নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিল অমিল নিয়েই আমাদের পথ চলা

Mahmood Khan

আবু শরীফ মাহমুদ খান

আমি যে ভাবে ভাবি অনেকেই সেভাবে ভাবেন না আবার অনেকেই সে ভাবে ভাবেন এই মিল অমিল নিয়েই আমাদের পথ চলা লেখা লেখি করি অনেকদিন সেই ৮২ সাল থেকে। অজারভারে লিখতাম খালেক স্যারের হাত ধরে। এরপর অনেক পত্রিকায় লিখেছি লিখছি হয়ত আরও লিখব।

আবু শরীফ মাহমুদ খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনিদ্রা তাড়াতে ৩০ টিপস !

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

১. প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করুন। ছুটির দিনসহ প্রতিদিন একই সময়ে ঘুম থেকে উঠে পড়ুন।



২. শোয়ার ঘর কেবল ঘুমের জন্য ব্যবহার করুন। সেখানে যেন অতিরিক্ত শব্দ বা আলো না থাকে।



৩. বারবার ঘড়ি দেখবেন না।



৪. জোর করে ঘুমের চেষ্টা করবেন না। ২০ মিনিটের মধ্যে ঘুম না এলে উঠে পড়ুন। অন্য ঘরে যান, হালকা কিছু পড়ুন ঘুম না আসা পর্যন্ত।



৫. দুপুরে ৩০ মিনিটের বেশি বিশ্রাম নেবেন না, তা তিনটার আগেই সেরে নিন।



৬. ঘুমানোর চার-ছয় ঘণ্টা আগে ভারী কাজ, ব্যায়াম এবং অ্যালকোহল, কফি, ধূমপান এড়িয়ে চলুন।



৭. ঘুমানোর দুই ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন। এরপর খিদে পেলে এক গ্লাস দুধ খেতে পারেন।



৮. ঢিলেঢালা আরামদায়ক পোশাক পরুন।



৯. ঘুমাতে যাওয়ার আগে ঝগড়া, বিবাদ, বিতর্ক এড়িয়ে চলুন।



১০. রাতে উত্তেজনাপূর্ণ হরর, ভায়োলেন্স, পরকীয়াপূর্ণ টিভি সিরিয়াল ও মুভি দেখবেন না।



১১. বিছানায় যাওয়ার আগে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি অথবা মেডিটেশন বা ধ্যানে সুন্দর কল্পনা করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ুন।



১২. রাত্রে বেশি আহার করবেন না।



১৩. মনকে সবসময় দুশ্চিন্তা মুক্ত করে সুস্থ রাখার চেষ্টা করুন।



১৪. কোনো কারণেই মন খারাপ করবেন না ও অন্যের দোষ দেখার চেষ্টা করবেন না।



১৫. শোওয়ার পর চোখ বন্ধ রেখে চলে যান কোনো অতীতে আনন্দঘন মুহূর্তে।



১৬. ঘুম পাড়ার পূর্বে ৪-৫ মিনিট গভীরভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিন তবে সেটা এত গভীর অথবা খুব শারীরিক শক্তি প্রয়োগ করে করবেন না।



১৭. বিছানাটায় খবরের কাগজ পড়া থেকে শুরু করে রাজ্যের কাজ সারি, আসলে তা ঠিক নয়। বিছানা শুধু ঘুমের জন্য-এই বিশ্বাসটা স্থির রাখুন।



১৮. চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। আপনার বুড়ো আঙুল দুটো ওপর নিচে করতে থাকুন। এভাবে ১২ বার করুন।



১৯.ঘুমাতে যাওয়ার আধা ঘণ্টা পূর্বে টেলিভিশন বন্ধ করুন, বই পড়া বন্ধু করুন। ঠাণ্ডা মনে শুয়ে পড়ুন, ঘুম চলে আসবে।



২০. চিত হয়ে বিছানায় শুয়ে পড়ুন। ডান হাত নাভী থেকে ঘড়ির কাঁটা দিকে হাল্কা চাপ বৃত্তাকারে পেটের ওপর ঘুরিয়ে কোমর ও বুকের কাছে আনুন এবং পুনরায় উল্টো দিকে ঘুরিয়ে নাভীর কাছে আনুন।



২১. নরম বিছানার বদলে শক্ত বিছানায় ঘুমান।



২২. শরীরকে রিলাক্স করার জন্য, কুসুম গরম পানিতে গোসল করুন।



২৩. স্ত্রী বা স্বামী একে অপরকে হাল্কাভাবে শরীর ম্যাসাজ করে দিতে পারেন।



২৪. ঘুমাতে যাওয়ার ১৫ মিনিট পূর্বে এক গ্লাস হাল্কা গরম দুধ পান করুন।



২৫. বর্তমানে জেগে ওঠার সময়ের চেয়ে অন্তত পক্ষে ১ থেকে দেড় ঘণ্টা আগে ওঠার চেষ্টা করুন।



২৬. প্রতিদিন ১৫ মিনিট হাল্কা ব্যায়াম করুন।



২৭. রুমের তাপমাত্রা ৬০-৬৫ ডিগ্রি/২০ থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হওয়া উচিৎ।



২৮. চিত হয়ে ঘুমান-চিত হয়ে শুলে শরীর দ্রুত রিলাক্স হয়।



২৯. ঘুমের রুম যতটা অন্ধকার রাখা যায় ভালো। টিক টিক করে এ রকম ঘড়ি বা ঢং ঢং করে এরকম ঘড়ি বেডরুম থেকে সরিয়ে দিন।



৩০. উত্তর দিকে মাথা ও দক্ষিণ দিকে পা এভাবে শুয়ে দেখতে পারেন, এটি কাজে লাগবে। আপনার শরীরকে পৃথিবীর চৌম্বক শক্তির মধ্যে ফেলে অভ্যন্তরীণ মাত্রাগুলো সমন্বিত করা এ পদ্ধতির কাজ।



দেহ

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.