নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াই

চলো..... হাসান

চলো..... হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমাজের ছেলেমেয়েদের শরীর-মনের চাওয়া, বিলম্ব বিয়ে এবং চিন্তা-প্রতিবন্ধী অভিভাবকদের কথা

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

ফেসবুকে ব্লগার সাফওয়ান এর এই লেখা টা পড়ে হুবহু শেয়ার না দিয়ে পারলাম না।



একটি উচ্ছ্বল তরুণী যখন অনেক সাজুগুজু করে একটা ছেলের হাত ধরে রাস্তায় উড়ে উড়ে চলে -- তখন তাকে দেখলে কে কী মনে করেন জানিনা, আমার মনে হত অন্যকিছু। এই মেয়েটা অনেক প্রস্তুতি নিয়েই রাস্তায় বের হয়েছে, সাজুগুজু মেয়েরা অনেক সময় নিয়ে চিন্তা করে। কালার ম্যাচিং, ফিটিং এটা ওটা। এরপর রাতের বেলা একটা ছেলের হাত ধরে পার্কে হাঁটা। হয়ত বাবা-মা তখন ভাবছেন -- মেয়েটা ঢাকায় পড়াশোনা করছে। অন্তত তারা অনেক বড়ো কিছু স্বপ্ন নিয়েই তাদের পাঠান শহরে। ঢাকার মধ্যবিত্ত মেয়েরা রাত ঘরে পথে ঘুরেনা সচরাচর। পরিবারগুলো একদমই বিকিয়ে যায়নি। কিন্তু কেন ????







বিকিয়েছে সংস্কৃতি। প্রতিটি ঘরেই স্যাটেলাইন কানেকশন। হিন্দি নায়িকারা বিকিনি, টপস পড়ে নিজেদের শরীরের বিভঙ্গকে পুরোপুরি তুলে দেয় ক্যামেরার কাছে। সারাদিন সিরিয়ালে দেখা যায় সুন্দরী প্রদর্শনক্ষম মেয়েদের মূল্য, আকর্ষন। 'সিক্সপ্যাক' শব্দটা আগে শোনা যেতনা -- এখন ছেলেরা প্যাক অর্জনের যন্ত্রণায় অস্থির থাকে। যতই জ্ঞানীগুণী আর হুজুরের পরিবার হোক, এখনকার কিশোর-কিশোরীরা এগুলো অবশ্যই অবশ্যই জানে --এগুলোই তাদের চারপাশ। তাদের এফএম রেডিও সারাদিনই প্রেমের গানে, প্রেমের আলাপে, লাভগুরুতে ভরপুর থাকে। ফ্রেন্ডসদের আড্ডাবাজির এসএমএস পড়ে শোনায়। যাদের কোন মেয়ে/ছেলে নাই "আড্ডা" মারার, "গল্প" করার, "পিকনিক" করার, "ফোনে কথা" বলার -- তারা নিজেদের অসহায় ভাবতে বাধ্য হয়। পারিবারিক জ্ঞান বাবা-মা দিয়ে রাখলে সেক্ষেত্রেও তাদের যুদ্ধ হয় কঠিন যুদ্ধ। প্রতিদিন, অনেকবার। বয়ষ্করা এসব জানেনা, বুঝতেও পারবে না ভিতরে এসব কালচার কীভাবে কাজ করে, আমরাই পারিনা ঠিকমতন! মাত্র ১০বছর আগে অমন ছিলাম তাই অনেক ব্যাকডেটেড আছি!!







