নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিল অমিল নিয়েই আমাদের পথ চলা

Mahmood Khan

আবু শরীফ মাহমুদ খান

আমি যে ভাবে ভাবি অনেকেই সেভাবে ভাবেন না আবার অনেকেই সে ভাবে ভাবেন এই মিল অমিল নিয়েই আমাদের পথ চলা লেখা লেখি করি অনেকদিন সেই ৮২ সাল থেকে। অজারভারে লিখতাম খালেক স্যারের হাত ধরে। এরপর অনেক পত্রিকায় লিখেছি লিখছি হয়ত আরও লিখব।

আবু শরীফ মাহমুদ খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পূর্ণতা অর্জনে পুরুষ ১১ বছর পিছিয়ে!

১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

‘পরিপক্বতা’ অর্জনের ক্ষেত্রে পুরুষেরা বিপরীত লিঙ্গের তুলনায় ১১ বছর পিছিয়ে থাকে। নতুন এক গবেষণায় দাবি করা হচ্ছে, পুরুষের পূর্ণতা আসে ৪৩ বছর বয়সে।

নারী-পুরুষের ‘পরিপক্বতা’ অর্জনে ভিন্নতার তুলনা করতে যুক্তরাজ্যে নিকেলোডিওন ইউকে নামের একটি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে এ গবেষণা পরিচালিত হয়। গবেষকেরা বলেন, নারীর পূর্ণতা অর্জনের গড় বয়স ৩২ বছর। নারী ও পুরুষ যথাক্রমে গড়ে তাঁদের জীবনের ত্রিশোর্ধ্ব ও চল্লিশোর্ধ্ব অবস্থা পর্যন্ত অপরিপক্ব থাকেন। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী প্রতি ১০ জন নারীর আটজনই মনে করেন, পুরুষেরা চিরকালই শিশুসুলভ আচরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকে যায়। বায়ুত্যাগ, ঢেকুর, দিনের শুরুতেই ফাস্টফুড খাওয়া কিংবা ভিডিও গেম খেলার মতো অভ্যাসগুলো ছাড়া তাঁদের জন্য সত্যিই কঠিন। এ ছাড়া তাঁরা ঝগড়ায় নীরব থাকেন, সাধারণ খাবার তৈরিতেও পারদর্শী নন এবং পুরোনো কৌতুক বারবার বলতে অভ্যস্ত।

মেয়েদের এ রকম ধারণায় গবেষণায় অংশগ্রহণকারী পুরুষদের বেশির ভাগই একমত হন। এ ছাড়া তাঁরা বলেন, মেয়েদের পূর্ণতাপ্রাপ্তি সাধারণত তাঁদের ৩২ বছর বয়সের মধ্যেই ঘটে যায়।

গবেষণায় অংশগ্রহণকারী প্রতি ১০ নারীর মধ্যে তিনজন তাঁদের স্বামীর অতি শিশুসুলভ আচরণের কারণে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন। এ ছাড়া ৪৬ শতাংশ নারী দাবি করেন, তাঁদের সঙ্গী পুরুষকে অনেকটা মায়ের মতোই দায়িত্ব নিয়ে দেখাশোনা করতে হয়।

তবে পুরুষের এই শিশুসুলভ বৈশিষ্ট্য তাঁদের সন্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়তে সহায়ক হয়। টেলিগ্রাফ।



Click This Link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

মাহমুদুল হাসান (সুমন)। বলেছেন: :( :( :(

১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: ঝামলো যায় না.....

২| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাইতো বলি!!!

খালী ১১ বছরের ছুটু গুলি ভাল্লাগে ক্যা ;) লুল লুল.. =p~ =p~ =p~ =p~
==============


এই জন্যই কি বিয়ের বয়সের ব্যবধান চলে আসছে সেই আদিকাল থেকেই!!!! হয়তো।।ধন্যবাদ জানানোর জন্য

১৩ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: বুল্লেতো বুলবেন বুলছে.......

৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: এই গবেষণার খবর পাওয়া মাত্র আমার এক বন্ধু লাফ দিয়ে উঠে বললেন, "এই গবেষণা ১০০% সত্য ফলাফল বয়ে এনেছে। আমি খুবই নিশ্চিত। আমি যে দুজন নারীকে বিয়ে করতে চেয়েছিলাম তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন ৩২ এর উপরে অর্থাৎ পরিপক্ব।" আমরাও বললাম, " হু হু হু কথা সত্য, আর পরিপক্ব বলেই তারা তোরে বিয়ে করতে রাজি হন নাই।" কিন্তু এইবার সে বলল রুমী মার্কা একটা কথা, "দোস্ত তাইলে তো আমার বিয়ে করার জন্য ১৮-১৯ বছরের মেয়েই সবচেয়ে উপযুক্ত হবে। কেননা তার ১৯শের পরিপক্বতা=আমার ৩০এর পরিপক্বতা। সত্যিকার ভারসাম্য হবে।"

গবেষণার উদ্দেশ্য আর বিধেয় নিয়ে আমরা আবারো শৃঙ্খলায় পড়ে গেলাম। আমি বললাম, "আদর্শ ভারসাম্য রক্ষা কইরা তুই কি করবি?" সে উত্তর দিল, "১১ বছরের গড় অপরিপক্বতা নিয়ে আমি যা খুশি তাই করবার অধিকার রাখি, পরিপক্বদের কাম এইটা বুঝাইয়া দেওন। পেকপেকপেক।" যাই হোক বাকী সিদ্ধান্ত আপনাদের।

১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৯

আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: যাক আমি একা না

৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: তাইতো বলি শা বুড়া কালে ভিমরতি কি খামোখা, ৪৩ বুড়া নাতো কি?

৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: haha :-* =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.