![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাত্র ৩০০ স্কয়ার ফুটের ছোট্ট একটি বাসায় দুই সন্তানসহ পরিবারের চার সদস্য মিলে বসবাস করতেন জয়কুমার পেরুমাল। আয়ের একমাত্র উত্স ছিলো ছোট একটি অটোরিক্সা। এই তিন চাকার যান চালিয়েই পেরুমাল মেয়েকে বানিয়েছেন সেরা চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। সারা ভারতবর্ষের মধ্যে প্রথম হয়েছেন ২৪ বছর বয়সি তরুণী প্রেমা। এছাড়াও বি.কম পরীক্ষায় প্রেমা পেয়েছিলেন শতকরা ৯০ শতাংশ নম্বর। প্রেমা জানান, এ সাফল্য আমার একার নয়। এই সাফল্য মা-বাবাকে স্বাচ্ছন্দ্যে রাখার পথ উন্মোচিত করলো। সম্প্রতি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর একটি সাক্ষাত্কারে উল্লসিত প্রেমা জানান, যে দিন থেকে আমি কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করব, সেদিন থেকে বাবা যেন বাসায় আরাম করতে পারেন, সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে চাই। স্কুলজীবন থেকেই লেখাপড়ায় সাফল্য পেয়েছেন মেধাবী প্রেমা। প্রেমার বাবার কোন নির্দিষ্ট আয় ছিল না, প্রতি মাসে ১৫ হাজার রুপির মত আয় করতেন তিনি। প্রেমা এবং তার ভাই আর্টিকেলশিপের সময় আয় করতো প্রায় ৫ হাজার রুপি। প্রেমার মা-বাবা কেউই স্কুলের গন্ডি পার হননি। তাই তার এই উচ্চ শিক্ষার ভাল ফলাফলে মা-বাবা দু'জনেই খুব গর্বিত। প্রেমা শুধু নিজেই চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হননি, তার ছোট ভাই ধনরাজকেও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট-এ পাস করতে সহায়তা করেছেন। এ বিষয়ে প্রেমা বলেন, গত বছর নভেম্বরে আমরা দু'জনই একত্রে নিবন্ধন করেছিলাম।
এখানে
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
এম এ এইচ মিনা বলেছেন: সহমত
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
চ।ন্দু বলেছেন: ছবিটা দিলেন না যে ভাই। দেখে চোখ জুড়াতাম।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
এম এ এইচ মিনা বলেছেন: ৩ নং কমেন্টে উক্ত কন্যার ছবি
৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
এম এ এইচ মিনা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
সব্য বাংলােদশী বলেছেন: রশ্রম সউভাজ্ঞের প্রসুতি।