![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যে ভাবে ভাবি অনেকেই সেভাবে ভাবেন না আবার অনেকেই সে ভাবে ভাবেন এই মিল অমিল নিয়েই আমাদের পথ চলা লেখা লেখি করি অনেকদিন সেই ৮২ সাল থেকে। অজারভারে লিখতাম খালেক স্যারের হাত ধরে। এরপর অনেক পত্রিকায় লিখেছি লিখছি হয়ত আরও লিখব।
এক গ্লাস গাজরের শরবত ফাইবার, ভিটামিন এ ও কে, ম্যাঙ্গানিজ, ফলিয়েট এবং ম্যাগনেসিয়ামে ভরপুর যা ত্বক ও চোখের জন্য খুবই উপকারী এবং কোন রকম কোলেস্টেরল না থাকায় অন্য অনেক ফলের শরবতের চেয় কম ক্যালরি সম্পন্ন। ত্বকের কোমলতা বজায় রাখতে প্রতিদিন এক গ্লাস গাজরের শরবত কি খাওয়া সম্ভব না? বাজারে এখন প্রচুর গাজর পাওয়া যাচ্ছে।
বেশি করে শাকসবজি ও ফলমূল খেলে মন মেজাজ প্রফুল্ল ও ফুরফুরে থাকে। শুধু তা-ই নয়, দৈনন্দিন কাজের উদ্যম বাড়ে। মনে সুখ থাকে। নিউজিল্যান্ডের ওটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায়এ তথ্য জানা গেছে ।
ওটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব পুষ্টি বিভাগের অধ্যাপক ড. ক্যারোলিন হোরওয়াথ মানুষের মন মেজাজ ভালো থাকার সাথে খাবারের সম্পর্ক নিয়ে এ গবেষণা চালান। এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন মনোবিজ্ঞান বিভাগের গবেষক ড. তামলিন কোনার ও বোন্নি হোয়াইট। ব্রিটিশ জার্নাল অব হেলথ সাইকোলজিতে সম্প্রতি তাদের এ গবেষণা ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ।
২৮১ জন তরুণের ওপর এ গবেষণা চালানো হয় যাদের গড় বয়স ২০, অনলাইনের মাধ্যমে টানা ২১ দিন গবেষণাকার্যক্রম চালানো হয়েছে। গবেষণায় প্রতি অংশগ্রহণকারীকে বয়স, লিঙ্গ, ওজন, উচ্চতা ও বংশসংক্রান্ত সব তথ্য দিতে হয়েছে।
গবেষণায় অংশগ্রহণকারী তরুণদের টানা ২১ দিন ধরে প্রতি সন্ধ্যায় নিজেদের মন মেজাজ সম্পর্কে তথ্য জানাতে হতো। তাদের মন মেজাজ কেমন ছিল তা জানানোর পাশাপাশি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ফলমূল ছিল কি না তা জানাতে হতো। ফলমূলের পাশাপাশি কী পরিমাণ শাকসবজি খেয়েছে তাও জানাতে হতো। এ ছাড়া অস্বাস্থ্যকর হিসেবে পরিচিত কেক, বিস্কুট, আলুর চিপস প্রভৃতি কি পরিমাণে খেয়েছে তাও জানাতে হতো।
এসব হিসাবের ভিত্তিতে ড. কোনার বলেন, তরুণরা যে দিন বেশি করে ফলমূল ও শাকসবজি খেয়েছে, সেই দিন তারা খোশ মেজাজে ছিল এবং তাদের মনে সুখ ছিল। এ ছাড়া তারা কাজকর্মে বেশি উৎসাহ ও শক্তি পেয়েছে বলে দেখা গেছে।
কাঁচকলা ডায়ারিয়া ও রক্ত আমাশায়ে উপকার পাওয়া যায়। কাঁচকলায় রয়েছে বিশেষ ধরনের স্টার্চ বা শকরা জাতীয় উপাদান, যা মানুষের হজমযোগ্য নয়। এই উপাদানটি পরিপাকনালী পৌঁছার পর সেখানে অবস্থিত ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা ভেঙে ফ্যাটি এসিডে পরিণত হয়। এ ফ্যাটি অ্যাসিড পরিপাকনালী থেকে লবণ ও পানিকে শোষণ করে ধরে রাখার মাধ্যমে ডায়রিয়া রোধ করে। ২৫০ গ্রাম সিদ্ধ করা কাঁচকলার সঙ্গে ১০ গ্রাম চালের গুঁড়া এক সঙ্গে রান্না করে ধকধকে জাউ হিসেবে খাওয়া যেতে পারে। যেকোনো জাতের কাঁচকলা দিয়েই এটি তৈরি করা যেতে পারে। তবে পাকা কলায় এই উপকরণ পাওয়া যাবে না। কারণ পেকে যাওয়ার সঙ্গে বিশেষ ধরনের সেই স্টার্চ চিনিতে রূপান্তরিত হয়ে যায়।
রক্তের চাপ ও রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর জন্য প্রতিদিন তিন থেকে ১০ কোয়া রসুন খেতে পারেন। তবে যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপজ্জনক। চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক হিম্পোক্রিটস মানবদেহের ক্যান্সার, ঘা, কুষ্ঠ সারাতে, রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধ ও পরিপাকতন্ত্রের হজমজনিত সমস্যা দূর করতে রোগীদের রসুন খাওয়ার পরামর্শ দিতেন।
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
যাযাবর৮১ বলেছেন:
গণদাবি একটাই
আবার জেগেছে তারুণ্যের প্রজন্ম
দ্বিধা ভেদ ভুলে জাগরণের জন্ম,
কবে কে দেখেছে এই বাংলার বাঘ
শাবাশ জনতা ঐ জেগেছে শাহবাগ।
আলোকিত প্রাণ প্রজন্ম চত্বরে
বিকশিত গান খুঁজছে সত্তারে,
আর নয় ভুল, মুক্তির স্লোগান
ধূম্র ধূসরে ফাগুনের জয়গান।
ঘৃণায় আক্রোশে জানায় যে ধিক্কারে
গণদাবি আজ প্রদৃপ্ত হুঙ্কারে,
জেগেছে জনতা, বিচার এবার চাই
ফাঁসি, ফাঁসি, ফাঁসি, গণদাবি একটাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: আর কেউ পড়ার আছে কি?