একটা ছেলে তার বন্ধুদের মাঝে গিয়ে শুধু গার্লফ্রেন্ডের আলাপ শুনে -- তার কাছে মনে হতে থাকে, আমারো হয়ত থাকা উচিত ছিল। তার সামনে অকূল পাথার, নৈতিকতার সাথে যুদ্ধ। ক'দিন? শরীর আর মনের এই অমোঘ চাওয়ার সাথে ক'দিন যুদ্ধ? ১৬-১৭ তে পরিপূর্ণ বড় হয়ে যাওয়া ছেলেটি সামনে ১০ বছরের বেশি সময়ের নিরাশার দেখা খুজে পায়। বিয়ে হয় এখন ৩০ বছরে। আগে তাদেরই কেবল বিয়ে হয় -- যাদের সম্পদ বেশি। এবং তারা প্রেম করে ধনী মা-বাবার ঘাড়ে উঠেই খরচা করে বিয়ে করে। তাহলে? ১৫ বছর এই ছেলেটা প্রতিটি দিন, প্রতিবেলা যুদ্ধ করে যাবে? আর বাবা-মা কখনই তাদের হয়ে ভাবেন না। আর সম্ভাবনার সীমানা দেখতে না পাওয়ায় তাদের "স্বাভাবিকভাবেই" হতাশা আগলে ধরে।







অনেক সুশীল ইতর লোক আছে -- এমন আলোচনায় এসে টাকা ইনকামের প্রয়োজনীয়তার গল্প ফাঁদবেন। টাকা দিয়ে বিয়ে হয়না, চলার পথেও টাকার ব্যাপার যা -- তার চাইতে অনেক বেশি স্বভাব আর চরিত্র। চরিত্রহীন সন্তান বা স্বামীর টাকা দিয়ে কারো কিছুই আসে যায় না। অথচ, এই টাকার দেখা, উপার্জনক্ষমতা তখন আপনার কাছে মূল্যহীন হবে, যখন আপনার সন্তান অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে বাসায় ফিরবে। হয়ত তাকে এই শহরের চিপায় চাপায় দেখা যাবে আর ক'দিন পরেই। তখন উপার্জন ধুয়ে পানি খেতে হবে এইসব বেকুব অভিভাবকদের।







পূর্বের প্রজন্মের পাপ, অলসতা, বুদ্ধিবৃত্তিক অসারতার খেসারত আমাদের নোংরা সংস্কৃতি। সেই অভিভাবকরা আবার সংস্কৃতির উত্তাপের কড়াইতে পরের প্রজন্মকে ভেজে ভেজে লবণ ছিটিয়ে দেন তাদের কথার বুলিতে। অভিভাবকরা তো তাদের উপযুক্ত শিক্ষা পাবেই -- তারা কোনদিনই শান্তি পাবেন না অন্তরে -- এইটা আমি হলফ করে বলতে পারি। বেকুবদের শান্তি পাবার অধিকার নেই।







একটা ছেলে ভার্সিটি লাইফে ক্লাস করে ফিরে পরের দিন ল্যাব/কুইজ না থাকলে কি করে বাসায়/হলে? তার আশেপাশের সবই তার পশুত্বকে জাগিয়ে তোলার জিনিসপত্র। টিভি চ্যানেল, মুভি, নাটক, গান, পত্রিকা, টেলিভিশনের অ্যাড -- সে যদি শুধুই যুদ্ধ করে। ঘরে শিক্ষা না থাকলে ফোনে মেয়েদের কাছে পৌছাতে চায়। রোমান্স আজকাল পথে ঘাটেই থাকে। ভ্যাসলিনের কোমলতা বুঝাইতে টপস পরা মেয়েদের বিলবোর্ডে দেখা যায়। নারীর উন্মুক্ত বগল প্রদর্শনী থাকে ডিওডোরেন্টের অ্যাডে -- ধানমন্ডীর মূল রাস্তায়। বছরের পর বছর 'ভালোবাসার টানে, পাশে আনে' -- বিলবোর্ডে ছেলের বুকে একটা মেয়ে মাথা রেখে হেলান দিয়ে থাকে বিশাল মাঠের ঘাসে। আর এসব থেকে বছরের পর পছর একটা ছেলে যুদ্ধ করতে থাকবে -- তাকে অভিভাবকরা সন্নাসী মনে করে, নাকি নপুংসক মনে করে -- কে জানে? নীতিকথায় শরীর ভিজে? ক'দিন থিওরি বুঝিয়ে সামলাবেন এইসব?







