নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

@ @

মাহমুদ০০৭

@ @

মাহমুদ০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প - ভিখারিণী

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩

মানুষ যখন নামে মানুষের স্তর থেকে লাথি খেয়ে
আপনারা কোথায় ছিলেন ? - সৈয়দ শামসুল হক।

কলিংবেলের টুংটাং শব্দে ঘুমের কালো ভারি পর্দাটা সরে গেলে বিরক্ত হই, ঘুম ভেঙ্গেছে বলে নয় - সকাল ৯ টা বলে।
দরজা খুলি।
কালো সানগ্লাসে ঢাকা গোলাকার একটি মুখ, ঠোটের কোণে একটু হাসি নিয়ে দাঁড়িয়ে।
ভিক্ষে চায়।
- নাই ! রাগের বাঘ খুব গর্জন করে বেরুতে চাইছিল, অনেক কষ্টে তাকে দমিয়ে বলি।তাতে স্বর লঘু হলেও ঝাঁজ ঠিকই বেরোয়।

- শোনেন! এত সকালে দরজায় ধাক্কা দেবেন না। বেল বাজাবেন না। রাতে দেরি করে ঘুমাই। আসলে - দেরি করে আসবেন।
ভিখারিণীর নিরব হাসিমাখা ঠোঁট টা কেবল আরেকটু বিস্তৃত হল। তারপর আস্তে আস্তে সিঁড়ি বেয়ে নেমে গেল।
দরজা লাগিয়ে নিজের রুমে আসতেই মনে একটা জোরালো ধাক্কা।
আবার দরজা খুললাম। কেউ নেই।
ভিখারিণী! আসলেই কি? !!
ভিক্ষার অনুনয় নেই, বলল ও না চাই। কেবল হাসল। কেন ?
সেই শুরু।
প্রতিরাতে ঘুমাতে গেলে - সানগ্লাস পরা গোলাকার মুখটা। মুচকি হাসি। নীরব। পরপর কয়েকদিন টানা এভাবে। অসহ্য ঠেকে।
কি আছে ঐ হাসিতে? না বললাম, মহিলা হাসল।ওখানেই ত দফারফা শেষ হবার কথা।তাহলে? দিন নেই রাত নেই ঘুম নষ্ট হচ্ছে কেন?
বেশ অবাক হচ্ছি। ভিখারিণীর ব্যাপারটা ভাবার মত গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়। এমন ও নয় যে আমি কারো সাথে দুর্ব্যবহার করি না। ভিক্ষুকদের না বলাটাও অভ্যাসে আছে। অথচ অবচেতন মন এসব ভেবে যাচ্ছে। শুধু তাই নয় ভিখারিণী বিষয়ক চিন্তাভাবনাগুলো মনে ক্রমশ বাসা বাধছে।
আমার চিন্তাগোলক কেবল ভিখারিনীর হাসিতে আবর্তিত হচ্ছে। সে কে, কোথায় থাকে, কেমন থাকে তা নিয়ে মোটেও ভাবছি না। কেবল ভাবছি - এ হাসি কেমন হাসি! ভিখারিণীর গোলাকার মুখটা ভারি মিষ্টি, যখন ঠোঁটটা এধার হতে ওধার বিস্তৃত হয়েছিল, মুখের সাথে মিলিয়ে হাসিটা একটা কোমল শান্ত মিষ্ট অবয়বে আপনাতে দাঁড়ানোর কথা ছিল। অথচ হাসিটা ব্যাখ্যাতিত এক দুর্জ্ঞেয় রহস্যাবরণে মোড়া, দুঠোঁটের ফাঁকহীন লেগে থাকা ঘনিষ্ঠ হাসিতে কেবল জীবনবেদনা সঞ্চিত কংক্রিট দেখতে পেয়েছিলাম। সেটা জমাট - নিবিড় -শক্তিশালী, তার উদ্ধত উপস্থিতিতে মিষ্টতার ঠাই পাওয়ার কথা নয়। কিন্তু হাস্যবহির কেবল একটা অধ্যায় বুঝতে পেরেছি বাকিরা দুর্বোধ্য বলে আমার কাছে অপাঠ্য সেটাও উপলব্ধিতে টের পেলাম। জীবনসমুদ্রে কিভাবে কতটুকু অবগাহন করলে আপনাতেই এমন একটা হাসি বেরিয়ে আসে? আমার মনে হল - প্রখর রোদে কাপড় শুকাতে দিলে কাপড়ের ভেজাটা কিছুক্ষণ পর যেভাবে হারিয়ে ঝরঝরে শুকনো হয়ে যায় ,মহিলার সমস্ত জীবনীশক্তি ও এভাবে শুকিয়ে খরখরে হয়ে গেছে। মহিলার হাসিতে তাই লালা নাই। হয়ত কখনো আসার সম্ভাবনা ও নাই । আমি শিউরে উঠলাম। এ কারণেই হাসিটা মনের মর্মে নিরবে কিন্তু প্রচণ্ড শক্তিতে আঘাত হেনেছে। ধসে দিয়েছে হাওয়াই ভিতে গড়া আমার শিক্ষিত (!) অহংকারী মানস।

আচ্ছা - আমি যদি ২ টাকাও তখন ভিখারিনীকে দিয়ে দিতাম তাহলে কি এত যন্ত্রণা পোহাতে হত? না বোধ হয়। না কেন?
মোটেও পোহাতে হত না। নিজেকে তিরস্কৃত করলাম। এখন তুমি শাস্তি ভোগ কর। তিলে তিলে। যা হচ্ছে ঠিকই হচ্ছে। এ শাস্তি আমার পাওয়া উচিত। কোটি কোটি লোক ক্ষুধার জ্বালায় প্রভাতের প্রথম প্রহরে আপনা আপনি উঠে আর আমার ৯ টায় ও সকাল হয় না! মানুষ কতটা অসহায় হলে ভোর হতেই মানুষের দরজায় দরজায় ভিগ মাগতে আসে! এই মহিলা খুব অসহায় বলে আমার মনের আসল অনুভূতিটা বেরিয়ে আসতে পেরেছে। অভিনয় করতে হয়নি। খুব সকালে ডাকাত এসে যদি আমার সব কেড়ে নিত - ভয়ে তাদের হুজুর হুজুর করতাম। কিংবা আমার সমগোত্রীয় কেউ - বিরক্ত হলেও মুখে হাসি ফুটিয়ে বসতে বলতাম। আমার চেয়ে উচুগোত্রের কেউ হলে ত মোহেসাবিতে নেমে যেতাম।
এই ২ টাকা, ৫টাকা,১০ দিয়ে এতদিনকার আত্মতৃপ্তি লাভের সত্ত্বাটায় ভিখারিণী মিসাইল দেগে অণু - পরমাণুতে ছিন্ন ভিন্ন করে দিয়েছে । -এই তাহলে আমি! ৫- ১০টাকা ফেলে মহাযজ্ঞ করে ফেলা করিতকর্মা বাহাদুর! অন্য অনেকের মত আমিও এভাবে ছিটে-ফোঁটা ঢেলে মানুষের প্রতি মানুষের দায়সারা দায়িত্ব পালন করে বিরাট কিছু করছি ভেবে গৌরব অনুভব করি। তার ও যে কত বাছ - বিচার! লুলা, কানা, বোবা কিনা দেখো, ব্লাফ খাচ্ছ কিনা লক্ষ্য রাখো। ট্রেজারি হতে এমনিই বেরোবে, এত সহজ!

