![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যে ভাবে ভাবি অনেকেই সেভাবে ভাবেন না আবার অনেকেই সে ভাবে ভাবেন এই মিল অমিল নিয়েই আমাদের পথ চলা লেখা লেখি করি অনেকদিন সেই ৮২ সাল থেকে। অজারভারে লিখতাম খালেক স্যারের হাত ধরে। এরপর অনেক পত্রিকায় লিখেছি লিখছি হয়ত আরও লিখব।
রাস্তার পাশের খাবারের দোকান থেকে প্রতিদিনই আলুর চপ, ডালপুরি, শিঙ্গারা, সমুচা, পিঁয়াজু, চা, পান ইত্যাদি কত কী আমরা খেয়ে থাকি। কিন্তু এসব খাবার কতটা স্বাস্থ্যসম্মত বা নিরাপদ?
১. দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এসব খাবার প্রায় সারাক্ষণই খোলা অবস্থায় রাখা হয়। এতে মাত্রাতিরিক্তভাবে দূষিত শহরের বাতাসে ভাসমান ধূলিকণা এবং জীবাণু এসব খাবারের ওপর জমতে থাকে।
২. মাছি খাবারের ওপর ভনভন করে, বসে, বমি করে, মল ত্যাগ করে ও জীবাণু ছড়ায়। এসব জীবাণু খালি চোখে দেখা যায় না। ডায়রিয়া, আমাশয়, টাইফয়েড, জন্ডিস, কৃমি ইত্যাদি রোগের জীবাণুর আখড়া রাস্তার পাশের খোলা খাবার।
৩. এর সঙ্গে যোগ হয় পানি, থালা-বাসন, কাপ-প্লেট ইত্যাদির পরিচ্ছন্নতার প্রশ্ন এবং দোকানের লোকের স্বাস্থ্য জ্ঞান ইত্যাদি। পানি রাখার পাত্রটা কতটা পরিষ্কার? গ্লাস কতটা জীবাণুমুক্ত? গ্লাসে হয়তো পাঁচটা মাছি বসে ছিল। গ্লাসটাই বা কতটা পরিষ্কার করে ধোয়া হয়েছিল এবং কতটা পরিষ্কার রাখা হয়েছিল?
৪. হোটেলের থালা-বাসন, কাপ-প্লেট ইত্যাদি সাধারণত বোলে রাখা পানিতেই ধোয়া হয়।
৫. পানের দোকান থেকে কেনা খিলি পান। কতটা পরিষ্কার করে ধোয়া বা কতটা পরিষ্কার করে রাখা? খিলিটা বানিয়ে দেওয়ার সময়ই বা কতটা পরিচ্ছন্নতা মানা? পরিবেশকদের স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে জ্ঞান সীমিত।
৬. হাতের নখ হয়তো বড়। হাত দিয়ে ঘাম মুছছে নিয়মমতো এবং সময়মতো হয়তো হাত ধোয়া হয়নি। একটা তোয়ালে বা গামছা দিয়ে খাবার টেবিল পরিষ্কার করছে। সেই অপরিষ্কার হাতেই একটা শিঙ্গারা তুলে দিল আপনার প্লেটে। খরিদ্দারের কাছ থেকে যে হাতে টাকা নিল, সেই হাত না ধুয়েই আপনাকে একটা পরোটা পরিবেশন করল। ব্যাপারগুলো মোটেও স্বাস্থ্যসম্মত নয়।
৭. বাসি, পচা বা নি্নমানের খাবার বিক্রির কথাটিও মনে রাখতে হবে। অনেক সময় আগের রাতে তৈরি করে রাখা খাবারে তেলাপোকা বা অন্যান্য কীটপতঙ্গের পদচারণা হয়ে থাকতে পারে। হতে পারে জীবাণু সংক্রমণ।
৮. এসবের মাধ্যমে আমাদের হতে পারে ডায়রিয়া, আমাশয়, টাইফয়েড, জন্ডিস, কৃমি ইত্যাদির মতো নানান অসুখ। এসব খাবার সংরক্ষণ ও পরিবেশনার মান স্বাস্থ্যসম্মত করতে হবে। আর খাবার খাওয়ার ব্যাপারে আমাদেরকে হতে হবে আরো সাবধান।
দেহ
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: কেন আপু অসুখে পড়ে যখন কাতরান তখন আবার মনে হয় না। অন্য পোষ্টগুলি একটু দেখেন উপকারে লাগতে পারে।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
িট.িমম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আমরা সবায় যদি স্বাস্থ্য সচেতন হই তবে অনেক অনাকাংক্ষিত রোগ বালাই থেকে রক্ষা পাবো।
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: কিন্তু জ্বিব্বা মহাশয় কথা শুনতে চায় না।
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: আমার ও এক ই অবস্থা
কি যে করি !!!
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: কি আর করা অষুধ কোম্পানীদের বাচতে হবেত।
৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
পথ-হারা এক পথিক বলেছেন: আমাদের আরো সচেতন হওয়া প্রয়োজন। ধন্যবাদ ও ++
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: মনে হয়
৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
s r jony বলেছেন:
শীলা শিপা বলেছেন: কথা সত্যি তবে যতখন পড়ি ততক্ষনই মনে হয় আর জীবনেও খাব না। কিন্তু পরে সবাই কথাগুলি ভুলে যাই। --সহমত।
চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনি, তেমনি আমার মত খাদক করে না সুস্বাস্থ্যের চিন্তা
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: করে করে
৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
স্বপনীল জলরং বলেছেন: াহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহহাহাহাহাহাহাহাহহাহা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
আরজু পনি বলেছেন:
DEHO - Wall | Facebook
Click This Link
রাস্তার পাশের খাবারের দোকান থেকে প্রতিদিনই আলুর চপ, ডালপুরি, শিঙ্গারা, সমুচা, পিঁয়াজু, চা, পান ইত্যাদি কত কী আমরা খেয়ে থাকি। কিন্তু এসব খাবার কতটা স্বাস্থ্য...সম্মত বা নিরাপদ?
উৎসের লিঙকটা ঠিক মতো দিয়ে দিলে ভালো হতো।
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: উৎসতো দেওয়া আছে। জনগনের ব্যান্ডউইথ খাওয়ার কি দরকার..
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
শীলা শিপা বলেছেন: কথা সত্যি তবে যতখন পড়ি ততক্ষনই মনে হয় আর জীবনেও খাব না। কিন্তু পরে সবাই কথাগুলি ভুলে যাই।