![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।
কালির কলম বা ফাউন্টেন পেনের চল বোধহয় আর খুব একটা নেই। এখন সবাই বল পেন ব্যবহারে অভ্যস্থ বেশি। কম্পিউটারের প্রচলনও লেখার অভ্যাসটিকে কমিয়ে নিয়ে এসেছে ধীরে ধীরে। তবে এখনও বোধহয়, সাইন করার সময় এটি ব্যবহার করা হয়।
কিন্তু কয়েক দশক আগেও একটা ভাল কালির কলমের মর্যাদা ছিল অনেক। পকেটে ভাল একটি ফাউন্টেন পেন গুজে রাখাটা একটা ষ্টাইলেও পরিনত হয়েছিল। পাশাপাশি কালির দোয়াতের কথাও হয়ত অনেকের মনে আছে। কেননা কালির কলমে কালির একটি আধার থাকে কিংবা ট্যাংকি থাকে। যা থেকে কালি আসে কলমের নিবের ডগায়।
৯৫৩ সালে মাগরেবের খলিফা Ma'ād al-Mu'izz তার অধীনস্থদের আদেশ করেন একটি কলমের যার কালিতে হাত কিংবা কাপড় চোপর কালিমালিপ্ত হবেনা। যার একটি কালির আধার থাকবে, যা থেকে কালি চুইয়ে পড়বে নিবের ডগায়, মধ্যাকর্ষন এবং capillary action এর মাধ্যমে। Qadi al-Nu'man al-Tamimi (d. 974).এর Kitab al-Majalis wa 'l-musayardt তে এর বর্ননা আছে।
Fountain pen
মুসলমানদের ১০০১টি আবিস্কার - 1001 Inventions Muslim Hritage in Our World
মুসলমানদের ১০০১টি আবিস্কার - ফার্মেসী
মুসলমানদের ১০০১টি আবিস্কার - বইয়ের দোকান (বুকশপ কিংবা বুকসেলিং)
মুসলমানদের ১০০১টি আবিস্কার - বীজগনিত (আলজেবরা)
মুসলমানদের ১০০১টি আবিস্কার - উইন্ডমিল
মুসলমানদের ১০০১টি আবিস্কার - টিকা
৩১ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:০৯
মাহিরাহি বলেছেন:
এই থিমের উপর প্রদর্শনী হয়েছিল লন্ডন (সম্ভবত লন্ডন মিউজিয়ামে)।
যে ভিডিওটি ব্যবহার করা হয়েছিল প্রদর্শনীতে তার মুখ্য অভিনেতা ছিলেন স্যার রিচার্ড এটেন বেরো।
প্রিন্স চার্লসসহ অনেকেই এই ব্যপারে তাদের সমর্থন জানিয়েছিলেন।
বইটার ব্যাপারে কিছুটা বলে রাখি।
বইটির মুখবন্ধ লিখেছেন, বৃটিশ সাইন্স এশোশিয়েশনের চিফ এক্সিকিউটিভ।
তাহলে কেননা ব্রিটিশ এই উদ্যোগ নিয়েছিল, তা বোঝতে পারাটা খুব কঠিন নয়,
মুসলমানদের ইমেজ যে ইমেজটি সৃষ্টি করা হয়েছে জেনে না জেনে তা ভাংগার জন্য।
মুসলমান মাত্রই তলোয়ার উচিয়ে কাফেরদের হত্যা করতে উদ্যত।
বিদ্যায় তাদের অনীহা।
বইটা পড়লে বুঝতে পারবেন পশ্চিমারা যে উন্নত জীবন যাপনে অভ্যস্ত, ১০০০ বছর আগে মুসলিম বিশ্ব তেমনটি জীবন যাপনে অভ্যস্ত ছিল।
৩১ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:১২
মাহিরাহি বলেছেন: উইকিতে ভাল মত খোজ নিয়ে দেখবেন যাদেরকে কাফের বলা হয়েছে তাদের প্রায় সবাই ভাল মুসলমান ছিলেন, তবে তারা আধ্যাত্বিক দিকটির চাইতে ভৌত জগতটাকে নিয়ে বেশি চিন্তাভাবনা করতেন, যৌক্তিকতাটিকে প্রাধান্য দিয়ে।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:০৭
বীরেনদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ শামীম সুন্দর মন্তব্যের জন্য। বিজ্ঞানকে ধর্ম দিয়ে যদি ভাগ করতে চায় কেউ তাতে তার সঙ্কীর্নতাই প্রকাশ পায়।
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:১৫
ধইঞ্চা বলেছেন: লিখে যান । কে কি বললো তাতে চিন্তা করবেন না।
৩১ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:১৯
মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৪৮
মো.সাইফউদ্দীন মজুমদার বলেছেন: সব কিছুতেই পক্ষ বিপক্ষ থাকে তাই বলেকি কোন কাজ থেমে থাকে।.... লিখে যান ।
৩১ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫০
মাহিরাহি বলেছেন: ভালো মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৩
আবু সালেহ বলেছেন:
শিরোনামেই মনে হয় অনেক সিনিয়র ব্লগারের আপত্তি......যতটুকু মনে হলো.....
......গবেষনা আর অবিষ্কারে একসময মুসলমানদের বেশ জৌলস ছিলো.......কিন্তু ঘটনাক্রমে তা এখন আর নেই........
কিপ ইট আপ মাহিরাহি.........
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৭
মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৫০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কোন অবিষ্কারের সঙ্গে ধর্মের কোন সম্পর্ক নাই। সম্পর্কটি পুরোপুরি বিজ্ঞানের সঙ্গে। সুতরাং এইভাবে ভাগ করাটা সমর্থন করি না।
আর যারা মুসলমান আবিষ্কারক হিসেবে পরিচিত, তাদের অনেকেই তার জীবদ্দশায় কাফের বলে অভিহিত ছিলেন।