যেই সমাজে বিয়ে কঠিন হয়, সেই সমাজে ব্যভিচার সস্তা হয়ে যায়।







আমার এই লেখা কেউ পড়ুক না পড়ুক। আমি জানি এই ভয়াবহতা কত বেশি। একটা মানুষ কল্পনাও করতে পারবে না এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের হাল। যারা সংকীর্ণমনা নির্বোধ ইতর, তারাই কেবল এই কথার প্রতিবাদ করবে -- চিন্তিত না হয়ে। কেননা, আপনি/আপনার সন্তান হয়ত সাময়িকভাবে মুক্ত (আমি বিশ্বাস করিনা, কেননা পদস্খলনে কয়েক মূহুর্ত লাগে), কিন্তু তারা যাদের সাথে চলে -- অথবা এই সমাজেরই আরো অনেক ছেলেমেয়ে সম্পূর্ণ অন্যরকম হয়ে চলেছে। নীতির কথা তাদের কাছে হাস্যকর। তারা আপনাদের ভেজে খাবে। আপনাদের চিন্তার অসারতার কারণেই তা হবে, হবেই। আমি হলফ করে বলতে পারি।







একটা ছেলে পাশ করে চাকরি করলেও হয়না। তাকে অনেএএএক টাকা ইনকাম করতে হবে। এই ছেলের সম্ভাব্য বউ ততদিনে কলেজ ভার্সিটিতে ডজনখানেক রোমিওর প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে বসে থাকে। এরপর ৩০বছর, ৩২ বছরে সবাই ছেলেটিকে বিয়ে দিতে অস্থির হবে -- তখন তার চরিত্র কেমন আছে কে জানে, মেয়েটারটাও কে জানে। বিয়ের পবিত্র আবেগ বহু আগেই তাদের হারিয়ে ক্ষয়ে যায় -- তা যে কেউ বুঝে। শারীরিক-মানসিক এই চাওয়া পূরণে তারা যে আগেই কোথাও সাময়িক ঢুঁ মারেনি তাইবা কে জানে?







মুর্খ অভিভাবকদের চোখে পড়েনা এখনকার ডিভোর্স রেট? চোখে পড়েনা সবখানে অশ্লীলতা দেখে? তার সন্তানটি কী ভাবছে মনে করেন তারা? বিয়ের বয়সটা ছাত্র জীবনে রাখলে কী সমস্যা হবে? দায়িত্ববোধ যার কখনই ছিলনা, তার কখনই হবেনা। ছেলের ও মেয়ের বাবা মা আরো কিছুদিন (বিয়ের পরেও) ভরণপোষনের দায়িত্ব নিলে কি সমস্যা? তাদের কি সন্তানের চরিত্রের চাইতে লোকে কি বলবে --সেটাই বড় বিষয়? এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা অনেক অল্পতেই শারীরিক ব্যাপারগুলো ভালো করে বুঝে ফেলে। দায়িত্ববোধের শিক্ষা দিয়ে সপাত্রে/সপাত্রীতে হস্তান্তর করে দিতে না পারলে ভুক্তভোগী পরিবারের হর্তাকর্তারাই হবে -- হচ্ছে হরদম।







অথচ এসব ভাবার কেউ যেন নাই। একদিন পারিবারিক বন্ধনগুলো সব ধ্বংস হবে -- তখন হয়ত টের পাবে। প্রতিটি পরিবারের অবস্থা সঙ্গীন। প্রতিটি ছেলেমেয়েরই নৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। এখানে এগিয়ে আসার কেউ নাই। আফসোস। সজ্ঞানে বিগত ৫-৭ বছর ধরে এসব দেখতে দেখতে আজকে প্রথম লেখলাম। না লিখে পারলামনা। এই চিন্তাগুলা প্রতিদিনই আমাকে আতঙ্কগ্রস্ত করে।