ভাবি ভাবি আর দিনে রাতে অনুতাপে দগ্ধ হই। আরেকবার যদি দেখা পেতাম! মনের দুঃসহ যন্ত্রণা হতে মুক্তি পাবার উপায়টা বের করতাম।আমার মন বলল -ভিখারিনী আর কখনো আমার দরজায় টোকা দেবে না। আর কখনো প্রায়শ্চিত্ত করার সুযোগ হবে না।এই শঙ্কায় ভোরে উঠা শুরু করি।
দিনের পর দিন ঘরের দরজার সামনে বার বার আসা - যাওয়া চলে। দরজায় একটু খুটখাট শব্দ কি হাল্কা পায়ের আওয়াজ.... ওমনি দৌড়ে যাই। কিন্তু কই ভিখারিণী? মনের অস্থিরতা লক্ষ্যহীন এদিক - অদিক দৌড়ে। শান্তি একদম উবে যায়। রাতে বার বার বলি- হে আল্লাহ! আরেকবার ভিখারিনীকে দেখাও। আমাকে মানুষের মত ব্যবহার করার একটা সুযোগ দাও।কিন্তু হায় !বুকে অসীম যন্ত্রণার ঘূর্ণন চলতেই থাকে।

অবশেষে একদিন দোয়া কবুল হয়। এক সকালে ভিখারিণী দরজা ধাক্কায়। দরজা খোলার পর আমিও ধাক্কা খাই। আকাঙ্খিত সেই গোলাকার মুখটা, কিন্তু সানগ্লাস?

আমার প্রশ্ন চিতার গতিতে বেরোয়।

- ওইটা বেচে দিছি , বাপ !
- বেচে দিছেন! শুনে অবাক হই। এইরকম একটা পুরনো সানগ্লাস বেচলে কয় টাকা ?
- আপনি বেচে দিছেন ? ! কয় টাকা ? আচ্ছা থাক, আপনার সানগ্লাস টা কি পাওয়ারি ?
- না!
- তাহলে কেন দিতেন?
- চউখ লাল , বাপ ! পলাপাইনে ডরায় , ওরা ডরাইলে ভিক্ষা পাওন যায় না। পলাপাইনের মায়েরা আর দরজা খুলে না।
আমি মহিলার চোখের দিকে ভালভাবে তাকাই। হ্যা, চোখের সাদা জমিনটা এত লাল - ভিক্ষা না জোটার জন্য বিনাদ্বিধায় ওদের কাঠ গড়ায় দাঁড় করানো যায়।
এতদিন পর ভিখারিনীকে পেয়ে আমার উৎফুল্ল দ্রবীভূত মন কি করবে ভেবে পায় না।
ভাত খাবেন ? - আমি জিজ্ঞেস করি ।
না বাবা !

আমি ভিখারিনীকে প্রথমে ২০ টাকা , তারপর আবার ২০ টাকা আবার ২০ টাকা , একটু পর আরো ১০ টাকা হাতে দেই। মনে হচ্ছে হাতে থাকা সব টাকা ভিখারিনীকে তুলে দিলেও আমার প্রায়শ্চিত্ত হবে না। হঠাৎ ভিখারিনীর চোখে জল দেখি।
- আপনি কাঁদছেন?
- ও কিছু না বাপ! চোখ থিকা আপনা আপনি ই পানি যায়।
- ডাক্তার দেখান না?

- ডাক্তার! যেন অন্য দুনিয়া থেকে ভেসে আসছে মহিলার কণ্ঠস্বর - ডাক্তার দেখাই ত বাপ ! ভিক্ষা কইরা কইরা ডাক্তার দেখাই । আমার মাইয়ার মাথা ভরা ঘা, পুঁজ যায়, রক্ত যায়, মাথার বিষে হারারাইত চিক্কুর দিয়া কান্দে, ওষুধ দিছে ডাক্তারে, প্রতি ট্যাবলেট ৮০ টেকা।
- আপনার মেয়ের জামাই কই?
- নাই! ক্যান্সারে মইরা গেছে। এই বেটার লেইগাই ত স্বামীর ভিটা বেচছি।
- আপনার মা বাবা ভাই ?
- নাই। কিছু নাই ,আমার বাপের ভিটা নদী খাইছে, ডিম চুরি করছিল আমার ভাই, তারে সমাজে খাইছে ।
- আপনার ছেলে?
- গেলবছর ট্রাকে নিয়া গেছে।

প্রথমে আমার সন্নিগ্ধ মধ্যবিত্ত মন ভাবল - ও বোধ হয় সহানুভূতি পাবার জন্য মিথ্যে বলছে। কিন্তু ভিখারিণীর চোখে চোখ পড়তেই বুঝে ফেলি সব, হারিয়ে ফেলি ভাষা,অস্পষ্ট দেখি তাকে, হয়ত সেও আমাকে, দরজার পাঠাতন হাতড়ে ধরে ত্বরিত ভারসম্য ঠেকিয়ে সে মেঝেতে বসে পড়ে। তারপর আমার দিকে চেয়ে -সে চোখে বেদনা নেই, অভিমান নেই , জীবনের প্রতি আশাহীন অভিব্যক্তিহীন নিস্পলক একজোড়া চোখ।
বুকের পাজর হতে যেন গলগল করে বেরিয়ে আসছে ব্যথা-
'' জন্মের পর থিকা আমার চাইরপাশটা খালি মরা মরা, দেইখাই যাইতেছি। ছোটবেলায় মা গেছে, বিয়া দিবার পর বাপ। সংসারের সাত বছরে জামাই, দশ বছরে মাইয়া, হের তিন বছর পরে আরেক মাইয়া।'' ভিখারিনী এরপর থামে, দম নেয়, তারপর শান্ত কোমল অদ্ভুত এক স্বরে প্রশ্ন করে -
আমি ক্যান বাইচ্চা আছি জানো তুমি ?

