নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধার রাত্রি ভোরের অনেক বাকী স্বপ্ন দেখার সুযোগ এখন তাই

চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা

মাহিরাহি

বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।

মাহিরাহি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকান বিমান বাহিনীতে প্রথম দাড়ীওয়ালা হিস্পানিক মুসলিম

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯

স্টাফ সার্জেন্ট।আবদুল রহমান গাইতান, একজন বিমানবাহিনীর সদস্য (ট্রাভিস এয়ার ফোর্স বেস, ক্যালিফোর্নিয়ার ৮২১ তম কনসেন্টেজেন্সি রেসপন্স স্কোয়াড্রন)
দাড়ী রাখার জন্য আবেদন করলে কয়েক বছর পর তা অনুমোদন করা হয়।

গাইতান, যিনি কিনা ক্যাথলিক হিসাবে বড় হয়েছিলেন, প্রথমে তুরস্কের ইজমিরের একটি বিমান স্টেশনে অবস্থানরত অবস্থায় মুসলমানদের বিশ্বাসের প্রতি আগ্রহী হন। যখন তিনি হাওয়াইতে তার নতুন স্টেশনে চলে আসেন তার আগ্রহটা তখনও শক্তিশালী ছিল।

তিনি বলেন, "যখন আমি তুরস্ক ছেড়ে চলে যাই, তখন আমার মনে হলো যেন আমি কিছু ফেলে এসেছি। ।আমি কুরআন পড়তে শুরু করলাম এবং যতই শিখতে লাগলাম, তত বেশিই কোরানের শিক্ষার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিলাম।"

তিনি আরো বেশি জানার জন্য তার নতুন কাজের জায়গা হাওয়াইতে একটি মসজিদে যান এবং শীঘ্রই ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেন।

ইসলাম ধর্ম গ্রহন করার পর, মার্কিন সামরিক বাহিনীতে একজন মুসলমান হিসেবে কাজ করার চ্যালেঞ্জের জন্য গাইতান নিজেকে প্রস্তুত করেছিলেন, যার মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জে দাড়ী রাখা।

দাড়ী রাখার জন্য আবেদন করলে বেশ কয়েক বছর পর তা অনুমোদন করা হয়।

কিন্তু দাড়ী রাখার ফলে তাকে বিরূপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়।

আমারই সহকর্মী হাত দিয়ে আমাকে দুরে ঠেলে দিয়ে বলল, মুসলমানরা ভাল নয়। এক সপ্তাহ পরে, একটি ভিন্ন স্কোয়াড্রন থেকে অন্য একজন ব্যক্তি আমার কাছে প্রশ্ন করতে একটু দ্বিধাবোধ করল না যে আমি আইএসআইএসে যোগদান করেছি কিনা। । অনেকে আমাকে খোলাখুলিভাবে প্রশ্ন করল আমি একজন সন্ত্রাসী কিনা। কিন্তু বেশিরভাগ বিমান বাহিনীর সদস্যরা তার ইসলাম ধর্ম গ্রহণকে সমর্থন করলেন।

অনেকে আমাকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসলেন। আমার কমান্ডার আমাকে বললেন, চিন্তা কর না আমরা তোমার পাশে আছি। আমি যখন তার অফিস থেকে বেরিয়ে আসলাম আমার তখন আমি অনুভব করলাম আমি বিমান বাহিনী পরিবারেরই একজন সদস্য।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: মাশাল্লাহ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৭

মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল মন্তব্যের জন্য।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৮

মাহিরাহি বলেছেন: https://www.airforcetimes.com/news/your-air-force/2018/11/20/muslim-airman-granted-air-forces-first-beard-waiver/

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকান বিমান বাহিনী এখন থেকে হালাল বোমা ফেলবেন?

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৫

মাহিরাহি বলেছেন: হাওয়াইয়ের মসজিদ

হাওয়াইয়ের মসজিদ

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: ইসলাম কবুল করেছেন অথচ ইসলামের শত্রু বাহিনীর চাকরিটা ছাড়তে পারেন নি?
তার এখনই তোরাবোরাতে ফিরে গিয়ে বারো হাত দাড়ি রাখা উচিত। মাশাল্লাহ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.