যারা সবকিছুকে এড়িয়ে চলতে পারে -- তারা এই লেখাকেও এড়াবে। আমি এই চিন্তাগুলোর বাস্তবতা খুব ভালো করে দেখছি। শত শত সমসাময়িক ছেলেমেয়েকে উদাহরণ হিসেবে জানি। হাজারখানেক ছেলেমেয়ের সার্কেলের ও কালচারাল ট্রেণ্ড জানি। অভিভাবকরা পদক্ষেপ না নিলে একটা ধ্বংস অবধারিত। যেহেতু সাংস্কৃতিক আগ্রাসনকে ঠেকানোর উপায় নেই -- পরিবারকে ঠেক দেয়াই এখনকার প্রথম কর্তব্য হওয়া উচিত। তাই বলছি, বিপদে যাবার আগে, সমাজকে ধ্বংস হতে দেবার আগে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে, নৈতিক শিক্ষা বলীয়ান করে সন্তানদের বিয়েকে এগিয়ে নিয়ে আসুন। ৩০-৩২ বয়েসে ছেলেদের, ২৫-৩০ বয়সে মেয়েদের বিয়ে না নিয়ে তাকে যথাক্রমে ২২-২৫ এবং ১৮-২২ বছরে নামিয়ে আনলে সামগ্রিক ক্ষতি নেই। অন্যথা? সাধু সাবধান।



মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

লালমিয়াভাই বলেছেন: বর্তমান সমাজ বিয়েটাকে কঠিন করে ফেলেছে। মেয়ের বিয়ে দেবার সময় "সৎ ছেলে" এর বদলে ছেলের বাড়ি আছে কি না, গাড়ী আছে কি না, বেশি বেতনের চাকরি করে কি না এসব দেখা হয়। আবার ছেলের বয়স হতে হবে ৩০। না হলে মেয়ে বিয়ে দিবেনা। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থায় পড়া শেষ করতে ২৪- ২৫ বছর লেগে যায়। বকি ৫ বছরে সৎ পথে কিভাবে একজন বাড়ি, গাড়ী করবে ভেবে দেখা হয় না। এছাড়া দেন মোহর ছেলের সামর্থ্য অনুযায়ী রাখা হয়না; হয় সমাজে স্ট্যাটাস বাড়ানোর জন্য ।

আর একটা ছেলের পক্ষে সততার সাথে চাকরি-বাকরি করে বাংলাদেশে সাধারণত বিয়ের আগে কখনোই/কোনোভাবেই বাড়িগাড়ি করা সম্ভব নয়। তার মানে ছেলেটাকে হয় জোচ্চুর হওয়া লাগবে, নইলে দুর্নীতিবাজ পুলিশ অফিসার হওয়া লাগবে অথবা… । আর মানবিক কোনো যোগ্যতা না থাকলেও চলবে ! ছেলেটা কতটা ‘মানুষ’…এর কোনো মূল্যই নেই আমাদের দেশের তথাকথিত শিক্ষিত নারী ও তাদের অভিভাবকদের কাছে।


বিয়ে সংক্রান্ত বর্তমান সময়ের চরম অসঙ্গতি লেখাটায় এসেছে। ধন্যবাদ।

২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

ৈতয়ব খান বলেছেন: যারা পরিবারের, সমাজের মঙ্গলের জন্য ভাবে, তাদের এখন কোন মূল্যায়ন নাই ভাই। তথাকথিত প্রগতিশীলদের কাছে ধুর ছাই আর কিছু ভাগ্যে জোটেনা তাদের। তারপরও সুস্থ চিন্তার মানুষ পৃথিবীতে থাকবে। তারা সামাজিক চিত্র নিয়ে ভাববে, মানুষকে সতর্ক করবে।