বুকটা কামড় খেলো তৎক্ষণাৎ, মাথাটা নিচু আর চোখটা দীনতায়। সমগ্র জীবন ব্যয় করেও এর উত্তর কি আমার জানা হবে?- কি প্রশ্নটা! আমার চোখের সামনে তখন ভেসে উঠল বাংলাদেশ নামের একটা মাঠ, সেটা ভিখারিণীর মত লাখ লাখ মানুষে ছেয়ে আছে। সমাজ, রাষ্ট্র কিংবা আমাদের মত নাকউঁচু শিক্ষিত গৌড়জনদের মনোঅস্তিত্বে ওরা ব্রাত্য ,গৃহে বাস করা টিকটিকির মত, তাই আমাদের চিন্তা অনুভবে ওদের জন্য এক ইঞ্ছিও জায়গা নেই। এত সুন্দর, বর্ণিল , মনোহর,এত উপভোগ্য জীবনের মনোরম দিকগুলার স্বাদ কেন গুটিয়েকের জন্য তোলা থাকবে? কেন লাখো লাখো মানুষ অসহনীয় কষ্টের ঘানি জীবনভর টেনে যাবে? এমন অজস্র সুখহীন আশাহীন গন্তব্যহীন অথচ নিঠুর নির্মম নিয়তির চাবুক খাওয়া দগদগা জীবন অর্থহীন ঘানি টেনে চলে কেন, এর উত্তর ও সমাধান আমাদের, আমাদের নামক ভণ্ড শিক্ষিত গৌড়জনদের নাগালে থাকলেও এই অসামান্য অনাচারকে হৃদয়ের নীরব স্বীকৃতি দিয়ে মুখে শুভ্র সুন্দর সভ্যতার, সাম্যতার গুণগান গেয়ে যাব।
জানিনা কতক্ষণ ভাবনার তলিয়ে ছিলাম। সম্বিত ফিরে পেতে দেখি-
ভিখারিণী নেই, মেঝেতে পড়ে আছে টাকা, ভিখারিনীকে দেয়া আমার টাকা।

পুনশ্চ -

আর- ভিখারিণীর দেখা মেলেনি । অফিসের কাছে বাসা নেবার প্রয়োজন হওয়া সত্ত্বেও অনেকদিন বাসাটা ধরে রেখেছিলাম । কেবল আরেকবার দেখবার আশায়। একসময় হার মানতে হল।

শেষবারের মত বাসার দরজায় তালা লাগাবার খুট শব্দে ভিখারিণীর সাথে আমার ঝুলে থাকা সম্পর্কটা ছিন্ন হয়ে গেল , দরজার পাঠাতন আর মেঝেতে ভিখারিণীর অদৃশ্য উপস্থিতি অনুভব করে বিষণ্ণ অনুভূতিতে ছেয়ে গেল হৃদয় -

দিন এই বাসাতে এক ভিখারীণি নামের হতভাগিনী পা রেখেছিল, যে বুকের সবটুকু বেদনা এই দরজার চৌকাঠে উপুড় করে দিয়েছিল, যাকে আর দেখিনি, হয়ত আর দেখবনা, অন্ন - বস্ত্র - বাসস্থান - চিকিৎসা ও শিক্ষাবিহীন বাংলার লাখে লাখে ঝাঁকে ঝাঁকে মানুষের কোন কাতারে হয়ত অপার বেদনা নিয়ে আমার ভিখারিনী মিশে গেছে। ওদের কেউ নেই, ওদের কেউ থাকেনা, ওরা কেবল বেঁচে থাকার প্রয়োজনে বেঁচে থাকে।

অথচ কি অফুরান সম্ভাবনা নিয়েই না জন্মায় - এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ!

মন্তব্য ১০০ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (১০০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কেন্দ্রকে ঘিরে আবর্তন।
শামসুল হকের লাইনটা দিয়েছ কেন শুরুতে ?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন:
কবিতা তা পড়ার সময় টাচ করেছিল।ভাল লেগেছে, গল্পের সাথে যায়, তাই দেয়া।
শুভকামনা রইল আপা।

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

আবু শাকিল বলেছেন: কঠিন এক বাস্তবতা।
নিজের অলসতা,বিরক্তিতে অনেক ভিখারিনী কে তাড়িয়ে দিয়েছি।ব্যাপারটা আমাকে খুব ভাবাচ্ছে।অথচ তাদের সামান্য চাওয়াকে আমরা তুচ্ছ ভেবে না করে দেই।তাদের এই সামান্য চাওয়া কতটা উপকার করে তা আমাদের অজানা রয়ে যায়।
"আমার ৯ টায় ও সকাল হয় না।আর কতটা অসহায় হলে ভোরে মানুষের দরজায় দরজায় ভিগ মাগতে "
কথা গুলো-হৃদয় কে খুব নাড়িয়ে দেয়।
বিবেক কে জাগিয়ে দেয়ার গল্প।
খুব ভাল লেখা মাহমুদ ভাই।
ধন্যবাদ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় শাকিল ভাই ।
নিজেদের উঁচা ভাবতে গিয়েই হয়ত আমরা সমস্যা বাধিয়ে ফেলি ।
ভাল থাকবেন ভাই।শুভকামনা রইল

৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪

আবু শাকিল বলেছেন: অপর্ণা আপুরর মত আমার ও এক ই প্রশ্ন ছিল?
শামসুল হক এর লাইন টা কেন আসল???

