে আমার প্রশ্ন পশ্চিমারা চেষ্টা করলে কি পারেনা কোটির উপর নারীদের এই অবমাননাকর জীবন থেকে রেহাই দিয়ে সম্মানের জীবনে ফিরিয়ে আনতে।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:১৩
বোঘদাদি হেকিম বলেছেন: মুতাহ বিবাহ ফিরাইয়া আনা হউক । পতিতা বৃত্তি আদিম তম পেশা, এটার লগে নারী স্বাধিনতার কি সম্পর্ক?
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:১৪
রাশেদ বলেছেন: বোঘদাদি হেকিম বলেছেন: মুতাহ বিবাহ ফিরাইয়া আনা হউক । পতিতা বৃত্তি আদিম তম পেশা, এটার লগে নারী স্বাধিনতার কি সম্পর্ক?
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:১৯
মাহিরাহি বলেছেন: পতিতা বৃত্তি আদিম তম পেশা, এটার লগে নারী স্বাধিনতার কি সম্পর্ক
বোগদাদি হাকিম জর্দা বেচলে ভালা করতা। না অইলে এমুন কতা কউ কিভাবে। তুমি কি পারবা তোমার নিকট আত্মীয় কাউরে এই পেশায় নিয়োছিত করতে। অলসো @ রাশেদ
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২১
মাহিরাহি বলেছেন: একজন রাজাকার টাকা লইয়া গেল একজন পতিতার কাছে।
তোমাদের মত একজন পতিতাও ত দেশপ্রেমি হইতে পারে, তাতে করে কি তার স্বাধিনতা নষ্ট হবে না টাকার জন্য একজন রাজাকারের কাছে দেহ দান করতে হলে।
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২৫
সততার আলো বলেছেন: পুরুষ সেই আদিযূগ থেকেই নারীকে শুধু সম্ভোগের আর আনন্দের উৎস হিসেবে দেখেছে। তাই তারা সকল যূগেই নারীকে তাদের কাছাকাছি আনার চেষ্টা করেছে। এখনও তারা বসে নেই। নারী দের ব্যাপারে ওইসব পুরুষই সারাক্ষন নাচানাচি করে। নারীরা পিছনে শুধু কপাল চাপড়ায় অজানা আশংকায়। নতুন কি যেন পুরুষতান্ত্রিক সমাজের কতিপয় অসাধু লোক তাদের উপর চাপিয়ে দেয়।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২৭
জেনারেল বলেছেন:
দুনিয়ায় অবশ্যই পতিতাদের দরকার আছে।
এরা সমাজেরই অংশ।
মাইনাচ, ফলাতু বকওয়াছের জন্য।
৮| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২৮
রাশেদ বলেছেন: মাহিয়া গানডা শুনেন, মাতা ঠান্ডা হইতে পারে। কি বক্তাছেন নিজেও জানেন না!
৯| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:৪৭
বুড়া শাহরীয়ার বলেছেন: বোঘদাদি হেকিম,রাশেদ, জেনারেল এই শ্রেনীর লোক জনের জন্য পতিতাদের দরকার আছে
১০| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:২১
স্করপিয়ন্স বলেছেন:
দুনিয়ায় অবশ্যই পতিতাদের দরকার আছে।
এরা সমাজেরই অংশ।
মাইনাচ, ফলাতু বকওয়াছের জন্য।
১১| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:৫৪
নতুন বলেছেন: এনডেরা ডওরকিন নামক একজন নারীবাদি লেখিকা মনে করেন কমার্শিয়াল সেক্স রেপ ছাড়া কিছুই নয় যা নারীদের দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে ভিকটিমাইজ করা হয়।
---- সবাই ভিকটম না.........
এই বাংলাদেশি >> http://en.wikipedia.org/wiki/Jazmin
১২| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:৫৬
রাজনীতি বলেছেন: এনডেরা ডওরকিন নামক একজন নারীবাদি লেখিকা মনে করেন কমার্শিয়াল সেক্স রেপ ছাড়া কিছুই নয় যা নারীদের দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে ভিকটিমাইজ করা হয়। এই ভদ্রমহিলা একজন এক্স যৌনকর্মী ছিলেন। তিনি এই পেশাটির নি:শর্ত বিলুপ্তি চান। তার মতাদর্শের নারীবাদিদের ধারনা এতে করে নারীদেরকে পুরুষদের উপভোগের বস্তু বানিয়ে তাদেরকে এক্সপ্লোয়েট করার সুযোগ করে দেয়া হয়।
এটিই বাস্তব।
অতএব এ পেশার নি:শর্ত বিলুপ্তি দরকার। ধন্যবাদ। ভাল একটি পোষ্ট এর জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:১৪
জাহিদ সোহাগ বলেছেন: "যৌন কর্মীদের পেশাটিকে নারীবাদীদের প্রধান অংশটি কখনো নারীদের জন্য ক্ষতিকারক কিছু মনে করে না।"-- এই ধারণা সঠিক নয়। নারীবাদের আড়ালে কিছু এনজিও আছে, তাদের চিনতে হবে।
কেউ এসে উদ্ধার করবে এই আশা কেন? ৯ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসার কি হবে?