আপনার লেখাটি খুব যুক্তিপূর্ণ এবং সুন্দর। ভালো লাগলো।

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

ৈতয়ব খান বলেছেন: আপনার লেখাটা ফেসবুকে শেয়ার করলাম। যাতে অন্যরা পড়ার সুযোগ পায়।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

চলো..... হাসান বলেছেন: অত্যন্ত বিনয়ের সাথে বলতে চাই, লেখাটি আমার মৌলিক লিখা নয়, আমিও একজনের লেখা শেয়ার করেছি মাত্র।

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

মেস০০৭ বলেছেন: ভাই এতদিন পর একজন মানুষ পাইলাম, যিনি আমার মনের কথাটা লিখেছেন।

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: আমিও ফেসবুকে লেখাটা পড়ছি। ব্লগে পোষ্ট করতে ‍যাচ্ছিলাম, কিন্তু তার আগেই দেখি আপনি পোষ্ট করে দিছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ।

ব্লগার সাফওয়ান অনেক সুন্দর করে লিখছেন। একদম আমাদের মনের কথা এবং সমাজের নিদারুন অসংগতিকে তিনি তুলে ধরেছেন সুন্দর ভাবে।

শুধু এই একটা মাত্র সমস্যার কারনে কোন ছেলে বা মেয়ে বলতে পারবে না যে সে একটা সৎ চরিত্রবান ছেলে বা মেয়েকে জীবন সঙ্গী হিসাবে পাবে। যার ফলে বেড়ে যাচ্ছে বিবাহ পূর্ব যৌন সম্পর্ক, পরকিয়া সংসারে ভাঙন, ইত্যাদি। আমাদের কে এই ব্যাপারে সচেতন হতে হবে এবং গার্জিয়াদের বোঝাতে হবে। নিজের গার্জিয়ানদের বোঝান অনেকের জন্য লজ্জার ব্যাপার হয় যদি ফ্রি না থাকে। সে ক্ষেত্রে অন্য পরিচিত গার্জিয়ানদের বোঝান যেতে পারে যাদের সাথে সম্পর্ক মোটামুটি ফ্রি। আর সমাজকে ভয় পেলে চলবে না। সমাজকে পরিবর্তন করতে হবে। আমাদেরকেই।

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

টুনা বলেছেন: লেখকের সাথে সম্পুর্ণ একমত। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আমি গত মাসে আমার এক বন্ধুর সাথে এটা নিয়ে কথা বলছিলাম। নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে জানি। কে কি ভাবলো তার পাত্তা দিতে রাজি না। আমার সন্তানদের বেলায় আমার ভাবনা কাজে লাগাব ইনশাল্লাহ্‌।

ভাল থাকবেন সবাই।

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: প্রথম ভালো লাগা! :) :) :)

৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++=

১০০% সহমত !

৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৭

হায়রে দুনিয়া বলেছেন: হেহ, তারা না শোনে . কাহীনি। +++++

১০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩১

জ্যোত০৯ বলেছেন: যেই সমাজে বিয়ে কঠিন হয়, সেই সমাজে ব্যভিচার সস্তা হয়ে যায়।

১১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৪

একজন বাউন্ডুলে বলেছেন: +++++

১২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

রাহাত নিলয় আহমেদ বলেছেন: আজ প্রায় ৬ মাস পর সামুতে লগ ইন করলাম, জাস্ট আপনার এই পোস্ট এ কমেন্ট করতে। খুব সহজ করে একটা জটিল সমস্যা উল্লেখ করেছেন। প্রতিটি লাইন এর সাথে একমত।
কিন্তু এইগুলো কখনও আমাদের তথাকতিত সুশীলদের চোখে পরবে বলে মনে হয়না , অভিভাবক তো অনেক পরের কথা।

১৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২০

সাককাম জিতু বলেছেন: :)

১৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২০

আলোর সন্ধানে বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষনধর্মী লেখা। ++++++

১৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

েবনিটগ বলেছেন: সাধু সাবধান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.