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভাল লেগেছে, গল্পের সাথে যায়, তাই দেয়া।

৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

প্রামানিক বলেছেন: কঠিন এক বাস্তবতা নিযে কাহিনী। ধন্যবাদ

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই ।
শুভকামনা রইল

৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


বিবেকের তাড়না এমনই হয়।

চমৎকার হইছে +++

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কান্ডারি ভাই ।
শুভকামনা রইল

৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

বৃতি বলেছেন: গল্পে অনেক ভালো লাগা।
আপনারা কোথায় ছিলেন? - এই প্রশ্নটা খুব শুনতে পাই, উত্তর কাউকে দিতে দেখিনি।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনারা কোথায় ছিলেন? উত্তরটা নিজের দিকে আসে বলে হয়ত পাওয়া যায় না ।
ভাল থাকবেন বৃতি
নিরন্তর শুভকামনা রইল :)

৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বাহ, ভাল গভীরতা আসে ||

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরাজ ভাই । অনেকদিন পর দেখলাম আপনাকে ।
শুভকামনা রইল

৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

কেউ নেই বলে নয় বলেছেন: দারুন লাগলো, সময় নিয়ে পড়লাম। অনেক ভালোলাগা রইলো। :)

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ কেউ নেই বলে নয়।
আপনার নিক নেম টা ত বেশ ।
সময় নিয়ে পড়ার জন্য আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ রইলাম ।
ভাল থাকবেন ।
শুভকামনা নিরন্তর।

৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

ফা হিম বলেছেন: এমনকি ভিখারিরাও মানুষ। অথচ কি সহজেই না আমরা ভুলে যাই। কি অদ্ভূত!

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: নিজেদের , বড়জোর শ্রেণি নিয়ে ভাবি বলে হয়ত মনে থাকে না ।
ভাল থাকবেন ফাহিম ভাই
শুভকামনা রইল

১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আমার কাছে গল্পের আর্থসামাজিক-বক্তব্য জোরাল ঠেকলো নে। গল্পকারের উত্তম পুরুষকে কাহিনী বিবৃত আত্মকথনে বেশ বিক্ষিপ্ত দেখলেম। তবে এর গম্ভীর আকুতি রয়েছে। আপনার “সাকিন” গল্পেও তেমন বোঝাপড়া দেখেছিলুম। উত্থাপিত জিজ্ঞাসা জবাবে পলায়ন পথ রাখেন নি। ভীরুতা সমর্থক অদৃশ্য উপস্থিতির প্রশ্রয়, উচ্চারিত বাস্তবতাবোধ, অনিবার্য সংকট তুলে এনে মিশেয়ে দিতে পাঠকের মনঃ-অন্তরীক্ষে, হয়তো পেরেছেন ।

আমরা ভণ্ডরা ভালোলাগা জানিয়ে বিদায় হবো। কিন্তু গল্পটির মানব্যক্তিত্ব প্রবহমান থাকবে। এই মানবিক নির্মাণটির জন্য আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাই, মাহমুদ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ অন্ধবিন্দু ভাই ।
চমতকার বিশ্লেষণে বরাবরের মত মুগ্ধ হলাম। আপনার কাছ হতে অবশ্য এটা সবসময় আশা করি , আপ্নিও পূরণ করেন ।
সময়ের বিশ্লেষণে বিক্ষিপ্ততা বোধ হয় এড়ানো যাচ্ছেনা। সবকিছুতে কোণা - কাঞ্চি, ভাসা ভাসা চিন্তা ভাবনা। কিছু একটা নিয়ে একটু শকড হওয়া , মাতামাতি,, নিজের মত করে কিছু একটা সমাধানমত ভেবে চাপা দেয়া , এইত চলছে, যে কোন বিষয়ে।সেটা ফেলানি হোক বা রাজন বা দেশ বা সামাজিক যে কোন বিষয়ে । কেন অতলে বা পরানের গহীনে যাওয়া হয়না,তার বিশ্লেষণ সমাজবিজ্ঞানীরা ভাল বলতে পারবেন।

মিডল ক্লাসের ভাবনা যেমন দেখি - বুঝি, সেভাবে তুলে আনার প্রয়াস থাকে।
পারা না পারার ব্যাপারটুকু র বিচারক সবসময় পাঠক ।
লেখক নিজেও ভন্ডদের কাতারে।। লিখে খালাস। মাঝে মাঝে এইসব লেখালিখি দাউদ একজিমার মলম মনে হয়।
ভাল থাকবেন প্রিয় অন্ধবিন্দু ভাই ।
অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

পার্থ তালুকদার বলেছেন: চমৎকার , চমৎকার ।

গল্পটা পড়তে পড়তে কেমন জানি এক ঘোরের মধ্যে ছিলাম। দারুণভাবে ফুঁটিয়ে তুলেছেন এক ভিখারিণীর জীবন চিত্র সাথে জাগিয়ে দিয়েছেন আমাদের ঘুমন্ত জীবনবোধ।
শুভকামনা মাহমুদ ভাই।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ পার্থ ভাই ।
পাঠক মনে অনুরণ ঘটাতে পারলেই লেখা সার্থক ।
শুভকামনা রইল

১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: মর্মযাতনার প্রকাশ-ঠিক আছে। কিন্তু গল্প হিসেবে আহামরি কিছু না। অনেকটাই অনুমেয় বিস্তার। সংলাপ গতানুগতিক। পুনশ্চের আগের অংশটায় গল্পভাব কম, প্রবন্ধ ভাব বেশি। তবে ভিখারিনীর টাকা ফেলে যাওয়াকে একটা বৃহত্তর মর্মযাতনা লাঘবের ব্যর্থ প্রকাশ হিসেবে চিত্রিত করা যায়। হয়তো বা যুবকটি বেশি সংবেদনশীল মনের বলে অথবা অযথা মধ্যবিত্ত সেন্টিমেন্টের আকস্মিক উদগীরণে দানবীর হয়ে উঠতে চায়, সবার দুঃখ দূর করার অলীক স্বপ্ন বুকে রাখে। আর তাই শেষতক কিছুই হয়ে ওঠে না। একজনের দুঃখও সে লাঘব করতে পারে না। এ অংশটা ভালো লেগেছে।

শুভকামনা।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই ।/
আপনার বিশ্লেষণের সাথে একমত।
বিজয়ের শুভেচ্ছা রইল প্রিয় হাসান ভাই ।
নিরন্তর শুভকামনা ।

১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অথচ কি অফুরান সম্ভাবনা নিয়েই না জন্মায় - এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ!

