![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।
যারা ভারতে সেক্যুলার দেশ বলে গলাবাজি করেন, কিন্তু বাস্তবের চিত্রটি উল্টো।
১১ এপ্রিল পিউ রিসার্চ সেন্টারের ১৯৮ টি দেশের বিশ্লেষণে দেখা গেছে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতায় বিশ্বে চতুর্থ ভারত।
হিন্দুদের অত্যাচার থেকে নিম্ন বর্ণের হিন্দুরাও রেহাই পায়নি। সরকারীভাবেও তাদেরকে চাকুরি শিক্ষাদিক্ষায় ধমিয়ে রাখা হয়েছে। ভারত ন্যাশনাল ক্রাইম পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দলিত মেয়েরা খুন, ধর্ষণ, নির্যাতন, হেনস্থার সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছে। শাস্তি দেয়া তো দূরের কথা, অপরাধীদের কোনো বিচারই হচ্ছে না বহু ক্ষেত্রে ।
আর গরুদের রক্ষা করতে গিয়ে, হিন্দুদের আক্রমনের শিকার হয়েছে মুসলমানেরা। কিছু হলেই মুসলমানদের পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়ার হুমকি দেয় হিন্দু চরমপন্হীরা।
আমাদের দেশেও পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়ার হুমকি দেয়া হয়। যদিও এরা বাংলাদেশি (সম্ভবত মুসলিম), কিন্তু এদের সাথে হিন্দু চরমপন্হীদের কোন ধরণের যোগসূত্র স্থাপন করাটা সঠিক নয় বলে আমি মনে করি।
ভারতের সংবিধান ধর্মীয় স্বাধীনতার কথা বলা থাকলেও খোদ সরকার ধর্মীয় সংখ্যালগুদের কোনঠাসা করে উচু পর্যায় থেকে। ধর্মীয় সংখ্যালগুরা আক্রান্ত হলে নির্বিকার থাকে।
ছত্তিশগড় উচ্চ আদালতের রায় দেয় যে অহিন্দুদের (মুসলমান, খ্রিস্টান) ধর্মীয় প্রার্থনা, বক্তৃতা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করাতে অহিন্দুদের 'সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘিত হয় না।
বিজেপির অংগসংগঠন আরএসএস এর ঘর ওয়াপসি (হিন্দুধর্মে প্রত্যাবর্তন) কর্মসূচিটির উদ্দেশ্য সংখ্যালগুদের উচ্ছেদ করা।
আর আমাদের দেশে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতাকে খুজতে গিয়ে একদল চন্ডাল থেমেসিসের কোলে চড়ে বসেছে। যদিও বোঝা মুসকিল থেমেসিস কোন ধর্মের লোকদের (নাস্তিক!) প্রতিনিধিত্ব করছে।
India is the fourth-worst country in the world for religious violence
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৭
মাহিরাহি বলেছেন: থেমেসিসকে যে সাংবিধানিক অসাম্প্রদায়িকতার সাথে গুলিয়ে ফেলে সেই ত হবে মুক্তমনা!
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৪
মাহিরাহি বলেছেন: দাদাদের কোন বদনাম শুনলেই কিছু মানুষের এত গা জ্বালার কারণটা আমার কাছে পরিস্কার নয়। ভারতকে নিয়ে ওরা যত স্বপ্ন দেখে, বাংলাদেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখার সুযোগ পায় কই।
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যাই বলেন না কেন, এই বক্তব্যের সাথে একমত হবে না আমাদের মুসলিম মুক্তমনারা...
আমার তো মনে হয় সংখ্যালঘুরা ভালো আছে(ধর্মচর্চা, চাকুরি) এরকম লিস্ট করলে, বাংলাদেশ টপ ফাইভে থাকবে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মাহিরাহি বলেছেন: বাংলাদেশের অবস্থা খুবই ভাল, তবে খারাপ করার পায়তারা একটি সুযোগ সন্ধানী দল সব সময়ই করবে।
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৪৭
সৌমিক আহমেদ খান বলেছেন: ভুয়া রিপোর্ট।
আফগানিস্তান, ইয়েমেন, সুদান, সৌদি, ইরান, পপাকিস্তান এসব দেশ কোথায়?
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
মাহিরাহি বলেছেন: The Pew Research Center is a nonpartisan American "fact tank", which is based in Washington, D.C.
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৪৮
সৌমিক আহমেদ খান বলেছেন: এসব ভারতের আগে যাবার কথা
৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
মাহিরাহি বলেছেন: https://en.wikipedia.org/wiki/Pew_Research_Center
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০০
রাফিন জয় বলেছেন: কপি মারলাম!