অনবদ্য গল্পটা শেষ করার পরেও অসম্ভব বিষাদে চুঁইয়ে রেখে যায়।লেখায় +++

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল ।
ভাল থাকবেন । :)

১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠের পুরোটা সময় ঘোরের মধ্যে ছিলাম ।
খুব ভাল লাগল , খুব !!!

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় গিয়াস ভাই।
শুভকামনা রইল।

১৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আনোয়ার ভাই বলেছেন: অসাধারন । বিশেষ করে সংলাপ । ধন্যবাদ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ আনোয়ার ভাই
ভাল থাকবেন
অনেক শুভকামনা রইল।

১৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪

চন্দ্রপ্রেমিক বলেছেন: গল্পটা নাড়িয়ে দেয় আমাদের দায়সারা বিবেকবোধ। তুলে ধরলেন অসম বেদনাময় ভিখারিনির করুণ কাহিনী। অবশেষে ধন্যবাদ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পড়ার জন্য আপনার প্রতিও অনেক কৃতজ্ঞ রইলাম চন্দ্রপ্রেমিক ভাই ।
ভাল থাকবেন ।
নিরন্তর শুভকামনা রইল

১৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: মাহমুদ০০৭ ,



গল্পের কাহিনী খুব ভালো হয়েছে বলে মন ভোলানো মন্তব্য করলুম না ।
একটা বিবেকবোধের কথা ফুঁটিয়ে তুলেছেন । মধ্যবিত্তের চেতনাতেই এমন বিবেকের দেখা মেলে , এটা বাস্তব । আবার বাস্তবেরই কষাঘাতে তা ভিখারিণীর চশমার মতো বিকিয়েও যায় । দরজায় তালা লাগাবার খুট শব্দের মতোই তা শেষতক খুট করেই বন্ধ হয়ে যায় ।
্‌একটি চরিত্রের চারপাশ ঘিরে লেখকের চিন্তার দোলাচল অবশ্য সুণ্দর ।
শুভেচ্ছান্তে ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: উপরে - নিচে দুদিকে টানা টানি চলে বলে হয়ত মধ্যবিত্তের চেতনাতেই এমন বিবেকের দেখা মেলে :D হাহাহ।
বরাবরের মত শিল্পিত সুন্দর মন্তব্যে আনন্দিত হলাম।
ভাল থাকবেন প্রিয় জিএস ভাই
শুভকামনা রইল

১৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৮

সুলতানা রহমান বলেছেন: কিছু কিছু ঘটনা মানুষের ভেতরটা নাড়িয়ে দেয়। তখন হয়তো ওই ছোট্ট ঘটনা বড় হয়ে যায়।
ভাল লেগেছে গল্পটা।
শামসুল হকের লাইনটা গল্পের সাথে খুব ভাল লেগেছে আমার।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: কিছু কিছু ঘটনা মানুষের ভেতরটা নাড়িয়ে দেয়। তখন হয়তো ওই ছোট্ট ঘটনা বড় হয়ে যায়।
ভাল লাগ ল আপনার কথাটা ।
শামসুল হকের লাইনটা ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।
ভাল থাকবেন /
অনেক শুভকামনা রইল ।

১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর। +++++

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই ।
অনেক শুভকামনা রইল।

২০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০

জুন বলেছেন: আমিও অনেক সময় বিরক্ত হয়ে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিয়ে তারপর অনুতপ্ত হই মাহমুদ০০৭।
এই জিনিসটি দারুনভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন গল্পে ।
+

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জুনাপা।
নিরন্তর শুভকামনা রইল ।

২১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪০

উল্টা দূরবীন বলেছেন: গল্পে অনেক ভালো লাগা রইলো। ধন্যবাদ এবং আমামার ব্লগে আমন্ত্রণ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই ।
আপনার ব্লগে অবশ্যই যাবো ।
নিরন্তর শুভকামনা রইল

২২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪৪

ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: ওদের কেউ নেই, ওদের কেউ থাকেনা, ওরা কেবল বেঁচে থাকার প্রয়োজনে বেঁচে থাকে।

অথচ কি অফুরান সম্ভাবনা নিয়েই না জন্মায় - এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ!


ভাল লাগল , ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার ভাল লাগায় আমিও আনন্দিত হলাম আনিস ভাই
ভাল থাকবেন ।
শুভকামনা রইল ।

২৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৩

সুমন কর বলেছেন: গল্প হিসেবে সাধারণ। লেখকের আত্মঅনুশোচনা ব্যাপারটা বেশী প্রকাশ পেয়েছে।

আসলে কে যে আসল ভিখারি, সেটা বর্তমানে বোঝা যায় না !! আমি নিজেই পারতোপক্ষে ভিক্ষা দেই না। তবে তাদের জন্য খারাপও লাগে। কিন্তু কেন জানি মাঝে মাঝে আবার বিরক্তও লাগে !! খুব সহজেই একটা গ্রুপ তৈরি করে প্রতিদিন প্রায় হাজার খানেক টাকা জোগাড় করে ফেলে।

কিন্তু আমরা !!!

গল্পে ভালো লাগা।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য ধন্যবাদ সুমনদা ।
আপনার মন্তব্যে কিন্তু কয়েকটা পয়েন্ট চলে আসছে , এসবো গল্পের বিষয়বস্তু হতে পারে।
বিজয়ের শুভেচ্ছা রইল

২৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

দিগন্ত জর্জ বলেছেন: মনের ভেতরের অপ্রকাশিত আবেগের সুস্পষ্ট বহি:প্রকাশ ঘটালেন গল্পের মাধ্যমে। ভালো লাগলো। ভেতরটা মোচড় দিয়ে উঠেছিলো।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
ভাল থাকবেন ভাই
শুভকামনা রইল

২৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: কোন গল্প যখন বাস্তবতাকে টাঁচ করে যায় তখন সেটা পাঠকের কাছে ভাল না লেগে কি উপায় আছে? গল্পের ছলে যে চরম বাস্তবটাকে আপনি সবাইকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন, সেটা আসলেই প্রশংসার দাবি রখে.....!!


সময় নিয়ে খুব মনযোগ দিয়ে আপনার গল্পটা পড়লাম ভাই! সত্যিই বলছি, একদম হৃদয় ছুয়ে গেছে! সেই সাথে বুকের মধ্যে কেমন জানি একটা ধাক্কা লাগছে!


শুভ কামনা জানবেন!

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মনোযোগী পাঠের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি সাহসী সন্তান ভাই ।
আপনার মন্তুব্যে অনেক অনুপ্রাণিত হলাম ।
ভাল থাকবেন ভাই ।
নিরন্তর শুভকামনা রইল

২৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

আলোরিকা বলেছেন: ' ওদের কেউ নেই, ওদের কেউ থাকেনা, ওরা কেবল বেঁচে থাকার প্রয়োজনে বেঁচে থাকে।

অথচ কি অফুরান সম্ভাবনা নিয়েই না জন্মায় - এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ ' -

এই বিষয়টি মাঝে মাঝেই আমাকেও ভাবায় - কেন সৃষ্টিকর্তা এদের সৃষ্টি করেন , পৃথিবী নামক নাট্যশালায় জীবনকে বুঝতে এরাও কি অতিআবশ্যকীয় চরিত্র !

অনুভূতির চমৎকার প্রকাশ । শুভ কামনা :)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আল্লাহ মানুষ বানান , শ্রেণিভেদ আমাদের তৈরি ।
পৃথিবী নামক নাট্যশালায় জীবনকে বুঝতে এরাও কি অতিআবশ্যকীয় চরিত্র ! - অবশ্যই ,।অবশ্য এমন অবশ্যই না হলেই ভাল ।
পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল ।
ভাল থাকবেন ।
শুভকামনা নিরন্তর :)

২৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর গল্প । মনভারী করে দেয় ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল ।
ভাল থাকবেন । শুভকামনা একরাশ

২৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

তুষার কাব্য বলেছেন: আমি আসছি এবং মন্তব্যও করলাম :D সাথে সাথে ভাললাগার কথাও জানিয়ে গেলাম , হুম :)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনি কই ;) ? মন্তব্য দেহি না কেরে ;) ?
হুম হুম হুম :)

২৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক সময় আমিও করি এই কাজটা।

তবে বুড়ো ভিক্ষুক হলে কিছু দেই আর কম বয়সি হলে বিরক্ত হই। অথচ জানা হয়না তার ভিক্ষুক হওয়ার কারন।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এটা সচারাচর হয় । ভিক্ষা দেয়ার সময় বুড়োদের প্রেফার করা ।
ভাল থাকবেন আপা।
শুভকামনা রইল

৩০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই তাহলে আমি! ৫- ১০টাকা ফেলে মহাযজ্ঞ করে ফেলা করিতকর্মা বাহাদুর! অন্য অনেকের মত আমিও এভাবে ছিটে-ফোঁটা ঢেলে মানুষের প্রতি মানুষের দায়সারা দায়িত্ব পালন করে বিরাট কিছু করছি ভেবে গৌরব অনুভব করি। তার ও যে কত বাছ - বিচার! লুলা, কানা, বোবা কিনা দেখো, ব্লাফ খাচ্ছ কিনা লক্ষ্য রাখো।

সবার ভেতরের লুকানো একটা বাস্তবতা!

আর মধ্যবিত্তের অনুভব বলে বলে কেন সেই মহত অনুভবকে ছোট করা হচ্ছে বুঝীনা। নাকি এটাও একটা ফ্যাশন! হ্যা কেউ হয়তো পারছে না। কিন্তু তার অনুভবটাকি কেবলই মধ্যবিত্ত বলে?
আবার উচ্চবিত্তের কারও মাঝে যখনএকই চেতনা বিকশিত হয়- সেবার মানবতার- তাকে শুনতে হয়- বেশি ঠ্যাকাতো একটু দেখাইনা ভা আর কি? বেশি থাকলে আমরাও পারতাম.. ব্লা ব্লা!

তবে কি আমাদের মনের মাঝেই গলদ! সাধারন বোধে সাধারন ভাল সত্যকে ধারন করতে চাই না।

হয়তো!

অন্তর্জালা চিত্রায়নে ধন্যবাদ। ছোট্ট স্ফুলিঙ্গেই বিরাট অগ্নিকান্ড ঘটে। ;)

++

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বোধ হয় জাতি হিসেবে নেতিকে প্রশ্রয় দেই বেশী আমরা ,।
ছোট্ট স্ফুলিঙ্গেই বিরাট অগ্নিকান্ড ঘটে । এক মত ।
ভাল থাকবেন বিদ্রোহী ভৃগু ভাই ।
শুভকামনা রইল ।

৩১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গল্পটা আগেই পড়েছিলাম| ফাঁদ ও সমতলে| আরেকবার পড়লাম|
গল্পটায় অতিরিক্ত আবেগ আছে যা হঠাৎ আসে আবার কিছুক্ষণ পর থাকে না| হয়ত কিছু পরেই ভুলে যাই|
শেষটা বেশ টাচি|

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ আরণ্যক ভাই ।
নিরন্তর শুভকামনা রইল

৩২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শুরুটি নিত্যনৈমিত্তিকের মধ্যেও দারুণ!
ভিখারিনীর চিত্রকল্পটি অসাধারণ লেগেছে। কালো চশমাকেও অনেক তাৎপর্যপূর্ণ মনে হয়েছে।

কিন্তু গল্পটি আচমকা শেষ হয়েছে।


পাঠক হিসেবে আমারও গণ্ডগোল থাকতে পারে। এসব নিয়মিত না লেখার ফল। গল্পকারকে ব্লগে আরও নিয়মিত হতে হবে ;)

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বিশ্লেষণী মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় মইনুল ভাই ।
আপনি যখন বলছেন , গল্পটা নিয়ে অবশ্যই পুনরায় ভা ব ব।
গ্যাপে পড়লে আসলে লেখা কঠিন , তা এখন টের পাচ্ছি ।
নিয়মিত হবার চেষ্টায় আছি :)
ভাল থাকবেন হাসিমাখা মুখের মইনুল ভাই ।
বিজয়ের শুভেচ্ছা রইল ।

৩৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: দিন এই বাসাতে এক ভিখারীণি নামের হতভাগিনী পা রেখেছিল

এখানে দিন এর আগে সম্ভবত এক শব্দটা মিস হয়ে গেছে ভাই।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আমি মানে ভুল ভাল !!
কি আর করা ।
ভুল ঠিক করতেছি ভাই

৩৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

জেন রসি বলেছেন: Class consciousness মূর্ত কিংবা কিংবা বিমূর্ত দুভাবেই বিরাজ করে। যারা আর্থ- সামাজিক অবকাঠামো নিয়ে খেলে থাকেন তারা শুধু চিন্তার লেভেলটা নির্ধারণ করে দেয়!!!

গল্প ভালো লেগেছে মাহমুদ ভাই।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: Class consciousness মূর্ত কিংবা কিংবা বিমূর্ত দুভাবেই বিরাজ করে। যারা আর্থ- সামাজিক অবকাঠামো নিয়ে খেলে থাকেন তারা শুধু চিন্তার লেভেলটা নির্ধারণ করে দেয়!!! - গিটে গিটে একমত ।
খেলোয়াড়দের ভাল্লাগে না ।
মতামতের জন্য ধন্যবাদ জেন রসি ভাই ।
ভাল লাগছে ভাই আপনাকে দেখে।
শুভকামনা রইল ।

৩৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৫

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ভালই। হ্যাঁ বেশ ভাল। তবে অসাধারণ ভাল নয়। অথচ হওয়ার সু্যোগ ছিল। তালটা যেন কোথায় ছুটে গেছে। কোথায় ধরতে পারছি না, তবে গেছে। খুঁজে বের করতে পারেন যদি কাউয়া মাহমুদকে ফের পেতে পারি।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ নাইম ভাই ।
একটু একটু হয়ত বুঝতে পারছি কোথায় তালে গোল হলো :D
কিছুকাল যাক, নতুন করে দেখব ।
ভাল থাকবেন ভাই । অনেক
শুভকামনা রইল ।

৩৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৭

জনম দাসী বলেছেন: এমন করে কি কাউকে কাঁদাতে আছে ভাই; অনেক জল কেড়ে নিলেন চোখ থেকে... এই জন্য আপনার সাজা হওয়া উচিৎ। আর সাজা টা কি জানেন। এমন দুখীদের নিয়ে লেখা আরও চাই... যেন গভীর রাতে মন খারাপের ক্ষণে মন দিয়ে পড়তে পারি আর কেঁদে কেঁদে বুকের সব বেদনা গুলোকে হালকা করতে পারি... দোয়ার বদলে লেখার সাজা রেখে গেলাম...

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: লেখা আপনার মন ছুয়েছে এতে কিছুটা হলেও সার্থক মনে করছি ।
দোয়া করবেন যাতে লিখে যেতে পারি ।
ভাল থাকবেন ।
অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য ।

৩৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: বোধহয় লেখায় কারিগরের নির্মোহ, নৈর্ব্যক্তিকতা কাম্য ৷পাঠকেরও দায় গৌণ যদিও দায়িত্ব বিকট ৷ জাগ্রত প্রশ্নের উত্তর স্বউদ্যোগে খোঁজা এক্ষেত্রে উত্তরটুকু ক্ষীণবোধ মিলায় ৷প্রবাহমানতার জন্য কথকতার ভিতরে সহজে আপ্ত হয়েছে ৷ধারাটি বোধহয় খানিক পশ্চিমবঙ্গীয় উত্তরসূরীর ৷
ছাপার অক্ষরের মন্তব্য সংশ্লেষণযুক্ত হয় কী ৷ব্যাপ্তি নিয়ে খানিক চিন্তাযুক্ত হওয়া যায় ৷শ্রেণীর উপদ্রব উঁকি দিলেও মিলিয়ে গেল ৷তবু সেই শ্রেণীই আত্মগত তথা মন্তব্য ৷

পাঠের উল্লেখিত স্মরণ থেকে…. ১৯২৭ সালে জগদীশ গুপ্ত আধুনিক ছোটগল্পের মূলসূত্র নির্ণয় করেছেন কয়েকটি ছত্রে – বুদ্ধদেব বসু মহাশয় কল্লোলে লিখিয়াছেন যে, বাংলাদেশে কবির উৎপত্তি এবং উন্নতি যতটা সহজ, বিষয়বস্তুর অভাবেই গল্পলেখকের ততটা উন্নতি দূরে থাক, গতিই সহজ নহে ৷ শুধু গল্প লিখিবার বিষয়সৃষ্টির জন্যই তিনি সামাজিক ব্যবস্থা উল্টাইয়া দিতে চান ৷ কিন্তু, আমার ক্ষুদ্রবুদ্ধিতে মনে হয়, শুধুমাত্র সামাজিক বা সাংসারিক ঘটনা লইয়া গল্প লিখিবার রেওয়াজ যখন ছিল, তখন একথা বলা চলিত ৷ কিন্তু এখন সে কায়দা তো নাই… উন্মুখ প্রবৃত্তি লইয়াই এবং মনোভাবের বিশ্লেষণ করিয়াই এখন গল্প লেখা চলিত হইয়াছে ৷ কাজেই মানুষের বিভিন্ন প্রবৃত্তির সঙ্গে যার যত পরিচয়, বা সে বিষয়ে যার যত অন্তর্দৃষ্টি, তার গল্প তত বিচিত্র হইবে….

* মাটিতে বসে বা দাড়িয়ে মাটি পড়ার আশারত ৷ হা হা
সৃজন আগ্রসর হোক ৷

৩৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

নেক্সাস বলেছেন: গল্পের ছলে চরম বাস্তবতা তুলে ধরেছেন। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষগুলা কে নিয়ে ভাবার অবকাশ কই মানুষের। আপনি সে ভাবনার অবতারণা করলেন। আপনাকে ধন্যবাদ

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই ।
আশা করি ভাল আছেন ।

৩৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৫

ডি মুন বলেছেন: বেশ ভালো।
চালিয়ে যান ।

শুভকামনা রইল প্রিয় ব্লগার।






B-))

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: কি চালামু ? B-)
শুভকামনা ব্রো ( ব্রাদার এর অর্ধেক কেটে ) ;)

৪০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চমৎকার একটা গল্প পড়লাম ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ রূপক ভাই :)
ভাল থাকবেন ।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল

৪১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১২

এহসান সাবির বলেছেন: নানা ভালো আছে, গত সপ্তাহে রক্ত দেওয়া হয়েছে। উনি জানতে চেয়েছেন আপনাদের কোন বই বের হবে কি না এই বার বই মেলাতে বা কোথাও কোন লেখা প্রকাশ হবে কিনা।

উনি খুব গর্ব বোধ করেন কারণ আমার বন্ধুরা লেখক বা কবি এবং ওনাদের লেখা গুলো চমৎকার।

গল্পে ভালো লাগা।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ সাবির ভাই /।
নানাজির কথা ভাবলে আপ্লুত হয়ে যাই । সামান্য লেখালিখিতে অসামান্য কিছু পেয়েছি ।
নানাজিকে আমার সালাম দিবেন । কথা বলার ইচ্ছে রইল ।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল ।
ভালো থাকবেন ।
শুভকামনা রইল

৪২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩২

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনাকেও হ্যাপি নিউ ইয়ার ।
আপনার জীবন মঙ্গলময় হোক ।
শুভকামনা :)

৪৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অথচ কি অফুরান সম্ভাবনা নিয়েই না জন্মায় - এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ!

মন খারাপ করা অনুভূতি। গল্পের জন্যে নয় বাস্তবতার কাছে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি , ভাই :)
ভাল থাকবেন ।

৪৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

লেখোয়াড়. বলেছেন:
দেরিতে হলেও গল্পটা চোখে পড়ল এবং পড়লাম।
আমি বলবো বার বার এমন সব লেখা উঠে আসুক।
হোক সে কাহিনী পুরানো বা পরিচিত বা সাধারণ।

২০তম ভাললাগা।
নতুন বৎসরের শুভকামনা।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি কবি ।
নতুন বছর আপনার জন্য কল্যাণ বয়ে আনুক ।
শুভকামনা রইল

৪৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৭

এহসান সাবির বলেছেন: ইংরেজী নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার প্রতিও শুভেচ্ছা রইল সাবির ভাই :)
ভাল কাটুক আপনার দিনলিপি /
নানাজিকে আমার সালাম পৌঁছে দেবেন ।

৪৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মধ্যবিত্তের এক প্রকার বিবেকবোধ- যার শুরু বিরক্তিতে, সমাপ্তি অনুশোচনায়, প্রকাশ গল্পে!

রাগের বাঘ, চিতার গতিতে প্রশ্ন বেরনো- পড়তে লাগল বেশ। বিশ্লেষণ কাঠখোট্টা হৃদয়ে করা হয়তো বিফল এক্ষেত্রে, আবেগি শব্দে বুনেছেন গল্পটা, আবেগেই তার সার্থকতা।

ভাল লাগল পড়তে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: যথার্থ বিশ্লেষণের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় প্রফেসর ।
শুভকামনা জানবেন ।

৪৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৬

মশিকুর বলেছেন:

'ভিখারিণী' গত মাসেই পড়েছিলাম :) আজ কমেন্ট কইরা গেলাম ;) গল্প ভাল লাগছিল :P

আপনার 'আত্মকথন' সিরিজটা নিয়মিত চালান না কেরে! জিকজাক কিছু একটা লেইখা দেন...!!!

শুভকামনা :)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হাহাহ আত্মকথা শীঘ্রই আসিতেছে । ;) যাক , একজন পাঠক পাওয়া গেল । জিকজেকের প্রস্তুতি নিলাম ।
ভাল থাইকেন ।

৪৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: ওদের কেউ নেই, ওদের কেউ থাকেনা, ওরা কেবল বেঁচে থাকার প্রয়োজনে বেঁচে থাকে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ইমন ভাই । আপনার বইয়ের জন্য আবারো শুভকামনা জানাচ্ছি ।
কামনা করি তা পাঠকের আদর পাক ।
শুভকামনা রইল ।

৪৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫০

ফেরদৌস প্রামানিক বলেছেন: আপনার বই প্রকাশের কাহিনীটা পড়ে অনেক অভিভূত হয়েছিলাম ! আবারো হলাম । আসলে আপনার লেখার একটা আলাদা মান আছে । তবে বানানে আপনাকে আরেকটু খাটা খাটনি করতে হতে পারে । গল্পে আপনার ‘ভিখারিনী’ বানানটি নিয়ে কি কনফিউজ্‌ড ছিলেন ? আমি সরাসরি গল্প হতে লাইনগুলো তুলে দিচ্ছি নিচে । গল্পের শিরোনামেই ভুল- ‘ভিখারিণী’ , ভিখারিণীর নিরব হাসিমাখা ঠোঁট টা কেবল আরেকটু বিস্তৃত হল, ভিখারিণী! আসলেই কি? !! আমার চিন্তাগোলক কেবল ‘ভিখারিনীর’ হাসিতে আবর্তিত হচ্ছে। ‘ভিখারিণীর’ গোলাকার মুখটা ভারি মিষ্টি, আমি যদি ২ টাকাও তখন ‘ভিখারিনীকে’ দিয়ে দিতাম তাহলে, এই ২ টাকা, ৫টাকা,১০ দিয়ে এতদিনকার আত্মতৃপ্তি লাভের সত্ত্বাটায় ‘ভিখারিণী’ মিসাইল দেগে অণু - পরমাণুতে ছিন্ন ভিন্ন করে দিয়েছে । এতদিন পর ‘ভিখারিনীকে’ পেয়ে আমার উৎফুল্ল দ্রবীভূত মন কি করবে ভেবে পায় না।

এছাড়াও আরো কিছু বানান ভুল আছে, যাই হোক আপনি অনেক বড় ও ভালো মানের একজন লেখক । তাই আরেকটু সাবধান হলে আমরা উপকৃত হব । ভুল হলে অপরাধ মার্জনা করবেন ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই
বানানে আমার দুর্বলতা আছে । তবে কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছি ইনশাআল্লাহ । '
ভুল কি ভাই এভাবে ধরিয়ে দেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল । আশা করি সবসময় এভাবে পাশে থাকবেন ।
ভাল থাকবেন ভাই
শুভকামনা রইল । :)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আর হ্যা গল্প ও আগের পোস্ট পড়ে মতামত দানের জন্য ধন্যবাদ ভাই । আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারো ভাল
লাগছে ।
শুভেচ্ছা ভাই ।

৫০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: অথচ কি অফুরান সম্ভাবনা নিয়েই না জন্মায় - এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ!
অসাধারন

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । শুভেচ্ছা রইল
ভাল থাকবেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.